Men – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 13 Dec 2021 17:09:01 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Men – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Madhya Pradesh: বিয়ে বাড়িতে ঢুকে ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দিয়ে গুলি চালাল দুষ্কৃতীরা https://ekolkata24.com/uncategorized/alleged-right-wing-men-attack-wedding-in-madhya-pradesh-man-shot-dead Mon, 13 Dec 2021 17:09:01 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14711 নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের  (Madhya Pradesh)মান্দসাউর (mandsaur) এলাকায় রবিবার চলছিল একটি বিয়েবাড়ি (weeding ceremony)। দুপুরে অতিথি অভ্যাগতরা সবে খেতে বসেছেন। এ সময় কয়েকজন ব্যক্তি জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিতে দিতে বিয়ে বাড়িতে ঢুকে পড়ে।

এরপর আচমকাই ওই ব্যক্তিরা গুলি (shoot) চালাতে শুরু করে। এ ঘটনায় দেবীলাল মিনা (debilal meena) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। জখম হয়েছেন কয়েকজন। গুলি চালানোর পরেই মুহূর্তের মধ্যেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। তবে শেষ পর্যন্ত এই ঘটনায় পুলিশ তিন জনকে গ্রেফতার করেছে।

পুলিশ অফিসার অমিত ভার্মা জানিয়েছেন, রবিবার দুপুর ২ টা নাগাদ ওই হামলা চালানো হয়। একদল দুষ্কৃতী জয় শ্রীরাম বলে চিৎকার করতে করতে ওই বিয়েবাড়িতে ঢুকে আচমকাই গুলি চালায়। দুষ্কৃতীদের ধারণা ছিল, ওই বিয়ের অনুষ্ঠানটি বেআইনি। কিন্তু তার জন্য তাদের গুলি চালানোর অনুমতি কে দিল তা এখনও জানা যায়নি।

পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম দেবীলাল মিনা। মৃত ব্যক্তি গ্রামের প্রাক্তন সরপঞ্চ বা গ্রামপ্রধান ছিলেন। গুলির আঘাতে তিনি গুরুতর জখম হয়ে ছিলেন। সেখান থেকে তাঁকে রাজস্থানের কোটায় এক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে চিকিৎসকরা দেবীলালকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ওই বিয়ের অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছিলেন স্বঘোষিত গডম্যান রামপাল। গুলি চালানোর ঘটনায় প্রবল ক্ষোভ ছড়ায় এলাকায়। সঙ্গে সঙ্গেই স্থানীয় বাসিন্দারা পথ অবরোধ করেন। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, গুলি চালানোর ঘটনায় ডানপন্থী বা গেরুয়া পন্থী দলের সদস্যরা যুক্ত। তবে পুলিশ এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানায়নি। কারা এবং কেন এই হামলা চালিয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এই হামলার ঘটনায় রাজনীতির কোনও যোগ আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে।

দুষ্কৃতীদের হামলার এই ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ওই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, গুলির শব্দ শোনার পরেই বিয়ে বাড়িতে আমন্ত্রিত লোকজন ভয়ে ছোটাছুটি করছেন। ভীত এবং সন্ত্রস্ত সকলেই নিজের প্রাণ বাঁচাতে ব্যস্ত। দুষ্কৃতীদের উদ্যত বন্দুকের সামনে বিয়েবাড়ির অনেকেই ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপছেন। বিয়ে বাড়ির কয়েকজন শেষ পর্যন্ত ওই দুষ্কৃতীদের তাড়া করলে তারা পালিয়ে যায়। পরে অবশ্য তিনজন ধরা পড়েছে। গুলি চালানোর ঘটনায় ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই খুনের মামলা দায়ের হয়েছে। পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। বাকিদের সন্ধানে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।

]]>
ICC পুরুষদের টেস্ট দল ব়্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ভারত https://ekolkata24.com/sports-news/india-tops-icc-mens-test-team-rankings Mon, 06 Dec 2021 15:40:43 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13832 Sports desk: সোমবার বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন র‍্যাঙ্কিং তালিকা প্রকাশিত করেছে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ামক সংস্থা( ICC)। পুরুষদের টেস্ট দল র‌্যাঙ্কিং’র শীর্ষে ফিরেছে ভারত।

মুম্বই’এ দ্বিতীয় টেস্টে নিউজিল্যান্ডকে ৩৭২ রানে হারিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতেছে ভারত।

কানপুরে উদ্বোধনী ম্যাচ ড্র করার পর চতুর্থ দিনে মুম্বই টেস্টে নিউজিল্যান্ডকে 372 রানে হারিয়েছে ভারত। জুনে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরেছিল ভারত। বিরাট কোহলির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দল এখন 124 রেটিং পয়েন্ট রয়েছে এবং তার পরে রয়েছে নিউজিল্যান্ড (121), অস্ট্রেলিয়া (108), ইংল্যান্ড (107), পাকিস্তান (92), দক্ষিণ আফ্রিকা (88), শ্রীলঙ্কা (83), ওয়েস্ট ইন্ডিজ। (75), বাংলাদেশ (49) এবং জিম্বাবোয়ে (31)।

বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ামক সংস্থা( ICC) নিজেদের অফিসিয়াল টুইটার হ্যাণ্ডেলে পোস্ট করে ঘোষণা করেছে,”🔝
@MRFWorldwide ICC পুরুষদের টেস্ট টিম র‍্যাঙ্কিং-এ ভারত এক নম্বরে ফিরে এসেছে।”

ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (BCCI) নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ জয়ের পর অভিনন্দন বার্তায় সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছে,
“অভিনন্দন বিরাট কোহলি। 👏 👏
খেলার প্রতিটি ফর্ম্যাটে 50টি আন্তর্জাতিক জয়ের সাথে প্রথম খেলোয়াড়। 👍 👍
#TeamIndia #INDvNZ।”
প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার মনোজ তিওয়ারি সামাজিক মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে দুরন্ত জয়ের উচ্ছ্বাসে গা ভাসিয়ে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছে,
“অবিশ্বাস্য জয়! ব্ল্যাকক্যাপসের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত 372 রানের জয় টেস্টে ভারতের সবচেয়ে বড় জয় (রান দ্বারা)। #TeamIndia-এর দুর্দান্ত অল-রাউন্ড শো, স্পিনাররা ছিল ব্যতিক্রমী, মহম্মদ সিরাজ দুর্দান্ত ছিল কিন্তু মায়াঙ্ক আগরওয়ালের জন্য একটি বড় হাততালি রয়েছে – আপনি বিশেষ ছিলেন!🏏
#INDvsNZ ভারতীয় ক্রিকেট দল।”
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ (WTC) টেবিলে, ভারত 42 পয়েন্ট এবং 58.33 জয়ের শতাংশ নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

]]>
Skin care: মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের ফেস স্ক্রাবিং বেশি প্রয়োজনীয়, কেন জানেন? https://ekolkata24.com/lifestyle/skin-care-mens-face-scrubbing-is-more-important-than-womens Thu, 02 Dec 2021 11:30:33 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1846 Online Desk: ‘ত্বকের যত্ন (Skin care) নিন’, বাংলা ব্যান্ড চন্দ্রবিন্দুর জনপ্রিয় গানের একটি জনপ্রিয় লাইন। বাস্তবে এই লাইনটি নিয়ে মহিলারা যতটা সচেতন, পুরুষরা তার অর্ধেকও নয়। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের ফেস স্ক্রাবিং বেশি প্রয়োজনীয়। যদিও রূপ চর্চা করতে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদেরকেই বেশি দেখা যায়।

মানুষ ত্বকের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সচেতন নিজের মুখ নিয়ে। মুখের সৌন্দর্যের জন্য দরকার নিয়মিত এবং সঠিক যত্ন। নাহলে দেখা দেবে একাধিক সমস্যা। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অবগত থাকলেই আপনি পাবেন হ্যান্ডসাম হাঙ্কের তকমা। এর জন্যে ক্লিনজিং, স্ক্রাবিং, ময়শ্চারাইজিং দরকার। মুখ পরিস্কার রাখতে সাধারণত এগুলোই আমরা করে থাকি।

Top 10 Exfoliating Face Scrubs for Men

এর মধ্যে স্ক্রাবিং খুবই প্রয়োজনীয়। নিয়মিত স্ক্রাবিংয়ের উপকারীতাও অনেক। এর কারণে ত্বকের সমস্ত ময়লা, ডেড সেলস দূর হয়। এটি যেমন মেয়েদের জন্য উপকারী, তেমনই ছেলেদের জন্যেও উপকারী। এতে ত্বকের কোষগুলি পরিস্কার থাকে। তবে স্ক্রাবিং করার আগে জেনে নেওয়া উচিত ছেলেদের ত্বকে কতটা উপকারী এটি।

(১) ফেসওয়াশ শুধুমাত্র মুখের উপরের অংশ পরিস্কার করে। কিন্তু স্ক্রাবিং মুখের ত্বকের রোমকূপগুলির ভিতরের অংশও পরিস্কার করে।

(২) ক্লিনজারের থেকেও ভালো ত্বক পরিস্কার হয় স্ক্রাবিংয়ের মাধ্যমে।

(৩) শেভিং করার পর স্ক্রাবিং করলে ত্বক অনেক বেশি পরিস্কার থাকে।

(৪) স্ক্রাবিংয়ের মাধ্যমে অ্যাকনে থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। কারণ বাজারচলতি বেশিরভাগ স্ক্রাবারেই স্যালিসাইলিক অ্যাসিড থাকে। যা অ্যান্টি-অ্যাকনের কাজ করে।

(৫) নিয়মিত স্ক্রাবিং করলে চোখের নিচে ডার্ক সার্কেলস দেখা যাবে না।

]]>
ছেলেদের উপার্জন ক্ষমতা এবং পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য সম্পর্কযুক্ত, ফাঁস চাঞ্চল্যকর তথ্য https://ekolkata24.com/offbeat-news/salary-and-penis-size-is-interlinked-says-report Wed, 01 Dec 2021 15:50:51 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2997 নিউজ ডেস্ক: ছেলেদের উপার্জন অনেকাংশেই নির্ভর করে তাঁর পুরুষাঙ্গের ওপর। ছেলেদের পুরুষাঙ্গ এবং অর্থ উপার্জনের সম্পর্ক পরস্পরের ব্যস্তানুপাতিক। অর্থাৎ ছেলেদের পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য যতো বেশি তাঁদের উপার্জনের ক্ষমতা ততই কম। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে এক সমীক্ষায়। বার্ষিক উপার্জন এবং পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য নিয়ে সমীক্ষা চালিয়েছিল অনবাই.কম নামক একটি সংস্থা।

আরও পড়ুন Afghanistan Situations: কম বয়সী মেয়েদের তুলে নিয়ে যৌনদাসী বানাচ্ছে তালিবান জঙ্গিরা

সমীক্ষায় প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গিয়েছে যে যাদের পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য গড়ে তিন ইঞ্চির মতো তাঁদের বার্ষিক উপার্জনের ক্ষমতা গড়ে ৫৮ হাজার পাউন্ড। অন্যদিকে যে ব্যক্তিদের পুরুষাঙ্গের আকার গড়ে সাত ইঞ্চি, তাঁরা বছরে উপার্জন করেন গড়ে ৩৮ হাজার পাউন্ড। আর আট ইঞ্চি পুরুষাঙ্গের অধিকারী ব্যক্তিদের পকেটে বছরে গড়ে ২৭ হাজার পাউন্ড অর্থ আসে। যা অনেকটাই কম।

আরও পড়ুন সেক্সের প্রতি কমছে টান, কেবল ডায়েট বদলে এবার বাড়িয়ে তুলুন যৌন চাহিদা

ওই সমীক্ষা অনুসারে, যাদের পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য ছোট তাঁদের উপার্জন তুলনায় অনেকটাই বেশি। অন্যদিকে যাদের পুরুষাঙ্গের আকার বড়ো তাদের উপার্জনের হার তুলনায় অনেকটাই কম। আশ্চর্যজনকভাবে যাদের পুরুষাঙ্গর আকার চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি, তারা সবথেকে বেশি প্রমোশন পেয়েছেন। কর্মজীবনে তাঁরা সবচেয়ে বেশি সন্তুষ্টও।

আরও পড়ুন ক্লিভেজ নয়, যৌন আবেদন বাড়াচ্ছে খোলা পিঠ

কথায় আছে ‘সাইজ ম্যাটারস’। যা বিশেষ গুরুত্ব পায় মেয়েদের কাছে। স্যালারি তথা উপার্জনের বিষয়টিও ম্যাটার করে সব ক্ষেত্রেই। আর দুই বিষয় নিয়ে গবেষণা চালিয়ে উঠে এসেছে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। গোটা পৃথিবী জুড়েই প্রায় সারাবছরই বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সমীক্ষা চালায়। কিন্তু এরকম অদ্ভুত বিষয় নিয়ে সমীক্ষা কেন ? সংস্থা জানিয়েছে, অনেক বিষয়ই পারস্পারিক সম্পর্কযুক্ত। সেটাই জনসমক্ষে এনেছেন তারা। প্রায় ১০০০ জনের ওপর এই সমীক্ষা চালিয়েছিল সংস্থা, বেশ কয়েকমাস ধরে এই সমীক্ষা করা হয়। তারপরেই তারা এই ফলাফলে পৌঁছেছেন বলে সংস্থার দাবি।

]]>
Number of women: দেশের ইতিহাসে এই প্রথম পুরুষের তুলনায় বাড়ল নারীর সংখ্যা https://ekolkata24.com/uncategorized/this-is-the-first-time-in-the-history-of-the-country-that-the-number-of-women-has-increased-as-compared-to-men Thu, 25 Nov 2021 18:07:20 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12411 Number of women has increased
নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: দেশের জনসংখ্যার ইতিহাসে তৈরি হল এক নতুন মাইলফলক। দেশের জনসংখ্যার ইতিহাসে এই প্রথম পুরুষের (Male) তুলনায় মহিলার (Female) সংখ্যা বেশি হল। একই সঙ্গে কমল জনসংখ্যা (Population)। ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভের (National family health survey) সমীক্ষা রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে ভারতে প্রতি ১০০০ পুরুষে নারীর সংখ্যা ১০২০জন। যা কিছুদিন আগে পর্যন্তও ছিল ৯৯১।

কেন্দ্রীয় নীতি আয়োগের স্বাস্থ্য বিভাগের সদস্য ড. বিনোদ কুমার পাল ও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রকের সচিব রাজেশ ভূষণ এই খবর জানিয়েছেন। এই পরিসংখ্যান নিঃসন্দেহে উল্লেখযোগ্য। কারণ এতদিন দেশে ছেলের তুলনায় মেয়ের সংখ্যা ছিল অনেকটাই কম। এই প্রথম হিসাবটা পুরোপুরি উল্টে গেল। দেশের ২২ টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের উপর এই সমীক্ষা চালিয়ে ছিল ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে। এটা ছিল তাদের পঞ্চম দফার সমীক্ষা।

দিল্লি, চণ্ডীগড়, ছত্রিশগড়, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, অরুণাচল প্রদেশ, পাঞ্জাব, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ-সহ দেশের বিভিন্ন রাজ্যের মোট ৭০০টি জেলায় ছয় লাখেরও বেশি পরিবারের উপর এই সমীক্ষা চালানো হয়েছে। কয়েক লক্ষ কর্মী এই কাজ করেছেন।

প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, জাতীয় স্তরে মহিলাদের সন্তান জন্ম দেওয়ার সংখ্যাও আগের তুলনায় কিছুটা হলেও কমেছে। ২০২০ সালে দেশের প্রতি মহিলার সন্তান সংখ্যা ছিল ২.২। চলতি বছরে যেটা কমে হয়েছে ২.০। চণ্ডীগড়ে এই হার আরও কম ১.৪। তবে উত্তরপ্রদেশে এই হার জাতীয় স্তরের তুলনায় সামান্য হলেও বেশি। উত্তরপ্রদেশে প্রতি মহিলার সন্তান সংখ্যা ২.৪। সমীক্ষা বলছে, গ্রামীণ এলাকার তুলনায় শহরে মহিলাদের সন্তান জন্ম দেওয়ার হার অনেকটাই কম। ওই সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে, দেশের জনসংখ্যা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি নয় বরং কিছুটা কমেছে।

সমীক্ষা রিপোর্ট আরও বলছে, সারাদেশে হাসপাতালে শিশু জন্মের হার আগের তুলনায় প্রায় ১০ শতাংশ বেড়ে ৮৯ শতাংশ হয়েছে। তামিলনাড়ু ও পুদুচেরির মত রাজ্যে ১০০ শতাংশ শিশু হাসপাতালেই প্রসব হয়েছে। সেই সঙ্গে অন্য সাতটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে হাসপাতালে শিশু জন্মের হার ৯০ শতাংশেরও বেশি।

]]>
অদ্ভুত নিয়ম: একাধিক বিয়ে না করলেই এই গ্রামে একঘরে হন পুরুষরা https://ekolkata24.com/offbeat-news/men-in-this-rajasthan-village-marry-twice-and-the-reason-will-bemuse-you Tue, 09 Nov 2021 08:58:38 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10794 Special Correspondent, Kolkata: রাজস্থানের থর মরুভূমি এলাকায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তবর্তী লাগোয়া ছোট্ট একটি গ্রাম দেরসার। গ্রামে ছ’সাতশো মানুষের বসবাস। এই ছোট্ট প্রান্তিক গ্রামে প্রচলিত রয়েছে এক অদ্ভুত রীতি। গ্রামের পুরুষরা প্রত্যেকেই একাধিক বিয়ে করেন। শুনতে অদ্ভুত মনে হলেও এই রীতিই দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত রয়েছে পাক সীমান্তবর্তী রাজস্থানের এই গ্রামে।

কিন্তু কেন এই রীতি! — এর পিছনে রয়েছে অদ্ভুত কুসংস্কার। রাজস্থানের বারমের জেলার দেরসার গ্রামের বাসিন্দাদের বিশ্বাস, প্রথম স্ত্রী সন্তান ধারণে অক্ষম। তাই আবার এক মহিলাকে বিয়ে করেন গ্রামের পুরুষরা। দ্বিতীয় স্ত্রী নাকি সন্তান ধারণ করেন। এটাই স্থানীয় মানুষের বিশ্বাস। এই রীতি আজকের নয়, বহু বছর আগে থেকে প্রচলিত। এর পিছনে রয়েছে বহু কাহিনী। শোনা যায়, বহু বছর আগে গ্রামের এক দম্পতির বিয়ের পর অনেকদিন কেটে গেলেও সন্তানের মুখ দেখতে পাননি। পরিবারের পরামর্শে দ্বিতীয় বিয়ে করেন স্বামী। তারপরই অন্তঃসত্ত্বা হন দুই স্ত্রী।

তারপর থেকেই দেরসার গ্রামের পুরুষরা কমপক্ষে দু’টি বিয়ের রীতি মেনে চলেন। এমনকি যে পুরুষ এই রীতি লঙ্ঘন করেন তাকে নাকি সামাজিকভাবে বয়কট করে একঘরে করে দেওয়া হয়। পক্ষান্তরে, প্রথম স্ত্রী’কে কার্যত লাঞ্চনার শিকার হতে হয়। দিনের পর দিন তাকে স্বামীর দ্বিতীয় স্ত্রী’র সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে হয়। এমনকি প্রথম স্ত্রী’র সাথে শারীরিক সম্পর্কেও লিপ্ত হননা স্বামী।

<

p style=”text-align: justify;”>অন্যদিকে মরু অঞ্চলে অবস্থিত এই গ্রামে গ্রীষ্মকালে ভয়ঙ্কর জলকষ্ট দেখা দেয়। গ্রামে পানীয় জল মেলে না। সেই জল আনতে হেঁটে পার করতে হয় কয়েক কিলোমিটার রাস্তা। কোনও অন্তঃসত্ত্বা মহিলার পক্ষে অতদূর থেকে জল বয়ে আনা সম্ভব নয়। তাই প্রথম স্ত্রী’কে সন্তানধারণ করতে দেয় না শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা। এমনটাই প্রচিলত রয়েছে। দ্বিতীয় স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা হলে প্রথম স্ত্রী তাঁর যেমন দেখভাল করেন পাশাপাশি কিলোমিটারের পর কিলোমিটার পথ হেঁটে জল আনতে যেতে হয় প্রথম স্ত্রী’কে। আদপে ‘প্রথম স্ত্রী’ হলেও এভাবেই পরিচারিকা হিসাবে নির্মম জীবনযাপনের মধ্য দিয়ে কেটে যায় মহিলাদের জীবন।

]]>