Mosquito – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 05 Dec 2021 12:09:06 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Mosquito – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 গর্ভবতীরা সাবধান হন, জেনে নিন কাদের রক্ত পান করতে ভালবাসে মশা https://ekolkata24.com/lifestyle/mostly-mosquito-love-to-bite-whom Sun, 05 Dec 2021 12:00:02 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=739 মশা আবার মানুষ দেখে কামড়ায় নাকি? শুনতে অবাক লাগলেও এটাই বাস্তব। অনেক সময় একই ঘরে বসে থাকা সত্ত্বেও কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা মশার কামরে পাগল হয়ে যান। অন্যদিকে ওপর মানুষটি টেরই পেলেন না আদৌ ঘরে মশা আচ্ছে কি না। কিছু কিছু মানুষ আছেন যাদের রক্ত মশারা পছন্দ করে। আর ভিরের মধ্যে খুঁজে খুঁজে তাদেরকেই নিজেদের টার্গেট বানায় মশারা। চলুন জেনে নেওয়া যাক কাদেরকে এবং কোন অবস্থায় কোনও ব্যাক্তিকে মশা বেশি কামড়ায়।

১) গর্ভবতী মহলাদের রক্ত মশাদের বিশেষ পছন্দের পানীয়। কার্বন-ডাই-অক্সাইড দ্বারা মশারা সহজে আকৃষ্ট হয়। অন্যদের তুলনায় গর্ভবতী মহিলারা ২১ শতাংশ বেশি কার্বন-ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করেন। ফলত সেই কারনেই গর্ভবতী মহলাদের মশা বেশি কামড়ায়।

২) যারা অতিরিক্ত পরিশ্রম করেন তাঁদের মশা বেশি কামড়ায়। যে কোনও ধরনের কায়িক পরিশ্রম করলে শরীর থেকে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ল্যাকটিক অ্যাসিড নির্গত হয়। এই অ্যাসিডের গন্ধে মশারা আকৃষ্ট হয়।

৩) আপনার যদি রক্তের গ্রুপ ‘ও’ হয়, তাহলে আপনি মশার খুব পছন্দের মানুষ। ‘ও’ পজিটিভ হলে তো কথাই নেই। গবেষণায় জানা গিয়েছে অন্য গ্রুপের তুলনায় ‘ও’ গ্রুপের রক্তের ব্যাক্তিরা ৮৩ শতাংশ বেশি মশার কামড় খায়। আসলে ‘ও’ গ্রুপের রক্তের মধ্যে এক প্রকার বিশেষ গন্ধ থাকে যা মশাদের আকৃষ্ট করে।

৪) পোশাকের রঙও মশাদের আকৃষ্ট করে। যে কোনও গাঢ় রঙের পোশাক যেমন নীল, কালো, লালা রঙ মশাদের বিশেষ পছন্দের। তাই মশার কামড় থেকে বাঁচতে হালকা রঙের পোশাক পরুন।

৫) মশাদের ঘ্রাণ শক্তি প্রখর। যে ব্যাক্তির শরীরে কায়রামোনস রাসায়নিক বেশি থাকে, তাঁদের রক্তের প্রতি মশারা বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট হয়।

]]>
Kangana Ranaut: খলিস্তানি জঙ্গিদের মশার মতো পিষে মেরেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী https://ekolkata24.com/uncategorized/kangana-ranaut-indira-crushed-the-khalistani-militants-like-a-mosquito Sun, 21 Nov 2021 08:08:06 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11931 News Desk: কঙ্গনা রানাউত এবং বিতর্ক যেন একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। কঙ্গনা মুখ খোলা মানেই নতুন বিতর্ক তৈরি হওয়া। আর সেই বিতর্কের জেরেই এবার কঙ্গনার (Kangana Ranaut) বিরুদ্ধে দায়ের হল আরও একটি মামলা।

কঙ্গনা ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল ফের একটি বিতর্কিত মন্তব্য পোস্ট করেছেন। ওই পোস্টে তিনি শিখ সম্প্রদায়কে খলিস্তানি (khalsthani) হিসেবে উল্লেখ করেছেন। কঙ্গনা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় ইন্দিরা গান্ধী খলিস্তানি জঙ্গিদের মশার মতো পিষে মেরেছেন। বিতর্কিত এই মন্তব্যের জন্যই কঙ্গনার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে দায়ের হয়েছে অভিযোগ।

শিরোমনি অকালি দলের নেতা মনজিন্দর সিং সিরসা কঙ্গনার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন। অন্যদিকে দিল্লি শিখ গুরুদ্বার পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইচ্ছাকৃতভাবে এবং সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা করেই অভিনেত্রী এই মন্তব্য করেছেন। নিজের ইনস্টাগ্রামে কঙ্গনা লিখেছেন, বর্তমানে খলিস্তানিরা সরকারকে অত্যন্ত বিব্রত করে চলেছে। কিন্তু আমাদের একজন মহিলার কথা ভুলে গেলে চলবে না।

Kangana Ranaut

দেশের একমাত্র মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইন্দিরা গান্ধী এই খলিস্তানি জঙ্গিদের নিজের জুতোর তলায় পিষে মেরে ছিলেন। মশাকে পায়ের তলায় পিষে মারার মতোই ইন্দিরা খলিস্তানি জঙ্গিদের পিষে দিয়েছিলেন। যদিও এর পরিবর্তে তাঁকে প্রাণ দিতে হয়েছে সেটা ঠিক। কিন্তু তিনি দেশকে ভাগ হয়ে যেতে দেননি। আজও খলিস্তানি জঙ্গিরা ইন্দিরা গান্ধীর নাম শুনলেই ভয়ে কেঁপে ওঠে।

ইন্দিরা গান্ধীর একটি ছবি দিয়ে কঙ্গনা আরও লেখেন, খালিস্তানিদের উত্থান এবং তার বিরুদ্ধে ইন্দিরা যে পদক্ষেপ করেছিলেন সেই ঘটনা খুব দ্রুত সকলের সামনে আসবে। সম্প্রতি এদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর তৈরি ‘এমার্জেন্সি’ নামে একটি ছবিতে অভিনয় করেছেন কঙ্গনা। ওই ছবিতে ১৯৮৪ সালের অপারেশন ব্লু স্টারের ঘটনাও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

Kangana Ranaut

উল্লেখ্য, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিতই কঙ্গনা বিভিন্ন মন্তব্য পোস্ট করে থাকেন। যেগুলি বেশিরভাগই তীব্র বিতর্ক ছড়ায়। কয়েকদিন আগেই এই অভিনেত্রী বলেছিলেন, কংগ্রেস কখনও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু (shuvas chandra) ও ভগৎ সিংকে (bhagat sing) যথাযথ সম্মান দেয়নি। অন্যদিকে গান্ধীকে সম্মান দেওয়া হলেও তাঁর ও আদর্শে কখনও কোনও দেশ স্বাধীন হতে পারে না। ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীনতার (independence) নামে ভিক্ষা পেয়েছিল। দেশ প্রকৃত স্বাধীন হয়েছে ২০১৪ সালে।

]]>
OMG! চিনা কারখানায় সপ্তাহে ২০ মিলিয়ন মশা উৎপাদন করা হচ্ছে https://ekolkata24.com/offbeat-news/chinese-factory-breeding-20-million-good-mosquito-every-week Fri, 10 Sep 2021 12:33:53 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4311 অনলাইন ডেস্ক: আজব কাণ্ডের শীর্ষে চিন৷ তার আরও একটা উদাহরণ পাওয়া গেল৷ ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুসহ নানা রোগের বাহক এই মশা মারতে বিশ্বজুড়েই নানা উপায় অবলম্বন করা হয়৷ ঠিক তার উলটো পথে হেঁটে মশা উৎপাদন করছে চিন৷

চিনের একটি কারখানায় প্রতি সপ্তাহে ২০ মিলিয়ন ভালো মশা (Good Mosquito) তৈরি করে। এই মশাগুলো তারপর জঙ্গলসহ অন্যান্য জায়গায় ছেড়ে দেওয়া হয়৷ এই মশার কাজ হল অন্যান্য মশার সঙ্গে যুদ্ধ করে রোগ প্রতিরোধ করা।

মশা সারাবিশ্বে প্রতি বছর অনেক মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে৷ মশার কারণে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যায়। আজকাল ডেঙ্গু রোগ মশার কারণে সারা দেশে মানুষকে হত্যা করছে। চিন মশা নির্মূলে একটি চমৎকার কাজ করেছে। কিন্তু চিনের একটি কারখানায় এমন ভালো মশার উৎপাদন শুরু করেছেন, যা রোগ ছড়ানো মশাকে বিনাশ করে।

নিশ্চয় জানতে ইচ্ছে করছে, এই ভালো মশাগুলো কী? প্রকৃতপক্ষে এই ভাল মশা তাদের নিজস্ব উপায়ে রোগ বহনকারী মশার বৃদ্ধি বন্ধ করে। একটি গবেষণার পর চিন এই কাজ শুরু করেছে।

চিনের দক্ষিণাঞ্চলের গুয়াংজুতে এই কারখানা রয়েছে৷ যারা এই ভালো মশা উৎপাদন করে। প্রতি সপ্তাহে প্রায় দুই কোটি মশা উৎপন্ন হয়। এই মশাগুলি আসলে উলবাচিয়া ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রামিত হয়৷

এর আগে চিনে সান ইয়েট সেট ইউনিভার্সিটি এবং মিশিগান ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ওলবাচিয়া ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত মশা তৈরি করা হয়, তাহলে তারা মহিলা মশাকে যথেষ্ট পরিমাণে বন্ধ্যাত্ব করে তুলতে পারে৷ কারণ এই স্ত্রী মশা রোগকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে পারে। এই কারণে ভালো মশার উৎপাদন শুরু হয়েছিল৷ এই ভাল মশাগুলিকে ওলবাচিয়া মশা বলা হয়।

প্রথমে তারা গুয়াংজুতে কারখানায় ভালো মশার প্রজনন করে। তারপর এটি জঙ্গলে এবং এমন জায়গায় ছেড়ে দেওয়া হয়, যেখানে মশার আধিক্য রয়েছে। কারখানা-বংশোদ্ভূত মশা স্ত্রী মশার সঙ্গে মিশে তাদের প্রজজন ক্ষমতাকে নষ্ট করে। তারপর সেই এলাকায় মশা কমতে শুরু করে এবং এর ফলে রোগ প্রতিরোধ হয়।

এই চিনা কারখানা যা মশা উৎপাদন করে তা বিশ্বের সবচেয়ে বড়। এটি ৩৫০০ বর্গ মিটারে বিস্তৃত। এখানে ৪টি বড় কর্মশালা রয়েছে। প্রতিটি কর্মশালায় প্রতি সপ্তাহে প্রায় ৫ মিলিয়ন মশা উৎপন্ন হয়।

আজ থেকে নয়, বরং চিন ২০১৫ সাল থেকে এটি করছে। আগে এই মশাগুলি শুধুমাত্র গুয়াংজু -এর জন্য প্রস্তুত করা হত৷ কারণ প্রতি বছর এখানে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ে। এখন এখানে মশা অনেকটা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে৷ তাই রোগও নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। এখন এই কারখানা থেকে মশা উৎপাদনের পর তাদেরকে চিনের অন্যান্য এলাকায়ও পাঠানো হচ্ছে।

এই কারখানা-বংশোদ্ভূত মশাগুলি প্রচুর শব্দ করে৷ কিন্তু তারা একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে মারা যায়। তাদের থেকে কোনও ভাবেই রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা নেই।

কারখানায় জন্ম নেওয়া সমস্ত মশা পুরুষ। ল্যাবে এসব মশার জিন পরিবর্তন করা হয়৷ চিনের এই প্রকল্প এতটাই সফল হয়েছে, ব্রাজিলে একই ধরনের কারখানা খুলতে যাচ্ছে চিন৷

চিনের এই পদ্ধতিতে প্রথম পরীক্ষায় অসাধারণ সাফল্য পেয়েছে। যে এলাকায় এই মশা ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে অল্প সময়ের মধ্যে মশাবাহিত রোগীর শতাংশ হ্রাস পেয়েছিল। যার পর চিন এটিকে ব্যাপকভাবে ব্যবহার শুরু করে।

]]>