mother – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 01 Jul 2024 11:10:09 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png mother – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 पीरियड्स के दौरान लड़कियां जरूरी बातें https://ekolkata24.com/offbeat-news/girls-must-do-this-work-during-periods Mon, 01 Jul 2024 11:10:09 +0000 https://ekolkata24.com/?p=48719 कोलकाता: लड़कियों को जब पीरियड्स शुरू होते हैं तो वे तनावग्रस्त रहती हैं। उन दिनों में होने वाले मूड स्विंग्स, पेट के निचले हिस्से में दर्द, उठते-बैठते, सोते समय सावधानी बरतना, मां कीे कुछ हिदायतें तेज मत चलो, ज्यादा उछलो मत, ठंडा नहीं लो, यह सब किशोरियों को तनावग्रस्त बनाता है जबकि यह प्रक्रिया सामान्य शारीरिक प्रक्रिया है लड़कियों के लिए।

जब बच्ची 9-10 साल की हो तो मां को उसको जानकारी अच्छी तरह से देनी चाहिए और स्कूल बैग में सेनिटरी नैपकिन भी देना चाहिए। बच्ची को उसका प्रयोग करना भी सिखाना चाहिए ताकि कभी स्कूल टाइम में पहली बार पीरियड हों तो वह डरे नहीं बल्कि उसे ढंग से नेचुरल मानते हुए हैंडल करें। उसे अच्छी तरह समझाना चाहिए कि यह लड़कियों के लिए एक सामान्य प्रक्रिया है। हर माह फिर से उसे इस प्रक्रिया से निकलना होगा।

दर्द कम करने के घरेलू इलाज

● गुनगुने पानी से स्नान करने को कहें। गर्म पानी की बोतल से पेट और पेट के निचले हिस्से पर सिंकाई करें। सोते समय घुटनों के नीचे तकिया रखने से भी दर्द में राहत मिलती है।

● शहद को गुनगुने पानी में लेने से भी आराम मिलता है और खून की कमी से लडऩे में मदद मिलती है। अदरक वाली चाय पीने से भी लाभ मिलता है।

● दूध में हल्दी डालकर पीने से भी आराम मिलता है।

● एक चम्मच शहद में एक प्याज का रस मिलाकर लेने से भी आराम मिलता है। इसके पीने से यूटरस की मांसपेशियां रिलैक्स होती हैं।

क्या खाएं, क्या न खाएं

● पानी खूब पीएं।

● डार्क चाकलेट का सेवन मूड स्विंग ठीक रखता है और चिड़चिड़ापन कम करता है।

● फलों में सेब, अनार, संतरा खाएं। इससे शरीर में खून की मात्र बढ़ती है।

● विटामिन ई की कमी को दूर करने वाले खाद्य पदार्थ लें। विटामिन बी 6 की कमी से खून में थक्के आने लगते हैं। इसको दूर करने के लिए आलू का सेवन करें। फ्राइड आलू न खाएं। विटामिन सी के लिए नींबू, संतरा लें। इससे दर्द में भी लाभ होता है। विटामिन ए के लिए हरी पत्तेदार सब्जियां खाएं।

● दिन में अदरक वाली चाय 2 बार तक लें। ज्यादा चाय नहीं लें। कैफीन की ज्यादा मात्रा लेने से तकलीफ बढ़ती है। इन दिनों एसिडिटी ज्यादा होती है और कब्ज भी।

● तले हुए खाद्य पदार्थ न लें।

● ज्यादा मीठा और नमक न खाएं।

ध्यान दें इस दौरान

● तेज व्यायाम न करें। नार्मल वॉक ले सकते हैं। सूक्ष्म क्रियाएं करें।

● ज्यादा खून का बहाव होने पर 4 से 6 बार पैड बदलें। अगर साधारण बहाव है तो 3 बार पैड बदलें। ऐसा करने से बैक्टीरिया का विकास नहीं होगा और बदबू भी कम आएगी।

● पैड्स की गुणवत्ता से समझौता न करें।

● पैड को ऐसे ही न फेंकें। पुराने अखबार में लपेटकर पॉलिथिन में डालकर डस्टबिन में डालें।

● अगर शादीशुदा हैं तो इस दौरान सेक्स से दूरी रखें।

● ज्यादा तकलीफ होने पर गाइनी से संपर्क करें।

● दर्द अधिक नहीं है तो दवा न लें। बार-बार पीरियड्स आगे पीछे करने की दवा भी न लें। ऐसा करने से पीरियड होने पर तेज दर्द होता है।

]]>
Kajal Agarwal: অভিনেত্রী কাজল ‘মা’ হচ্ছেন! https://ekolkata24.com/entertainment/actress-kajal-agarwal-is-going-to-be-a-mother Mon, 03 Jan 2022 09:16:24 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17750 নতুন বছরের শুরুতেই অভিনেত্রী কাজল আগরওয়ালের (Kajal Agarwal) ঘরে খুশির হাওয়া। তাঁর স্বামী গৌতম কিচলু স্ত্রীর অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর শেয়ার করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায় । আপাতত অভিনেত্রী শুভেচ্ছার জোয়ারে ভাসছেন ।

বছরের শুরুতেই ইনস্টাগ্রামে গৌতম কিচলু শেয়ার করেন কাজল আগরওয়ালের ছবি। ক্যাপশনে একজন অন্তঃসত্ত্বা মহিলার ইমোজি দেন তিনি। আর ওই ইমোজি দেখেই দু’য়ে দু’য়ে চার করেছেন নেটিজেনরা। ২০২০ সালে অভিনেত্রী কাজল আগরওয়ালের সঙ্গে মুম্বইয়ে ব্যবসায়ী গৌতম কিচলুর চারহাত এক হয়।

কোভিডকালে বিয়ের আয়োজনে কিছুটা কাটছাঁট করা হয়। তাই তিনি বিয়ে সারেন কাছের মানুষজনদের নিয়েই। তবে ভার্চুয়ালি অনুরাগীদের সঙ্গে কাজল শেয়ার করেছিলেন বিয়ের প্রায় প্রত্যেক মুহূর্তই। মাসদুয়েক আগেই কাজল ও গৌতম বিবাহবার্ষিকী পালন করেন।

কমল হাসানের ছবি ‘ইন্ডিয়ান ২’ এবং নাগার্জুনের ‘দ্য গোস্ট’ ছবির মুখ্য চরিত্র থেকে সরে আসেন তিনি। তারপর থেকেই বলিউডে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছিল কাজল আগরওয়ালের মা হওয়ার গুঞ্জন। আর সেই জল্পনায় সিলমোহর দিয়ে বিয়ের এক বছরের মধ্যেই মা হওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানালেন অভিনেত্রীর স্বামী গৌতম।

]]>
Jharkhand: দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম দেওয়া সদ্যোজাতকে হাসপাতালে রেখেই চম্পট মা-বাবার https://ekolkata24.com/uncategorized/jharkhand-mother-runs-away-after-giving-birth-to-two-headed-baby Sat, 27 Nov 2021 16:01:37 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12603 নিউজ ডেস্ক, রাঁচি: সদ্যোজাত সন্তানকে হাসপাতালে ফেলে রেখে চলে যাওয়া আমাদের দেশে নতুন কোনও ঘটনা নয়। এমনকী, বহু ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, সদ্যোজাতকে (new born) রাস্তার পাশে ঝোপেঝাড়ে ফেলে দিয়ে চলে গিয়েছে মা-বাবা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কন্যা (girl child) সন্তানদের ভাগ্যে এমনটা ঘটে থাকে।

বহু ক্ষেত্রে দারিদ্র্যের (poverty) কারণেও মা-বাবা সদ্যোজাত সন্তানকে ফেলে দিয়ে চলে যায়। এবার ঝাড়খণ্ডের (jharkhand) রাজধানী রাঁচির (ranchi) অত্যন্ত পরিচিত হাসপাতাল রাজেন্দ্র ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স বা রিমসে একটি সদ্যোজাত সন্তানকে ফেলে রেখে চলে গেল তার মা-বাবা। তবে, মেয়ে হয়েছে বলে যে ফেলে রেখে গিয়েছে তা নয়। জানা গিয়েছে শিশুটির দুটি মাথা। অর্থাৎ শিশুটি স্বাভাবিক নয়। সে কারণেই তাকে ফেলে রেখে চলে গিয়েছে তার বাবা-মা।

রিমসের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শুক্রবার জন্মের পরেই ওই শিশুটিকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা যখন ওই শিশুটির অস্বাভাবিকতা ও চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত সেই সুযোগে পালিয়ে যায় তার মা-বাবা। এরপরই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওই শিশুটির মা বাবার খোঁজ শুরু করে। তাদের হাসপাতাল চত্বরের কোথাও পাওয়া যায়নি।

হাসপাতলে ভর্তি হওয়ার সময় তাঁরা যে ঠিকানা দিয়েছিল সেখানে খোঁজ শুরু হয়। কিন্তু দেখা যায় ঠিকানাটি ভুল।

অর্থাৎ কোনওভাবে ওই নবজাতকের মা-বাবা আগে থেকেই জানতেন যে, তাঁদের শিশুটি স্বাভাবিক নয়। সে কারণেই তাঁরা বাচ্চাকে ফেলে রেখে চলে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। পরিকল্পনা মত প্রসবের কিছুক্ষণ পরেই ওই শিশুটির মা এবং বাবা হাসপাতাল থেকে চম্পট দেয়।

হতভাগ্য এই শিশুটিকে তাই বাঁচিয়ে তোলার দায়িত্ব নিয়েছেন রিমসের চিকিৎসক ও নার্সরা। খবর দেওয়া হয়েছে শিশু কল্যাণ কমিটিকেও। এছাড়াও একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ওই শিশুটির চিকিৎসা ও অন্য যে কোনও ধরনের সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। অস্বাভাবিক ওই শিশুটির চিকিৎসার জন্য তাকে নিউরোসার্জারি বিভাগের দায়িত্বে রাখা হয়েছে।

]]>
৩৫ ভোগে তৃপ্ত হন বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির মা আনন্দময়ী https://ekolkata24.com/offbeat-news/anandamoyee-the-mother-of-banerjees-family-was-satisfied-with-35-sufferings Tue, 02 Nov 2021 21:02:32 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10105 Special Correspondent, Kolkata: এ বাড়ির মা তুষ্ট হন ৩৫ রকম ভোগে। হয়ে ওঠেন আনন্দময়ী। এমনই বিশেষত্ব বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির কালীপূজার।

আন্দুল রাজবাড়ির সঙ্গে সখ্যতা এবং জীবনকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালীপ্রেম এ নিয়েই প্রায় ১৬২ বছর আগে শুরু হয়েছিল পারিবারিক কালীপূজা, যা ক্রমে এখন পারিবারিক উৎসবের চেহারা নিয়েছে মাকড়দহের ১২৬/১ নম্বর বাড়িতে এসে। ডোমজুরের বিপ্রন্নপাড়া, সেখানেই ছিল বন্দ্যোপাধ্যায়দের জমিদারি। কালের নিয়মে জমিদারি না থাকলেও রয়েছে বিশাল বাড়ি এবং মন্দির। একসময় বাড়ির সামনেই ছিল বিশাল ঠাকুরদালান, কোনও এক বন্যায় তা ভেঙে যায়।

পাশাপাশি পেশার তাগিদ বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবার ধীরে ধীরে গ্রাম থেমে শহরগামী হয়। সঙ্গে নিয়ে আসে তাদের মা আনন্দময়ীকেও এবং গোবর্ধন বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে নতুন করে শুরু হয় বিশাল বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবারের কালীপুজো। শোনা যায় ডাক্তার গোবর্ধন বন্দ্যোপাধ্যায়কে মা স্বপ্নাদেশ দিয়ে বলিদানের স্থান দেখিয়ে দিয়েছিলেন। সেই স্থানেই হয় এখনকার বলিদান।

কিন্তু এই যে মায়ের মন ভরাতে ৩৫ রকম ভোগ হয়, সেগুলি কী? শুনলে চমকে যাবেন। গত ১৬০ বছরের বেশি সময় ধরে এই প্রথা চলে আসছে এই পুজোয়। যার কোনওরকম পরিবর্তন হয়নি কোনও পরিস্থিতিতে। দেবীকে দেওয়া হয় ভাত, খিচুরি, লুচি, ১০ রকম ভাজা, পায়েস, শুক্তো, মুগ, মটর, অড়হর ডাল, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লাউ, চালকুমড়ো, ঘন্ট, এঁচর অথবা মোচা, মাছের ঝোল, মাছের অম্বল, গুড় বড়ি, শোল মাছ পোড়া, মহাপ্রসাদ (ছাগ বলির মাংস), সঙ্গে দই, রাবরি, ক্ষীর, চানাচুর, গুঁজিয়া, ছানা। সঙ্গে দেওয়া হয় স্পেশ্যাল দুই রকমের নাড়ু। বাড়ির মেয়ে বউয়ের এর জন্য তিন দিন আগে থেকে তোড়জোড় শুরু করেন। যা অর্পন করা হয় পুজোর দিন।

অরুণ, দেবদাস , বিপ্রদাস বন্দ্যোপাধ্যায়দের হাত থেকে এই পুজো এখন এসেছে অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়েদের প্রজন্মের হাতে। অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ে বলেন, “ডাঃ গোবর্ধন বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর ভাইয়েরা পেশার সূত্রে চলে আসেন হাওড়ার কদমতলা। সঙ্গে পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যই চলে আসেন কদমতলায়। গোবর্ধন বন্দ্যোপাধ্যায়কে মা স্বপ্ন দিয়ে পূজা থেকে বলিদানের স্থান সমস্ত দেখিয়ে দেন। গোবর্ধনবাবু ও তাঁর পরিবারের স্থানান্তকরনের সঙ্গে এই পুজোও চলে আসে ১২৬/১ মাকড়দহ রোডের ঠিকানায়। সেই বাড়িতেই প্রায় ৮০ বছরের বেশী সময় ধরে পুজো হচ্ছে। এখনও পুজোর জাঁকজমকে কোনও পরিবর্তন হয়নি। পরিবর্তন হয়নি পুজোর নিয়ম ও নিষ্ঠায়। এখনও বলিদান হয় । একসময় মোষ বলি হত। সেই খাঁড়া এখনও বর্তমান।”

পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের পুজোর শরীরময় সাবেকিয়ানার দাপট , চৌত্রিশ টার ওপর ভোগের পদ , বলিদান, ধুনুচি পোড়া , বলিদানের আগের থম থমে আবহাওয়া , তার পরের উল্লাস , ঢাকের সাথে আমাদের পায়ের তাল , ধুনুচির ধোঁয়ার লহমায় সকলের উচ্ছাসময় আবেগ, সব কিছুর মিশ্রন এই পূজো।”

বাড়ির মেয়ে মৌমিতা দাস মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘এবাড়ির পূজোর প্রাণ, শরীর ও স্পন্দনের অন্যরকম। এই পূজোর সাথে আমার মায়ের , মামাদের ,ভাই , বোন , দিদিদের, আমাদের সকলের বড়ো হয় ওঠা মিশে আছে । এই পূজোর শিরায় শিরায় মিশে আছে অনেক গুলো লোকের অক্লান্ত পরিশ্রম ও হাজারো আবেগ। পুজোর স্পন্দন তাই আমি মনে করি পুজোর আচার বিচারের সাথে আমরা সবাই।”

অর্পিতা মুখোপাধ্যায় বলেন, “এই পূজো আবেগের পূজো । এই রাতের গা বেয়ে ঝরে হাজার হাজার কথা, গল্প, আড্ডা । ছোট থেকে যৌবনের অনেক গোপন আবেগি কথার কানা কানি, ফিস ফিস । আবার সদ্য বড়ো হয় ওঠার সিম্বল স্বরূপ সিদ্ধি খাওয়ার রাত ও বটে ।পূজোর প্রাণ কিন্তু মা নিজে , এক গা গয়নায় সজ্জিত মা ভবতানিরী ঝলমল করে দুদিন আমাদের বাড়ি ময়। তার পূর্ণ গন্ধ , রূপ , আবেশ নিয়ে।”

অনেক আদরে ভরা আবেগে মোড়া এই বাড়ির পূজো । ঝিকিমিকি ঝাড়বাতির জায়গায় মিনিয়েচার স্থান পেয়েছে। চায়ের কেটলির জায়গায় এখন বোতাম টিপে চা, কফি , পুরোনো উঠান এখন সবুজ কার্পেটের তলায় গা ঢাকে । তবু পূজোর আড়ম্বর , পুরোনো গন্ধ , সাবেকিয়ানার গ্লামউর সব কিছু নিয়ে স্বমহিমায় এগিয়ে চলেছে বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির পুজো।

]]>
আজকের দিনেই বিশ্ব শান্তির স্বীকৃতি পেয়েছিলেন ‘মাদার’ https://ekolkata24.com/offbeat-news/today-mother-teresa-was-recognized-for-world-peace Sun, 17 Oct 2021 06:07:01 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7972 বিশেষ প্রতিবেদন: তিনি সবার মাদার। আগনেস গোনাসকাস বোজাকসিন। এ নামটা বললে কেউ বুঝতেও পারবেন না। তিনি মাদার টেরেসা (Mother Teresa)। আজকের দিনেই পেয়েছিলেন নোবেল শান্তি পুরস্কার।।  

১৯৭৯ সালের ১৭ অক্টোবর মাদার টেরিজা সমাজসেবা এবং অনাথ ও আতুরজনের বন্ধু হিসেবে তাদের প্রতি তাঁর সেবাকার্যের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার পান। ১৯৩০ সালে কোলকাতার সেন্ট মেরি ক্যাথলিক গার্লস স্কুলে পড়ানোর দায়িত্ব গ্রহণ করেন মাদার টেরেসা। ১৯৪৬ সালে ট্রেনে করে দার্জিলিং যাওয়ার দীর্ঘ পথে গভীর এক চেতনা জেগে ওঠে তাঁর মনে, যেন ঈশ্বরের বাণী শুনতে পান তিনি। দরিদ্র থেকেও দরিদ্র মানুষদের সেবা করাই হল তাঁর মিশন। ১৯৪৮ সালে পোপের অনুমোদন নিয়ে কনভেন্ট ত্যাগ করে ‘অর্ডার অফ সিস্টার্স’ গড়ে তোলেন তিনি। নীল পাড়ের সাধারণ সুতির সাদা শাড়ি হয় এই সব সিস্টারের পোশাক। ১৯৫০ সালে আত্মপ্রকাশ করে ‘মিশনারিজ অব চ্যারিটি’ সংস্থা, স্বীকৃতি পায় ভ্যাটিকানের।

কলকাতার রাস্তাঘাটে অনেক দরিদ্রকে মারা যেতে দেখেছেন টেরেসা। অজ্ঞান এক মহিলাকে দেখে আঁতকে ওঠেন তিনি, যার দেহের অর্ধেকটা ইঁদুর ও পিঁপড়ে খেতে শুরু করেছে। সিস্টার টেরেসা স্থির করলেন কাউকে আর একা মরতে দেয়া হবেনা। তিনি মরণাপন্ন মানুষদের জন্য একটি আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন এবং নগর কর্তৃপক্ষের সহায়তায় হিন্দু মন্দিরের পাশে পরিত্যক্ত এক বাড়িকে ‘হোম ফর দ্য ডাইং’এ পরিণত করেন। পরে যেটির নাম দেয়া হয় ‘নির্মল হৃদয়’। এই কেন্দ্রের আশ্রয়ে কিছুটা শান্তি ও সম্মান পেতেন মৃত্যু পথযাত্রী মানুষরা। পেতেন চিকিৎসা ও পেটভরে খাবার। আজ পর্যন্ত প্রায় ৪০ হাজার মানুষ তাদের শেষ আশ্রয় পেয়েছেন এই কেন্দ্রে। এই প্রসঙ্গে মাদার টেরেসা বলেছেন, ‘‘মৃত্যু হল মানুষের জীবনের চূড়ান্ত পরিণতি। কোনো মানুষ যদি ঈশ্বরের কাছ থেকে শান্তি নিয়ে মরতে পারে, তা হলে তার পক্ষে জীবনের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছানোও সহজ হয়।”

দরিদ্রদের সাহায্য করার কাজটা প্রথম দিকে খুব সহজ ছিলনা মাদার টেরেসার পক্ষে। অর্থের জন্য ধনী ব্যক্তিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছে তাঁকে। হতাশাও পেয়ে বসেছে কখনও কখনও। তবে মিশনারিজ অফ চ্যারিটি অচিরেই দেশ বিদেশের দাতা প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে বাড়িয়ে দেন অনেকে সাহায্যের হাত। মাদার টেরেসা নিজেকে কখনও সমাজকর্মী হিসাবে দেখেননি। তাঁর মতে ধর্মের বিশেষ করে ঈশ্বরের নির্দেশে তিনি দরিদ্রদের সেবায় ব্রতী হয়েছেন। ‘‘কাজটা তাঁর জন্য যেন উপাসনা”।

অচিরেই মিশনারিজ অফ চ্যারিটির শাখা প্রতিষ্ঠান ছড়িয়ে পড়ে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে, এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার নানা দেশেও। বিভিন্ন স্থানে খোলা হয় আশ্রয় ও দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র, এতিমখানা ইত্যাদি। মাদার এগিয়ে আসেন কুষ্ঠ রোগীদের সেবায়। জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে বিশ্বের যে কোনো অঞ্চলের অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মানবদরদী এই নারী। ছুটে গিয়েছেন ইথিওপিয়ার ক্ষুধার্থ মানুষদের কাছে, উদ্ধার করেছেন যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকা থেকে আহত বাচ্চাদের। মাদার টেরেসার মতে, ‘‘পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই কোন না কোন ভাবে কষ্ট পায়। এই কষ্টকে ঈশ্বরের প্রতি ভালবাসায় রূপান্তরিত করতে হবে। বিশেষ করে আজ যেখানে পাপে ভরে গেছে চারিদিক।”

মিশনারিজ অফ চ্যারিটির আওতায় এখন বিশ্বব্যাপী ৪০০০ নান কাজ করছেন। ১৩০টি দেশে ৬০০’রও বেশি সাহায্য কেন্দ্র চালাচ্ছে তাদের কর্মকান্ড। জীবনে বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন মহীয়সী এই নারী।

]]>
‘ড্যাডি’র তোলা ছবি শেয়ার করে নেট নাগরিকদের জবাব দিলেন সদ্য মা নুসরত https://ekolkata24.com/entertainment/nusrat-the-new-mother-responded-to-the-netizens-by-taking-a-picture-taken-by-daddy Thu, 02 Sep 2021 17:38:36 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3685 বায়োস্কোপ ডেস্ক: সদ্যই মা হয়েছেন অভিনেত্রী ও সংসদ নুসরাত জাহান। পুত্রের নাম রেখেছেন ঈশান। যশরাজ অনুরাগীদের মতে যশ এবং নুসরত এই দুটি নামের মিলিত অক্ষরগুলিকে এক করেই এই নাম রেখেছেন অভিনেত্রী। নুসরতের মা হওয়ার খবর সংবাদ মাধ্যমে আসার পর থেকেই, সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিলেন তিনি। যতই তিনি মুখ না খুলুন, সোশ্যাল মিডিয়া উত্তাল হয়ে উঠেছিল কে আসলে নুসরতের সন্তানের বাবা সেই প্রশ্নে।

আর এই কথা আমাদের সবারই জানা, সমাজে নারী চরিত্রের গায়ে দাগ কেটে কোন বদনাম লাগিয়ে দিতে বেশিক্ষণ সময় লাগে না। যতই আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় এই কথা বলি, যার যার ব্যক্তিগত জীবন তার নিজের অধীনে। অনধিকার প্রবেশ কোনোভাবেই উচিত নয়। কিন্তু মনের কোণে জমা অন্ধকারকে দূর করা কি এত সহজ?

ঠিক সেই কারণেই পাড়ার চায়ের দোকান থেকে ক্লাব, জমে উঠেছিল নুসরতের ব্যক্তিগত জীবন নিয়েই রং মাখানো মশলাদার গসিপে। অবশ্য তার মধ্যে বেশির ভাগটাই কাল্পনিক এবং নিজেদের জীবনের হতাশা মেশানো। এই সময়টায় সোশ্যাল মিডিয়া ট্রেন্ডিং টপিকস ছিল নুসরত এবং কমেন্ট বক্সে একবার ঘুরেই বোঝা যায় ঠিক কতখানি নিচে নামতে পারে মানুষ ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডে।

অপবাদ, অপমান কোনটাই বাদ রাখেনি। কিন্তু একবারও মুখ খোলেননি নুসরত৷ বরং চুপিসারে কখনও নিজের পোষ্যের সঙ্গে, তো আবার কখনও গাছগাছালির মধ্যে পজিটিভিটির মন্ত্রে নিজেকে উজ্জীবিত রাখার চেষ্টা করেছেন তিনি।

গত বৃহস্পতিবার মা হয়েছেন তিনি। ছোট্ট ফুটফুটে ঈশানকে কোলে করে নিয়ে যশ এবং নুসরত বাড়ি ফিরলেন সোমবার। যশের কোলি ছিল সদ্যোজাত। পরম সযত্নে আগলে মা এবং সন্তানকে গাড়িতে তুললেন যশ। ড্রাইভিং সিটে ছিলেন তিনিই।

 

 
 
 
 
 
View this post on Instagram
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

 

A post shared by Nusrat (@nusratchirps)

দীর্ঘদিনের সমস্ত অপমানকে তোয়াক্কা না করা নুসরত এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় সাফ জানিয়ে দিলেন, তাদের কথায় তিনি একেবারেই পাত্তা দেওয়া তো থাক, কান দিতেও নারাজ। নুসরতের কটাক্ষে স্পষ্ট, তিনি তাদের কথাতে একেবারেই কান দিতে চান না৷ যারা এতদিন তাকে কোনও পরামর্শ দেয়নি, কিংবা বলা ভালো যার থেকে তিনি এতদিন কোনও পরামর্শ নেননি। অবশ্য ছবির নিচে লেখা, সৌজন্যে দেওয়া নাম নিয়ে একটু ধন্দে পড়ে গিয়েছে নেট নাগরিকরা। কারণ পিকচার কার্টেসিতে আছে যার নাম, তাকে নুসরত ‘ড্যাডি’ বলে উল্লেখ করেছেন। এবারের সেই ‘ড্যাডি’ নুসরতের ড্যাডি মানে বাবা? নাকি ঈশানের ‘ড্যাডি’ সেটাই বড় প্রশ্ন। আর যদি ঈশানের ড্যাডি হন, তবে কে তিনি জানতে চাই নেট নাগরিক।

]]>
তবে কি মা হতে চলেছেন সোনম কাপুর, নেট-নাগরিকদের গুঞ্জণ তুঙ্গে https://ekolkata24.com/entertainment/sonam-kapoor-is-going-to-be-a-mother-the-buzz-of-net-citizens-is-at-its-peak Sat, 17 Jul 2021 04:46:58 +0000 https://www.ekolkata24x7.com/?p=922 প্রায় অনেক দিন ধরেই দেশের বাইরে আটকে পড়েছিলেন সোনম। কিছুদিন আগে মঙ্গলবার লন্ডন থেকে দেশে ফেরেন তিনি। অনেকদিন পড়ে বাড়ি ফিরে কাছের মানুষদের সঙ্গে সময় কাটাতে পেরে খুশি সোনম। সম্প্রতি তিনি ‘ব্লাইন্ড’ ছবির শুটিং শেষ করেছেন। বহুদিন পর বাবা অনিল কপূরকে দেখে আবেগপ্রবণ হয়ে পরেন অভিনেত্রী। সবার সামনেই বাবাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলেন সোনম। সেই ছবি এবং ভিডিও নেট মাধ্যমে ভাইরাল হতে খুব বেশি সময় লাগেনি।

স্বভাবতই সেই ভিডিও দেখেই নেটাগরিকদের মনে প্রশ্ন উঠেছে, সোনম কী অন্তঃসত্ত্বা? কী এমন ছিল ওই ভিডিওতে, যা দেখে এমন দাবি করছেন নেটিজেনরা! আসলে ওই ভিডিওতে সোনমকে একেবারে ঢিলেঢালা পোশাকে দেখা যায়। একটি ঢিলেঢালা জামার ওপর পড়েছিলেন গাঢ় নীল রঙের ব্লেজার। আর এতেই নেটাগরিকদের একাংশের মনে প্রশ্ন কেন এই ধরনের পোশাক পরেছেন অনিল কন্যা? তবে কী মা হতে চলেছেন সোনম?

অনেকে মনে করছে নিজের বেবি বাম্প লোকানোর জন্যই সোনম এই ধরনের পোশাক বেছে নিয়েছিলেন। ওই ভিডিওতে রীতিমতো কমেন্টের ঝড় ওঠে। কেউ লেখেন ‘সোনম কী গর্ভবতী?’ আবার কেউ কেউ লেখেন ‘সোনমকে দেখেই মনে হচ্ছে মা হতে চলেছেন তিনি’। তবে এই বিষয়ে অভিনেত্রীর কাছ থেকে কিছু জানা যায়নি। সোনম সত্যি গর্ভবতী কী না, তা নিয়ে এখন নেটাগরিকদের মনে জল্পনা তুঙ্গে। ফ্যাশনিস্তা সোনামের পোশাক ঘিরে যেখানে প্রতিটা মুহূর্তে থাকে টান টান উত্তেজনা, সেই অভিনেত্রীর লুক নিয়ে এবার সপাট প্রশ্ন ওঠায় বাড়ছে গুঞ্জন।

]]>