NCRB – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Fri, 17 Dec 2021 16:33:43 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png NCRB – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Incredible India! প্রতি ২৫ মিনিটে ১ জন গৃহবধু আত্মহত্যা করেন https://ekolkata24.com/uncategorized/incredible-india-ncrb-record-on-house-wife-suicide-rate-in-india Fri, 17 Dec 2021 14:21:03 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15258 News Desk: Incredible India! মহিলা শক্তির বাগাড়ম্বর বিজ্ঞাপনকে লজ্জায় ফেলে দিচ্ছে পরিসংখ্যান। হিসেবে উঠে এসেছে প্রতি ২৫ মিনিটে ১ জন ভারতীয় গৃহবধু আত্মহত্যা করেন।

চিরাচরিত পারিবারিক অশান্তি, অত্যাধিক মানসিক চাপের মুখে গৃহবধুরা আত্মহত্যার পথ নেন। এমন পুরনো কারণ যেমন রয়েছে তেমনই লকডাউন পরিস্থিতিতে কাজ হারানো, আর্থিক দূরাবস্থার মতো বিভিন্ন কারণ উঠে এসেছে।

জাতীয় অপরাধ পরিসংখ্যান ব্যুরো (NCRB) সম্প্রতি প্রকাশিত পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে দেশে গত বছর ২২ হাজার ৩৭২ জন গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন। অর্থাৎ ভারতীয় গৃহবধূদের মধ্যে আত্মহত্যার হার প্রতিদিন গড়ে ৬১ জন আর মিনিটের হিসেবে প্রতি ২৫ মিনিটে একজন। বিবিসি এই তথ্য ভিত্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

এনসিআরবি রিপোর্ট ভিত্তি করে বিবিসি জানাচ্ছে, ২০২০ সালে যে মোট ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ৫২টি আত্মহত্যার ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৪.৬ শতাংশ আত্মহত্যা করেছেন গৃহবধূরা। মোট আত্মহত্যার ৫০ শতাংশেরও বেশি ঘটনায় গৃহবধূরাই নিজেদের শেষ করেছেন।

গত বছরের চিত্র কিন্তু কোন ব্যতিক্রম নয়। এনসিআরবি রিপোর্টে বলা হচ্ছে দেশে প্রতিবছর ২০ হাজারের বেশি গৃহবধূ আত্মহত্যা করেন। ২০০৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ২৫ হাজার ৯২ জন। গৃহবধুদের এই ধরনের আত্মহত্যার জন্য অন্যতম কারন পারিবারিক সমস্যা অথবা বিবাহ সংক্রান্ত সমস্যা।

বিশ্বে যত মানুষ আত্মহত্যা করে, তার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ভারত।বিশ্ব ব্যাপী আত্মহত্যার পরিসংখ্যানের এক চতুর্থাংশ হল ভারতীয় পুরুষদের আত্মহত্যার ঘটনা। আর বিশ্বে ১৫ থেকে ৩৯ বছর বয়সীদের আত্মহত্যার পরিসংখ্যানে ভারতীয় নারীদের আত্মহননের হার ৩৬ শতাংশ।

]]>
পুলিশি হেফাজতে মৃত ১৮৮৮, শাস্তি পেয়েছে মাত্র ২৬ জন পুলিশ: NCRB https://ekolkata24.com/uncategorized/india-saw-1888-custodial-deaths-in-last-20-years-only-26-police-personnel-found-guilty-ncrb Tue, 16 Nov 2021 11:21:39 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11498 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: গোটা দেশে শেষ ২০ বছরে পুলিশি হেফাজতে (police custody) মৃত্যু হয়েছে ১৮৮৮ জনের। এ ঘটনায় পুলিশ কর্মীদের বিরুদ্ধে ৮৯৩ টি মামলা দায়ের হয়েছে। ৩৫৮ জন পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে পেশ হয়েছে চার্জশিট। কিন্তু শাস্তি পেয়েছে মাত্র ২৬ জন পুলিশ কর্মী। চাঞ্চল্যকর এই তথ্যটি সামনে এনেছে ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো (NCRB)।

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে উত্তরপ্রদেশে (utterpradesh) পুলিশি হেফাজতে আলতাফ (altaf) নামের এক তরুণের মৃত্যু হয়েছিল। রাজ্যের কাসগঞ্জ এলাকা থেকে এক নাবালিকা নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় আলতাফকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পুলিশি হেফাজতেই আলতাফের মৃত্যু হয়েছিল। আলতাফ এর মৃত্যুর পরই দেশে পুলিশি হেফাজতে মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। আলতাফের মৃত্যুর ঘটনায় কাসগঞ্জের (kasgang) কোতোয়ালি থানার ৫ পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করেছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (yogi adityanath)।

custodial deaths

যদিও কোতোয়ালি থানার পুলিশ কর্মীদের দাবি, আলতাফ নিজের জ্যাকেটের থেকে দড়ি খুলে কলের পাইপের সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। যদিও ওই কলের পাইপটি মেঝে থেকে মাত্র কয়েক ফুট উঁচুতে ছিল। তাই প্রশ্ন উঠেছে, মাত্র কয়েক ফুট উঁচুতে থাকা কলের পাইপ থেকে দড়ি ঝুলিয়ে কিভাবে ২২ বছরের ৬ ফুট উচ্চতার এক তরুণ আত্মহত্যা করল? আলতাফের মৃত্যুতে প্রবল চাপে পড়ে উত্তরপ্রদেশের বিজেপি সরকার। যে কারণে এই মৃত্যুর একই সঙ্গে পুলিশি ও বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

<

p style=”text-align: justify;”>পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু নিয়ে এনসিআর যে পরিসংখ্যান দিয়েছে তা থেকে জানা যাচ্ছে, ২০০৬ সালে পুলিশি হেফাজতে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। বন্দির মৃত্যুর ওই ঘটনায় ২০০৬ সালে উত্তরপ্রদেশে ৭ জন এবং মধ্যপ্রদেশের ৪ জন পুলিশ কর্মী দোষী সাব্যস্ত হয়ে ছিলেন। ২০২০ সালে গোটা দেশে ৭৬ জন পুলিশি হেফাজতে মারা গিয়েছে। সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাতে। শুধুমাত্র গুজরাতেই ২০২০ সালে পুলিশি হেফাজতে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। গুজরাত ছাড়াও আর যে সমস্ত রাজ্যে পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু হয়েছিল সেগুলি হল অন্ধ্রপ্রদেশ, অসম, বিহার, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা, পাঞ্জাব, রাজস্থান, তেলেঙ্গানা প্রভৃতি। তবে ২০২০ সালে পুলিশি হেফাজতে ৭৬জন বন্দির মৃত্যুর ঘটনায় কোনও পুলিশকর্মী দোষী সাব্যস্ত হয়নি।

]]>
করোনার জেরে দেশে আত্মহত্যা ১০ শতাংশ বেড়েছে: NCRB Report https://ekolkata24.com/uncategorized/corona-related-suicides-have-risen-10-percent-in-the-country-ncrb-report Fri, 29 Oct 2021 10:36:06 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9601 News Desk: করোনার জেরে ২০২০ সালে দেশে আত্মহত্যার সংখ্যা প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে। আত্মঘাতীদের মধ্যে পড়ুয়া এবং ক্ষুদ্র উদ্যোগপতিদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। করোনা মহামারীজনিত অতিরিক্ত চাপ সহ্য করতে না পারার কারণেই এরা আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন। ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর (NCRB) এক পরিসংখ্যান থেকে এই তথ্য মিলেছে।

বৃহস্পতিবার এনসিআরবির এই রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছে। ওই রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে আত্মহত্যায় মৃত্যুর ঘটনা বেড়েছে। গত বছর সারাদেশে আত্মঘাতী হয়েছেন ১ লাখ ৫৩ হাজার ৫২জন। ১৯৬৭ সালের পর এটাই আত্মহত্যার সর্বোচ্চ সংখ্যা। ২০১৯ সালের তুলনায় আত্মহত্যার সংখ্যা ১০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এনসিআরবির রেকর্ড বলছে, ২০২০ সালে প্রতি ১০ লক্ষ মানুষের মধ্যে ১১.৩ জন আত্মঘাতী হয়েছেন। বিগত ১০ বছরের মধ্যে এটাই সর্বোচ্চ।

প্রশ্ন হল, কেন আত্মহত্যার সংখ্যা এতটা বাড়ল।
এনসিআরবির রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, মূলত ক্ষুদ্র উদ্যোগপতি, পড়ুয়া এবং পেশাদার ব্যক্তিরাই আত্মঘাতী হয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, করোনাজনিত কারণে স্কুল-কলেজ গত দেড় বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। ফলে যারা উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাঁরা অনেকেই হতাশায় ভুগছেন। সেই হতাশা থেকেই তাঁরা আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন।

পাশাপাশি লকডাউনের জন্য স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় চলছে অনলাইন ক্লাস। কিন্তু ভারতের প্রায় তিন কোটি পড়ুয়ার অনলাইন ক্লাস করার মত তেমন কোনও মোবাইল বা অন্যান্য পরিকাঠামো নেই। তাই পড়াশোনা করতে না পেরে তারা হতাশ হয়েই আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, ভারতে প্রতিবছর ৭ থেকে ৮ শতাংশ পড়ুয়া আত্মহননের পথে হাঁটে। ২০২০ সালে সেটাই ২১.২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

পাশাপাশি ২০২০ সালে বেতনভোগী ব্যক্তিদের মধ্যে ১৬.৫ শতাংশ মানুষ আত্মঘাতী হয়েছেন। দৈনিক মজুরদের মধ্যে ১৫.৭ শতাংশ মানুষ আত্মহত্যা করেছেন। ওই রিপোর্টে থেকে আরও জানা গিয়েছে, করোনার জেরে বেতনভোগীদের থেকেও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা। ফলে বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদকদের ২৬.১ শতাংশ এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ আত্মহত্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। করোনার জেরে দীর্ঘদিনের লকডাউনে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বহু ক্ষুদ্র উদ্যোগপতির। ঋণ নিয়ে ব্যবসা করছিলেন তাঁরা। ঋণ মেটাতে না পেরেই তাঁরা আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন। একই কথা প্রযোজ্য ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রেও।

]]>