ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি বর্তমানে পুরুষদের আইসিসি টি-২০ বিশ্বকাপ ২০২১’র প্রস্তুতি নিচ্ছেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে। সম্প্রতি ক্যাপ্টেন কোহলি টুইটারে নিজের একটি ভিডিও পোস্ট করে ক্যাপশন দিয়েছেন, “আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে, আমি আমার ব্যক্তিগত টিপসগুলির একটি সিরিজ শেয়ার করব প্রিয়জন এবং পরিবারের সঙ্গে একটি অর্থপূর্ণ দীপাবলি উদযাপনের জন্য। আমার Pinterest প্রোফাইল ‘viratkohli’ অনুসরণ করে আমাদের সাথে থাকুন”।
কোহলির টুইট করা ওই ভিডিওতে কোভিড -১৯ এবং গত বছরগুলি কীভাবে মানুষের জন্য কঠিন ছিল সেই সম্পর্কে কথা বলেন। ভিডিওতে মিষ্টির ছবি এবং তার কাজ করার ক্লিপও দেখানো হয়েছে। আর ওই ভিডিও মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটারে ভাইরাল হতেই নেটিজেনরা বিশ্বাস করেছিলেন যে তিনি আতসবাজি (পটকা) সম্পর্কে কথা বলছেন এবং সঙ্গে সঙ্গে বিরাট কোহলিকে ট্রোল করা শুরু হয়ে যায়।
Over the next few weeks, I'll be sharing a series of my personal tips for celebrating a meaningful Diwali with loved ones and family. Stay tuned by following my Pinterest profile 'viratkohli' – link in bio
@Pinterest#diwali2021 #AD pic.twitter.com/KKFxyK3UTG
— Virat Kohli (@imVkohli) October 17, 2021
টুইটটি ভাইরাল হতেই, নেটিজেনরা #সুনোকোহলি ট্রেন্ড করতে শুরু করে এবং তার মন্তব্যের জন্য তাকে কড়া ভাষায় কটূক্তি সহ রি টুইট শুরু করা শুরু হয়। ভাইরাল এই বার্তাটি সোশাল মিডিয়ায় অনেকেই ভালভাবে মেনে নেয় নি, কারণ অনেকে তাকে ভণ্ড বলে অভিহিত করেছেন এবং কেউ কেউ বলেছেন যে কোহলির পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ ভুল।
আর কোহলির পরিবেশ সংক্রান্ত উদ্বেগ নিয়ে পাল্টা ট্রোল করা হয়েছে। #সুনোকোহলি গাড়ি এবং এসি ব্যবহার বন্ধ করুন এটি পরিবেশের জন্য খুবই ক্ষতিকর। ট্রোলিং’এ উঠে এসেছে#সুনোকোহলি #বিরাট কোহলি শুধুমাত্র হিন্দু উৎসব দিওয়ালির সময় পরামর্শ দিয়েছে, #দিওয়ালি মানুষের আনন্দের প্রতিক্রিয়া
আবার আরেকজন সস্ত্রীক বিরাট কোহলিকে ট্রোল করে লিখেছে, #সুনোকোহলি #দিওয়ালি লে ইন্ডিয়ানদের কোহলি এবং তার স্ত্রীকে দিওয়ালির পরামর্শ দিতে চান। অনেক সোশাল মিডিয়া ব্যবহারকারী এমনকি খুব আপত্তিকর হ্যাশট্যাগ ট্রেন্ড করেছেন, তখন কেউ কেউ আবার বিরাট কোহলির পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।
টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ খেলার আগে ভারত প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সোমবার ১৮ অক্টোবর। আইসিসি পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২১’এ চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৪ অক্টোবর মাঠে নামার আগে এই প্রস্তুতি ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
]]>বুধবার তাঁর পুরনো ছবি শেয়ার করে রতন টাটা লিখেছেন, আমি যখন ছোট ছিলাম, আমি একটু পিয়ানো বাজানো শিখেছিলাম। আমি এখনও মনে করি আমার এটাকে আরও ভালোভাবে শেখা উচিত। আমি আমার অবসর নেওয়ার পরেও একজন মহান পিয়ানো শিক্ষক খুঁজে পেয়েছি৷ কিন্তু দুই হাত দিয়ে বাজানোর জন্য যা দরকার ছিল তাতে মনোনিবেশ করতে পারিনি। ঠিক আছে, আমি আশা করি শীঘ্রই আবার চেষ্টা করব।
নেট নাগরিকরা তাঁর এই ছবিটি খুবই পছন্দ করেছেন। পাশাপাশি প্রায় প্রত্যেকেই এই ছবিতে প্রচুর মন্তব্যও করছে। শিল্পপতি রতন টাটার এই পোস্টটি এখন পর্যন্ত ১১ লক্ষেরও বেশি লাইক পেয়েছে। টাটার পোস্টে ব্যবহারকারীদের মন্তব্যের বন্যা দেখা দিয়েছে। কেউ বলেছেন, কিছু খেলে তা শোনো, তারপর কেউ বলেছেন, তিনি সবসময় শিখতে চায়। আরেকজন একইভাবে লিখেছেন, “আপনার জন্য কিছুই অসম্ভব স্যার।
একজন সোস্যাল মিডিয়া ইউজার লিখেছেন, “স্যার, আমি অবশ্যই একটি ভিডিওর অপেক্ষায় থাকব, যেখানে আপনি দুই হাতে পুরোপুরি পিয়ানো বাজাচ্ছেন।” আরেকজন রতন টাটার প্রতিভায় বিশ্বাস করেন এবং তাঁকে মহান মাষ্ট্রো লুডভিগ ভ্যান বিথোভেনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। রতন টাটার সেবার মনোভাব এবং দেশ ও দেশবাসীকে সমস্যায় সাহায্য করার চেতনাও তাঁকে আশ্বস্ত করে তোলে।
]]>আর এই কথা আমাদের সবারই জানা, সমাজে নারী চরিত্রের গায়ে দাগ কেটে কোন বদনাম লাগিয়ে দিতে বেশিক্ষণ সময় লাগে না। যতই আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় এই কথা বলি, যার যার ব্যক্তিগত জীবন তার নিজের অধীনে। অনধিকার প্রবেশ কোনোভাবেই উচিত নয়। কিন্তু মনের কোণে জমা অন্ধকারকে দূর করা কি এত সহজ?
ঠিক সেই কারণেই পাড়ার চায়ের দোকান থেকে ক্লাব, জমে উঠেছিল নুসরতের ব্যক্তিগত জীবন নিয়েই রং মাখানো মশলাদার গসিপে। অবশ্য তার মধ্যে বেশির ভাগটাই কাল্পনিক এবং নিজেদের জীবনের হতাশা মেশানো। এই সময়টায় সোশ্যাল মিডিয়া ট্রেন্ডিং টপিকস ছিল নুসরত এবং কমেন্ট বক্সে একবার ঘুরেই বোঝা যায় ঠিক কতখানি নিচে নামতে পারে মানুষ ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডে।
অপবাদ, অপমান কোনটাই বাদ রাখেনি। কিন্তু একবারও মুখ খোলেননি নুসরত৷ বরং চুপিসারে কখনও নিজের পোষ্যের সঙ্গে, তো আবার কখনও গাছগাছালির মধ্যে পজিটিভিটির মন্ত্রে নিজেকে উজ্জীবিত রাখার চেষ্টা করেছেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার মা হয়েছেন তিনি। ছোট্ট ফুটফুটে ঈশানকে কোলে করে নিয়ে যশ এবং নুসরত বাড়ি ফিরলেন সোমবার। যশের কোলি ছিল সদ্যোজাত। পরম সযত্নে আগলে মা এবং সন্তানকে গাড়িতে তুললেন যশ। ড্রাইভিং সিটে ছিলেন তিনিই।
View this post on Instagram
দীর্ঘদিনের সমস্ত অপমানকে তোয়াক্কা না করা নুসরত এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় সাফ জানিয়ে দিলেন, তাদের কথায় তিনি একেবারেই পাত্তা দেওয়া তো থাক, কান দিতেও নারাজ। নুসরতের কটাক্ষে স্পষ্ট, তিনি তাদের কথাতে একেবারেই কান দিতে চান না৷ যারা এতদিন তাকে কোনও পরামর্শ দেয়নি, কিংবা বলা ভালো যার থেকে তিনি এতদিন কোনও পরামর্শ নেননি। অবশ্য ছবির নিচে লেখা, সৌজন্যে দেওয়া নাম নিয়ে একটু ধন্দে পড়ে গিয়েছে নেট নাগরিকরা। কারণ পিকচার কার্টেসিতে আছে যার নাম, তাকে নুসরত ‘ড্যাডি’ বলে উল্লেখ করেছেন। এবারের সেই ‘ড্যাডি’ নুসরতের ড্যাডি মানে বাবা? নাকি ঈশানের ‘ড্যাডি’ সেটাই বড় প্রশ্ন। আর যদি ঈশানের ড্যাডি হন, তবে কে তিনি জানতে চাই নেট নাগরিক।
]]>অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতিতেও পা দিয়েছেন পায়েল সরকার।বিজেপির হাত ধরে রাজনীতিতে আসার প্রথম দিন থেকেই পায়েলকে নিয়ে নানা মন্তব্য চোখে পড়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। নির্বাচনে দাঁড়িয়ে পরাজিত হয়েছেন পায়েল। আর তারপর থেকেই যেন বেশি কটাক্ষ শুনতে হচ্ছে তাঁকে।
এবারও তেমনটিই ঘটল। সোশ্যাল মিডিয়ায় হলুদ পোশাকে এক ফ্যাশন ভিডিও পোস্ট করেন পায়েল। আর তা দেখেই রীতিমতো ক্ষেপে গেলেন নেটিজেনরা। ভিডিওর নিচে একের পর এক কু-মন্তব্য ভরিয়ে দেন তাঁরা।
]]>