NSCN (K) – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Wed, 08 Dec 2021 13:30:25 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png NSCN (K) – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Surgical Strike: মায়ানমারে ঢুকে নাগা জঙ্গিদের কচুকাটা করার নীল নকশা ছিল রাওয়াতের https://ekolkata24.com/uncategorized/surgical-strike-general-bipin-rawat-and-2015-indian-counter-insurgency-operation-in-myanmar Wed, 08 Dec 2021 13:30:25 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14131 News Desk: বিচ্ছিন্নতাবাদী নাগা গোষ্ঠীগুলিকে কব্জা করতে কেন্দ্র সরকারের ঘুম উড়ে যায়। সাম্প্রতিক রক্তাক্ত নাগাল্যান্ড থেকে সশস্ত্র সংগঠন নাগা আর্মির হুমকি দিয়েছে ভয়ঙ্কর প্রত্যাঘাতের। তবে তাদেরই কাছে আতঙ্কের আর এক নাম বিপিন রাওয়াত।

তামিলনাডুতে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় জেনারেল বিপিন রাওয়াত মৃত। বায়ু সেনা জানিয়েছে, চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল বিপিন রাওয়াত ও তাঁর স্ত্রী সহ মোট ১৪ জন মারা গেছেন কপ্টার দুর্ঘটনায়।

প্রয়াত জেনারেল বিপিন রাওয়াতের নামের সঙ্গেও সার্জিক্যাল স্ট্রা়ইক শব্দটি জুড়ে গেছিল। সেই ঘটনা তেমন আলোচিত নয়। প্রতিবেশি দেশ মায়ানমারের সীমান্ত পেরিয়ে সেদেশে নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদীদ্র ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ভারতীয় সেনা। সেই ঘটনার নেতৃত্বে ছিলেন তৎকালীন লেফটেনেন্ট জেনারেল বিপিন রাওয়াত।

২০১৫ সালের সেই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ছিল ভয়ঙ্কর নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এনএসসিএন (খাপলাং) এর দম্ভে আঘাত। অভিযানের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন বিপিন রাওয়াত।

নাগা সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এনএসসিএন (খাপলাং) গোষ্ঠী ভারত সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় রাজি হয়নি। সংগঠনের প্রধান নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদ আন্দোলনের পুরোধা এস এস খাপলাং। ‘নাগালিম’ (বৃহত্তর স্বশাসিত নাগাল্যান্ড) গঠনের জন্য সশস্ত্র পথ বেছে নেওয়া খাপলাং এর বাহিনী বারবার নাশকতা ও হামলা চালিয়েছে উত্তর পূর্বাঞ্চলে। তবে খাপলাং প্রয়াত হওয়ার পর সংগঠনটিতে ভাঙন ধরেছে।

প্রয়াত জেনারেল বিপিন রাওয়াত উত্তর পূর্ব ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে অভিযানে বিশেষ দক্ষতা দেখিয়েছিলেন। যার অন্যতম মায়ানমারে ঢুকে খাপলাংপন্থী নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ঘাঁটি ধংসের নীল নকশা তৈরি।

২০১৫ সালে মনিপুরের চান্দেল জেলায় সেনা কনভয়ে হামলা হয়। সেই হামলায় ১৮ জওয়ানের মৃত্যু হয়। এর পরেই ভারতীয় সেনা প্রত্যাঘাত করে। তৎকালীন লেফটেনেন্ট জেনারেল বিপিন রাওয়াতের পরিকল্পনা অনুসারে সেনার প্রায় ৭০ জন কমান্ডো অভিযানে অংশ নেয়। মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে সেদেশের জমিতে নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ঘিরে নিয়ে প্রায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে হামলা চালিয়েছিল সেনাবাহিনী। সেই অভিযানে ৩৮ জন নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদীর মৃত্যু হয়।

সীমান্ত পেরিয়ে ভারতীয় সেনার প্রবেশে ক্ষোভ জানায় ততকালীন মায়নমার সরকার। কূটনৈতিক প্রক্রিয়ায় পরিস্থিতি সামাল দেয় ভারত সরকার।

]]>
Nagaland: অপেক্ষা করো রক্তাক্ত প্রত্যাঘাতের, বিবৃতি নাগা আর্মির? এরা কারা? https://ekolkata24.com/uncategorized/naga-army-announced-counter-attack-who-are-they Wed, 08 Dec 2021 05:55:51 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14078 News Desk: অসম রাইফেলসের গুলিতে ১৫ জন কয়লা খনি শ্রমিকের মৃত্যুকে ঠান্ডা মাথায় খুনের অভিযোগ তুলে প্রত্যাঘাতের হুমকি দিয়েছে নাগা (Nega) আর্মি। সশস্ত্র এই বাহিনীর তরফে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। এতে নাগা আর্মির মেজর জেনারেল লাংনেই কন্যাকের হুমকি,’নিরীহ নাগাদের রক্তপাতের বদলা নেওয়া হবেই।’

শনিবার অসম রাইফেলসের গুলিতে রক্তাক্ত হয়েছে নাগাল্যান্ডের মন জেলার তুরি-ওটিং গ্রাম। গুলিতে নিহত ১৫ জনের বেশিরভাগ ওটিং গ্রামের বাসিন্দা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, গুলি চালিয়ে এতজনকে খুনের পিছনে অসম রাইফেলসের নিশ্চই কোনও উদ্দেশ্যে ছিল।

বিভিন্ন নাগা সংগঠনের অভিযোগ, কেন্দ্রের এনডিএ সরকার চায়না নাগা শান্তি আলোচনা পূর্ণাঙ্গ রূপ পাক। সেই আলোচনা বানচাল করতে অসম রাইফেলসকে ব্যবহার করা হয়েছে। এদিকে ঘটনাস্থল ওটিং গ্রাম থেকে যে ছবি এসেছে তাতে স্থানীয়রা দাবি করেছেন,গুলি করে মেরে মৃতদের বিচ্ছিন্নতাবাদী প্রমাণ করতে মরিয়া ছিল অসম রাইফেলস। তাদের ফেলে যাওয়া গাড়িতে মিলেছে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী এনএসসিএন সদস্যদের পোশাক। গ্রামবাসীরা জানান, প্রতিরোধের মুখে সেটা করতে পারেনি জওয়ানরা।

Naga army announced counter attack

গুলি চালিয়ে কয়লা খনির শ্রমিকদের মেরে ফেলার প্রতিবাদে চরম বিবৃতি দিয়েছে নাগা আর্মি। এই সশস্ত্র সংগঠনটি নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদী এনএসসিএনের একটি শাখা।

পড়ুন: Nagaland: বড়দিনের আগেই রক্তাক্ত নাগাভূমি, নাগা পাহাড়ে ভয়ের মেঘ

নাগাল্যান্ডের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর ন্যাশনাল সোশালিস্ট কাউন্সিল অফ নাগালিম বা এনএসসিএন নামে পরিচিত। ‘নাগালিম’ অর্থাৎ বৃহত্তর স স্বশাসিত নাগাল্যান্ড। এই দাবিতে দীর্ঘ সময় রক্তাক্ত পথ পেরিয়ে এনএসসিএন ভেঙে যায়। মূল এনএসসিএন ভেঙে প্রধান দুই গোষ্ঠী হল এনএসসিএন (আই-এম) ও এনএসসিএন (খাপলাং)।

নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দেলনের প্রধান তিন নেতা আইসাক চিচিসু, টি মুইভা ও এসএস খাপলাং। প্রথম দু়ই নেতার সংগঠন এনএসসিএন (আই-এম)। তাদের সদর দফতর ডিমাপুরের কাছে ক্যাম্প হেব্রন।

ভারতে থেকেও এই ক্যাম্প হেব্রনে কোনও ভারতীয় নিয়ম খাটে না। এখানে এনএসসিএন (আই-এম) গোষ্ঠাীর বিশেষ নিয়ম চলে। এলাকাটি নিয়ন্ত্র়ন করে সশস্ত্র বাহিনী নাগা আর্মি।

সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাঝে একাধিকবার হেব্রন ক্যাম্প ছেড়ে নাগা আর্মির সদস্যরা মায়ানমার গিয়ে অন্যান্য নাগা সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। এক্ষেত্রে তীব্র আক্রমণাত্মক খাপলাং গোষ্ঠীর সঙ্গে নাগা আর্মির সংযোগ স্বাভাবিক বলেই মনে করা হচ্ছে।

<

p style=”text-align: justify;”>ভারি আগ্নেয়াস্ত্রে সজ্জিত নাগা আর্মি ভারতীয় সেনার সঙ্গে মুখোমুখি লড়াই করতে স্বক্ষম বলেই প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা আগেই জানিয়েছেন। ভারতীয় সেনার নাগা রেজিমেন্ট যেমন বীরত্বের পরিচয় দেয়, ঠিক একইরকম আগ্রাসী নাগা আর্মি।

]]>
Nagaland: অসম রাইফেলসের গুলিতে মৃত্যুর প্রতিবাদ, সম্পূর্ণ বাতিল হর্নবিল ফেস্টিভ্যাল https://ekolkata24.com/uncategorized/nagalands-famous-hornbill-festival-2021-officially-cancelled Tue, 07 Dec 2021 10:35:18 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13952 News Desk: আগেই নিভেছিল উৎসবের আলো। এবার সম্পূর্ণরূপে সরকারিভাবে বাতিল হয়ে গেল চলতি বছরের হর্নবিল ফেস্টিভ্যাল। নাগাল্যান্ড (Nagaland) সরকার জানিয়েছে, গুলিতে নিহতদের প্রতি সমবেদনা জানাতেই হর্নবিল ফেস্টিভ্যাল চলতি বছর পুরোপুরি বন্ধ করা হলো।

হর্নবিল উৎসব বিশ্ববিখ্যাত পর্যটন উৎসবগুলির একটি। করোনা সংক্রমণ কাটিয়ে গত ২ ডিসেম্বর এই আকর্ষনীয় পর্যটন মেলা শুরু হয়েছিল। নাগা উপজাতি সংস্কৃতি ভিত্তিক উৎসব দেখতে বিভিম্ন রাজ্য থেকে পর্যটকরা আসেন। তেমনই আসেন বিদেশিরা। এবারেও তাই হয়েছিল।

উৎসব চলাকালীন গত শনিবার নাগাল্যান্ডের মন জেলার তুরি-ওটিং গ্রামে অসম রাইফেলস জওয়ানরা জঙ্গি সন্দেহে স্থানীয় কয়লা খনির শ্রমিক ও গ্রামবাসীদের উপর দু দফায় গুলি চালায়। ১৫ জন গ্রামবাসীরা মৃত। ক্ষোভের মুখে পড়ে এক জওয়ানের মৃত্যু হয়। এই ঘটনার জেরে দেশ আলোড়িত। নতুন করে দাবি উঠেছে সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ নিরাপত্তা আইন বা আফস্পা বাতিলের। গুলি চালানোর এই ঘটনার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিখ্যাত হর্নবিল ফেস্টিভ্যাল বন্ধ হয়। বিভিন্ন নাগা সংগঠন কালো দিন পালন করে। নাগাল্যান্ড জুড়ে চলছে ক্ষোভ ও শোকপালন। ক্ষোভ ছড়িয়েছে মনিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, অরুণাচল প্রদেশ, ত্রিপুরার উপজাতিদের মধ্যে।
রাজ্যের মন জেলার তুরি ওটিং গ্রামে এখন বিষাদ ছায়া। পাশাপাশি দুটি গ্রামের বাসিন্দারা মৃত প্রিয়জনদের সমাধিতে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। তাঁদের ক্ষোভের কারণ, আফস্পা আইন। অভিযোগ এই আইনের অপপ্রয়োগ করেই অসম রাইফেলস গুলি চালিয়েছিল। যদিও কেন্দ্র সরকারের দাবি, জওয়ানরা মনে করেছিল জঙ্গিরা পালাচ্ছে। সেই কারণেই গুলি চালানো হয়। ভুল স্বীকার করেছে অসম রাইফেলস।

নাগাল্যান্ডে যে কোনও সময় বিচ্ছিন্নতাবাদী এনএসসিএন খাপলাং গোষ্ঠীর হামলা হতে পারে এমন আশঙ্কা প্রবল। রাজ্যবাসীর ক্ষোভ চরমে। মুখ্যমন্ত্রী নেইফিউ রিও নিহতদের পরিবার পিছু আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করেছেন। কেন্দ্র সরকারও আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে।

]]>
Nagaland: বড়দিনের আগেই রক্তাক্ত নাগাভূমি, নাগা পাহাড়ে ভয়ের মেঘ https://ekolkata24.com/uncategorized/after-nagalandnagas-mon-discrit-massacre-protest-aagainst-afspa-act-in-ne-region Sun, 05 Dec 2021 08:09:22 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13616 প্রসেনজিৎ চৌধুরী: আসন্ন বড়দিনের আগেই খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগাল্যান্ড (Nagaland) হয়ে গেল ফের রক্তাক্ত।
নাগাল্যান্ডের জঙ্গি হামলা উপদ্রুত মন জেলা। সেখানকার ওটিং গ্রামে অনুপ্রবেশকারী ও সন্দেহজনক আচরণ মনে করে গুলি চালাল নিরাপত্তারক্ষীরা। মৃত কমপক্ষে ১৩ জন। গ্রামবাসীদের প্রত্যাঘাত ১ জওয়ান মৃত বলে দাবি।

এর পরের পরিস্থিতি কোন দিকে যেতে পারে?
নাগা পাহাড় ফের রক্তাক্ত হবে? সেই রেশ ধরে অন্যান্য রাজ্য ত্রিপুরা, মিজোরাম, মেঘালয়, মনিপুর জুড়ে ছড়িয়ে থাকা জম্পুই পাহাড়, লুসাই পাহাড় গারো-জয়ন্তিয়া-খাসি পাহাড় জুড়ে ভয়ের মেঘ ছড়িয়েছে। আশঙ্কার হরেক প্রশ্ন জন্মাতে শুরু করেছে।

উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন উপজাতি ও জনজাতির মধ্যে পারস্পরিক বৈরিতা থাকলেও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন (AFSPA) নিয়ে প্রবল ক্ষোভ রয়েছে। সেই ক্ষোভকে পুঁজি করে উপজাতি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলি বদলা নিতে নামবে এমনই আশঙ্কা।

Mon district massacre

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন বা আফস্পা প্রয়োগ নিয়ে উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির প্রতিবাদ চলেই। অভিযোগ, বিশেষ ক্ষমতার বলে নিরীহরা অত্যাচারের মুখে পড়েন। আবার যে উপজাতি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলির বিচ্ছিন্নতাবাদী হামলা হয় সেটি উত্তর পূর্বের জনজীবনেই লুকিয়ে আছে। একের পর এক ভয়াবহ হামলা তারই উদাহরণ। উল্টোদিকে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান নিয়ে আগেও প্রশ্ন উঠেছে উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলিতে, উঠছেও।

আফস্পা আইনের প্রতিবাদে কখনও মনিপুরে মহিলারা নগ্ন হয়ে প্রতিবাদে সামিল হন, বিশ্ব স্তম্ভিত হয়। আবার কখনও প্রতিহিংসায় নেমে পড়ে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। গুলি চলে, বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। জওয়ানদের মৃত্যু হয়। বছরের পর অনশনের নীরব প্রতিবাদও হয়েছে।

নাগাল্যান্ডের রক্তাক্ত ঘটনার পর আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর বদলা নিতে নাশকতা ঘটাবে সশস্ত্র নাগা গোষ্ঠীগুলি। মনে করা হচ্ছে, হামলায় মূল ভূমিকা নেবে ভারত সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় নারাজ নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন NSCN(K) গোষ্ঠী। প্রয়াত নাগা বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা এসএস খাপলাং কোনওদিনই শান্তি আলোচনা চাননি। মায়ানমারের ঘাঁটি থেকে তার নির্দেশে বারবার নাশকতা ঘটিয়েছে এনএসসিএন। তবে খাপলাং প্রয়াত হবার পরে সংগঠনে চিড় ধরে। অন্যতম বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা নিকি সুমি তার গোষ্ঠী নিয়ে নাশকতা ঘটাচ্ছে।

মন জেলার ঘটনায় নাগাল্যান্ডের মুখ্যমন্ত্রী নেইফিউ রিও দু:খ প্রকাশ করেছেন। তাঁর দু:খপ্রকাশ কতটা শান্তির জল এই রক্তাক্ত পর্বে ছিটিয়ে দিল সেটি আলোচ্য। তবে ভয়াবহ হামলার আশঙ্কা কালো মেঘের মতো ঘিরে নিয়েছে নাগা পাহাড়।

]]>