number – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 11 Dec 2021 15:57:19 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png number – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Omicron: দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৩৩ https://ekolkata24.com/uncategorized/omicron-the-number-of-infected-people-in-the-country-has-increased-to-33 Sat, 11 Dec 2021 15:55:45 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14494 নিউজ ডেস্ক: সারাদেশেই ওমিক্রন (omicron) ভেরিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে (maharastra) নতুন করে ওমিক্রন আক্রান্ত হয়েছেন ৭ জন। যার মধ্যে একটি সাড়ে তিন বছরের শিশুও আছে।

একই সঙ্গে শনিবার গুজরাতে (gujrat) আরও দু’জনের এবং দিল্লিতে একজনের ওমিক্রন আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। ফলে গোটা দেশে করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৩। যার অর্ধেকেরও বেশি ১৭ জন মহারাষ্ট্রের।

মহারাষ্ট্রের আক্রান্তদের মধ্যে তিনজন মুম্বই শহরের বাসিন্দা। ওই তিনজন সম্প্রতি ব্রিটেন, তানজানিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে ফিরেছেন। অপর চারজন মুম্বইয়ের পিম্পিরি এলাকার বাসিন্দা। আক্রান্তদের মধ্যে চারজন করোনা টিকার দুটি ডোজই নিয়েছিলেন। একজন নিয়েছেন একটি ডোজ। অপরজন অবশ্য করোনার টিকা নেননি। বৃহনমুম্বই কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তানজানিয়া থেকে দেশে ফেরা ওই ব্যক্তি ধারাভি বস্তির বাসিন্দা।

ওই ব্যক্তির শরীরে কোনও উপসর্গ ছিল না। তাই ওই ব্যক্তি বস্তির কতজন মানুষের সংস্পর্শে এসেছিলেন সেটাই সবচেয়ে বড় চিন্তা। তবে বস্তির মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়ার আগেই ওই ব্যক্তিকে সনাক্তকরণ করা গিয়েছে বলে পুরসভা জানিয়েছে। তবে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে মুম্বইয়ে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে এবং ১১ ও ১২ ডিসেম্বর মুম্বইয়ে কোনও ধরনের বড় জমায়েত করা যাবে না বলে পুরসভা জানিয়ে দিয়েছে।

দিল্লিতে এদিন খোঁজ মিলল ওমিক্রন আক্রান্ত আরও একজনের। ফলে দিল্লিতে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল দুই। ওই ব্যক্তি কয়েকদিন আগে জিম্বাবোয়ে থেকে দেশে ফেরেন। জিম্বাবোয়ে যাওয়ার আগে ওই ব্যক্তি দক্ষিণ আফ্রিকাও গিয়েছিলেন বলে খবর। তবে দিল্লির ওই ব্যক্তি টিকার দুটি ডোজই নিয়েছেন। টিকার দু’টি ডোজ নেওয়ার পরেও যেভাবে মানুষ ওমিক্রনে আক্রান্ত হচ্ছেন সেটাই সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয়।

মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন, করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট থেকে বাঁচতে প্রত্যেকেই যেন করোনাজনিত বিধিনিষেধ অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে মেনে চলেন। মানুষকে অযথা ঝুঁকি না নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। একই সঙ্গে কেউ বাইরে থেকে দেশে ফিরলে সঙ্গে সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির উপর নজর রাখার জন্য প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

]]>
Uttar Pradesh: রামরাজ্যের রাজপথে ভিক্ষের বাটি হাতে ঘোরে সর্বাধিক শিশু https://ekolkata24.com/uncategorized/uttar-pradesh-has-the-highest-number-of-child-beggars Tue, 07 Dec 2021 17:26:48 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14018 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিটি শিশুর স্কুল যাওয়া বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। নিষিদ্ধ হয়েছে শিশুশ্রম (child labour)। কিন্তু এতকিছুর পরেও পথে-ঘাটে ঘুরতে গিয়ে দেখা যায় বহু শিশু হাত পাতছে মানুষের কাছে। অর্থাৎ তারা ভিক্ষা করছে (begging)। মঙ্গলবার সংসদে এই বিষয়টি উত্থাপন করেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ প্রতিমা মন্ডল (pratima mondal)।

তৃণমূল সাংসদ এদিন কেন্দ্রীয় সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন (social justice and empowerment) মন্ত্রীর কাছে জানতে চান, দেশে কি শিশু ভিক্ষুকের সংখ্যা বাড়ছে? শিশু ভিক্ষুকের সংখ্যা কেন বাড়ছে? এই মুহূর্তে গোটা দেশে শিশু ভিক্ষুকের সংখ্যা কত? ভিক্ষা না করে এই শিশুরা যাতে সমাজের মূল স্রোতে ফিরেতে পারে তার জন্য কেন্দ্র কি কোনও ব্যবস্থা নিয়েছে?

তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদের ওই প্রশ্নের উত্তরে সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রী বীরেন্দ্র কুমার জানিয়েছেন, গত কয়েক বছরে দেশে শিশু ভিক্ষুকের সংখ্যা বাড়েনি বরং অনেকটাই কমেছে। ২০০১ সালে দেশে শিশু ভিক্ষুকের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ১২ হাজার ৭৯৪ জন। ২০১১ সালে সেটা কমে দাঁড়িয়েছে ৪৫ হাজার ২৯৬ জন। শিশুরা যাতে ভিক্ষা না করে তার জন্য কেন্দ্র ‘স্মাইল’ নামে একটি প্রকল্প চালু করেছে।

এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভিক্ষাজীবি শিশুদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দক্ষতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা হয়েছে। দরিদ্র পরিবারের এই সমস্ত শিশুদের সুরক্ষার জন্য কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক ‘চাইল্ড প্রোটেকশন সার্ভিসেস’ নামে একটি প্রকল্প চালু করেছে। এই প্রকল্পে বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে ওই সমস্ত ভিক্ষাজীবি শিশুদের দেখভাল করার জন্য অর্থ সাহায্য করা হয়।

একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এদিন বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিতে ১৪ বছরের কম বয়সি কতজন ভিক্ষুক শিশু আছে তার একটি তালিকাও দিয়েছেন। মন্ত্রীর তালিকায় দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে বেশি শিশু ভিক্ষুক আছে উত্তরপ্রদেশে। এই রাজ্যে শিশু ভিক্ষুকের সংখ্যা ১০১৬৭। পাশাপাশি আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, দাদরা ও নগর হাভেলিতে একটিও শিশু ভিক্ষুক নেই। লাক্ষাদ্বীপ এবং সিকিম এই দুই রাজ্যে শিশু ভিক্ষুকের সংখ্যা মাত্র একজন করে। পশ্চিমবঙ্গে শিশু ভিক্ষুকের সংখ্যা ৩২১৬। অন্যদিকে চণ্ডীগড়, মিজোরাম, দমন ও দিউ এবং পুদুচেরিতে শিশু ভিক্ষুকের সংখ্যা যথাক্রমে ১১, ৬, ৮ ও ৯ জন।

]]>