officials – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Tue, 07 Dec 2021 17:42:14 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png officials – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Enforcement Directorate: অফিসারদের অন্তর্বর্তী স্বস্তি দেওয়ার বিষয়ে কোনও প্রতিশ্রুতি মিলল না https://ekolkata24.com/uncategorized/no-interim-relief-be-granted-to-enforcement-directorate-officials-in-local-fir-west-bengal-government-tells-delhi-high-court Tue, 07 Dec 2021 17:42:14 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14021 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডির (Enforcement Directorate) আধিকারিকদের এই মুহূর্তে কোনওরকম অন্তর্বর্তী সুবিধা দেওয়া যাবে না। এই দাবি জানিয়ে একটি আবেদন করেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Avishek Banerjee)। ওই মামলায় মঙ্গলবার দিল্লি হাইকোর্টে (Delhi high court) পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ইডি অফিসারদের অন্তর্বর্তী স্বস্তি দেওয়ার বিষয়ে তারা কোনও রকম পাকা কথা দিতে পারছে না।

এদিন দিল্লি হাইকোর্টে বিচারপতি রজনীশ ভাটনগরের (justice Rajnush Bhatnagar) এজলাসে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৌঁসুলি বলেন, এই মুহূর্তে মামলাটির তদন্ত এক গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে। এর আগে ইডি অফিসারদের একাধিকবার তলব করা হয়েছে। কিন্তু বারেবারেই তাঁরা সেই সমন এড়িয়ে গিয়েছেন। এই অবস্থায় যে কোন কিছুই হতে পারে। তাই সংশ্লিষ্ট অফিসারদের অন্তর্বর্তী স্বস্তি দেওয়ার ব্যাপারে তিনি এখনই কোনও কথা দিতে পারছেন না।

উল্লেখ্য, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ইডির বেশ কয়েকজন অফিসারের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছেন। অভিষেকের দায়ের করা ওই সমস্ত অভিযোগ খারিজ করার আর্জি জানিয়ে ইডির পক্ষ থেকে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করা হয়। হাইকোর্টের বিচারপতি রজনীশ ভাটনগরের এজলাসে ওই আবেদনের শুনানি চলছে।
এদিন আইনজীবীদের বক্তব্য শোনার পর বিচারপতি জানিয়ে দেন এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে আগামী মাসে অর্থাৎ ২০২২- এর জানুয়ারিতে।

একই সঙ্গে বিচারপতি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৌঁসুলির কাছে জানতে চান, পরবর্তী শুনানি হওয়ার আগে পর্যন্ত এই মামলায় ইডির অফিসারদের বিরুদ্ধে কোনও রকম ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তিনি কি এমন কোনও প্রতিশ্রুতি দিতে পারেন? বিচারপতির এই প্রশ্নের উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আইনজীবী সিদ্ধার্থ লুথরা বলেন, এই মুহূর্তে ইডি অফিসারদের বিরুদ্ধে যে তদন্ত চলছে তা এক গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় রয়েছে। তাই এখনই তাঁদেরকে অন্তর্বর্তী সুবিধা দেওয়া যায়, এমন কোনও প্রতিশ্রুতি তিনি দিতে পাচ্ছেন না।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের এপ্রিল মাসে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ইডির আধিকারিকদের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গে একটি এফআইআর দায়ের করেছিলেন। ওই এফআইআরে অভিষেক অভিযোগ করেন, অফিসাররা রাজ্য সরকারের সঙ্গে একাধিক অনৈতিক কাজ করেছেন। ইডির অফিসাররা কার্যত প্রতারণা করেছেন। শুধু তাই নয়, সংশ্লিষ্ট অফিসাররা তাঁদের ক্ষমতা ও আইনের অপব্যবহার করছেন। অভিষেকের আইনজীবী লুথরা আরও বলেন, অভিষেক অফিসারদের বিরুদ্ধে এই মামলাটি দায়ের করলেও ইডি তাঁকে কোনও পার্টি করেনি।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আইনজীবীর বক্তব্যের প্রেক্ষিতে ইডির আইনজীবী বলেন, এই মামলায় অভিষেককে পার্টি হিসেবে চিহ্নিত করার কোনও প্রয়োজন নেই। এই মামলায় পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ যদি তদন্ত চালাতে চায় সেটা চালাতেই পারে। কিন্তু তাঁরা চাইছেন তদন্তের নামে ইডি অফিসারদের যেন অযথা হেনস্তা করা না হয়। কয়লা কেলেঙ্কারির ঘটনায় অভিষেকেই এফআইআর দায়ের করেছেন।

একইসঙ্গে ইডির আইনজীবী দাবি করেন, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ নিজেদের ক্ষমতার বাইরে গিয়ে এই মামলার তদন্ত করছে। নিজেদের এক্তিয়ারের বাইরে গিয়ে তারা নতুন করে অফিসারদের বিরুদ্ধে অক্টোবর মাসে ফের সমন জারি করেছে। ইডির আইনজীবী আরও জানান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কয়লা কেলেঙ্কারির ঘটনায় যে তদন্ত চলছে সে ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার কখনওই অভিষেকের বিরুদ্ধে ইডির অফিসারদের কোনও প্রতিহিংসামূলক আচরণের নির্দেশ দেয়নি।

বরং অভিষেক এই মামলায় অনৈতিক সুবিধা ভোগ করছেন। কারণ তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো।পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ সবদিক থেকেই তাঁকে আড়াল করার চেষ্টা করছে। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ ইডি অফিসারদের বিরুদ্ধে ২২ জুলাই ও ২১ আগস্ট যে সমন জারি করেছে তা কার্যত অবৈধ। উভয় পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারপতি ভাটনগর এদিন শুনানি স্থগিত রাখেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২০২২- এর জানুয়ারিতে।

]]>
সিবিআই ও ইডির শীর্ষ আধিকারিকদের চাকরির মেয়াদ বাড়ল https://ekolkata24.com/uncategorized/the-tenure-of-top-cbi-and-ed-officials-has-been-extended Sun, 14 Nov 2021 13:44:28 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11307 News Desk: চাকরির মেয়াদ বাড়ল সিবিআই ও ইডির শীর্ষ আধিকারিকদের। এতদিন সিবিআই বা ইডির মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ডিরেক্টরদের চাকরির মেয়াদ ছিল ২ বছর। নরেন্দ্র মোদি (narendra modi) সরকার একধাক্কায় সেই মেয়াদ বাড়িয়ে করল ৫ বছর। রবিবার কেন্দ্র এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধির বিষয়ে দুটি আলাদা আলাদা অর্ডিন্যান্সও জারি করা হয়েছে। দুটি অর্ডিন্যান্সেই রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ সই করেছেন।

রবিবার কেন্দ্রের জারি করা অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, সিবিআই (cbi) এবং ইডির (ed)আধিকারিকদের নির্ধারিত দু’বছরের মেয়াদ শেষে তা আরও একবছর করে তিনবার বাড়ানো যেতে পারে। অর্থাৎ সবচেয়ে বেশি পাঁচ বছর সিবিআই এবং ইডির আধিকারিকরা ওই পদে থাকতে পারবেন। তবে, ওই দুই তদন্তকারী সংস্থার শীর্ষপদে কারও মেয়াদ পাঁচ বছর পূর্ণ হয়ে গেলে তা কোনওভাবেই আর বাড়ানো হবে না। তবে ওই অধ্যাদেশে (ordinance) বলা হয়েছে, একমাত্র জনস্বার্থে ইডি এবং সিবিআইয়ের শীর্ষ আধিকারিকদের মেয়াদ বাড়ানো যেতে পারে। কেন কারণ বাড়ানো হল, তাও লিখিতভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।

CBI-Office

সম্প্রতি ইডির ডিরেক্টর সঞ্জয়কুমার মিশ্রর (sanjay kumar mishra) মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। ২০১৮ সালে সঞ্জয়কে দু’বছরের জন্য নিয়োগ করেছিল মোদি সরকার। ২০২০-র নভেম্বরে তাঁর মেয়াদ একবছর বাড়িয়ে দেয় মোদি সরকার। যা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলাও হয়। মামলাকারীরা প্রশ্ন তোলেন কেন এভাবে সঞ্জয় মিশ্রর মেয়াদ বাড়ানো হল?

ওই প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্র জানায়, একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তদন্ত শেষ করতেই মিশ্রর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। কেন্দ্রের বক্তব্য মেনে নিয়ে শীর্ষ আদালতও (Supreme Court) জানায়, বিরল এবং ব্যতিক্রমী ঘটনার ক্ষেত্রে সিবিআই বা ইডির আধিকারিকদের মেয়াদ বাড়ানো যেতেই পারে। তবে, সেটা শুধু বিরল এবং ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে। তবে ব্যতিক্রমী ঘটনা হলেও কোনও আধিকারিকের মেয়াদ ১ বছরের বেশি বাড়ানো যাবে না। শীর্ষ আদালতের সেই রায়ের পর এবার কেন্দ্র সরাসরি অর্ডিন্যান্স জারি করে দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের মেয়াদ বাড়িয়ে দিল।

রাজনৈতিক মহল মনে করছে ইডির ডিরেক্টর সঞ্জয়কুমার মিশ্রর মেয়াদ বাড়াতেই এই অর্ডিন্যান্স জারি করা হয়েছে। সঞ্জয় কুমার মোদির কাছের লোক বলেই পরিচিত। এখন দেখার সঞ্জয়কুমারের মেয়াদ বাড়ানো হয় কিনা। ১৭ নভেম্বর সঞ্জয় কুমার মিশ্র-র মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে এই অধ্যাদেশ আনা হল। মনে করা হচ্ছে সঞ্জয় কুমারকে যাতে তাকে আরো এক বছর ওই পদে রাখা যায় তার জন্যই এই সিদ্ধান্ত।

<

p style=”text-align: justify;”>প্রসঙ্গত, বিরোধীরা একাধিকবার নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ইডি এবং সিবিআইকে রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যবহার করার অভিযোগ তুলছে। বিরোধীদের দাবি, মোদি সরকার রাজনৈতিক প্রতিহংসা মেটাতেই সিবিআই, ইডির মতো বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করে। এরই মধ্যে হঠাৎই এই দুই সংস্থার শীর্ষ আধিকারিকদের মেয়াদ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বিরোধীদের হাতে নতুন অস্ত্র তুলে দিল বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। প্রসঙ্গত, ১৯৯৭ সালের আগে সিবিআই ডিরেক্টরদের মেয়াদ নির্ধারিত ছিল না এবং সরকার যে কোনও কারণে তাঁদের অপসারণ করতে পারতো। ভিনীত নারায়ন বনাম ভারত সরকারের মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট সিবিআই ডিরেক্টরকে স্বাধীনভাবে কাজ করার অনুমতি দেওয়ার জন্য ন্যূনতম দুই বছরের মেয়াদ নির্ধারণ করেছিল।

]]>