panchayat election – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 18 Nov 2023 06:18:06 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png panchayat election – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 पंचायत चुनाव के दौरान हिंसा में मरने वालों के परिवार के एक सदस्य को नौकरी https://ekolkata24.com/uncategorized/job-to-a-family-member-of-those-who-died-in-violence-during-panchayat-elections Fri, 17 Nov 2023 15:16:38 +0000 https://ekolkata24.com/?p=46604 मुख्यमंत्री ममता बनर्जी की कैबिनेट ने चुनाव के दौरान राजनीतिक झड़पों में मरने वालों के परिवार के एक सदस्य को नौकरी देने के प्रस्ताव को मंजूरी दे दी है। यह फैसला शुक्रवार को नबन्ना में राज्य कैबिनेट की बैठक में लिया गया। मुख्यमंत्री ने पिछले जुलाई में नवान्न में एक संवाददाता सम्मेलन में इसकी घोषणा की थी.

शुक्रवार को उस फैसले पर आधिकारिक मुहर लगा दी गई. राज्य प्रशासन के सूत्रों के मुताबिक, पंचायत चुनाव में मृतकों के परिवार के एक सदस्य को होम गार्ड की नौकरी दी जाएगी. संयोग से, पंचायत चुनाव के पूर्ण परिणाम जारी होने के बाद, ममता ने 19 जुलाई को नबन्ना में एक संवाददाता सम्मेलन में कहा कि वोट-हिंसा में मारे गए सभी लोगों के परिवारों के लिए दुख है. मैं हमदर्द हूं. मैं पुलिस को खुली छूट दे रहा हूं. उचित कार्रवाई करें. हम दो लाख रुपये की आर्थिक मदद कर रहे हैं. मतदान हिंसा में 19 मरे. उनमें से 10-12 हमारे हैं. मतदान के दिन सात लोगों की मौत हो गयी. उनमें से चार जमीनी स्तर के हैं. बाकी तीन अलग-अलग राजनीतिक दलों के कार्यकर्ता या समर्थक हैं. इसके बाद मुख्यमंत्री ने आश्वासन दिया, सहायता के मामले में सीपीएम, कांग्रेस और बीजेपी के बीच कोई अंतर नहीं किया जाएगा.

हम मृतकों के परिजनों को दो-दो लाख रुपये देंगे. होम गार्ड की नौकरियां भी दी जाएंगी. मुख्यमंत्री की घोषणा के बाद विपक्ष के नेता सुवेंदु अधिकारी ने दावा किया कि बंगाल में पंचायत चुनाव के दौरान हुई हिंसा में 19 नहीं, बल्कि 35 लोगों की मौत हुई है. 19 अक्टूबर को कलकत्ता हाई कोर्ट में संबंधित मामले में राज्य सरकार ने कहा कि पंचायत चुनाव से जुड़ी हिंसा में मारे गए 32 लोगों के परिवारों को मुआवजा दिया गया है.

]]>
Panchayat Counting: তৃণমূল ও পুলিশকে বাঁশপেটা বাম সমর্থকদের, বর্ধমান গ্রামাঞ্চলে সংঘর্ষ ছড়াচ্ছে https://ekolkata24.com/uncategorized/panchayat-counting-purba-bardhaman-cpim-supports-attacked-on-police Tue, 11 Jul 2023 07:05:12 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43118 সকাল থেকে যে প্রবল সংঘর্ষ পরিবেশে পঞ্চায়েত ভোটের গণনা চলছে তাতে পঞ্চায়েত স্তরে বাম ও কংগ্রেসের জোট গ্রাম বাংলার বিরোধী পক্ষ হিসেবে দ্রুত পাকা জমি তৈরি করে নিচ্ছে। বেলা ১২ পর্যন্ত জোটের মিলিত শক্তি বিধানসভায় বিরোধী দলের তুলনায় বেশি। এককভাবে সিপিআইএম ও বিজেপির মধ্যে চলছে কড়া টক্কর। বিশ্লেষকরা বলছেন, বাম শিবিরই মূল বিরোধী তার কারণ, জয়ী বিজেপির অধিকাংশ দল পাল্টে তৃণমূল শিবিরে যাবে। প্রত্যাশিতভাবে শাসকদল তৃ়ণমূল বিপুল জয়ী।

জেলায় জেলায় চলছে সংঘর্ষ। পূর্ব বর্ধমানের গ্রামাঞ্চলে বাম বনাম তৃ়ণমূলের সংঘর্ষ চরমে। জেলার সগড়াইতে সিপিআইএম সমর্থকরা বাঁশপেটা করল তৃ়ণমূল ও পুলিশকে। বাম সমর্থকদের হাতে মার খেয়ে পালাচ্ছে পুলিশ ও টিএমসি এমন দৃশ্য রাজ্যে গত একযুগে প্রায় বিরল। তবে পঞ্চায়েত গণনার দিন তেমনই ছবি দেখা গেল। সগড়াইতে প্রবল সংঘর্ষ চলছে।

মন্তেশ্বর, কেতুগ্রাম, মঙ্গোলকোট, আউসগ্রাম, রায়না, খণ্ডোঘোষ, কাটোয়া, কালনায় বাম বনাম তৃ়নমূল সংঘর্ষে একাধিক জখম। পঞ্চায়েত ভোট পর্বে এই জেলায় তিনজন নিহত। দুজন সিপিআইএম সমর্থক ও একজন তৃ়নমূল সমর্থক। এদিন গণনায় জখম একাধিক। দুই শিবিরের কয়েকজন গুরুতর। জখম।

কড়া নিরাপত্তা বলয়ে রাজ্যের ২২টি জেলার ৩৩৯টি কেন্দ্রে চলছে ভোট গণনা৷ প্রতিটি গণনা কেন্দ্রে রয়েছে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। জেলায় জেলায় গণনাকেন্দ্র যেন যুদ্ধক্ষেত্র৷ বাঙ্কার বানিয়ে পাহারা দিতে দেখা গেল কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের। তবে বেশিরভাগ গণনা কেন্দ্র ঘিরে চলছে সংঘর্ষ।

কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে চলবে গণনা। জেলায় জেলায় রাজনৈতিক পারদ চড়ছে। ফলাফল ঘোষণার আগেই বিজয় উৎসবের বার্তা দিয়ে রেখেছে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নজর রেখেছেন, বিরোধীদের ভোট প্রাপ্তির দিকে। নজরে থাকছে বিধানসভায় বিরোধী দল বিজেপি নাকি বর্তমান বিধানসভায় না থাকা পূর্বতন দুই শাসক দল কংগ্রেস ও সিপিআইএম জোট-কোন পক্ষ গ্রামাঞ্চলে নিজেদের শক্তি দেখাল।

]]>
Nadia: তৃণমূল শূন্য! বাম দখলে নদিয়ার বিটহুদা পঞ্চায়েত https://ekolkata24.com/uncategorized/cpim-defeats-tmc-by-11-0-in-nadia-chapra-bithuda-gram-panchayat Tue, 11 Jul 2023 06:47:57 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43114 গণনার প্রাথমিক ট্রেন্ড আসতে শুরু করেছে। প্রাথমিক ভাবে দেখা যাচ্ছে, গ্রাম পঞ্চায়েতে বিজেপিকে জোর টক্কর দিচ্ছে বামেরা, তার সঙ্গে রয়েছে কংগ্রেসও। এদিকে তৃণমূল ৯ হাজার আসনে জয়ী।

তবে নদিয়ার বিটহুদা গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূলের অঙ্কটা ভিন্ন। একটাও আসনে জিততে পারেনি টিএমসি। নদিয়া চাপড়া ব্লক বিটহুদা গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূল শূন্য। জোর টক্কর দিয়ে ১১ টি আসনে জয়ী সিপিআইএম। 

নদিয়া চাপড়া ব্লক বিটহুদা গ্রাম পঞ্চায়েতে সিপিআইএম ১১ আসন টিএমসি ০, পঞ্চায়েত cpim জয় করল।

পঞ্চায়েতের মনোনয়ন জমা, নির্বাচন, পুনর্নির্বাচনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠে গোটা রাজ্য। দিকে দিকে সন্ত্রাস এবং মৃত্যুমিছিল। ভোট পর্বে রাজ্য মৃতের সংখ্যা ৪১।

কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়েই সকাল ৮ টায় শুরু হয়েছে ভোট গণনা। গণনাকেন্দ্রের ধারেকাছে জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। প্রত্যেক কেন্দ্রে মোতায়েন করা হয়েছে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
প্রথমে হবে গ্রাম পঞ্চায়েতের গণনা, তারপর পঞ্চায়েত সমিতি এবং শেষে জেলাই পরিষদের। ৩৩৯ টি কেন্দ্রে গণনা চলছে।

রক্তাক্ত পঞ্চায়েত ভোটের গণনা শুরু। গ্রাম বাংলার রায় ব্যালটবাক্স বন্দি। সেই ব্যালট গণনার সর্বশষ ফলাফল আসতে রাত হয়ে যাবে। চূড়ান্ত ফলাফল তারও পরে। তবে এসবের মধ্যে একটি প্রশ্ন ও একটি আশঙ্কা প্রবল। প্রথমত গ্রামাঞ্চলে বিরোধী পক্ষ কারা? দ্বিতীয়ত কেন্দ্রীয় নিরাপত্তায় গণণা হলেও গণনা কেন্দ্রের বাইরে খুন হবে না তো?

কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে চলবে গণনা। জেলায় জেলায় রাজনৈতিক পারদ চড়ছে। ফলাফল ঘোষণার আগেই বিজয় উৎসবের বার্তা দিয়ে রেখেছে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নজর রেখেছেন, বিরোধীদের ভোট প্রাপ্তির দিকে। নজরে থাকছে বিধানসভায় বিরোধী দল বিজেপি নাকি বর্তমান বিধানসভায় না থাকা পূর্বতন দুই শাসক দল কংগ্রেস ও সিপিআইএম জোট-কোন পক্ষ গ্রামাঞ্চলে নিজেদের শক্তি দেখাল।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়। প্রতিটি জেলায় এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সঙ্গে রাজ্য পুলিসের সশস্ত্র বাহিনী থাকবে।সিসিটিভির নজরদারিতে হবে গণনা। গণনা কেন্দ্রেও সংঘর্ষের আশঙ্কা থাকছে। ভোট পরবর্তী সংঘর্ষে রক্তাক্ত পরিস্থিতির তীব্র আশঙ্কা।

তিস্তা তীর থেকে রায়মঙ্গলের তীর পর্যন্ত পঞ্চায়েত ভোট আগেও রক্তাক্ত হয়েছে এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। গ্রাম বাংলার গরম মেজাজের ভোট। ২০২৩ এর পঞ্চায়েত ভোটে একের পর এক রাজনৈতিক খুন, বোমা হামলা, গ্রাম দখলের রাজনৈতিক সংঘর্ষে সবকটি জেলা উত্তপ্ত।রক্তাক্ত ও অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস দিল্লি গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সাথে বৈঠক করেন। শাসকদল তাঁকে বিজেপির দালাল বলেছে। আর রাজ্যপালের নিশানায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা। তবে কমিশনের সমালোচনা করছেন রাজ্যপালও বিতর্কে জড়িয়েছেন। কারণ, তিনিই রাজীব সিনহার নামে শিলমোহর দেন।

]]>
Panchayat Counting: আষাঢ় মাসে বোমা-বৃষ্টি বাংলায়। https://ekolkata24.com/uncategorized/panchayat-counting-also-marred-by-bombs-and-violence Tue, 11 Jul 2023 06:18:46 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43104 গত ৮ জুলাই শনিবার ছিল পঞ্চায়েত ভোটের নির্বাচন। তবে সেদিন নির্বাচনের বদলে বোমা বৃষ্টি, খুন, সন্ত্রাস, রক্তবন্যা দেখেছে গোটা বাংলার মানুষ। আষাঢ় মাসে জল বৃষ্টির বদলে চারিদিকে পড়েছে বোমার বৃষ্টি। এরপরে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে গতকাল অর্থাৎ ১০ জুলাই পঞ্চায়েত ভোটের পুনর্নির্বাচন হয়, সেখানেও মুড়ি মুড়কির মত বোমা খুন অব্যাহত। আজ এই রক্ত পঞ্চায়েত ভোটের গণনা পর্ব।

এ যেন পঞ্চায়েত ভোট নয় বরং নির্বাচনের উৎ’শব’। যেখানে একের পর এক পরছে মানুষের লাশ। কোথাও বোমা ফেটে, আবার কোথাও গুলিবিদ্ধ হয়ে। চারিদিকে শুধু হাহাকার। আর স্বজন হারার কান্না। খালি হয়েছে বহু মায়ের কোল স্বামীহারা হয়েছে ঘরের বউ। আবার বাবা হারা হয়েছে বহু সন্তান।

গত ৮ জুলাই পঞ্চায়ে নির্বাচন চলাকালীন সময় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল গোটা বাংলা। একের পর এক মানুষ খুন হয়েছে। চারিদিকে শুধু রক্ত আর বোমা বৃষ্টি। সাধারণত আষাঢ় মাসে আমরা বৃষ্টি দেখতে পাই যেখানে আকাশ থেকে জল বিন্দু পড়ে বসুমাতা ঠান্ডা হয়। তবে ২০২৩ এর এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে নজরে এসেছে শুধু মানুষের রক্ত আর বোমা বৃষ্টি।

এর সঙ্গেই চলেছে দেদার ভোট লুট, সঙ্গে ছাপ্পা। ভোট দিতে এসো প্রাণ হারিয়েছিল বহু মানুষ। উত্তর থেকে শুরু করে দক্ষিণ গোটা বাংলা রণক্ষেত্রের রূপ নিয়েছিল। এরপরেই বিরোধীদের সমালোচনার মুখে পড়ে ১০ জুলাই নির্বাচন কমিশন পুনর্নির্বাচন করার নির্দেশ দেয়। গতকালও ফের একই অবস্থা ভোট লুট বোমাবাজি মারামারি সন্ত্রাস এ যেন এখন নিত্য দিনের ব্যাপার।

আজ এই ভোট উৎ’শবের’ গণনার দিন। পঞ্চায়েত এবার কার দখলে শাসক দল নাকি তার প্রতিদ্বন্দ্বীদের সে বিষয়ে জানতে পারবে গোটা বাংলা। তবে এই গণনার দিনের সকাল থেকেও শুরু হয়েছে একই দৃশ্য তাই জায়গায় বোমাবাজি মারামারি সন্ত্রাস বুথে বুথে প্রার্থীদের খুন করার হুমকি। এখনো ব্যালট লুটের চেষ্টা অব্যাহত।

তবে এই সন্ত্রাস কাটিয়ে কার দখলে আসবে বাংলার গ্রাম পঞ্চায়েত। রাজত্ব করবে বাংলার গ্রামে নাকি আসতে চলেছে নতুন শাসন। রাজ্যজুড়ে নির্মম সন্ত্রাসের পরে কি তবে স্বস্তি ফিরতে চলেছে? এমনই প্রশ্ন থাকছে গোটা বাংলার মানুষের মনে।

]]>
প্রাথমিক গণনায় বিজেপি দুশো অধিক, জয়ীদের তৃণমূলে যোগ সম্ভাবনা https://ekolkata24.com/uncategorized/early-trends-suggest-bjp-leading-in-more-than-200-seats-but-winners-expected-to-join-tmc-later Tue, 11 Jul 2023 05:41:34 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43094 প্রাথমিক গণনায় বিজেপি দুশো অধিক, জয়ীদের তৃণমূলে যোগ সম্ভাবনা। প্রাথমিক গণনায় দুশোর কিছু বেশি আসনে এগিয়ে গেরুয়া শিবির। তাদের সাথে কড়া টক্কর বাম শিবিরের।  তৃণমূল বহু এগিয়ে। তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা শুরু করেছেন উচ্ছাস। কয়েকটি ক্ষেত্রে বিজেপির সমর্করাও আনন্দ করছেন।

শুধমাত্র বামফ্রন্ট জোটের বাকি দলগুলি যথা সিপিআই, ফরওয়ার্ড ব্লক, আরএসপির মিলিত আসনের সাথে সিপিআইএমের প্রাপ্তি যোগ করলে বামফ্রন্টের চেহারা আরও বড় হতে পারে বলে মনে করছেন ভোট বিশেষজ্ঞরা।

প্রাথমিক ট্রেন্ড অনুযায়ী ( সকাল ১১;১৬), তৃণমূলের দখলে ২৮৯, এগিয়ে ১৬২৯ আসনে, বিজেপি এগিয়ে ৩৩০, সিপিএম এগিয়ে ২৩১ আসনে, কংগ্রেস এগিয়ে ১৮ তে, অন্যান্য ১৬৯। প্রাথমিক গণনায় বিজেপি দুশোর অধিক। মনে করা হচ্ছে যে বিজেপির জয়ীদের তৃণমূলে যোগের প্রবল সম্ভাবনা।

পঞ্চায়েতের মনোনয়ন জমা, নির্বাচন, পুনর্নির্বাচনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠে গোটা রাজ্য। দিকে দিকে সন্ত্রাস এবং মৃত্যুমিছিল। ভোট পর্বে রাজ্য মৃতের সংখ্যা ৪১।

কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়েই সকাল ৮ টায় শুরু হয়েছে ভোট গণনা। গণনাকেন্দ্রের ধারেকাছে জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। প্রত্যেক কেন্দ্রে মোতায়েন করা হয়েছে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
প্রথমে হবে গ্রাম পঞ্চায়েতের গণনা, তারপর পঞ্চায়েত সমিতি এবং শেষে জেলাই পরিষদের। ৩৩৯ টি কেন্দ্রে গণনা চলছে।

রক্তাক্ত পঞ্চায়েত ভোটের গণনা শুরু। গ্রাম বাংলার রায় ব্যালটবাক্স বন্দি। সেই ব্যালট গণনার সর্বশষ ফলাফল আসতে রাত হয়ে যাবে। চূড়ান্ত ফলাফল তারও পরে। তবে এসবের মধ্যে একটি  প্রশ্ন ও একটি আশঙ্কা প্রবল। প্রথমত গ্রামাঞ্চলে বিরোধী পক্ষ কারা? দ্বিতীয়ত কেন্দ্রীয় নিরাপত্তায় গণণা হলেও গণনা কেন্দ্রের বাইরে খুন হবে না তো?

কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে চলবে গণনা। জেলায় জেলায় রাজনৈতিক পারদ চড়ছে। ফলাফল ঘোষণার আগেই বিজয় উৎসবের বার্তা দিয়ে রেখেছে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নজর রেখেছেন, বিরোধীদের ভোট প্রাপ্তির দিকে। নজরে থাকছে বিধানসভায় বিরোধী দল বিজেপি নাকি বর্তমান বিধানসভায় না থাকা পূর্বতন দুই শাসক দল কংগ্রেস ও সিপিআইএম জোট-কোন পক্ষ গ্রামাঞ্চলে নিজেদের শক্তি দেখাল।

]]>
পঞ্চায়েতে বাম-কং জোটের বড় অগ্রগতি, সিপিআইএম একাই ১৩০ অধিক https://ekolkata24.com/uncategorized/cpim-itself-leading-in-130-in-panchayat-elections Tue, 11 Jul 2023 05:11:15 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43086 বেলা দশটা পর্যন্ত শতাধিক আসনে এগিয়ে বিধানসভায় বিরোধী দল বিজেপি। আর বিধানসভায় না থাকলেও পঞ্চায়েতে বাম ও কংগ্রেসে মিলিত জোট কড়া টক্কর দিচ্ছে শাসকদলকে। পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদে তৃ়নমূলের বড়সড় অগ্রগতি।

সকালের গণনা পরিস্থিতি বলছে গ্রামাঞ্চলে বিরোধী আসনের দখল কোন দিকে যাবে তা স্পষ্ট নয়। তবে বিজেপি ও সিপিআইএমের মধ্যে প্রবল লড়াই চলছে।

শুধমাত্র বামফ্রন্ট জোটের বাকি দলগুলি যথা সিপিআই, ফরওয়ার্ড ব্লক, আরএসপির মিলিত আসনের সাথে সিপিআইএমের প্রাপ্তি যোগ করলে বামফ্রন্টের চেহারা আরও বড় হতে পারে বলে মনে করছেন ভোট বিশেষজ্ঞরা।

তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা শুরু করেছেন উচ্ছাস। কয়েকটি ক্ষেত্রে বিজেপির সমর্করাও আনন্দ করছেন।

পঞ্চায়েতের মনোনয়ন জমা, নির্বাচন, পুনর্নির্বাচনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠে গোটা রাজ্য। দিকে দিকে সন্ত্রাস এবং মৃত্যুমিছিল। ভোট পর্বে রাজ্য মৃতের সংখ্যা ৪১।

কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়েই সকাল ৮ টায় শুরু হয়েছে ভোট গণনা। গণনাকেন্দ্রের ধারেকাছে জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। প্রত্যেক কেন্দ্রে মোতায়েন করা হয়েছে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
প্রথমে হবে গ্রাম পঞ্চায়েতের গণনা, তারপর পঞ্চায়েত সমিতি এবং শেষে জেলাই পরিষদের। ৩৩৯ টি কেন্দ্রে গণনা চলছে।

]]>
রাজ্যপালের সফরের মাঝে ভাঙড়ে বোমা! https://ekolkata24.com/uncategorized/bombs-found-in-bhangar-prior-to-governor-cv-ananda-boses-visit-directly-from-airport Tue, 11 Jul 2023 04:48:06 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43077 আজ মঙ্গলবার দিল্লি থেকে ফিরে রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস হিংসা নিয়ে কড়া বার্তা দেন। গতকাল তিনি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-র সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। আজ কলকাতা ফিরে আসেন। আজ কলকাতায় ফিরেই গ্রাউন্ড জিরোয় রাজ্যপাল।

মঙ্গলবার কলকাতা বিমানবন্দর থেকে রাজ্যপাল সোজা ভাঙড়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। সেখানি গিয়ে গণনা কেন্দ্র ঘুরে দেখলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। ঘুরে দেখলেন ভাঙড় এলাকা। স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে ভোট গণনা কেন্দ্রে বিডিও-দের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। গণনা শান্তিপূর্ণভাবে হচ্ছে কি না জানতে চান রাজ্যপাল। রাজ্যপাল বিজয়গঞ্জ বাজারের মাঠ, ঘটকপুকুর মোড়ে গিয়েছেন বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। 

রাজ্যপালের সফরের মাঝে ভাঙড়ে গতকাল রাতে উদ্ধার হয় বোমা। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ভাঙরের কাশিপুর থানার পোলেরহাট ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের টোনা এলাকা। সেখানে শৌচালয়ের ঘরের ছাদের উপর বোমা পড়ে থাকতে দেখেন এলাকার বাসিন্দারা। দ্রুত খবর পৌঁছয় কাশিপুর থানায়। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কাশিপুর থানার পুলিশ। এর জেরে চাঞ্চল্য ছড়েয়েছে এলাকায়।

আজ কলকাতা ফিরে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলেন, “আজকে দস্যুরাই একদিন ত্রাতা হয়ে উঠতে পারে। যেভাবে রত্নাকর একদিন বাল্মিকী হয়ে উঠেছিলেন। রাজনৈতিক কন্ট্রোলরুম তৈরি করে দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে হিংসা আজ হচ্ছে, তার ফল ভোগ করতে হবে বাংলার ভবিষ্যতকে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাংলাকে সুরক্ষিত করতে হবে।”

গতকাল তিনি দিল্লিতে মন্তব্য করেছিলেন, “অন্ধকারের পরেই ভোর আসে। সুড়ঙ্গের শেষে আলোর দেখা মিলবে। আজকের বৈঠক থেকে আমি যে বার্তা পেয়েছি তা হল, যদি শীত আসে, বসন্ত কি দূরে থাকতে পারে? আগামী দিনে ভাল হবে।’’

পঞ্চায়েতের মনোনয়ন জমা, নির্বাচন, পুনর্নির্বাচনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠে গোটা রাজ্য। দিকে দিকে সন্ত্রাস এবং মৃত্যুমিছিল। ভোট পর্বে রাজ্য মৃতের সংখ্যা ৪১।

কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়েই সকাল ৮ টায় শুরু হয়েছে ভোট গণনা। গণনাকেন্দ্রের ধারেকাছে জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। প্রত্যেক কেন্দ্রে মোতায়েন করা হয়েছে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।

প্রথমে হবে গ্রাম পঞ্চায়েতের গণনা, তারপর পঞ্চায়েত সমিতি এবং শেষে জেলাই পরিষদের। ৩৩৯ টি কেন্দ্রে গণনা চলছে।

]]>
কমিশনের ওয়েবসাইট ক্রাশ করল, ফলাফলে ‘হাইটেক কারচুপির’ অভিযোগ https://ekolkata24.com/uncategorized/state-election-commission-website-not-opening-allegation-of-high-tech-rigging-in-declaration-of-panchayat-poll-results Tue, 11 Jul 2023 04:40:54 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43074 লোকসভা, বিধানসভার নির্বাচনে যা হয় না, পঞ্চায়েত ভোটে তেমনই হলো। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করল। সাইট খুললে কিছু দেখা যাচ্ছে না বলেই অভিযোগ। বিরোধীদের অভিযোগ, কমিশনের সাইট কারচুপি করে ভুয়ো ফলাফল দেখানোর চেষ্টা চলছে। তবে এটি প্রযুক্তিগত ত্রুটি বলেও মনে করা হচ্ছে। এদিকে রাজনৈতিক মহলের কটাক্ষ, পঞ্চায়েত ভোটের ফলাফল ঘোষণার দিনই সাইট ক্র্যাশ কেন করল? এ বিষয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে নিরুত্তর।

http://wbsec.gov.in এই ওয়েবসাইটে ক্লিক করলে ‘গেটওয়ে টাইম আউট’ তথ্য সামনে আসছে। ফলে এই ওয়েবসাইটে কেউ প্রবেশ করতে পারছেন না। ভোটের ফলাফলের দিন কি তবে যান্ত্রিক সমস্যায় পড়েছে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে।

কমিশনের ওয়েবসাইটে থাকে সাহায্য কী ভাবে পাওয়া যাবে সেই সম্পর্কিত তথ্য, প্রার্থীদের তথ্য। এই ওয়েবসাইটটিকে সচল করতে ঠিক কী পদক্ষেপ করা হয়েছে এখনও পর্যন্ত তা স্পষ্ট নয়। মঙ্গলবার সকাল ৯.৩০ মিনিট পর্যন্ত রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সদর দফতরে এসে পৌঁছননি রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা।

রাজ্যে ৮ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়েছিল পঞ্চায়েত নির্বাচন। উল্লেখ্য, গতকাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যপাল বলেন, “যাঁরা আইনভঙ্গ করছেন তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হয়েছে। কাউকে রেয়াত করা হবে না।”

পঞ্চায়েত ভোটে ব্যাপক বুথ দখলে অভিযুক্ত শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। পুনর্নির্বাচনেও চলে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ। রাজ্যে ভোট পর্বে বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। মুর্শিদাবাদে সর্বাধিক নিহত।

গণনা শুরু হয়েছে। চলছে তীব্র বিশৃঙ্খলা, মারামারি। জেলায় জেলায় চলছে গণনা কেন্দ্রে সংঘর্ষ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শাসক তৃ়ণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধেই হামলার অভিযোগ। সংঘর্ষের মূল প্রতিপক্ষ বাম শিবির। তবে বিধানসভায় প্রধান বিরোধী দল বিজেপিও হামলার অভিযোগে সরব। একাধিক জেলায় থানা ঘেরাও করছে বিজেপি। গণনা ঘিরে সংঘর্ষ তীব্র হয়েছে মুর্শিদাবাদ ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়।

Purba bardwan

গণনা শুরুর পর থেকে এই দুটি জেলাতে চলছে তীব্র বোমাবাজি। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মণ্ডহারবার ও মুর্শিদাবাদের জাঙ্গিপাড়া, হরিহরপাড়াতে তৃণমূল ও বাম-কংগ্রেস জোট সংঘর্ষে তীব্র উত্তেজনার পরিস্থিতি।

গ্রাম বাংলার রায় ব্যালটবাক্স বন্দি। সেই ব্যালট গণনার সর্বশষ ফলাফল আসতে রাত হয়ে যাবে। চূড়ান্ত ফলাফল তারও পরে। তবে এসবের মধ্যে একটি প্রশ্ন ও একটি আশঙ্কা প্রবল। প্রথমত গ্রামাঞ্চলে বিরোধী পক্ষ কারা? দ্বিতীয়ত কেন্দ্রীয় নিরাপত্তায় গণণা হলেও গণনা কেন্দ্রের বাইরে খুন হবে না তো?

কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে চলবে গণনা। জেলায় জেলায় রাজনৈতিক পারদ চড়ছে। ফলাফল ঘোষণার আগেই বিজয় উৎসবের বার্তা দিয়ে রেখেছে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নজর রেখেছেন, বিরোধীদের ভোট প্রাপ্তির দিকে। নজরে থাকছে বিধানসভায় বিরোধী দল বিজেপি নাকি বর্তমান বিধানসভায় না থাকা পূর্বতন দুই শাসক দল কংগ্রেস ও সিপিআইএম জোট-কোন পক্ষ গ্রামাঞ্চলে নিজেদের শক্তি দেখাল।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়। প্রতিটি জেলায় এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সঙ্গে রাজ্য পুলিসের সশস্ত্র বাহিনী থাকবে। সিসিটিভির নজরদারিতে হবে গণনা। গণনা কেন্দ্রেও সংঘর্ষের আশঙ্কা থাকছে। ভোট পরবর্তী সংঘর্ষে রক্তাক্ত পরিস্থিতির তীব্র আশঙ্কা।

]]>
Panchayat Counting: মুর্শিদাবাদে শাসক তৃণমূল আক্রান্ত! হামলায় অভিযুক্ত সিপিআইএম https://ekolkata24.com/uncategorized/tmc-cpm-clash-break-out-in-murshidabad Tue, 11 Jul 2023 03:59:35 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43066 মুর্শিদাবাদে শাসক তৃণমূল আক্রান্ত! হামলায় অভিযুক্ত সিপিআইএম। জানা গিয়েছে মুর্শিদাবাদে তৃণমূল প্রার্থীকে এবং তাঁর স্বামীকে গণনা শুরু হতেই মারধর করা হয়েছে। অভিযোগের আঙুল সিপিআইএম-এর দিকে। মঙ্গলবার এই ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া থানার বিহারিয়া অঞ্চলের গোবিন্দপুর এলাকায়।

মুর্শিদাবাদে বাম কংগ্রেস জোটের প্রবল হামলার অভিযোগ। তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী ভয়ে কাঁদছেন। পরপর বোমা হামলার অভিযোগ সিপিআইএমের বিরুদ্ধে। হরিহরপাড়া ও জাঙ্গিপাড়ায় পরপর বাম হামলার অভিযোগ। জাঙ্গিপাড়ায় সিপিআইএম কার্যালয়ে ঢুকে পুলিশের বেধড়ক লাঠিচার্জ পুলিশের। অভিযোগ, সেখানে দুষ্কৃতি জমা করেছে বাম শিবির।

পঞ্চায়েতের মনোনয়ন জমা, নির্বাচন, পুনর্নির্বাচনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠে গোটা রাজ্য। দিকে দিকে সন্ত্রাস এবং মৃত্যুমিছিল। ভোট পর্বে রাজ্য মৃতের সংখ্যা ৪১।

কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়েই সকাল ৮ টায় শুরু হয়েছে ভোট গণনা। গণনাকেন্দ্রের ধারেকাছে জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। প্রত্যেক কেন্দ্রে মোতায়েন করা হয়েছে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
প্রথমে হবে গ্রাম পঞ্চায়েতের গণনা, তারপর পঞ্চায়েত সমিতি এবং শেষে জেলাই পরিষদের। ৩৩৯ টি কেন্দ্রে গণনা চলছে।

]]>
‘বাতাসার মতো বোমা পড়ছে’ অভিষেকের কেন্দ্রে তৃণমূল-বাম সংঘর্ষে পুলিশ অসহায় https://ekolkata24.com/uncategorized/left-and-tmc-workers-clash-in-abhishek-banerjees-diamond-harbour-constituency Tue, 11 Jul 2023 03:45:53 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43060 গণনা শুরুতেই উত্তপ্ত ডায়মন্ডহারবারের ফকিরচাঁদ কলেজ। পড়ছে বোমা। একাধিক জখম। বাতাসার মত বোমা পড়ছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর সামনেই বোমা। তীব্র উত্তেজনা। শাসকদল টিএমসির সমর্থকদের বিরুদ্ধে বিরোধীদের গণনা কেন্দ্রে প্রবেশে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। ডায়মণ্ডহারবার হলো টিএমসি সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কেন্দ্র। তিনি নিরুপদ্রব পঞ্চায়েত ভোট হবে বলেছিলেন। সেখানেই গণনাতে বোমা পড়ছে। পথ অবরোধে বাম সমর্থকরা।

রক্তাক্ত পঞ্চায়েত ভোটের গণনা শুরু। গ্রাম বাংলার রায় ব্যালটবাক্স বন্দি। সেই ব্যালট গণনার সর্বশষ ফলাফল আসতে রাত হয়ে যাবে। চূড়ান্ত ফলাফল তারও পরে। তবে এসবের মধ্যে একটি  প্রশ্ন ও একটি আশঙ্কা প্রবল। প্রথমত গ্রামাঞ্চলে বিরোধী পক্ষ কারা? দ্বিতীয়ত কেন্দ্রীয় নিরাপত্তায় গণণা হলেও গণনা কেন্দ্রের বাইরে খুন হবে না তো?

কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে চলবে গণনা। জেলায় জেলায় রাজনৈতিক পারদ চড়ছে। ফলাফল ঘোষণার আগেই বিজয় উৎসবের বার্তা দিয়ে রেখেছে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নজর রেখেছেন, বিরোধীদের ভোট প্রাপ্তির দিকে। নজরে থাকছে বিধানসভায় বিরোধী দল বিজেপি নাকি বর্তমান বিধানসভায় না থাকা পূর্বতন দুই শাসক দল কংগ্রেস ও সিপিআইএম জোট-কোন পক্ষ গ্রামাঞ্চলে নিজেদের শক্তি দেখাল।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়। প্রতিটি জেলায় এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সঙ্গে রাজ্য পুলিসের সশস্ত্র বাহিনী থাকবে।সিসিটিভির নজরদারিতে হবে গণনা। গণনা কেন্দ্রেও সংঘর্ষের আশঙ্কা থাকছে। ভোট পরবর্তী সংঘর্ষে রক্তাক্ত পরিস্থিতির তীব্র আশঙ্কা।

তিস্তা তীর থেকে রায়মঙ্গলের তীর পর্যন্ত পঞ্চায়েত ভোট আগেও রক্তাক্ত হয়েছে এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। গ্রাম বাংলার গরম মেজাজের ভোট। ২০২৩ এর পঞ্চায়েত ভোটে একের পর এক রাজনৈতিক খুন, বোমা হামলা, গ্রাম দখলের রাজনৈতিক সংঘর্ষে সবকটি জেলা উত্তপ্ত।রক্তাক্ত ও অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস দিল্লি গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সাথে বৈঠক করেন। শাসকদল তাঁকে বিজেপির দালাল বলেছে। আর রাজ্যপালের  নিশানায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা। তবে কমিশনের সমালোচনা করছেন রাজ্যপালও বিতর্কে জড়িয়েছেন। কারণ, তিনিই রাজীব সিনহার নামে শিলমোহর দেন।

]]>
Panchayat Election: কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে গণনা, বাইরে খুনের আশঙ্কা https://ekolkata24.com/uncategorized/panchayat-election-counting-under-siege-by-central-forces Tue, 11 Jul 2023 03:30:43 +0000 https://ekolkata24.com/?p=43047 রক্তাক্ত পঞ্চায়েত ভোটের গণনা শুরু। গ্রাম বাংলার রায় ব্যালটবাক্স বন্দি। সেই ব্যালট গণনার সর্বশষ ফলাফল আসতে রাত হয়ে যাবে। চূড়ান্ত ফলাফল তারও পরে। তবে এসবের মধ্যে একটি  প্রশ্ন ও একটি আশঙ্কা প্রবল। প্রথমত গ্রামাঞ্চলে বিরোধী পক্ষ কারা? দ্বিতীয়ত কেন্দ্রীয় নিরাপত্তায় গণণা হলেও গণনা কেন্দ্রের বাইরে খুন হবে না তো?

কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে চলবে গণনা। জেলায় জেলায় রাজনৈতিক পারদ চড়ছে। ফলাফল ঘোষণার আগেই বিজয় উৎসবের বার্তা দিয়ে রেখেছে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নজর রেখেছেন, বিরোধীদের ভোট প্রাপ্তির দিকে। নজরে থাকছে বিধানসভায় বিরোধী দল বিজেপি নাকি বর্তমান বিধানসভায় না থাকা পূর্বতন দুই শাসক দল কংগ্রেস ও সিপিআইএম জোট-কোন পক্ষ গ্রামাঞ্চলে নিজেদের শক্তি দেখাল।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়। প্রতিটি জেলায় এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সঙ্গে রাজ্য পুলিসের সশস্ত্র বাহিনী থাকবে।সিসিটিভির নজরদারিতে হবে গণনা। গণনা কেন্দ্রেও সংঘর্ষের আশঙ্কা থাকছে। ভোট পরবর্তী সংঘর্ষে রক্তাক্ত পরিস্থিতির তীব্র আশঙ্কা।

তিস্তা তীর থেকে রায়মঙ্গলের তীর পর্যন্ত পঞ্চায়েত ভোট আগেও রক্তাক্ত হয়েছে এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। গ্রাম বাংলার গরম মেজাজের ভোট। ২০২৩ এর পঞ্চায়েত ভোটে একের পর এক রাজনৈতিক খুন, বোমা হামলা, গ্রাম দখলের রাজনৈতিক সংঘর্ষে সবকটি জেলা উত্তপ্ত।রক্তাক্ত ও অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস দিল্লি গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সাথে বৈঠক করেন। শাসকদল তাঁকে বিজেপির দালাল বলেছে। আর রাজ্যপালের  নিশানায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা। তবে কমিশনের সমালোচনা করছেন রাজ্যপালও বিতর্কে জড়িয়েছেন। কারণ, তিনিই রাজীব সিনহার নামে শিলমোহর দেন।

]]>
স্ত্রীর ভোট না পাওয়ায় গণনা কেন্দ্রেই ভেঙে পড়লেন পঞ্চায়েত প্রধান পদপ্রার্থী সন্তোষ  https://ekolkata24.com/uncategorized/candidate-breaks-down-after-not-getting-his-wifes-vote Thu, 23 Dec 2021 13:57:08 +0000 https://ekolkata24.com/?p=16013 News Desk: স্বপ্ন ছিল ভোটে জিতে পঞ্চায়েত প্রধান (panchyat pradhan) হবেন। প্রধান হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন গুজরাতের ভাপি জেলার (bhapi district) ছহরওয়ালা গ্রামের বাসিন্দা সন্তোষ হালপতি (santosh halpati)। সন্তোষের বাড়িতেই রয়েছেন ১২ জন ভোটার। ভোট গণনা শুরু হতে দেখা যায় শুধুমাত্র নিজেই নিজেকে ভোট দিয়েছেন সন্তোষ। পরিবারের অন্য সদস্যরা তো বটেই এমনকী, তাঁর স্ত্রীও (wife) তাঁকে ভোট দেননি। 

ভোট গণনার সময় বিষয়টি জানতে পেরে গণনা কেন্দ্রেই ভেঙে পড়েন সন্তোষ। প্রধান প্রধান প্রার্থী এই ব্যক্তি বলেন, তাঁর আশা ছিল আর কেউ ভোট না দিলেও স্ত্রী-সহ পরিবারের সকল সদস্য তাঁকেই ভোট দেবেন। কিন্তু তাঁর সেই আশা জলে গিয়েছে। নির্বাচনে জয়ের মুখ না দেখায় তার যত না দুঃখ, তার থেকেও অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছেন পরিবারের কোনও সদস্য ভোট না দেওয়ায়।

 টাইমস নাওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সন্তোষ বলেছেন, ভোট তো আসবে যাবে, তাতে কিছু এসে যায় না। কিন্তু আমার দুঃখ একটাই যে, আমার পরিবারের কোনও সদস্য এমনকী, স্ত্রীও আমাকে ভোট দেয়নি। 

মঙ্গলবারই গুজরাতের ৮৬৮৬টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৬৪৪১টির ফলাফল ঘোষণা হয়। গুজরাতের পঞ্চায়েত নির্বাচনের বৈশিষ্ট্য হল কোন প্রার্থী দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে লড়াই করেন না। তাঁরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ব্যক্তিগত পরিচয়ে। তবে যাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তাঁদের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলির যে যোগাযোগ নেই তা মোটেই নয়। দলীয় প্রতীক না থাকলেও নির্বাচনে যে রাজনীতির প্রভাব থাকবে না তা কখনওই নয়। 

পঞ্চায়েত নির্বাচনের শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অন্যদের তুলনায় বিজেপির সমর্থিত প্রার্থীরা অনেকটাই এগিয়ে আছেন। তুলনায় কংগ্রেস ও নির্দল সমর্থিতরা বিজেপির তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। ২০২২-এর ডিসেম্বরে গুজরাত বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে পঞ্চায়েত নির্বাচন ছিল রাজনৈতিক দলগুলির কাছে সেমিফাইনালের লড়াই। বলা বাহুল্য নরেন্দ্র মোদির গুজরাতে সেই লড়াইয়ে বিজেপিই এগিয়ে আছে।

]]>