এদিন সকালে ম্যাচ শুরর আগে পিঠের ওপড়ের অংশে খিঁচুনি অনুভব করেন। বাধ্য হয়ে টিম ম্যানেজমেন্ট বিরাট কোহলিকে বাদ দিয়ে প্রথম একাদশ নির্বাচন করে। কেএল রাহুলকে অধিনায়ক ঘোষণা করে ভারত টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

অধিনায়ক লোকেশ রাহুল ১৩৩ বলে ৫০ রান করে মার্কো জ্যানসনের বলে রাবাদার হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়ন ফিরে আসে। বিরাট কোহলির বাদ যাওয়ার কারণে প্রথম একাদশে জায়গা পাওয়া হনুমা বিহারি তেমন কিছুই করতে পারেনি,২০ রান করে ফিরে আসে।
অজিঙ্কা রাহানে রানের খাতা না খুলেই প্যাভিলিয়নের রাস্তা ধরেন। কেএল রাহুল এবং অশ্বিন ছাড়া কোনও ভারতীয় ব্যাটসম্যান প্রোটিয়া বোলিং লাইন আপের বিরুদ্ধে মুখ তুলে দাঁড়াতে পারেনি।
<
p style=”text-align: justify;”>মায়াঙ্ক ২৬,পূজারা ৩,পহ্ন ১৭ অন্যদিকে শার্দূল ঠাকুর রানের খাতা না খুলেই আউট। এই হল প্রথম ইনিংসে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের পারফরম্যান্স।
কাগিসো রাবাদা এবং ডুয়ান অলিভিয়ার ৩ টি করে উইকেট পেয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখার সময়, জবাবে ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম ইনিংসে ১৮ রানে ১ উইকেট। মহম্মদ সামির বলে মার্করাম ৭ রানে এলবিডব্লু আউট। ক্রিজে অধিনায়ক ডিন এলগার ৬ এবং কিগুন পিটারসন ৩ রানে ব্যাট করছে।
অসমর্থিত সূত্রে খবর, বিরাট কোহলি স্বেচ্ছায় ওয়ানডে দলের অধিনায়কত্ব থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্তের জন্য বিসিসিআই গত ৪৮ ঘন্টা ধরে অপেক্ষা করেছিল, কিন্তু বিরাট কোহলি তা করেননি। শেষমেশ বোর্ড রোহিত শর্মার হাতেই টিম ইন্ডিয়ার ওয়ানডে নেতৃত্বর ব্যাটন তুলে দেয়।
গত বুধবার বিসিসিআই যে প্রেস বিবৃতি প্রকাশ করেছিল তাতে কোথাও উল্লেখ করা হয়নি ওয়ানডে ফর্ম্যাটে ভারতের অধিনায়ক পদ থেকে বিরাট কোহলিকে সরানো হল। ওই প্রেস বিবৃতিতে শুধুমাত্র বলা হয়েছে নির্বাচক কমিটি রোহিতকে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক হিসাবে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিসিসিআই এবং জাতীয় নির্বাচক কমিটির পাখির চোখ এখন ২০২৩’র ওয়ানডে বিশ্বকাপ। তাই দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিরাট কোহলিকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার ১২ স্টেজ থেকে ভারতের ছিটকে যাওয়ার পর, প্রায় নিশ্চিত ছিল বিরাট কোহলির ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ফর্ম্যাট থেকে অধিনায়কত্ব ইস্যুতে অপসারণ। অন্যদিকে অসমর্থিত সূত্রে এমন খবর প্রকাশ্যে এসেছে, বিসিসিআই চেয়েছিল সম্মানজনক পথেই এই গোটা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হোক। অসমর্থিত সূত্রের দাবি, শেষ মুহুর্তে বিরাট কোহলির অনমনীয় অবস্থান ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডকে বিকল্প ব্যবস্থা বেছে নিতে বাধ্য করে এবং রোহিত শর্মার হাতে ওয়ানডে এবং টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে ভারতের অধিনায়কত্বর লাগাম তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতেই হয়।
]]>প্রসঙ্গত, ১ ডিসেম্বর ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কর্তৃপক্ষের চিঠির উত্তরে লগ্নিকারী সংস্থা শ্রী সিমেন্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্লাব কর্তৃপক্ষের চিঠি টিমের টেকনিক্যাল কমিটির কাছে পাঠিয়েছে। কিন্তু টেকনিক্যাল কমিটির এখনও কোন সিদ্ধান্ত তারা জানতে পারেনি।
ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কর্তৃপক্ষ আজকের এই চিঠির লিখিত বয়ানে দাবি করেছে,”মরসুমের শুরুতেই দলগঠনের বিষয়ে পূর্ণ সহযোগিতা করার বার্তা দিয়ে লগ্নিকারী সংস্থাকে চিঠি দেওয়া হয়।কিন্তু তখন তারা জানায়,ইতিমধ্যেই তাদের দল গঠন সম্পূর্ণ।”
ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সাধারণ সচিব কল্যাণ মজুমদারের স্বাক্ষর করা এই চিঠির বয়ানে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে,”বিতর্ক নয়,আমরা সবাই প্রতিষ্ঠানের সাফল্য চাই। বর্তমানে দলের পারফরম্যান্স নিয়ে ক্লাবের সদ্য-সমর্থকরা প্রচণ্ড রুপে চিন্তিত এবং উদ্বিগ্ন। আমরা সবাই চাই নতুন করে দলের সুগঠন ও বিন্যাস, যাতে করে পারফরম্যান্সের উন্নতিসাধন হয়।”
এদিনের কর্মসমিতির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে আজ থেকে পারিজাত মৈত্রকে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের নতুন ‘মিডিয়া ম্যানেজার ‘ হিসেবে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চলতি আইএসএলের পঞ্চম ম্যাচে দুরন্ত লড়েও এসসি ইস্টবেঙ্গলকে ৩-৪ গোলে উড়িয়ে দিয়ে এফসি গোয়া ম্যাচ জিতে যায়।
এরপরেই আজকে ফের ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কর্মসমিতির বৈঠকের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সাধারণ সচিব কল্যাণ মজুমদারের স্বাক্ষর করা এই চিঠির বয়ানে জল কোন দিকে গড়ায় পদ্মা পাঁড়ের ক্লাবের নজর এখন সকলের।
]]>এই প্রসঙ্গে প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক তথা বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly) টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের পারফরম্যান্সের নিন্দা করেছেন।
নিন্দার কারণ ব্যাখা প্রসঙ্গে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সাফ কথা, “আমার মনে হয়েছে তারা এই বিশ্বকাপে যথেষ্ট স্বাধীনতা নিয়ে খেলতে পারেনি। কখনও কখনও বড় টুর্নামেন্টে এটা ঘটে, আপনি কেবল আটকে যান, যখন আমি তাদের পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে দেখেছিলাম – আমার কেবল মনে হয়েছিল যে এই ভারতীয় দল তার সামর্থ্যের ১৫ শতাংশ খেলছে।”
পাকিস্তান ভারতকে ১০ উইকেটে এবং নিউজিল্যান্ড তাদের ৮ উইকেটে পরাজিত করেছিল। এই পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় একথা বলেছেন, ভারতীয় দল নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচে তাদের পূর্ণ সম্ভাবনার সাথে খেলতে পারেনি।
]]>টানা ছয় টেস্ট ম্যাচে ব্যাটিং’র ব্যাডপ্যাচ সঙ্গে ঘাড়ের চোট নিয়ে কাতরাতে কাতরাতে ঋদ্ধির অর্ধশতরান এবং ৬১ রানে শেষ অবধি অপরাজিত থাকা, লড়াকু ঋদ্ধিমান সাহা( ডাকনাম পাপালি) ফুরিয়ে যায়নি চোখে আঙুল দিয়ে দেখানো পারফরম্যান্স।চতুর্থ দিনের খেলার শেষে ঋদ্ধিমান সাহা নিজের প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, “সাফল্য আপনার যা আছে তাতে নয়, আপনি কে? দলের জন্য অবদান রাখতে পেরে আনন্দিত।”
পাপালির এই পারফরম্যান্সের পর ভক্তদের মধ্যে খুশির সুনামি বয়ে চলেছে। পরিসংখ্যান আর তথ্যের ওপর ঋদ্ধিমানের ফর্ম নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণে ব্যস্ত পাপালির ভক্তকুল। মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটারে ঋদ্ধিমান সাহার বাইশ গজের পারফরম্যান্স নিয়ে রীতিমতো বিশ্লেষকের ভূমিকায় বাঙালি ক্রিকেট ভক্তরা।
Lost তার টুইটার হ্যাণ্ডেলের পোস্টে, “স্যার আপনি কি আমাকে আপনার ফর্ম সম্পর্কে একটি প্রশ্ন বলতে পারেন যখন নির্বাচকরা দ্বিতীয় টেস্টের জন্য কেএস ভরতকে বেছে নেবে কেন এটি আসে?
2017 থেকে কেন এই ধরনের ইনিংস খেলছেন না।”
রি টুইটে Surangama Roy’র পোস্ট, “2017 সালের পর তিনি খেলার কত সুযোগ পেয়েছেন?”
Surangama Roy’র রি টুইটে Lost’র রিপ্লাই রিটুইট,
“8 ইনিংস
কিন্তু আপনি জানেন যে তিনি ফর্মে না থাকলে কেন তিনি কেএস ভরতের মতো ছোটদের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন।
ঠিক যেমন রাহানে অস্ট্রেলিয়ায় 100 করেছিলেন যা প্রায় দেড় বছর ধরে টেস্টে তার নাম নিশ্চিত করে
তাই আজ ঋদ্ধি করেছে।”
Surangama Roy’র রিটুইট “4 বছরে 8টি ইনিংস, এটি একজন খেলোয়াড়ের জন্য ভয়ঙ্কর… এবং তিনি তরুণ খেলোয়াড়দের সামনে দাঁড়িয়েছেন তার মানে আপনি কি? তিনি আজ মাঠে ব্যাট করার সময় কী করবেন? দলের সমস্যায় তার উইকেট তুলে দেন… তিনি কি জাতীয় নির্বাচক? তিনি কি পন্থের পথে দাঁড়িয়েছেন?”
Sir can you tell me one question about your form why it comes when selectors gonna be choose ks Bharat for second test.
Why are not playing these types of innings from 2017—
lander0007 (@rainyboy_24) November 28, 2021
২০১৭ সালে ৯ ফেব্রুয়ারি হায়দরাবাদে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ঋদ্ধিমান সাহা ১৫৫ বলে ১০৬ রানে নট আউট ছিলেন। ২০১৭ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি পুনেতে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে রানের খাতা না খুলেই প্যাভিলিয়ন ফিরে আসেন এবং দ্বিতীয় ইনিংসে অজিদের বিরুদ্ধে ৫ রান করে এলবিডব্লু শিকার হন।
৪ মার্চ ২০১৭ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্ট চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের প্রথম ইনিংসে ঋদ্ধিমান সাহা ১ রান, দ্বিতীয় ইনিংসে ২০ রানে অপরাজিত থাকেন। ১৫ মার্চ, ২০১৭ সিরিজের তৃতীয় টেস্ট অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে রাঁচিতে ঋদ্ধিমানের ব্যাট থেকে প্রথম ইনিংসে ২৩৩ বলে ১১৭ রান বেরিয়ে আসে। চতুর্থ টেস্ট হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় ২০১৭ সালের ২৫ মার্চ ১০২ বলে ৩১ রানে আউট হয় ঋদ্ধিমান।
শ্রীলঙ্কা সফরে ২৬ জুলাই ২০১৭ গেলে প্রথম টেস্টে ঋদ্ধিমান সাহা প্রথম ইনিংসে ১৬ রানে আউট হন। দ্বিতীয় টেস্ট কলম্বোতে প্রথম ইনিংসে ১৩৪ বলে ৬৭ রানে আউট হন ঋদ্ধিমান সাহা।সিরিজের তৃতীয় টেস্ট ক্যান্ডিতে প্রথম ইনিংসে ঋদ্ধি ১৬ রানে আউট হয়।
২০১৭ সালের ১৬ নভেম্বর শ্রীলঙ্কা দলের ভারত সফরে প্রথম টেস্ট ইডেন গার্ডেনে হয়। প্রথম ইনিংসে ২৯ এবং দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ রান কলকাতার ক্রিকেট ভক্তদের নিরাশ হতে হয় ঋদ্ধিমান সাহার পারফরম্যান্সে ঘরের মাঠে। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট নাগপুরে প্রথম ইনিংসে ১ রানে নট আউট।তৃতীয় টেস্ট দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়াম শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে ঋদ্ধিমান সাহা ৯ রানে আউট হয়। এইভাবেই পাপালি’র ভক্তরা পারফরম্যান্সের চুলচেরা বিশ্লেষণ নিয়ে টুইটারে টুইট-রিটুইটে মজে রয়েছেন।
]]>কিন্তু মুকেশ কুমার লাইন এবং লেহ্নে নিয়ন্ত্রণ রেখে সঙ্গে বোলিং ভেরিয়েশনে বরোদার (Baroda)বিরুদ্ধে ডট বল; শেষ ওভারের চতুর্থ বলে বরোদার (Baroda) জয়ের আশায় জল ঢেলে দেয়। ২০ ওভারে বরোদাকে (Baroda) ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৪ রানে থেমে যেতে হয়। বাংলা (Bengal) ২ রানে জয় পায়। টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে গত বৃ্হস্পতিবার ছত্তিসগড়ের (Chhattisgarh) বিরুদ্ধে বাংলা (Bengal) ৭ উইকেটে জয় পেয়েছিল।
১০.৩ ওভারে ৬৫ রানের মাথায় ৪ উইকেট বাংলার (Bengal) ঋদ্ধিমান সাহা (৭) প্যাভিলিয়নে রাস্তা ধরেন। বরোদার (Baroda) বিরুদ্ধে ম্যাচে কোণঠাসা বাংলা (Bengal)।এমন সময়ে আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরে হয়ে খেলে আসা সাহবাজ আহমেদ বাংলার (Bengal) হাল ধরেন।
সাহবাজ ঋতিক রায়চৌধুরী (২১) এবং আকাশ দীপ (১২) সঙ্গে জুটি বেঁধে ইনিংস গোছানোর কাজে মন দেন। ২৫ বলে ৩৪ রান করেন সাহবাজ আহমেদ। আইপিএলের অভিঞ্জতাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাকে (Bengal) কোণঠাসা অবস্থা থেকে টেনে বের করেন। অতীত শেঠের বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরে আসেন সাহবাজ, আকাশ দীপ নট আউট ছিলেন, বাংলা ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪৬ রান তোলে।
দ্বিতীয় ইনিংসে বরোদা (Baroda) ব্যাট করতে নামে। বল হাতেও সাহবাজ আহমেদ ৬.৫০ ইকোনমি রেটে ৪ ওভার হাত ঘুরিয়ে, মাত্র ২৬ রান দিয়ে বরোদার (Baroda) দুই অভিজ্ঞ ওপেনিং ব্যাটসম্যান কেদার দেওধর (১৮) এবং শাশ্বত রাওয়াতের(৮) উইকেট তুলে নিয়ে গোড়াতেই বরোদাকে (Baroda) ধাক্কা দিয়ে বসেন। বরোদা (Baroda) ৬.৬ ওভারে ৩৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে।
এদিনের ম্যাচে পাওয়ার প্লে ওভারে দুরন্ত হয়ে ওঠেন ঋত্বিক চ্যাটার্জী। নিয়ন্ত্রিত বোলিং এবং ধারাবাহিতা বজায় রেখে ৪ ওভারে ১৪ রানে ১ উইকেট, ইকোনমি রেট ৩.৫০।
শেষ ওভারে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে বাংলার (Bengal) মুকেশ কুমারের আটোসাটো বোলিং বাংলাকে জয় এনে দিল দুই রানে বরোদার (Baroda) বিরুদ্ধে। আগামী শনিবার বাংলা (Bengal) খেলতে নামবে অপর শক্তিশালী দল মুম্বই’র(Mumbai) বিরুদ্ধে। পৃথ্বী শাহ-অজিঙ্ক রাহানের মুম্বই’র কড়া হাডল টপকানোই এখন চ্যালেঞ্জ বাংলার
(Bengal) কোচ অরুণলালের ছেলেদের সামনে।
বুধবার বিরাটের কথায়, অশ্বিন চার বছর পর সাদা বলের ম্যাচ খেলেছেন এবং তিনি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের ৬৬ রানের জয়ের একজন কারিগর, যা তাদের সেমিফাইনালে পৌঁছানোর ক্ষীণ সম্ভাবনাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল।
ভারত অধিনায়ক বলেন “অ্যাশের প্রত্যাবর্তন সবচেয়ে বড় ইতিবাচক ছিল, এটি এমন একটি জিনিস যার জন্য তিনি সত্যিই কঠোর পরিশ্রম করেছেন।” ম্যাচের পরে সাংবাদিকরা কোহলিকে জিজ্ঞাসা করেছিল জয়ের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার কী ছিল। টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক বিরাট কোহলি বলেন, “তিনি (অশ্বিন) আইপিএলেও এই নিয়ন্ত্রণ এবং ছন্দ দেখিয়েছেন। তিনি একজন উইকেট-টেকার এবং একজন স্মার্ট বোলারও।”
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে জুনে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন অশ্বিন। অবশেষে প্রায় সাড়ে চার মাস পর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ম্যাচে মাঠে নামেন। রহস্য স্পিনার বরুণ চক্রবর্তীর বাঁ-কাফের পেশিতে সমস্যা তৈরি হওয়ার পরে তাকে(অশ্বিন) প্রথম একাদশে রাখা হয়েছিল।
]]>বাংলার হয়ে ধারা গুজ্জর ১৪৮ বলে ১১৫ রান, রুমেলি ধর ব্যাট হাতে ৬১ বলে ৬৫ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংস খেলেন। বাংলা ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ২৭২ রান তোলে।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে হিমাচল প্রদেশ বঙ্গোপসাগরের গভীর সমুদ্রের মাঝে পড়ে তলিয়ে যায়। ভারতীয় বোলার তথা বাংলার অধিনায়ক রুমেলি ধর বল হাতে জ্বলে উঠে ৪ ওভার হাত ঘুরিয়ে, তিনটে মেডেন ওভারে ৪ রান দিয়ে হিমাচলের ৩ উইকেট তুলে নেয়। হিমাচল প্রদেশের ওপেনার হারলিন দেওলকে রানের খাতা খুলতে না দিয়ে প্যাভিলিয়নে পাঠিয়ে দেয় বাংলার অধিনায়ক, এর সঙ্গে মনিকা দেবি(১) এবং কাশিস ভার্মাকেও রানের খাতা খোলার সুযোগই দেয়নি রুমেলি। ২.১ ওভারে মাত্র দুই রানের মাথায় ৩ উইকেট তুলে নিতেই ভূমিধসে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে হিমাচল প্রদেশ। মাত্র ৩৩ ওভারে ৭২ রানে শেষ হয়ে যায় হিমাচল প্রদেশের লড়াই, বড় জয় ছিনিয়ে নেয় বাংলা দল।
বাংলার হয়ে সাইকা ৬ ওভারে, দুটো মেডেন ওভার দিয়ে ৮ রান খরচ করে ৩ উইকেট শিকার করে। হিমাচল অধিনায়ক সুষমা ভার্মা (১৮), প্রাচী চৌহান (০) এবং যমুনা রানাকে এলবিডব্লু আউট করে। সুকন্যা পারিধা এবং গওহর সুলতানা ২ টি করে উইকেট নিয়েছে।
দ্বিতীয় ম্যাচেও ভ্যানিতা ভি আর এবং ধারা গুজ্জর এর দুরন্ত ওপেনিং পার্টনারশিপে ভর করে বিসিসিআই সিনিয়ার উইমেনস ট্রফিতে জয় পেয়েছিল বাংলা, অন্ধ্রের বিরুদ্ধে, গত সোমবার। টসে জিতে অধিনায়ক রুমেলি ধর বোলিং নিলে দুরন্ত বোলিং করেন বাংলার বোলাররা। রুমেলী ও মিতা নেন দুই উইকেট করে আর গওহর, সুকন্যা ও শ্রেয়সী পান ১ উইকেট করে। বুধবার তৃতীয় ম্যাচেও হিমাচল প্রদেশের বিরুদ্ধে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখলো বাংলার। টিম বাংলার পরের ম্যাচ পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে, ৪ নভেম্বর বেঙ্গালুরুতে।
]]>