political party – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 18 Dec 2021 11:54:24 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png political party – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Punjab polls: নতুন দল গড়ে সব আসনে লড়াইয়ের ঘোষণা কৃষক নেতার https://ekolkata24.com/uncategorized/punjab-polls-farmer-leader-gurnam-singh-charuni-launches-political-party Sat, 18 Dec 2021 11:54:24 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15339 Punjab polls
নিউজ ডেস্ক, চণ্ডিগড়: টানা এক বছর আন্দোলন চালিয়ে সরকারকে বাধ্য করেছেন তিন কৃষি আইন (farm act) বাতিল করতে। তবে কৃষক নেতারা জানিয়েছিলেন তাঁরা শুধু কৃষকদের স্বার্থেই আন্দোলন করছেন। তাঁরা শুধু কৃষকদের জন্য লড়াই করবেন। সরাসরি রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কোন প্রশ্নই ওঠে না। কিন্তু সেই কথাকে কার্যত উড়িয়ে দিয়ে শনিবার (saturday) নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার কথা ঘোষণা করলেন কৃষক নেতা গুরনাম সিং চাঁদুনি (gurnam sing chsnduni)। এই কৃষক নেতা তাঁর নতুন দলের নাম দিয়েছেন ‘সংযুক্ত সংঘর্ষ পার্টি'(sangukta sanghrsa party)।

শনিবার দুপুরে সাংবাদিক সম্মেলনে এই কৃষক নেতা জানিয়েছেন, আসন্ন পাঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনে তার দল রাজ্যের ১১৭টি আসনেই লড়াই করবে। যদিও তিনি নিজে ভোটে দাঁড়াবেন না বলে চাঁদুনি জানিয়েছেন।

কৃষক আন্দোলন সফল হওয়ার প্রেক্ষিতে নতুন দল তৈরি করে চাঁদুনির সংসদীয় রাজনীতিতে অংশ নেওয়া বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, শেষপর্যন্ত চাঁদুনিও ভোটে লড়বেন। সেক্ষেত্রে হয়তো তিনি দাবি করবেন, দলীয় কর্মী- সমর্থকদের আবেদনের কারণেই তিনি নির্বাচনে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

উল্লেখ্য, দিল্লির সিংঘু সীমানায় এক বছর ধরে চলা কৃষক আন্দোলনে বড় ভূমিকা ছিল চাঁদুনির। তাঁর ডাকেই হরিয়ানা ও পাঞ্জাব থেকে বহু কৃষক দিল্লিতে সমবেত হয়েছিলেন। এবার সেই কৃষক নেতার সরাসরি রাজনীতিতে যোগদান যথেষ্ট উল্লেখযোগ্য ঘটনা।

পাঞ্জাবের পাশের রাজ্য হরিয়ানাতে চাঁদুনির ভাল রকম প্রভাব আছে। এক বছর পর ২০২৩ সালে হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচন। কৃষক আন্দোলনের জেরে হরিয়ানাতেও বিজেপি যথেষ্ট ব্যাকফুটে আছে। তাই চাঁদুনি হরিয়ানার নির্বাচনে অংশ নিলে বিজেপির ক্ষমতা ধরে রাখা প্রায় অসম্ভব হয়ে যাবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

আগামী বছরের শুরুতেই পাঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচন। কিন্তু এই রাজ্যে নির্বাচনের আগে ঘটনার ঘনঘটা। সেপ্টেম্বর মাসে প্রবীণ কংগ্রেস নেতা তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিংকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। মাত্র তিন দিন হল নিজের নতুন দল ঘোষণা করেছেন অমরিন্দর। এমনকী, বিজেপির সঙ্গে জোট করে তিনি বিধানসভা নির্বাচনে লড়বেন বলেও জানিয়েছেন। এরই মধ্যে পাঞ্জাবে আত্মপ্রকাশ করল আরও একজন রাজনৈতিক দল। যে দলের নেতা হলেন চাঁদুনি। এই কৃষক নেতা বলেছেন, আসন্ন নির্বাচনে তিনি কোনও দল বা জোটের সঙ্গে হাত মেলাবেন না। এ ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই পাঞ্জাবে কংগ্রেসের ওপর চাপ আরও বাড়ল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল

]]>
Ghulam Nabi Azad: আমার সামনে সব পথই খোলা আছে, দল ছাড়ার সম্ভাবনা উসকে দিলেন নবি https://ekolkata24.com/uncategorized/ghulam-nabi-azad-said-that-the-possibility-of-leaving-the-congress Sun, 05 Dec 2021 08:34:07 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13625 নিউজ ডেস্ক নয়াদিল্লি: সময় যত গড়াচ্ছে ততই কংগ্রেসের (congress) সঙ্গে দলের প্রবীণ নেতা গুলাম নবি আজাদের (Ghulam Nabi Azad) সম্পর্কের অবনতি হচ্ছে। কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ জি-২৩ গোষ্ঠীর অন্যতম উদ্যোক্তা তিনি। রাজনৈতিক মহলের আশঙ্কা, খুব শীঘ্রই গুলাম নবি হয়তো কংগ্রেস ছাড়বেন।

কাশ্মীরের রাজনীতিতে (kashmir politics) জল্পনা ছড়িয়েছে, গুলাম নবি কংগ্রেস ছেড়ে নতুন রাজনৈতিক দল (new political party) গড়তে পারেন। রাজনৈতিক মহলের এই জল্পনাকে গুলাম নিজেই উস্কে দিয়েছেন। এক অনুষ্ঠানে এই প্রবীণ নেতা বলেন, আপাতত নতুন দল গড়ার তেমন কোনও ইচ্ছা তাঁর নেই। তবে রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু হয় না। সব সম্ভাবনাই খোলা রয়েছে। আগামী দিনে যেকোনও কিছুই হতে পারে।

উল্লেখ্য, গান্ধী পরিবারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলেই পরিচিত ছিলেন গুলাম নবি। কিন্তু গত কয়েক বছরে তিনি ক্রমশই গান্ধী পরিবারের কার্যপ্রণালীর বিরোধিতা শুরু করেন। কংগ্রেস নেতা কপিল সিব্বল এবং গুলামের নেতৃত্বেই দলের ভিতরে শুরু হয় বিদ্রোহ। গুলাম নবিকে সবক শেখাতে রাজ্যসভায় তাঁর মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী আর তাঁকে অন্য কোনও রাজ্য থেকে জিতিয়ে আনেননি। যা নিয়ে নবির মধ্যেও একটা অভিমান রয়েছে।

স্বাভাবিকভাবেই গুলাম নবির বক্তব্যে দলের প্রতি সেই ক্ষোভ ঝড়ে পড়েছে। শনিবার কাশ্মীরে এক সভায় দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সমালোচনা করে গুলাম নবি বলেন, “ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধীর আমলে এক রকম ভাবে দল পরিচালনা করা হত। সে সময় দলে সমালোচনা বা আলোচনার একটা জায়গায় ছিল। কিন্তু আজ শীর্ষ নেতৃত্ব কোনও সমালোচনা সহ্য করতে পারে না। দলের ভালর জন্য কেউ কোনও কথা বললে শীর্ষ নেতৃত্ব সেটাকে তাঁদের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন। ইন্দিরা বা রাজীবের আমলে আমি অনেক কথা বলেছি। অনেক বেশি প্রশ্ন করেছি। তাতে কিন্তু ইন্দিরা বা রাজীব কেউই আপত্তিকর কিছু দেখেননি। কিন্তু আজ যখন আমি সেই কথাগুলি বলছি তখন শীর্ষ নেতৃত্ব সেগুলিকে আপত্তিকর বলে মনে করছে।”

সম্প্রতি কাশ্মীরের রাজনীতিতে গুলাম নবি একটু আলাদাভাবে পথ চলছেন। কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে ছোট ছোট জনসভা করছেন। সেখানে নবির ঘনিষ্ঠদের দেখা গেল প্রদেশ কংগ্রেস নেতাদের সেভাবে দেখা মিলছে না। পক্ষকাল আগে গুলাম নবির ঘনিষ্ঠ অন্তত ২০ জন নেতা কংগ্রেস ছেড়েছেন। ওই কংগ্রেস নেতারা দল ছাড়ার পর গুলাম নবির দল ছাড়ার সম্ভাবনা আরও উজ্জ্বল হয়েছে।

কাশ্মীরের রাজনৈতিক সম্পর্কে ওয়াকিবহাল মহল মনে করছেন, নিজের অনুগামীদের নিয়ে এবার নতুন দল গড়তে চলেছেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।

নবি যেমন নতুন দল গঠনের কথা সরাসরি স্বীকার করছেন না তেমনই অস্বীকারও করছেন না। গুলাম নবি বলেছেন, “রাজনীতিতে কোনও দিনই শেষ কথা বলে কিছু হয় না। যেমন কেউ বলতে পারে না কবে তাঁর মৃত্যু হবে। রাজনীতি অনেকটা তেমনই। আপাতত নতুন দল গড়ার কোনও ইচ্ছা আমার নেই। তবে আমার সামনে সব পথই খোলা আছে।” গুলাম নবির এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি হঠাৎ করেই কেন রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে জনসভা করছেন?

এই প্রশ্নের উত্তরে প্রবীণ কংগ্রেস নেতা বলেন, আমরা মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরির চেষ্টা করছি। ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার হওয়ার পর এই যোগাযোগটা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল।” সাংবাদিকরা জানতে চান, তাহলে আপনারা সভায় কেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি আহমেদ মীরকে দেখা যাচ্ছে না? এই প্রশ্নের উত্তরে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতিকে তীব্র কটাক্ষ করে গুলাম নবি বলেন, “উনি হয়তো আমার সঙ্গে ছুটতে পারছেন না। কারণ আমি শম্বুক গতিতে কাজ করা একেবারেই পছন্দ করি না। অনেকে কম করেন কিন্তু দেখান যেন তিনি অনেক কিছু করছেন। এটা কিন্তু আমার ধাতে নেই।”

]]>
Amarinder Singh: জল্পনার অবসান ঘটিয়ে নতুন দল গড়ার কথা ঘোষণা করলেন অমরিন্দর সিং https://ekolkata24.com/uncategorized/amarinder-singh-announced-the-formation-of-a-new-political-party Wed, 27 Oct 2021 10:01:00 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9344 Political Desk: প্রত্যাশামতোই নিজের রাজনৈতিক দল গড়ার কথা ঘোষণা করলেন পাঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং (Amarinder Singh)। একই সঙ্গে পাঞ্জাব প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নভজ্যোত সিং সিধুকে হুমকি দিয়ে জানালেন, যে কেন্দ্র থেকে সিধু লড়বেন তিনি সেই কেন্দ্রেই লড়াই করবেন। নতুন দল গড়ার কথা ঘোষণা করলেও দলের নাম ও প্রতীক সম্পর্কে অমরিন্দর বলেন, নির্বাচন কমিশনের কাছে নতুন দলের ব্যাপারে তিনি আবেদন করেছেন। কমিশন দলের প্রতীক চূড়ান্ত করার পরই তিনি নতুন দলের নাম ঘোষণা করবেন।

আগামী বছরের শুরুতেই পাঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচন। যদিও বিধানসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ কোন্দল চরমে ওঠে। সেই কোন্দলের জেরেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিতে হয় ক্যাপ্টেনকে। অমরিন্দর নিজে এবং রাজনৈতিক মহল স্পষ্ট জানিয়েছেন, সিধুর জন্যই বাধ্য হয়ে তাঁকে ইস্তফা দিতে হয়েছে। তাই সবক শেখাতে এবার সিধুর বিরুদ্ধে লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ক্যাপ্টেন। যদিও রাজনৈতিক মহলের আশঙ্কা, পাঞ্জাবে এবার ক্ষমতা হারাতে চলেছে কংগ্রেস। এর কারণ দলের অন্তর্দ্বন্দ্ব। ক্যাপ্টেনের নতুন দল নির্বাচনে লড়লে তারা মূলত কংগ্রেসের ভোট কাটবে। কাজেই কংগ্রেস প্রার্থীদের জেতা অনেক বেশি কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। এই সুযোগে পাঞ্জাবে বাজিমাত করতে পারে আম আদমি পর্টি।

উল্লেখ্য, মাস দুয়েক আগে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরই দিল্লি গিয়েছিলেন অমরিন্দর। সেখানে তিনি দেখা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, এমনকী, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে। অনেকেই মনে করেছিলেন ক্যাপ্টেন হয়তো বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। যদিও ক্যাপ্টেন নিজে সেই ধারণা উড়িয়ে দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আমি বিজেপিতে যোগ দেব না, আবার কংগ্রেসের থাকবো না। বরং আমি নতুন দল ঘোষণা করব। সেই প্রতিশ্রুতি মতই বুধবার নিজের নতুন দল গড়ার কথা ঘোষণা করলেন ক্যাপ্টেন। একইসঙ্গে জানিয়ে দিলেন, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে তাঁর নতুন দল বিজেপিকেই সমর্থন করবে।

রাজনৈতিক মহলের আশঙ্কা, ক্যাপ্টেনের নতুন দল নিশ্চিতভাবেই কংগ্রেসকে বিপাকে ফেলবে। কৃষক আন্দোলনের জেরে বিজেপি এবার অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছে। তাই এবারও পাঞ্জাবে ক্ষমতা ধরে রাখার ব্যাপারে কংগ্রেস এগিয়ে ছিল। কিন্তু দলের সাম্প্রতিক কোন্দল তাদের সেই অ্যাডভান্টেজের জায়গা কেড়ে নিয়েছে। বরং এই মুহূর্তে কংগ্রেস ক্ষমতা ধরে রাখার ব্যাপারেই যথেষ্টই উদ্বিগ্ন। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত পাঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনে শেষ হাসি কে হাসে! রাজনৈতিক মহল এদিন মেনে নিয়েছে, পাঞ্জাবের ভাগ্য নির্ধারণে শেষ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে চলেছেন ক্যাপ্টেন।

]]>