problem – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 12 Dec 2021 15:46:24 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png problem – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Phasmophobia: আপনি কি একটু বেশি ভয় পাচ্ছেন? তাহলে আপনি এই রোগে আক্রান্ত https://ekolkata24.com/offbeat-news/phasmophobia-the-problem-of-over-fairness Sun, 12 Dec 2021 15:30:48 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8787 বিশেষ প্রতিবেদন: ভয়! শব্দটির সাথে আমরা সকলেই কমবেশি জড়িয়ে আছি। বিভিন্ন অলৌকিক বা অশরীরী ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাদের ‘ভূতের ভয়’ নামক অনুভূতি আবর্তিত হয়। আত্মানির্ভর বা পারলৌকিক বিষয়ের উপর কোনো চলচ্চিত্র বা গল্প বইয়ের রেশ যখন মনের মধ্যে ক্ষণে ক্ষণে উঁকি দিয়ে যায়, তখন এক গা ছমছমের অনুভূতির জন্ম নেয়।

কারো কাছে ব্যাপারখানা নিতান্তই রোমাঞ্চের, আবার কারও কাছে জীবন কেড়ে নেওয়ার মতো হুমকিস্বরূপ। চিকিৎসাবিজ্ঞানে অলৌকিক বা ভূতের অতিরিক্ত ভয়কে এক ধরনের ফোবিয়ার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যার নাম ‘ফেসমোফোবিয়া‘ (Phasmophobia)।

ভূতের ভয় থাকা স্বাভাবিক তবে ফেসমোফোবিয়ায় আক্রান্ত, তাদের ক্ষেত্রে ভয়ের মাত্রাটি অনেক বেশি। তারা একা ঘরে থাকতে ভয় পায়, অন্ধকারকে অসম্ভব ভয় পায়, নিস্তব্ধতা সহ্য করতে পারে না, শহরে বাস করলে গ্রামে কোনভাবেই রাত কাটাতে চায় না, ভৌতিক গল্প, সিনেমা বা ছবি থেকে অনেক দূরে থাকেন। তবে এই ধরনের ফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ প্রদর্শন করে থাকেন।

১। একা ঘুমুতে ভয় পান
২। পুরোপুরি অন্ধকার ঘরে ঘুমুতে চান না
৩। মনের মধ্যে সবসময় অলীক ভূতের ছবি ভাসতে থাকে
৪। যেকোনও পরিস্থিতিতে ভূতের অস্তিত্বের আভাস পান

৫। মাঝে মাঝে ভয়ে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যায় এবং খুব দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন
৬। সবসময় মুখে চিন্তার ছাপ দেখা যায়
৭। নিদ্রাহীনতায় ভুগতে থাকেন কারণ ভূতের ভয়ে ঘুমুতে পারেন না
৮। বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্রের প্রতি অনেক বেশি আসক্তি হয়ে পড়েন

করণীয় :
ভূতের ভয়কে সাধারণত খুব বেশি উদ্বেগজনক বলে মনে করা হয় না। তবে ভয়ের মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে গেলে অথবা এই ভয় যদি দৈনন্দিন জীবনে খারাপ প্রভাব ফেলে, তবে এই বিষয়ে সতর্কতা গ্রহণ করা উচিত। তবে প্রথমেই উদ্বিগ্ন না হয়ে নিজে থেকেই চেষ্টা করতে হবে এই ফোবিয়া থেকে বের হয়ে আসার।

]]>
দেশে সারের কোনও সমস্যাই নেই, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য https://ekolkata24.com/uncategorized/there-is-no-problem-of-fertilizer-in-the-country-said-union-minister-mansukh-mandbay Fri, 03 Dec 2021 11:59:27 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13366 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: ​রবিশস্য বপনের ভরা মরসুম চলছে। কিন্তু বিভিন্ন রাজ্য থেকে কৃষকরা (farmer) অভিযোগ করেছেন তাঁরা প্রয়োজনীয় সার (Fertilizer) বাজারে পাচ্ছেন না। কৃষকদের এই অভিযোগকে সামনে রেখে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সৌগত (Sougata ray) রায় ও মালা রায় শুক্রবার সংসদে কেন্দ্রীয় সার ও রসায়ন মন্ত্রীর (Minister of Fertilizer) কাছে জানতে চান, দেশে কি কৃষকদের প্রয়োজনীয় সারের অভাব রয়েছে? কোন কোন রাজ্য থেকে পর্যাপ্ত সার না পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে?

কোন ধরনের সার পাওয়া যাচ্ছে না? সারের এই সঙ্কট দূর করতে কেন্দ্র কি কোনও ব্যবস্থা নিয়েছে? বিভিন্ন রাজ্যে কোন ধরনের সার এবং কি পরিমাণ পাঠানো হয় সে ব্যাপারে সরকারের কাছে কি কোনও সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে? সারের মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে? রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে জৈব সার ব্যবহার বাড়ানোর জন্য সরকার কি কোনও উদ্যোগ নিয়েছে?

সৌগত রায়ের এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় সার ও রসায়ন মন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য বলেন, দেশের বাজারে সারের কোনও সঙ্কট নেই। কয়েকটি রাজ্যের নির্দিষ্ট কিছু জেলায় ডিএপি সারের যোগান কম ছিল। কিন্তু ওই সমস্ত জেলাগুলিতে সময়মতোই ডিএপি পাঠানো হয়েছে। ২০২১-২২ রবিশস্যের মরসুমে ডিএপির কোনও অভাব নেই। রবি মরসুমে গোটা দেশে সারের মোট চাহিদা ৩৪.৬৫ লক্ষ মেট্রিক টন। কিন্তু সরকারের কাছে ৩৬.৬০ লক্ষ মেট্রিক টন ডিএপি রয়েছে। কাজেই সারের সঙ্কট আছে এটা বলা যায় না।

ফসলের মরসুম শুরুর আগেই যাতে কোথাও কোন সারের সঙ্কট না থাকে সে জন্য কেন্দ্রীয় কৃষি এবং কৃষক উন্নয়ন মন্ত্রক সব রাজ্যের সঙ্গে আলোচনায় বসে। প্রতিটি রাজ্যের কী পরিমাণ সার প্রয়োজন আছে তা জানার পর সরবরাহের ব্যবস্থা করে কেন্দ্র। যে সমস্ত সারে সরকার ভর্তুকি দিয়ে থাকে সেই সমস্ত সার বিক্রির ওপর সরকার অনলাইন ব্যবস্থায় গোটা দেশে নজরদারি চালায়। বিভিন্ন রাজ্যে সার যাতে সময়মতো পৌঁছে দেওয়া যায় সে জন্য প্রতিনিয়ত উৎপাদক এবং আমদানিকারকদের সঙ্গেও কথা বলে সরকার। সারের বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য জানতে প্রতি সপ্তাহে একবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজ্যের কৃষি দফতরগুলির সঙ্গে সরকারিভাবে আলোচনা করা হয়। যে সমস্ত সার চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কিছুটা কম হয় সেগুলি বিদেশ থেকে আনা হয়।

শুধু তাই নয়, যাতে সময় মতো সেই সার কৃষকদের কাছে পৌঁছয় তার জন্য অনেক আগেই সরকার আমদানি করে থাকে। মন্ত্রী আরও বলেন, গোটা দেশেই ভর্তুকি মূল্যে সরকার ইউরিয়া বিক্রি করে থাকে। ইউরিয়ার ৪৫ কেজি ব্যাগের দাম ২৪২ টাকা। সারের অভাবের জন্য কৃষকরা যাতে কোনও রকম সমস্যায় না পড়েন সে বিষয়ে সরকার সজাগ রয়েছে। তাই চাষ শুরুর আগেই কৃষকরা যাতে তাঁদের প্রয়োজনীয় সার পেয়ে যান তার জন্য সরকার আগাম ব্যবস্থা নিয়ে থাকে

]]>
শান্তি ফেরাতে হজরতের পথে চলুন, বাংলাদেশ নিয়ে বার্তা সংখ্যা লঘু সেলের https://ekolkata24.com/uncategorized/aimim-on-bangladesh-problem Fri, 22 Oct 2021 04:17:56 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8627 নিউজ ডেস্ক: দেড় হাজার বছর আগে হজরত মহম্মদের দেখানো পথে পা চলুন। তাহলেই সমস্যা থাকবে না। নবী দিবসে উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ এমন ভাবেই উঠে এসেছিল সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের এক অনুষ্ঠানে।

হুগলির বৈদ্যবাটির কাজিপাড়াতে সন্ধ্যাকালিন সভা ঈদে মিলাদুন্নবি উপলক্ষ্যে উপস্থিত হয়ে বক্তব্য রাখেন শ্রীরামপুরের সংসদের সভানেত্রী রুনা খাতুন। তিনি বলেন, “কেউ কেউ ধর্মের রাজনিতি করেন। আমরা ধর্মের রাজনীতি করি না। এটা বাংলা এখানে সব ধর্মের মানুষ আমরা মিলে মিশে থাকি।বাজারে গিয়ে আমরা কৈ এমনতো বলিনা ‘এই সব্জী তুই কোন জমির? রামের না রহিমের’ কারন হিন্দুর জমির ফসল মুসলমান খায় আবার মুসলমানের জমির ফসল হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ জন। এটাই আমাদের বাংলার কৃষ্টি, কালচার।’ এরপরেই মূল বক্তব্য রাখেন অলবেঙ্গল মাইনোরিটি এ্যসোসিয়েশনের সভাপতি আবু আফজাল জিন্না।।

তিনিই বলেন, ‘প্রফেট হজরত মহাম্মদ (সঃ) সল্লালালহ অসাল্লাম প্রায় দেড় হাজার বছর আগে যে মানবিকতা, সামাজিকতা দেখিয়ে গিয়েছেন, তা যদি আমরা আজকের দিনে মেনে চলি কোনওরকম অশান্তি হবে না।নবিজি কখনই বলেননি অপর ধর্মের মানুষের প্রতি ঘৃণা করো, এগুলো এক শ্রেণীর দু পেয়ে অমানুষরা করে। তিনি শিখিয়ে ছিলেন মানুষের প্রতি মমত্ববোধ, দয়া, মায়া, ভালোবাসা রাখা। সব ধর্মের ছাত্র ছাত্রী ও সব ধর্মের মানুষ এক সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এই অনুষ্ঠান আমরা করলাম। এটাই বাংলা।”

পাশাপাশি ওই দিন পিস সোসাইটির উদ্যোগে বৈদ্যবাটি কাজীপাড়া ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে একটি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের সম্বর্ধনা ও শীতবস্ত্র প্রদান ও সম্প্রীতি সভার আয়োজন করা হয়েছিল। উপস্থিত ছিলেন এলাকার হাজি সাহেব গণ, বিশিষ্ট সমাজসেবী আবু আফজাল জিন্না সাহেব, উপস্থিত ছিলেন হুগলি ও শ্রীরামপুর লোকসভার যুব তৃণমূল কংগ্রেস সভানেত্রী মাননীয়া রুনা খাতুন মহাশয়া, বৈদ্যবাটি পৌরসভার প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য তথা হুগলি জেলার তৃণমূল কংগ্রেস সাধারণ সম্পাদক মাননীয় সুবীর ঘোষ, শেওড়াফুলি বৈদ্যবাটি শহর তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি মাননীয় প্রবীর পাল। উপস্থিত ছিলেন অল বেঙ্গল কনট্রাস্ট সিকিউরিটি ইউনিয়ন এর সাধারণ সম্পাদক মাননীয় অপূর্ব বন্দোপাধ্যায়, জেলা তৃণমূল কংগ্রেস মহিলা নেত্রী ও বিশিষ্ট সমাজসেবী অঞ্জনা মৈত্র এবং শেওড়াফুলি বৈদ্যবাটি ছাত্র পরিষদের নেতা অরূপ মাজি এবং পিস সোসাইটির কর্মকর্তা শেখ বাবুয়া, কাজি মোজাম্মেল হক, মোহাম্মদ মামুদ।

]]>
বিদ্যুৎ বিলে গোঁজামিল রাজ্য সরকারি সংস্থার, অঙ্ক দিয়ে প্রমাণ শিক্ষাবিদের https://ekolkata24.com/offbeat-news/even-wbsedcl-electricity-bill-have-havoc-problem Mon, 18 Oct 2021 10:39:24 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8112 বিশেষ প্রতিবেদন: একটি বিশিষ্ট দৈনিকে গৃহস্থদের বিদ্যুত খরচের সিংহভাগ পুরুষদের জন্যে আর নারীরা এ ক্ষেত্রেও বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন। সরাসরি লিঙ্গবৈষম্যের শিকার হচ্ছেন মানুষ এমন দাবী করেছে ওই দৈনিকের সম্পাদকীয় বিভাগের ওই লেখা। এই বিষয়ে প্রতিবাদ জানালেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শুভেন্দু মজুমদার। তাঁর দাবী এসব পশ্চিমবঙ্গে হয় না। যে রাজ্যে সরকারি থেকে বেসরকারি বিদ্যুৎ সংস্থার বিলে রয়েছে বিস্তর গোঁজামিল, যার মাশুল গুনতে হয় আম জনতাকে

তিনি বলেছেন, ওই বহুলপ্রচলিত বাংলা দৈনিক সংবাদপত্রে যে কথা বলা হয়েছে তা অকারণ লিঙ্গ বৈষম্য টেনে আনা হচ্ছে। এমনটা অন্যান্য রাজ্যে ঘটলেও এ রাজ্যে ঘটে না। সাধারণ মানুষ শিকার হচ্ছেন বিদ্যুৎ সংস্থার বঞ্চনার।

শুভেন্দুবাবু বলেছেন, “আপনারা যাঁরা এই সংবাদপত্রটি নিয়মিত পাঠ করেন বা ( অন্য কোন বাংলা সংবাদপত্র) তাঁরা কি কোনদিন দেখেছেন এ রাজ্যের দুটি বিদ্যুত সংস্থা WBSEDCL এবং CESC যেভাবে পালা করে বিদ্যুতের মাশুল বাড়াচ্ছে তা নিয়ে কোন উত্তর সম্পাদকীয় নিবন্ধ বা কোন প্রতিবেদন ? চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলছি , এমন কোন উত্তর সম্পাদকীয় প্রতিবেদন গত দশ বছরে একবারও বেরোয়নি ।এমনকি , যেখানে পেট্রোল ডিজেলের মূল্য প্রতিদিন লিটার প্রতি দুই পয়সা বাড়লে প্রতিদিনই সংবাদপত্রের প্রথম পাতায় জায়গা পায় ( আজও এই পত্রিকার প্রথম পাতায় রয়েছে) সেখানে বিদ্যুতের মাশুলবৃদ্ধি নিয়ে সংবাদমাধ্যমগুলির এই হিরন্ময় নীরবতা কিসের ইঙ্গিত ? বিদ্যুতের বিলের গোঁজামিল সাধারণ মানুষকে বোঝাতে পারবেন এমন অর্থনীতিবিদ কি সারা রাজ্যে একজনও নেই ?

যার যত বিদ্যুতের ব্যবহার বেশি তাকে তত বেশি হারে বিদ্যুতের মাশুল দিতে হবে। এই নীতি সারা দেশে শুধু বিদ্যুতের ক্ষেত্রেই কেন কার্যকর হবে এই ব্যাপারটা আমার মাথায় ঢোকে না । এটা যদি একটা গরীব-দরদী নীতি হয় তবে তো আমার মনে হয় পেট্রল ব্যবহারের ক্ষেত্রেও এই নীতি অনুযায়ী তিন বা চার ধরণের রেট থাকা বাঞ্ছনীয় । যে লোকটি দু-চাকার স্কুটার ব্যবহার করেন আর যিনি রোলস রয়েস বা মার্সিডিস চাপেন দুজনেই কেন একই দরে পেট্রল কিনবে ?”

তিনি মূলত আক্রমণ করেছেন WBSEDCLকে। কারণ সিইএসসি’র বিদ্যুৎ মাশুল যে বেশি তা কারও অজানা নয় কিন্তু রাজ্য সরকারী সংস্থা বিলে যে ভালোই গোঁজামিল ধরিয়ে দিচ্ছে তার প্রমাণ অঙ্কের মাধ্যমে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন শিক্ষাবিদ। তিনি বলেছেন, WBSEDCL এর বিদ্যুতের রেট হল : প্রথম ১০২ ইউনিট ৫ . ২৬ টাকা। তার পরের ৭৮ ইউনিট ৫ . ৮৬ এবং তারপরের ১২০ ইউনিট ৬ . ৭৩ টাকা।”

তিনি বলেছেন, “ধরা যাক , একটি সাধারণ নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের মাসে গড় বিদ্যুতের খরচ ১০০ ইউনিট । সুতরাং এই একশো ইউনিটের জন্যে তাঁর বিদ্যুত মাশুল হওয়া উচিৎ ১০০ x ৫ . ২৬ = ৫২৬ . ০০ টাকা । তিন মাসের জন্য বিদ্যুতের মাশুল হয় ৫২৬ . ০০ x ৩ = ১৫৭৮ টাকা । কিন্তু WBSEDCL কী করছে একবার দেখে নিন । WBSEDCL এর রেট চার্ট অনুযায়ী তিন মাসের জন্য তিনশো ইউনিটের মাশুলের হিসেব হল : প্রথম ১০২ ইউনিট x ৫ . ২৬ = ৫৩৬ . ৫২। পরের ৭৮ইউনিট x ৫ . ৮৬ = ৪৫৭ . ০৮। পরের ১২০ইউনিট x ৬ . ৭৩ = ৮০৭ . ৬০। এমনভাবেই ৩০০ ইউনিট = ১৮০১ . ২০ টাকা। এবারে আপনি দেখুন জনদরদী নীতি অনুযায়ী WBSEDCL আপনার থেকে তিন মাসের বিদ্যুত মাশুল বাবদ কত টাকা বেশি নিচ্ছে দেখুন। ১৮০১ . ২০ — ১৫৭৮ . ০০ = ২২৩ . ২০ টাকা ।” কটাক্ষের সুরে তিনি বলেছেন, “হে প্রভুভক্ত সংবাদমাধ্যম সখা সকল ! আপনারা আর কতদিন যোগনিদ্রায় মগ্ন থাকবেন ও লিঙ্গবৈষম্যের এইসব ফালতু বিশ্লেষণে এভাবে কালাতিপাত করবেন?”

]]>