Rajya Sabha – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Wed, 07 Aug 2024 17:12:42 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Rajya Sabha – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 विनेश फोगाट को मिले भारत रत्न या राज्यसभा सांसद बनाया जाए’, केंद्र से TMC की मांग https://ekolkata24.com/top-story/vinesh-phogat-should-be-awarded-bharat-ratna-or-made-a-rajya-sabha-mp Wed, 07 Aug 2024 17:12:42 +0000 https://ekolkata24.com/?p=49251 कोलकाता : बंगाल में सत्तारूढ़ तृणमूल कांग्रेस ने बुधवार को दिग्गज पहलवान विनेश फोगाट के लिए भारत रत्न या राष्ट्रपति द्वारा मनोनीत राज्यसभा का सदस्य बनाने की मांग की है, जिन्हें ओलिंपिक में स्वर्ण पदक के करीब पहुंचकर वजन ज्यादा होने के कारण अयोग्य घोषित कर दिया गया।

टीएमसी के राष्ट्रीय महासचिव और मुख्यमंत्री ममता बनर्जी के सांसद भतीजे अभिषेक बनर्जी ने एक्स पर लिखा, सरकार और विपक्ष को आम सहमति बनाने का रास्ता खोजना चाहिए और या तो विनेश फोगाट को भारत रत्न से सम्मानित करना चाहिए या उनके द्वारा प्रदर्शित असाधारण साहस को स्वीकार करते हुए उन्हें राष्ट्रपति द्वारा नामित राज्यसभा सीट के लिए मनोनीत करना चाहिए।

उन्होंने आगे लिखा, उनके द्वारा प्रदर्शित असाधारण साहस को स्वीकार करते हुए हम कम से कम यह विनेश फोगाट के लिए कर सकते हैं, उन्होंने कितना संघर्ष किया है। कोई भी पदक उनकी असली क्षमता को पूरी तरह से नहीं दर्शा सकता है।

वहीं, टीएमसी ने अपने आधिकारिक एक्स हैंडल पर एक वीडियो साझा किया, जिसमें भारतीय कुश्ती महासंघ के पूर्व प्रमुख व पूर्व भाजपा सांसद बृज भूषण शरण सिंह के खिलाफ विरोध प्रदर्शन में उनकी भूमिका को दिखाया गया है, जिन पर महिला पहलवानों ने यौन उत्पीड़न का आरोप लगाया था।

पार्टी ने लिखा, आपने दृढ़ इच्छाशक्ति और दृढ़ता के माध्यम से जो अविश्वसनीय उपलब्धि हासिल की है, उसे शब्दों में बयां नहीं किया जा सकता। आपने 140 करोड़ भारतीयों के चेहरों पर मुस्कान ला दी है। आप एक सच्ची योद्धा हैं और हमेशा रहेंगी! हम आपके साथ खड़े हैं। पूरा देश आपके साथ खड़ा है।

 

]]>
Derek O’Brien: তৃণমূলের বিপুল জয়ের দিন সাসপেন্ড সাংসদ ডেরেক https://ekolkata24.com/uncategorized/trinamool-rajya-sabha-mp-derek-obrien-suspended-from-parliament Tue, 21 Dec 2021 14:00:45 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15722 News Desk: বিশৃঙ্খল আচরণ ও সংসদের রুলবুক ছোড়ার অভিযোগে সাসপেন্ড করা হল তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েনকে (Derek O’Brien)। তিনি যখন সাসপেন্ড হলেন তখন তাঁর দল কলকাতা পুর নিগম ভোটে বিপুল জয় পেয়েছে।

মঙ্গলবার রাজ্যসভায় নির্বাচনী আইনি সংশোধনী বিল, ২০২১ পাশ করানোর বিপক্ষে সরব হয় বিরোধীরা। তৃণমূল সাংসদ এই বিল ও ১২ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করার প্রতিবাদে রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট করার সময় রুলবুকটি সাংবাদিকদের টেবিলের দিকে ছুঁড়ে ফেলেন। তাঁর এই আচরণের জন্যই ফের একবার সাসপেন্ড করা হল তাঁকে।

শীতকালীন অধিবেশনের বাকি দিনগুলির জন্য রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে ডেরেক ওব্রায়েন কে।
তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন টুইটে লিখেছেন, শেষবার যখন রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড হয়েছিলাম তখন কেন্দ্রীয় সরকার কৃষি আইন পাশ করিয়েছিল। তারপর কি হয়েছিল তা আমাদের সকলেরই জানা। আজ নির্বাচনী আইনি সংশোধনী বিল, ২০২১ একইভাবে পাশ করানো হল। আশা করি এই বিলটিও দ্রুত বাতিল করা হবে।’

উল্লেখ্য, সোমবার লোকসভায় নির্বাচনী আইনি সংশোধনী বিল, ২০২১ পাশ করিয়েছে মোদী সরকার। মঙ্গলবার রাজ্যসভায় এই বিল পাশ করায় কেন্দ্রীয় সরকার। এই আইন অনুসারে ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ডের সংযুক্তিকরণ আইনত হবে। তবে বিরোধীদের দাবি, এই আইনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করছে কেন্দ্র।

]]>
বিরোধীদের হট্টগোলের মধ্যেই আজ রাজ্যসভায় পাশ হতে পারে নির্বাচনী আইন সংশোধনী বিল https://ekolkata24.com/uncategorized/the-election-law-amendment-bill-may-be-passed-in-the-rajya-sabha-today-amidst-the-hustle-and-bustle-of-the-opposition Tue, 21 Dec 2021 06:37:55 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15649 News Desk: সোমবার লোকসভায় পাশ হয়েছে নির্বাচনী আইন সংশোধনী বিল, ২০২১। এই বিলের আওতায় সাধারণ মানুষের ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ডের সংযুক্তিকরণ বাধ্যতামূলক এবং আইনত হবে। কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজেজু সংসদে জানান, এই আইনের মাধ্যমে দেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া সরল করতে এবং ভুয়ো ভোটার শনাক্ত করা সহজ হবে। তবে আইনমন্ত্রীর যুক্তি উপেক্ষা করে শুরু থেকেই সংসদের ভিতরে এই বিলের বিরোধিতা করেছে বিরোধী দলগুলি। বিরোধীদের দাবি এই আইনের ফলে সাধারণ মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতা ভঙ্গ হবে। অন্যদিকে, জানা গিয়েছে, লোকসভার পর মঙ্গলবার রাজ্যসভায় পাশ হতে পারে এই নির্বাচনী আইন সংশোধনী বিল, ২০২১।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের বাদল অধিবেশনেও সংসদে বিনা আলোচনায় সংখ্যা গরিষ্ঠতার জেরে একাধিক বিল পাশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। শীতকালীন অধিবেশনেও ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি বিল পাশ করিয়েছে মোদী সরকার।‌

]]>
Suspension of 12 Rajya Sabha MPs: বরখাস্তের সিদ্ধান্তকে অসাংবিধানিক বললেন সোনিয়া https://ekolkata24.com/uncategorized/suspension-of-12-rajya-sabha-mps-outrageous-and-unprecedented-sonia-gandhi Wed, 08 Dec 2021 09:45:03 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14104 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: বাদল অধিবেশনে হই হট্টগোল করার কারণে রাজ্যসভার ১২ জন বিরোধী সাংসদকে চলতি শীতকালীন অধিবেশন থেকে বহিষ্কার (Suspension of 12 Rajya Sabha MPs) করেছেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান এম বেঙ্কাইয়া নায়ডু। বেঙ্কাইয়ার এই সিদ্ধান্তকে অসাংবিধানিক বলে মন্তব্য করলেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী।

তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার হয়েছে। কৃষকদের সঙ্গে কেন্দ্রের আলাপ-আলোচনা চলছে। সেই আলোচনার জেরে কৃষকরা সম্ভবত তাঁদের আন্দোলনের পথ থেকে সরে আসবেন এমন ইঙ্গিতও মিলেছে। কিন্তু কৃষক আন্দোলনকে হাতিয়ার করেই মোদি সরকারকে কোণঠাসা করতে চাইছে কংগ্রেস।

বুধবার কংগ্রেসের সংসদীয় দলের বৈঠকে সোনিয়া গান্ধী দীর্ঘ আলোচনা করেন। সেখানেই সোনিয়া স্পষ্ট জানিয়ে দেন, গত একবছরে আন্দোলন করতে গিয়ে যে ৭০০ জন কৃষক শহিদ হয়েছেন সরকারকে তাঁদের উপযুক্ত সন্মান দিতে হবে। মৃত কৃষকদের পরিবারকে আর্থিক ও অন্যান্য সাহায্য করতে হবে। দলীয় সাংসদদের ওই বৈঠকে সোনিয়া বলেন, রাজ্যসভার সাংসদদের বরখাস্ত করার সিদ্ধান্তটি অসাংবিধানিক এবং অনৈতিক।

ইতিমধ্যেই নতুন কৃষি আইন বাতিল হওয়ায় তার আর কোনও প্রাসঙ্গিকতা নেই। তাই চলতি অধিবেশনে বিজেপি সরকারকে কোন কোন ইস্যুতে আক্রমণ করা হবে তা স্থির করতেই বুধবার কংগ্রেস সংসদীয় দলের বৈঠক বসে। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাহুল গান্ধী, অধীর চৌধুরী, মল্লিকার্জুন খাড়্গের মত শীর্ষ নেতারা। রাজ্যসভার সাংসদের বহিষ্কারের দায় মল্লিকার্জুন সরকারের ঘাড়েই চাপিয়ে।

তিনি বলেছেন, বিরোধী দল হিসেবে আমরা সর্বদাই সরকারের সঙ্গে সহযোগিতামূলক মনোভাব নিয়ে চলেছি। কিন্তু সরকার বিরোধীদের কোনও কথাই শুনতে রাজি নয়। অন্যদিকে ভেঙ্কাইয়া নায়ডু জানিয়েছেন, বিরোধী সাংসদরা ক্ষমা চাইলে তিনি তাঁদের সাসপেনশন প্রত্যাহার করে নেবেন। এই বক্তব্যকেও উড়িয়ে দিয়েছেন মল্লিকার্জুন। কংগ্রেস নেতা বলেছেন, ক্ষমা চাওয়ার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। কারণ সাংসদরা প্রতিবাদ জানিয়ে কোনও অন্যায় করেননি। অন্যায় করেছে সরকার।

একই সঙ্গে এই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা বলেন তাঁরা নাগাল্যান্ডের ঘটনা এবং পেট্রোল-ডিজেল-সহ প্রতিটি জিনিসের দাম বৃদ্ধির মত একাধিক বিষয় নিয়ে সংসদে আলোচনা করতে চান। কিন্তু সরকার আলোচনার কোনও সুযোগই দিচ্ছে না। দেখে শুনে মনে হচ্ছে, মোদি সরকার সংসদ চালাতে চায় না। তাই বিরোধীদের দেখলেই তারা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। সরকারের বিরুদ্ধে কোনও কথা বললেই সাংসদদের সংসদ থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে। এটা অসাংবিধানিক বিষয়। একই সঙ্গে এ দিনের বৈঠকে সোনিয়া জানান, ইডি ও সিবিআই কর্তাদের মেয়াদ বৃদ্ধির সিদ্ধান্তেরও তাঁরা বিরোধিতা করবেন।

সোনিয়া গান্ধী জানিয়েছেন, তাঁরা মনে করছেন এই নিয়ম বদলের ফলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির নিয়ন্ত্রণভার সম্পূর্ণভাবে মোদি সরকারের হাতেই থাকবে। অর্থাৎ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির নিরপেক্ষতা বজায় থাকবে না। এদিন রাজ্যসভার অধিবেশন শুরু হলে কংগ্রেস সাংসদ দীপেন্দ্র হুডা কৃষক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে চেয়ে একটি মুলতুবি প্রস্তাব পেশ করেন। এছাড়াও ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নিশ্চিত করা এবং কৃষকদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া সব মামলা প্রত্যাহারের দাবিও জানান।

]]>
চিনকে উপেক্ষা করে তাইওয়ানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করার কথা বলল মোদী সরকার https://ekolkata24.com/uncategorized/indias-policy-on-taiwan-clear-consistent-external-affairs-minister-in-rajya-sabha Fri, 03 Dec 2021 15:32:12 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13395 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি:  চিয়াং কাই শেকের নেতৃত্বে নিজেদের অস্থিত্ব আলাদা ভাবে গড়ে তুলেছিল দ্বীপরাষ্ট্র তাইওয়ান (Taiwan)। যদিও চিন (China) কোনও দিনই তাইওয়ানকে আলাদা রাষ্ট্রের মর্যাদা দিতে রাজি নয়। বরং প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Jinping) তাইওয়ানের দখল নিতে মরিয়া। কোনও দেশ তাইওয়ানের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে চাইলে বেজিং সেটা আদৌ ভালো চোখে দেখে না। এরই মধ্যে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে (Winter Season ) তাইওয়ান নিয়ে নরেন্দ্র মোদী সরকার তার সুস্পষ্ট মতামত জানাল।

শুক্রবার রাজ্যসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে বিদেশমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ভি মুরালিধরণ বলেন, ভারত সরকারের তাইওয়ান নীতি নিয়ে কোনও অস্পষ্টতা নেই। আমরা এই দ্বীপটির সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, পর্যটন, প্রতিরক্ষা-সহ সব ধরনের সম্পর্ক আরও সুসংহত ও মজবুত করতে চাই। আর পাঁচটা প্রতিবেশী দেশের মতই তাইওয়ানের সঙ্গেও আমরা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। এভাবে সরাসরি তাইওয়ানের পাশে দাঁড়িয়ে মোদী সরকার বেজিংয়ের ওপর আরও চাপ বাড়াল বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল।

সম্প্রতি তাইওয়ানের বিরুদ্ধে চিন আরও বেশি আগ্রাসী হয়ে উঠেছে। এই দ্বীপরাষ্ট্রকে ঘিরে কার্যত যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সূত্রের খবর, তাইওয়ানের বিভিন্ন বিমানবন্দর ও নৌবন্দর ঘেরাও করার পরিকল্পনা করছে জিনপিং সরকার। এই অবস্থায় বিদেশমন্ত্রকের এই বক্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল।

এই মুহূর্তে তাইওয়ানের সঙ্গে ভারতের আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তবে দু’দেশের সম্পর্ক যথেষ্টই বন্ধুত্বপূর্ণ। কূটনৈতিক মহল মনে করছে, ভারত মহাসাগরের বুকে চিনের আগ্রাসন রুখতে তাইওয়ানকে পাশে রাখতে চাইছে মোদী সরকার। সে কারণেই তাইওয়ানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করার কথা বলে জিনপিং প্রশাসনের উপর চাপ বাড়ানোর কৌশল নিয়েছে মোদী সরকার।

রাজ্যসভায় বিদেশমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী মুরালিধরণ লিখিতভাবে জানান, তাইওয়ানের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে ভারতের বক্তব্যে কোনরকম অস্পষ্টতা নেই। আমরা এই দেশের সঙ্গে পর্যটন, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শিক্ষা-সংস্কৃতি সবক্ষেত্রেই সম্পর্ক আরও মজবুত করতে চাই।

উল্লেখ্য, চিনের বরাবরের দাবি তাইওয়ান সে দেশের অংশ। জিনপিংয়ের আমলে তাইওয়ানের বিরুদ্ধে চিনের এই আগ্রাসী মনোভাব আরও বেড়েছে। এমনকী, গায়ের জোরে তাইওয়ান দখলের হুমকিও দিয়েছেন জিনপিং। যা নিয়ে আন্তর্জাতিক দুনিয়াতেও তাঁকে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে। চিন হুমকি দিয়েছে, যে সমস্ত রাজনীতিবিদ তাইওয়ানের স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলবেন বেজিং তাদের অপরাধী বলেই মনে করবে। তাইওয়ানের পাশে দাঁড়ানো ব্যক্তিদের কোনওদিনই চিনে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। কিন্তু তাইওয়ান নিয়ে ভারত সরকারের এই সুস্পষ্ট মনোভাবে চিন কী প্রতিক্রিয়া জানায় সেটাই দেখার।

]]>
Rajya Sabha: সাংসদদের সাসপেনশনের নির্দেশ প্রত্যাহার না হওয়ায় ওয়াক আউট বিরোধীদের https://ekolkata24.com/uncategorized/opposition-members-walked-out-of-the-rajya-sabha-after-the-suspension-order-was-not-withdrawn Tue, 30 Nov 2021 09:40:17 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12869 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: সংসদের বাদল অধিবেশনে (monsoon season) গন্ডগোল করার কারণে চলতি শীতকালীন অধিবেশন থেকে রাজ্যসভার (Rajya Sabha) ১২ জন সাংসদকে সাসপেন্ড (suspend) করা হয়েছে। শীত অধিবেশন শুরুর প্রথম দিনেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান এম ভেঙ্কাইয়া নায়ডু (M. Venkaiah Naidu)।

ওই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য মঙ্গলবার আর্জি জানান বিরোধীরা। কিন্তু রাজ্যসভার চেয়ারম্যান মঙ্গলবার বিরোধীদের সেই আবেদন খারিজ করে দেন। চেয়ারম্যানের ওই সিদ্ধান্ত জানার সঙ্গে সঙ্গেই রাজ্যসভা থেকে ওয়াক আউট (walk out) করে বিরোধীরা।

উল্লেখ্য, সোমবার রাজ্যসভার ১২ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করেছিলেন সভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু। চেয়ারম্যানের ওই সিদ্ধান্তকে নজিরবিহীন বলা যায়। সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের মধ্যে ৬ জন কংগ্রেসের, তৃণমূল কংগ্রেস এবং শিবসেনার দুইজন করে এবং সিপিএম ও সিপিআইয়ের একজন করে সাংসদ ছিলেন। রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের ওই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মঙ্গলবার সংসদ ভবন চত্বরে বিক্ষোভ দেখায় বিরোধীরা। যদিও এই বিক্ষোভ সমাবেশে তৃণমূল কংগ্রেসকে দেখা যায়নি।

এদিন কংগ্রেসের সংসদীয় দলের নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, গন্ডগোলের ঘটনা ঘটেছিল বাদল অধিবেশনে। সেই ঘটনায় কিভাবে শীতকালীন অধিবেশনে সাংসদদের সাসপেন্ড করা যায়। আসলে মোদি সরকার বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করতে চাইছে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বললেই এভাবেই হেনস্তা করা হচ্ছে। অন্যদিকে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বলেন, প্রয়োজনে হাউস তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান সাংসদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতেই পারে। বাদল অধিবেশনের তিক্ত অভিজ্ঞতা এখনও সকলেরই মনে আছে। সেই ঘটনার জন্য বিরোধী নেতারা দুঃখ প্রকাশ করবেন এমনটাই আশা করেছিলাম। কিন্তু তাঁরা তা করেননি, এটা মেনে নেওয়া যায় না।

যদিও রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের এই বক্তব্য বিরোধীরা মানতে রাজি নন। সেকারণেই তাঁরা সাসপেনশনের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে রাজ্যসভা থেকে ওয়াক আউট করেন।

]]>
Farm Laws Repeal Bill: রাজ্যসভাতেও ধ্বনি ভোটে পাস হয়ে গেল কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল https://ekolkata24.com/uncategorized/the-rajya-sabha-also-passed-farm-laws-repeal-bill-by-a-voice-vote Mon, 29 Nov 2021 10:22:22 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12766 News Desk, New Delhi: শেষ পর্যন্ত লোকসভার মতই রাজ্যসভাতেও (Rajya Sabha) সোমবারই পাস হয়ে গেল কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল (Farm Laws Repeal Bill)। সোমবার সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের (winter season) প্রথম দিনেই সংসদের উভয় কক্ষে কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল পাস হল।

বিরোধীরা এই বিল নিয়ে আলোচনার দাবি জানালেও সরকার সেই দাবি উড়িয়ে দিয়ে সংসদের উভয় কক্ষেই ধ্বনী ভোটে (voice vote) এই বিল পাশ করিয়ে নেয়। ঘটনার জেরে বিরোধীরা রাজ্যসভাতেও তুমুল হই হট্টগোল করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। তাই কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল পাস হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই রাজ্য সভার অধিবেশন স্থগিত করে দেওয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চলতি মাসের ১৯ তারিখে ঘোষণা করেছিলেন, কৃষি আইন প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। কৃষকদের দাবি মেনেই সরকার এই আইন প্রত্যাহার করবে। এই আইনের জন্য তিনি দেশবাসীর কাছে ক্ষমাও চেয়ে নেন।

অন্যদিকে বিরোধীদের দাবি ছিল, কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল পাস করার আগে তা নিয়ে সংসদে আলোচনা করা হোক। এদিন রাজ্যসভাতেও কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল পেশ করেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর। বিল পাস হওয়ার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা নিয়ে আলোচনার দাবি জানাতে থাকেন বিরোধীরা। বিল নিয়ে আলোচনার দাবিতে বিরোধীরা যখন চিৎকার চেঁচামেচি করছেন সে সময়ে সরকার ধ্বনী ভোটে বিলটি পাস করিয়ে নেয়। সংসদের উভয় কক্ষেই কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল পাস হয়ে যাওয়ায় আইন প্রত্যাহারের কাজটি একপ্রকার সম্পন্ন হল বলা যায়।

কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, “আমরা সরকারের কাছে ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নিশ্চয়তা আইন নিয়ে কথা বলতে চেয়েছিলাম। যে সমস্ত কৃষক আন্দোলন করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথাও বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সরকার আমাদের কোনও কথা বলার সুযোগ দিল না। বিরোধীদের হই হট্টগোলের কারণে লোকসভার অধিবেশন মঙ্গলবার সকাল ১১টা পর্যন্ত স্থগিত রাখা হয়েছে। কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল রাজ্যসভায় পাস হওয়ার পর কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী বলেন, আমরা অনেক আগেই সরকারকে এই বিতর্কিত আইন প্রত্যাহার করার জন্য অনুরোধ করেছিলাম। আজ সেই আইন প্রত্যাহার করা হল।

তবে এটা খুবই দুঃখের যে, সরকার আইন বাতিল নিয়ে কোনও আলোচনা করল না। আসলে মোদি সরকার আলোচনা করতে ভয় পায়। এই সরকার কৃষকদের সামনে দাঁড়াতে ভয় পাচ্ছে। তবে সরকার যে কৃষকদের কথা ভেবে আইন প্রত্যাহার করেছে তা নয়। বরং সরকারের মাথায় রয়েছে আগামী বছরের শুরুতেই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। ভোটে জেতার লক্ষ্যেই মোদি সরকার তড়িঘড়ি আইন প্রত্যাহারের রাস্তায় হেঁটেছে।

]]>
বাংলা ও কেরলের রাজ্যসভা আসনের ভোট গ্রহণের দিন ঘোষণা করল কমিশন https://ekolkata24.com/uncategorized/commission-announced-the-polling-day-for-the-rajya-sabha-seats-in-bengal-and-kerala Sun, 31 Oct 2021 12:20:05 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9828 News Desk, New Delhi: পশ্চিমবঙ্গ ও কেরলের একটি করে রাজ্যসভা আসনের নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। ২৯ নভেম্বর এই দুইটি আসনে নির্বাচন হবে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে নির্বাচিত তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ অর্পিতা ঘোষ ১৫ সেপ্টেম্বর ইস্তফা দিয়েছিলেন। অর্পিতার ছেড়ে যাওয়া আসনেই উপ নির্বাচনের দিন ঘোষণা করল কমিশন।

অন্যদিকে কেরলের সংসদ জেকে মণি পদত্যাগ করায় তাঁর আসনটিও শূন্য হয়। ওই আসনেও ভোটগ্রহণ করা হবে।জেকে মণি ইস্তফা দিয়েছিলেন চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। কিন্তু করোনাজনিত কারণে কেরলের পরিস্থিতি খারাপ থাকায় ওই আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত রেখেছিল কমিশন। সাংসদ পদে মণির মেয়াদ ছিল ২০২৪ সালের ১ জুলাই পর্যন্ত। অর্থাৎ মণির জায়গায় যিনি নির্বাচিত হবেন তিনি প্রায় পৌনে তিন বছর সাংসদ হিসেবে থাকবেন। পশ্চিমবঙ্গ থেকে নির্বাচিত অর্পিতার সাংসদ পদে মেয়াদ ছিল ২০২৬ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত। অর্পিতার জায়গায় যিনি সাংসদ নির্বাচিত হবেন তিনি আগামী সাড়ে চার বছর সাংসদ পদে থাকতে পারবেন।

কমিশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেও বাংলায় আদৌ উপনির্বাচনের প্রয়োজন হবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। কারণ পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিজেপির উপস্থিতি এতটাই নগণ্য যে আগের দু’টি রাজ্যসভা উপনির্বাচনের ক্ষেত্রে নির্বাচনের প্রয়োজন হয়নি। কারণ বিরোধী বিজেপি প্রার্থী দিতে পারেনি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী জহর সরকার ও সুস্মিতা দেব জয়ী হয়েছেন। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, আগের দুইবারের মতো এবারও বাংলায় রাজ্যসভার উপনির্বাচনের কোনও প্রয়োজন হবে না। কারণ শাসকদলের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়ে নিজেদের মুখ পোড়াতে চাইবে না বিজেপি। পাশাপাশি নির্বাচনে প্রার্থী দিলে বিজেপির প্রকৃত বিধায়ক সংখ্যা কত সে বিষয়টি প্রকাশ্যে চলে আসবে। তাই প্রার্থী দিয়ে নিজেদের ক্ষমতা প্রকাশ্যে আসুক সেটা চাইবে না বিজেপি।

কমিশন এদিন ভোটের যে নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, নির্বাচনী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে ৯ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ১৬ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র স্ক্রুটিনি করা হবে ১৭ নভেম্বর। মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষদিন ২২ নভেম্বর। ২৯ নভেম্বর হবে ভোটগ্রহণ। ওইদিনই ভোট গণনা হবে। ভোট গ্রহণ চলবে সকাল ৯’টা থেকে বিকেল ৪ টে পর্যন্ত। গণনার কাজ শুরু হবে বিকেল ৫ টায়। কমিশন জানিয়েছে, বাংলা ও কেরলের এই দুই আসনের ভোট গ্রহণ সংক্রান্ত পুরো প্রক্রিয়াটি প্রক্রিয়াটি শেষ করতে হবে ১ ডিসেম্বরের আগে।
কমিশন যে দুটি আসনের নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে তার মধ্যে বাংলার নির্বাচন নিয়ে শাসকদলের তেমন কোনও উদ্বেগ নেই।

কারণ পশ্চিমবঙ্গ থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু রাজনৈতিক মহলের একটাই কৌতুহল সেটা হল, এই আসনে তৃণমূল কংগ্রেস এবার কাকে প্রার্থী করবে। অর্পিতার পদত্যাগের কয়েকদিন আগেই বিজেপি থেকে ইস্তফা দিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন আসানসোলের প্রাক্তন সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। তৃণমূলে যোগ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাবুল তাঁর সাংসদ পদে ইস্তফা দেন। রাজনৈতিক মহলের প্রশ্ন, আসানসোলের প্রাক্তন সাংসদ বাবুলকেই কি ফের রাজ্যসভার সাংসদ করে পাঠাবেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! নাকি বাবুল ছাড়া অন্য কাউকে রাজ্যসভার টিকিট দেওয়া হবে। এই মুহূর্তে রাজ্য রাজনীতিতে একটাই প্রশ্ন তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে কে এবার রাজ্যসভায় যাচ্ছেন।

]]>