Red Army – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Thu, 18 Nov 2021 09:18:35 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Red Army – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 লালফৌজের থাকার জন্য ভুটান সীমান্তে চারটি গ্রাম গড়েছে চিন https://ekolkata24.com/uncategorized/china-has-built-four-villages-on-the-bhutanese-border-to-house-the-red-army Thu, 18 Nov 2021 09:18:35 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11687 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: একটা বা দুটো নয়, লালফৌজের থাকার জন্য একেবারে চারটে গ্রাম তৈরি করে ফেলেছে চিন। ভুটান সীমান্তের অভ্যন্তরে লালফৌজ এই গ্রামগুলি তৈরি করেছে। এখনও বেশ কিছু নির্মাণকাজ চলছে। সাম্প্রতিক উপগ্রহ চিত্রে এই চাঞ্চল্যকর ছবি ধরা পড়েছে। স্বাভাবিকভাবেই লাদাখের পর এবার ডোকলাম এলাকাতেও চড়ছে উত্তেজনার পারদ।

উপগ্রহ চিত্রের পাশাপাশি বিভিন্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় এক বছর ধরে ভুটান সীমান্তে চিন ধীরে ধীরে এই গ্রাম গড়ার কাজ চালাচ্ছে। প্রায় ১০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে তৈরি হয়েছে ছোট ছোট গ্রাম। ডোকলাম এলাকায় সীমান্ত সমস্যা নিয়ে চিন ও ভারতের সেনা কমান্ডার পর্যায়ের একাধিকবার আলোচনা হয়েছে। আলোচনা হয়েছে লাদাখ সীমান্ত নিয়েও। কিন্তু তারপরেও লালফৌজের আগ্রাসন কমেনি। ভারতের পক্ষ থেকে বারবার লাল ফৌজকে নিজেদের সীমানার অভ্যন্তরে সরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হলেও তারা সেই পরামর্শ কানে তোলেনি।

China builds village in Arunachal Pradesh

সে কারণেই ভুটান সীমান্তে এবার নতুন করে গ্রাম তৈরির কাজ চালাচ্ছে চিন। সেই গ্রামে থাকার বন্দোবস্ত হচ্ছে লালফৌজের। ইতিমধ্যেই ভারত ও চিন দু’দেশই সীমান্তবর্তী এলাকায় সেনার সংখ্যা অনেকটাই বাড়িয়েছে। উপগ্রহ চিত্রে এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, ভুটান সীমান্তেও লালফৌজের আগ্রাসন একই রকম সক্রিয়।

উল্লেখ্য, এর আগে ভারত-ভুটান সীমান্ত এলাকায় লালফৌজের রাস্তা তৈরির তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল নয়াদিল্লি। সেই বিতর্কের রেশ কাটতে প্রায় একবছর গড়িয়ে গিয়েছিল। ভুটান সীমান্তে লালফৌজের গ্রাম গড়াকে কেন্দ্র করে ফের একই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

উল্লেখ্য, গত বছরেও দেখা গিয়েছিল ভুটানের কাছে নিজেদের সীমানার অভ্যন্তরে চিন বেশকিছু সামরিক পরিকাঠামো নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেছে। কিন্তু চলতি বছরের উপগ্রহ চিত্র দেখা যাচ্ছে নিজেদের সীমানা অতিক্রম করে এসে ভুটানের ভিতরেও ক্রমশ নিজেদের এলাকা বিস্তার করেছে বেজিং। শুধু গ্রাম নয়, গ্রামগুলিতে চলাচলের পথ সুগম করতে তৈরি হয়েছে রাস্তা। ডোকলামের যে জায়গায় দুবছর আগে ভারতের সঙ্গে চিনের ঝামেলা বেধে ছিল সেই এলাকাতেই এই গ্রামগুলি তৈরি হয়েছে।

<

p style=”text-align: justify;”>বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ভুটান সীমান্তবর্তী এলাকায় সামরিক পরিকাঠামো নির্মাণ করে লালফৌজ নিজেদের আধিপত্য বিস্তারে বহুদিন ধরেই সক্রিয়। পূর্ব লাদাখের গালওয়ান এবং অরুণাচলের একাংশ যেমন চিন নিজেদের এলাকা বলে দাবি করে, তেমনই ভুটান সীমান্তে প্রায় ৩২০ কিলোমিটার এলাকাকেও নিজেদের বলে দাবি জানিয়ে থাকে চিন। ওই এলাকায় টহলদারির পাশাপাশি স্থায়ীভাবে সেনা রাখার জন্য পরিকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে বলে খবর।

]]>
চিনের লালফৌজের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাইওয়ান সেনাকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আমেরিকা https://ekolkata24.com/uncategorized/united-states-is-training-taiwanese-troops-to-fight-against-chinas-red-army Tue, 09 Nov 2021 19:17:57 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10880 News Desk: আগ্রাসী চিন তাইওয়ান দখল নেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে৷ যে কোন সময় তাইওয়ান দখল নিতে হামলা চালাত পারে বেজিংয়ের লালফৌজ৷ এই পরিস্থিতিতে তাইওয়ানের পাশে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা৷

চিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে তাইওয়ানের সেনাদের প্রশিক্ষণের জন্য এক দশকের বেশি সময় ধরে মার্কিন সেনারা চাইনিজ তাইপেতে অবস্থান করছে। প্রাপ্ত মার্কিন সামরিক সরঞ্জামের ব্যবহার ও চিনা সেনাদের হামলা প্রতিহত করার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে তাইওয়ানে সেনা মোতায়েন করেছে মার্কিন সরকার।

আমেরিকার ফরেন পলিসি নামে একটি ম্যাগাজিন এই খবর দিয়েছে৷ মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের তথ্যের ভিত্তিতে ওই ম্যাগাজিনটি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, স্ব-শাসিত দ্বীপ তাইওয়ানে ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে। এটি ছিল প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের ক্ষমতার মেয়াদের শেষ বছর।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন মার্কিন কর্মকর্তা ওই ম্যাগাজিনকে জানান, চিনা সেনাদের তাইওয়ানে অবতরণ ঠেকানোর প্রশিক্ষণ হিসেবে মার্কিন সেনারা তাইওয়ানি সেনাদের নিয়ে সমুদ্র-সৈকতে মহড়া চালায়।
১৯৭৯ সালে সর্বশেষ তাইওয়ানে সেনা থাকার কথা স্বীকার করে মার্কিন সরকার। এরপর ওয়াশিংটন ‘এক চিন নীতি’ অনুসরণ শুরু করে। এক চিন নীতির আওতায় বেজিং সরকার তাইওয়ানের ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করে আসছে। বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ এক চিন নীতি অনুসরণ করে৷

]]>