Reports – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Fri, 10 Dec 2021 16:13:39 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Reports – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 উচ্চতায় ‘খাটো’ হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা মানুষরা https://ekolkata24.com/offbeat-news/people-of-netherlands-hight-became-short-who-are-tallest-in-this-world Fri, 10 Dec 2021 16:10:28 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5345 বিশেষ প্রতিবেদন: নেদারল্যান্ডসের মানুষ বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা জাতি। কিন্তু তাদের উচ্চতা এবার ক্রমে কমছে। এমনটাই বলছে সাম্প্রতিক গবেষনা। স্ট্যাটিস্টিকস নেদারল্যান্ডস, মিউনিসিপ্যাল হেলথ সার্ভিস এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউ ফর পাবলিক হেলথ এই দুটি দল একসঙ্গে একটি গবেষণা করেছে। তাতেই এমনই তথ্য উঠে এসেছে।

তথ্য অনুযায়ী, বিংশ শতাব্দী থেকে পরবর্তী গত ১০০ বছর ধরে ওলন্দাজদের উচ্চতা ক্রমে বৃদ্ধি পেয়েছে। এবার দেখা যাচ্ছে সেই উচ্চতা বেশ কিছুটা কমতে শুরু করেছে সেখানকার মানুষের। নারী পুরুষ নির্বিশেষে কমছে উচ্চতা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে উচ্চতা কমতে শুরু করে ২০০০ সালের পর থেকে। বলা হচ্ছে, ২০০১ সালে জন্ম নেওয়া বেশিরভাগ পুরুষের উচ্চতা ১৯৮০ সালে জন্ম নেওয়া পুরুষদের থেকে এক সেন্টিমিটার কম। মহিলাদের ক্ষেত্রেও একইভাবে কমেছে উচ্চতা। মেয়েরা খর্বকায় হয়েছে ১.৪ সেন্টিমিটার।

জানা গিয়েছে , নেদারল্যান্ডসের মানুষের উচ্চতা বাড়তে বাড়তে ১৯৮০ সালে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। ওই সময়ে জন্ম নেওয়া ডাচ পুরুষদের গড় উচ্চতা ছিল ১৮৩.৯ সেন্টিমিটার। এঁরা ১৯৩০ সালে জন্ম নেওয়া পুরুষদের থেকে ৮.৩ সেন্টিমিটার বেশি লম্বা ছিলেন। ১৯৮০ সালে জন্ম নেওয়া মহিলাদের গড় উচ্চতা ছিল ১৭০.৭ সেন্টিমিটার। এঁরা ১৯৩০ সালে জন্ম নেওয়া মহিলাদের থেকে ৫.৩ সেন্টিমিটার বেশি লম্বা ছিলেন। তথ্য বলছে, ১৯৩০ সালে জন্ম নেওয়াল মহিলাদের উচ্চতা ছিল ১৬৫.৪ সেন্টিমিটার। এবার যোগ বিয়োগ করে নিন।

People of Netherlands hight became short

 

এই গবেষণা করার জন্য ১৯ থেকে ৬০ বছর বয়সী ৭ লক্ষ ১৯ হাজার ব্যক্তির তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়। তারা তাদের উচ্চতা জানান গবেষকদের। এরপর বিশ্লেষণটি করা হয় ১৯ বছর বয়সীদের গড় উচ্চতাকে মান হিসেবে ব্যবহার করে , কারণ ওই বয়সে একটি মানুষের বৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি হয়। তারপরই মেলে এই তথ্য।

কিন্তু এই উচ্চতা কমে যাওয়ার কারণ কী? প্রাথমিক ভাবে বলা হিয়েছিল, খাটো জনগোষ্ঠী থেকে আসা অভিবাসীর সঙ্গে ডাচদের মিলনের ফল এমন উচ্চতা কমে যাওয়া, কিন্তু পরে দেখা যায় বাবা-মা উভয়েরই জন্ম নেদারল্যান্ডসেই এমন পুরুষ , মহিলার উচ্চতাও কমছে। যারা গত চার পাঁচ প্রজন্ম ধরে ওই দেশেরই বাসিন্দা কমছে তাঁদের উচ্চতাও। বলা হচ্ছে, উদ্ভিদভিত্তিক খাবার বেশি খাওয়ায় তাদের উচ্চতা কমে যেতে পারে। প্রাকৃতিক প্রভাবও সম্ভবত পড়েছে শরীরে।

<

p style=”text-align: justify;”>তবে উচ্চতা খানিক কমলেও এখনও ওলন্দাজরাই বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা মানুষ। গবেষকদের দাবি এমনটাই। তথ্য এও বলছে যে, দেশটির উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের মধ্যে বড় ধরনের ফারাক রয়েছে। উত্তর নেদারল্যান্ডসের বাসিন্দারা দক্ষিণের মানুষের তুলনায় তিন থেকে সাড়ে তিন সেন্টিমিটার বেশি লম্বা।

]]>
Coronavirus Updates: ওমিক্রন ভাইরাসে আক্রান্ত তৃতীয় ব্যক্তির খোঁজ মিলল ভারতে https://ekolkata24.com/uncategorized/coronavirus-updates-india-reports-3rd-omicron-case-gujarat-man-who-returned-from-zimbabwe-tests-positive Sat, 04 Dec 2021 11:20:56 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13487 Coronavirus Updates
নিউজ  ডেস্ক নয়াদিল্লি: দেশে করোনার নতুন প্রজাতি ওমিক্রন আক্রান্ত তৃতীয় এক ব্যক্তির খোঁজ মিলল গুজরাতে (gujrat)। জানা গিয়েছে ওই ব্যক্তি দু’দিন আগে জিম্বাবোয়ে থেকে গুজরাতের জামনগরে (jamnagar) আসেন। বিমানবন্দরে (airport) স্ক্রিনিংয়ের সময় তাঁর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। সঙ্গে সঙ্গেই ওই ব্যক্তির জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য নমুনা পাঠানো হয় পুণের একটি ল্যাবরেটরিতে। সেখান থেকেই জানা যায়, ওই ব্যক্তি ওমিক্রন (omicron) ভাইরাস আক্রান্ত।

গুজরাতের স্বাস্থ্য সচিব জয়প্রকাশ জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার ৭২ বছর বয়সি এক বৃদ্ধর করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর জানা যায়। সম্প্রতি তিনি জিম্বাবোয়ে থেকে দেশে ফিরেছেন। সেই খবর জানার সঙ্গে সঙ্গেই ওই ব্যক্তির নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছিল। সেই পরীক্ষাতেই জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি ওমিক্রন ভাইরাসে আক্রান্ত।

এরই মধ্যে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশে বিভিন্ন দেশ থেকে এসেছিলেন ৩০০ জন ব্যক্তি। যাদের মধ্যে ১৩ জনের কোন খোঁজ মিলছে না। ওই ১৩ জন ভুয়ো ঠিকানা দিয়ে উত্তরপ্রদেশের মেরঠে ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। যার মধ্যে সাতজন ফিরেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে। এই খবর ছড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই উদ্বেগ আরও বেড়েছে। তবে শুধু উত্তরপ্রদেশ নয়, গত ১০ দিনে বিদেশ থেকে ফেরা ৩০ জনের কোনও খোঁজ মিলছে না অন্ধপ্রদেশে। শেষ ১০ দিনে অন্ধ্রপ্রদেশে বিভিন্ন দেশ থেকে ফিরেছেন ৬০ জন। যার মধ্যে ৩০ জন বিশাখাপত্তনমে থাকলেও বাকি ৩০ জন কোথায় গিয়েছেন তার কোন খবর নেই। ওই ৩০ জনকে দ্রুত খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।

ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে ইতিমধ্যেই বৃহনমুম্বাই পুরসভা জানিয়েছে, বিদেশ থেকে কেউ ফিরলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। বিদেশ ফেরত কোনও যাত্রী প্রশাসনের চোখকে যাতে ফাঁকি দিতে না পারে সেজন্য মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলি থেকে আসা যাত্রীদের তালিকা চেয়েছে বিএমসি। প্রতি ২৪ ঘণ্টায় একবার করে ওই তালিকা পাঠানোর আর্জি জানানো হয়েছে। বিএমসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের করোনা পরীক্ষার করে তাদের বাড়িতেই কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে।

অন্যদিকে তামিলনাড়ুর মাদুরাইয়ে বাজার, শপিং মল, রেস্তোরাঁ, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দফতরে যেতে হলে অবশ্যই করোনার শংসাপত্র বাধ্যতামূলকভাবে সঙ্গে রাখতে হবে। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মাদুরাই ও সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের টিকার অন্তত একটি ডোজ নেওয়ার জন্য আরও এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে। ওই সময়সীমার মধ্যে একটি ডোজ না নেওয়া হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে প্রকাশ্য স্থানে ঘোরাফেরার অনুমতি দেওয়া হবে না।

ওমিক্রন ঠেকাতে তৎপর হয়ে উঠেছে বৃহনমুম্বাই কর্পোরেশন। বিএমসি’র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুর্যোগ মোকাবিলা দফতরের কর্মীরাই কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের প্রতিটি গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করবেন। প্রতিদিন একজন চিকিৎসক তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন। এক সপ্তাহ পর ওই ব্যক্তিদের আরটি-পিসিআর টেস্ট করা হবে। পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ হলে তবেই তাঁরা বাইরে আসতে পারবেন। যদি রিপোর্ট পজিটিভ হয় তাহলে পরবর্তী ক্ষেত্রে তাঁদের জিনোম সিকোয়েন্স পরীক্ষা হবে। শহরের বিভিন্ন আবাসন কর্তৃপক্ষকেও বিএমসি জানিয়েছে, বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তিরা যেন কঠোরভাবে কোয়ারেন্টাইনে থাকার নিয়ম মেনে চলেন।

উল্লেখ্য, গত কয়েকদিনে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো থেকে ১৬ হাজার মানুষ ভারতে এসেছেন। যার মধ্যে ১৮ জন করোনা পজিটিভ। তাঁদের সকলেরই জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হচ্ছে। একই সঙ্গে ওই ব্যক্তিদের সংস্পর্শে যারা এসেছেন তাদেরও চিহ্নিত করা হচ্ছে। ওমিক্রনের হাত থেকে রক্ষার পেতেই এই উদ্যোগ।

]]>