responsibility – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Fri, 10 Dec 2021 15:06:57 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png responsibility – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Who is the new CDS: নতুন সেনা সর্বাধিনায়ক কে? চলছে জল্পনা, এই পদের দায়িত্ব জানুন https://ekolkata24.com/uncategorized/who-is-the-new-chief-of-defence-staff-know-the-responsibility-of-this-post Fri, 10 Dec 2021 15:06:57 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14366 News Desk: শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে জেনারেল বিপিন রা়ওয়াতের। বুধবার দুপুরে তামিলনাড়ুর কুন্নুরে কপ্টার দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন দেশের প্রথম সেনা সর্বাধিনায়ক (Chief of Defence Staff) বিপিন রাওয়াত ও তাঁর স্ত্রী সহ অফিসার, জওয়ানরা। কে হবেন পরবর্তী সেনা সর্বাধিনায়ক?

দেশে প্রথম সেনা সর্বাধিনায়কের পদটি তৈরি করে নরেন্দ্র মোদীর সরকার। ১৯৯৯ সালে কারগিল রিভিউ কমিটির রিপোর্ট খতিয়ে দেখার পর এই পদটি তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এনডিএ সরকার। প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও মজবুত ও পরিস্থিতি অনুযায়ী যাতে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় সেজন্যই এই সেনা সর্বাধিনায়ক পদটি তৈরি করার পরামর্শ দিয়েছিল কারগিল রিভিউ কমিটি। সেই পদে প্রথম বসানো হয় জেনারেল বিপিন রাওয়াতকে।

এই পদের দাবিদার হিসেবে মূল আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে বর্তমান সেনাপ্রধান মনোজ মুকুন্দ নারাভানে ও অবসরপ্রাপ্ত বায়ুসেনা প্রধান আর কে এস ভাদুরিয়ার নাম। শেষ পর্যন্ত সেনা সর্বাধিনায়ক পদে কে আসবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী মিলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ বা সেনা সর্বাধিনায়ককে কী কাজ করতে হয়?
খাতায়-কলমে সেনা সর্বাধিনায়কের দায়িত্ব স্থল সেনা, নৌসেনা,বায়ুসেনা অর্থাৎ তিন বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় করে পরামর্শ দেওয়া।

সেনাবাহিনীর সুপ্রিম কমান্ডার রাষ্ট্রপতি। তাঁর ও তিন বাহিনীর প্রধানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদ হলো সেনা সর্বাধিনায়ক। এই পদাধিকারীকে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ও তিন বাহিনীর প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন সেনা সর্বাধিনায়ক।

এছাড়া সিডিএসকে পালন করতে হয় একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।
১. পদাধিকার বলে সিডিএস চিফ ও স্টাফ কমিটির স্থায়ী চেয়ারম্যান। কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর আওতাধীন প্রতিরক্ষা বিষয়ক পরিষদের স্থায়ী সদস্য সিডিএস।
২. সেনাবাহিনীর উপদেষ্টা হিসেবে পরমাণু কমান্ড অথোরিটির দায়িত্ব থাকে সিডিএসের কাঁধে।

৩. সেনার তিন শাখার অপারেশন, সরবরাহ, প্রশিক্ষণ, পরিবহণ, যোগাযোগ, সহায়তা পরিষেবা, মেরামতের মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজের নজরদারি ও প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব সিডিএসের ঘাড়ে।

৪ সেনাবাহিনীর তিন শাখার দক্ষতা বৃদ্ধি করা, যুদ্ধের সক্ষমতা বাড়িয়ে তোলা এবং তিন বাহিনীর পরিকাঠামোগত গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করার দায়িত্বও থাকে সিডিএস পালন করেন।

সেনা সর্বাধিনায়ককে চারতারা পদমর্যাদার জেনারেল হিসেবে সম্মানিত। সেনাবাহিনীর তিন শাখার প্রধানরা যে বেতন পান সিডিএস সেই পরিমাণ বেতন পান।

]]>
Defence: সেনা ও তার পরিবারের উন্নতির প্রতি সমাজের দায়বদ্ধতা আছে: রাজনাথ সিং https://ekolkata24.com/uncategorized/collective-responsibility-of-society-to-ensure-welfare-of-soldiers-and-families-says-defence-minister-rajnath-singh Fri, 03 Dec 2021 08:09:54 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13327 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: সেনাবাহিনীর সদস্যরা গোটা দেশের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন। সেনা জওয়ানরা আছেন বলেই দেশের মানুষ নিরাপদে রাতে ঘুমোতে পারেন। সেনারা যেমন দেশের সেবা করছেন তেমনই সেনা ও তাঁদের পরিবারের উন্নতির প্রতি সমাজেরও একটা দায়বদ্ধতা রয়েছে। যে সকল বীর জওয়ান দেশের জন্য আত্মবলিদান দিয়েছেন তাঁদের পরিবারকে ভাল রাখার নৈতিক দায়িত্ব সমাজের প্রতিটি মানুষের উপরেই বর্তায়। কারণ আমাদের মনে রাখা উচিত, দেশবাসীকে সুরক্ষা দিতে গিয়েই জওয়ানরা শহিদ হয়েছেন।দিল্লিতে সশস্ত্র জওয়ানদের এক অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Defence Minister Rajnath Singh)।

ওই অনুষ্ঠানে রাজনাথ স্পষ্ট বলেন, যেভাবে সেনা জওয়ানরা দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা দেন একই রকমভাবে আমাদেরও তাঁদের কিছু ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। আমাদেরকে সুরক্ষা দিতে গিয়েই প্রতিবছর বহু জওয়ান শহিদ হন। এই শহিদ জওয়ানদের পরিবারকে ভাল রাখার দায়িত্ব আমার-আপনার সকলের। আমাদের মনে রাখা উচিত, জওয়ানরা যদি আমাদের নিরাপত্তার দিকটি না ভাবতেন তাহলে কিন্তু তাঁরা কখনওই শহিদ হতেন না। তাঁরা অনায়াসেই আত্মরক্ষা করতে পারতেন। কিন্তু তাঁরা সেটা না করে নির্ভয়ে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে গিয়েছেন। সেনা জওয়ানদের এই অবদান আমরা কোনওভাবেই ভুলতে পারি না। কৃতজ্ঞতাবশতই এই সমস্ত জওয়ানদের পরিবারের পাশে থাকা দরকার। মৃত জওয়ানদের পরিবারের সুখ-স্বাচ্ছন্দ ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে প্রতিবেশীদের এগিয়ে আসা উচিত।

ওই অনুষ্ঠানে রাজনাথ সরাসরি পাকিস্তানের নাম না করে বলেন, আমাদের কিছু প্রতিবেশী দেশ নিজেদের উন্নয়নের কথা ভাবে না। সে দেশের মানুষ অনাহারে, অপুষ্টিতে দিন কাটালেও তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন নিয়ে কোনও ভাবনাচিন্তা করে না। তাদের একমাত্র লক্ষ্য হল জঙ্গিদের মদত জুগিয়ে চলা। আসলে এই প্রতিবেশী দেশটি আমাদের দেখে হিংসায় জ্বলে যাচ্ছে। স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারত যখন গোটা বিশ্বের সামনে নিজেদেরকে মেলে ধরেছে, গোটা বিশ্বকে বাধ্য করেছে ভারতকে সমীহ করতে তখন সেই দেশ ক্রমশ পিছিয়ে চলেছে। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের গায়ে কালি ছেটাতে গিয়ে তারা আরও বেশি করে একঘরে হয়ে পড়েছে কিন্তু তাতেও ওই দেশের কোন শিক্ষা নেই। লজ্জা বোধ নেই।

রাজনাথ পাকিস্তানকে কটাক্ষ করে আরও বলেন, আমাদের প্রতিবেশী দেশের হিংসা ও উস্কানিমূলক আচরণের জন্যই আমাদের অস্ত্রশস্ত্র বাবদ বিপুল খরচ করতে হয়। কিন্তু প্রতিবেশী দেশটি যদি অস্ত্রের পিছনে না ছুটে জঙ্গিদের হাতে অর্থ তুলে দিতে গিয়ে অর্থের অপচয় না করত তবে সেই অর্থ দিয়ে তারা দেশের উন্নয়ন করতে পারত। একই কথা প্রযোজ্য আমাদের ক্ষেত্রেও। কারণ আমরাও প্রতিবছর অস্ত্র কিনতে বিপুল টাকা খরচ করি। তবে আমরা কিন্তু শখ করে এই কাজ করি না। আমরা নিজেদের আত্মরক্ষার্থেই অস্ত্র কিনে থাকি। কিন্তু আমরা যে টাকা দিয়ে প্রতিবছর অস্ত্র কিনি সেই টাকা দেশের উন্নয়নের পিছনে খরচ করা গেলে আমরা আরও অনেক এগিয়ে যেতে পারতাম।

]]>
মণিপুরে সেনা কনভয়ে হামলায় দায় স্বীকার করল দু’টি জঙ্গি সংগঠন https://ekolkata24.com/uncategorized/two-militant-groups-have-claimed-responsibility-for-an-attack-on-an-army-convoy-in-manipur Sun, 14 Nov 2021 17:22:49 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11315 News Desk: মণিপুরে সেনা কনভয়ের উপর একযোগে হামলা চালিয়েছে দুটি জঙ্গি সংগঠন। রবিবার সেই হামলার দায় স্বীকার করল জঙ্গি সংগঠন মণিপুর পিপলস লিবারেশন আর্মি (People’s Liberation Army of Manipur) ও মণিপুর নাগা পিপলস ফ্রন্ট। তবে সেনা কনভয়ে যে এক অফিসারের পরিবার থাকবে, সেটা তারা জানত না বলে দাবি ওই দুই জঙ্গি সংগঠনের।

জানা গিয়েছে, শুক্রবার মণিপুর-মায়ানমার লাগোয়া বেহাঙ্গ ফরোয়ার্ড পোস্টে গিয়েছিলেন কম্যান্ডিং অফিসার কর্নেল বিপ্লব ত্রিপাঠী (Commanding Officer Col Biplav Tripathi)। প্রথমে সেনা কনভয়ের গতিবিধি ট্র্যাক করে জঙ্গিরা। চূড়াচন্দ্রপুরের কাছে প্রথমে গাড়ির সামনে আইইডি বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এরপর কনভয়ের সামনের গাড়িতে আচমকা হামলা চালায় জঙ্গিরা। সেই গাড়িতে ছিলেন কিউআরটি (QRT) টিমের জওয়ানরা।

গাড়িতে থাকা জওয়ানরা ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। জঙ্গিদের সঙ্গে জওয়ানদের লড়াই করতে দেখে গাড়ি থেকে নেমে আসেন কম্যান্ডিং অফিসার কর্নেল বিপ্লব ত্রিপাঠী (biplab tripathi)। তিনিও জঙ্গিদের লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করেন। তবে শেষরক্ষা হয়নি। জঙ্গিদের গুলিতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় কর্নেল ত্রিপাঠীর স্ত্রী এবং নাবালক ছেলের। তবে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে জঙ্গিদের খতম করার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু আচমকাই জঙ্গিদের গুলিতে লুটিয়ে পড়েন কর্নেল।

Ne-militants-training-base

শনিবারের এই মর্মান্তিক ঘটনায় দুখপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি-সহ (narendra modi) আরও অনেকে। কর্নেল ত্রিপাঠী-সহ আরও ৮ সেনার মৃত্যুতে তাঁদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও (rahul Gandhi) মৃতদের পরিবারের শোক জ্ঞাপন করেছেন। কর্নেল বিপ্লব ত্রিপাঠীর আত্মত্যাগ বিফলে যাবে না বলে হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন মোদি। ঘটনার নিন্দা করে শোক প্রকাশ করেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

<

p style=”text-align: justify;”>গতও কয়েক দশকের হিংসা এবং বিচ্ছিন্নতাবাদের আগুন নিভিয়ে অনেকটাই শান্ত হয়েছে মণিপুর। কিন্তু গতকালের ঘটনায় ফের একবার চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি তৈরি হল গোটা মণিপুরে (manipur)। শনিবারের ঘটনায় রাজ্যজুড়ে ছড়িয়েছে চাপা আতঙ্ক। পাশাপাশি জঙ্গিদের সন্ধানে চলছে জোরদার তল্লাশি।

]]>
লবিতে টইটুম্বুর, বিশ্বকাপে ব্যর্থতার দায় এড়াতে পারে না টিম সৌরভও https://ekolkata24.com/sports-news/team-sourav-ganguly-cannot-avoid-the-responsibility-of-failure-in-the-world-cup Mon, 01 Nov 2021 11:11:58 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9943 Special Correspondent, Kolkata: লজ্জার হার টি-২০ বিশ্বকাপ থেকে ভারতের বিদায় ঘণ্টা প্রায় বাজিয়েই দিয়েছে। লজ্জাজনক হারের দায় যেমন বিরাট কোহলিকে নিতে হবে প্রশ্ন উঠছে এই হারের দায় কোনওভাবে এড়াতে পারে টিম সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly)?

যে লবি সিস্টেম ভেঙে দিয়েছিলেন সৌরভ তা প্রকট হয়ে ফিরে এসেছে ২০২১ সালে। এই সমস্যা মাথাচারা দিচ্ছিল ২০১৯ সালের অস্ট্রেলিয়া সফর থেকে। ৫০ওভারের বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল শেষ হতেই বিরাট আর রোহিত দুটো আলাদা ক্যাম্প তৈরি হয়ে গেল দলে। ঘটনার জন্য বিরাট দায়ী, কারন তিনি কোনও প্লেয়ারকে সেট হতে দেননি। স্পিন জুটি থেকে শুরু করে টিম সেটিং হর রোজ নতুন নতুন খেলছে। কেই একবার খারাপ খেললেই দল থেকে বাদ। আবার নতুন।প্লেয়ার নিয়ে পরীক্ষা শুরু। ভেঙেছেন অশ্বিন-জাদেজা জুটি। নিজে তৈরি করেই নষ্ট করেছেন কুল-চা জুটি। চার নম্বরে ব্যাটে কাউকে থিতু হতে দেননি। রোহিত সেই জায়গাটা পেতেই নড়েচড়ে বসলেন সঙ্গে নিজের পারফরম্যান্সও ভালো। আর দেখে কে?

rohit-virat

বিশেষজ্ঞরা সোজাসুজি প্রশ্ন তুলেছেন ঈশান কিষান , সূর্য কুমার যাদব কীভাবে বিশ্বকাপ দলে ঢুকে পড়লেন? যে জায়গাটা শ্রেয়শ আয়াররা খেটে খেটে তৈরি করেছেন সে জায়গায় হঠাৎ করেই সূর্য কুমার যাদব? অভিজ্ঞতার দাম দেওয়া হল না।ইয়ো ইয়ো টেস্ট করে বলা হয় যে কোনও প্লেয়ার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার জন্য ফিট কি না সেখানে হার্দিকের মতো আনফিট প্লেয়ার দিব্যি খেলছেন। করছেন লোক দেখানি বোলিং। সৌজন্যে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ক্যাম্প। রোহিত ক্যাম্প , তাই রাহুল চাহার দলে আসে অথচ যুজবেন্দ্র চাহল সেরা টি-২০ বোলার হয়েও বিশ্বকাপ দলের বাইরে। শিখর ধাওয়ান , টুর্নামেন্টের আগের সিরিজে , শ্রীলঙ্কায় অধিনায়ক । ফর্মে থেকেও টুর্নামেন্টে দলের বাইরে। পাশাপাশি তিনি কেরিয়ারের সমস্ত আইসিসি ইভেন্টে ব্যাপকভাবে সফল। কেন বাদ গেলেন? বিরাটের উপর ক্ষুব্ধ বোর্ড।

লবি আস্তে আস্তে তৈরি হচ্ছিল। বিশ্বকাপে যাচ্ছেতাই দল নির্বাচন করে সেই সম্ভাবনাকে দুয়ার খুলে আহ্বান জানালেন টিম সৌরভ। যখন তাঁরা দেখতে পাচ্ছেন এমন লবির জায়গা তৈরি হচ্ছে কেন সেটাকে ভাঙলেন না ? উল্টে সমস্যার গোড়ায় ধুনো দিয়ে গেলেন। সমস্যায় জর্জরিত অধিনায়ক হঠাৎ বড় টুর্নামেন্টের আগে টি-২০ অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিলেন। কোচ? তাঁর উপরে স্পেশাল পুরনো রাগ রয়েছে সৌরভের। ভালো খেলেও আইসিসি ইভেন্টের কাপ আনতে না পেরে সে সমস্যা আরও বেড়ে গিয়েছে রবি শাস্ত্রীর জন্য। চাপ তৈরি হল এবং আবারও বড় টুর্নামেন্টের আগে কোচও বলে দিলেন তিনি আর থাকতে চান না। টিমের উপর প্রভাব প্রকট হয়েছে।

অশ্বিন, তাঁকে তো বিরাট খেলাবেন না। তাও আরবের স্লো উইকেটে। খেলবেন উড়ে এসে জুড়ে বসা বরুণ চক্রবর্তী। অশ্বিন তো টি-২০ বিশ্বকাপের দলে আসার জায়গাতেই ছিলেন না। ঢুকলেন রোহিত এবং বোর্ড ক্যাম্প দিয়ে। টিমে তো এলেন কিন্ত অধিনায়ক তো বিরাট, কে জানে বিশ্বের সেরা স্পিনারের সঙ্গে তাঁর কীসের ইগোর লড়াই! যে কোনও মূল্যেই তিনি খেলবেনই না।

এসব প্রশ্ন দল ঘোষণার দিন থেকেই উঠছিল। ফলাফলে তা প্রকট হয়েছে। ঠিক যেন ২০০৭ এর ৫০ ওভারের বিশ্বকাপের সঙ্গে যেন বেশ কিছু ক্ষেত্রে মিলে যাচ্ছে এই দলের পরিবেশ পরিস্থিতি। ভুলভাল ব্যাটিং অর্ডার। রোহিত তিনে ঈশান কিষান-রাহুল ওপেন আর চারে বিরাট। পুরো ঘেঁটে ঘ। একই কান্ড হয়েছিল সেবারেও। সেওয়াগ শচীন নন বা সৌরভ সেওয়াগ নন। ওপেন করলেন উথাপ্পা সৌরভ। তিনে নাকি সেওয়াগ। চারে সচিন, পাঁচে অধিনায়ক রাহুল দ্রাবিড়, ছয়ে ক্যাপটেন যুবরাজ সিং। টিম ঘেঁটে লাট। বোলিং ইরফান সেই সময়ের সেরা বোলার এবং চ্যাপেল ধন্য হয়েও দলে ছিলেন না। সেবারে চ্যাপেল মোড়ে কীর্তি আর এখন আবার কোহলি এবং টিম সৌরভের জেদাজেদি। ফল ভারতের লজ্জাজনক পারফরম্যান্স। এই লবি না ভাঙলে সময় আরও নিঃসন্দেহে দুরূহ আসতে চলেছে তা বলা যেতেই পারে।

<

p style=”text-align: justify;”>রেমিডি? টিম সৌরভ সাহস নিয়ে করে দিন না পন্থ কে ছোট ফরম্যাটের অধিনায়ক। আপনি তো সাহসী। লবি না বাড়িয়ে একটু ভালো কিছু ভেবে দেখুন না।

]]>
দেশের শতাধিক বস্তির ছেলেমেয়েদের পড়ার দায়িত্ব নিয়ে নজির স্মাইল ফর অল সোসাইটির https://ekolkata24.com/uncategorized/smile-for-all-society-took-the-responsibility-of-educating-the-boys-and-girls-of-more-than-a-hundred-slums-of-the-country Sat, 30 Oct 2021 14:20:14 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9745 News Desk, New Delhi: রাজস্থানের জয়পুরের বাসিন্দা ভূনেশ শর্মা। পেশায় ব্যবসায়ী। ২০১৫ সালের ঘটনা। বাড়ি থেকে নিজের গাড়িতে কর্মস্থলে যাচ্ছিলেন তিনি। আচমকা সিগনালে গাড়ি দাঁড়াতেই গাড়ির দরজায় হাত পাতে তিনটি বাচ্চা। ভূনেশ গাড়ির কাচ নামালে তাঁকে অবাক করে দিয়ে ওই তিনটি বাচ্চা কিছু কাগজ ও পেন্সিল কিনে দেওয়ার দাবি জানায়। বাচ্চাগুলির কথায় অবাক হয়েছিলেন ভূনেশ। সঙ্গে সঙ্গেই গাড়ি সাইড করে তিনি ওই তিনটি বাচ্চাকে খাতা, পেন, পেন্সিল কিনে দিয়েছিলেন।

এখানেই শেষ নয়, এরপর ভূনেশ ওই তিনটি বাচ্চার বাড়ির খোঁজ-খবর নেন। জানতে পারেন তাদের করুণ আর্থিক অবস্থার কথা। এরপর ভূনেশ ওই তিনটি বাচ্চাকে বিনামূল্যে পড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। এমনকী, ঋণ করে ওই তিনটি খুদেকে তিনি বেসরকারি স্কুলে ভর্তির ব্যবস্থাও করেন। শুধু তিনটি বাচ্চা নয়, ভূনেশ ঠিক করেন, আরও অনেক দুস্থ বাচ্চাকে তিনি পড়ানোর ব্যবস্থা করবেন। তার জন্য ভূনেশ তৈরি করলেন ‘স্মাইল ফর অল’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

বিগত পাঁচ বছরে এই সংগঠনটি আড়েবহরে অনেক বেড়েছে। বর্তমানে এই সংগঠনটি সারাদেশে কমপক্ষে ১০০ টি বস্তি এলাকায় বেশ কয়েক হাজার বাচ্চার পড়াশোনার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে। এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষে দেশের কয়েক শো স্বেচ্ছাসেবী বিনামূল্যে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়িয়ে থাকেন।

এসএফএকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ভূনেশ ও তাঁর সহযোগীরা হাতিয়ার করেছেন ওটিটি প্ল্যাটফর্মকে। সংগঠনের কাজে যাতে অর্থের অভাব না হয় সেজন্যই তারা এই কাজ করেছেন। সেই লক্ষ্যে এসএফএ একটি অ্যাপ চালু করেছে। যে অ্যাপটি নেটফ্লিক্স বা হটস্টারের মতই কাজ করে। যে সমস্ত ব্যক্তি বা সংস্থা দুস্থ অনাথ শিশুদের লেখাপড়ায় সাহায্য করতে চান তাঁরা এই ওটিটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সাবস্ক্রাইব করতে পারেন। আর্থিক সাহায্যের মাধ্যমে তাঁরা বাড়িয়ে দিতে পারেন সহযোগিতার হাত।

যারা সাবস্ক্রাইব করেন তাঁদের প্রত্যেককেই একটি শংসাপত্র দেওয়া হয়। ওই শংসাপত্রে সংস্থার উদ্দেশ্যর কথা বিস্তারিত লেখা থাকে। পাশাপাশি জানিয়ে দেওয়া হয় ওই টাকায় প্রতিটি বাচ্চাকে কী ধরনের সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, বাচ্চাদের পড়াশোনা কেমন চলছে তার আপডেটও দেওয়া হয়। বর্তমানে এই ওটিটি প্লাটফর্মে এসএফএর সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ছশো। ভূনেশ জানিয়েছেন, তাঁরা আশাবাদী আগামী দিনে তাঁদের এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কাজের পরিধি আরও বাড়বে। তাঁরা আরও অনেক বেশি দুস্থ বাচ্চার দায়িত্ব নিতে পারবেন। অর্থের অভাবে শিশুদের ভবিষ্যৎ যাতে নষ্ট না হয়ে যায় সে বিষয়টি নিশ্চিত করাই তাঁদের একমাত্র উদ্দেশ্য।

]]>
কাশ্মীরে নয় সেনাকে হত্যার দায় স্বীকার করল নতুন জঙ্গিগোষ্ঠী পিপলস অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট ফ্রন্ট https://ekolkata24.com/uncategorized/new-militant-group-peoples-anti-fascist-front-claims-responsibility-for-killing-nine-soldiers-in-kashmir Wed, 20 Oct 2021 09:55:02 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8433 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: গত কয়েক দিনে কাশ্মীরে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে সেনাবাহিনীর নয় জওয়ান শহিদ হয়েছেন। লস্কর-ই-তৈবা বা জইশ-ই-মহম্মদ নয়, শেষ পর্যন্ত এই হত্যার দায় স্বীকার করে নিল পিপলস অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট ফ্রন্ট নামে এক নতুন জঙ্গি গোষ্ঠী। ওই জঙ্গিগোষ্ঠী একটি ভিডিয়ো বার্তায় নয় জওয়ানকে মারার কথা স্বীকার করেছে।

আফগানিস্তান তালিবানের দখলে যাওয়ার পর থেকেই ভূস্বর্গে জঙ্গি হামলা বেড়েছে। জঙ্গিদের প্রতিরোধ করতে পুলিশ, সেনাবাহিনীর তরফেও বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। ১৬ অক্টোবর পুঞ্চের মেনধার এলাকায় নারখাস জঙ্গলে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে তল্লাশি অভিযান চালায় নিরাপত্তা বাহিনী। সেই অভিযানে গুলির লড়াইয়ে সুবেদার অজয় সিং ও নায়েক হরেন্দ্র সিং শহিদ হন। ১৫ অক্টোবর বিক্রম সিং নেগি ও যোগম্বর সিং নামে আরও দুই জওয়ান শহিদ

১১ অক্টোবর পুঞ্চে জঙ্গিদের সঙ্গে সংঘর্ষে একজন জুনিয়র কমিশনড অফিসার ও চার জওয়ান শহিদ হয়েছিলেন। মৃত জওয়ানরা হলেন নাইব সুবেদার যশবিন্দর সিং, নায়েক মনদীপ সিং, সরজ সিং, গজ্জন সিং ও বৈশাখ এইচ। এদের মধ্যে জুনিয়র কমিশনড অফিসার ও অপর এক জওয়ানের দেহ প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পর উদ্ধার হয়। এই সমস্ত শহিদ সেনাদের মৃত্যুর দায় স্বীকার করল পিপলস অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট ফ্রন্ট নামে এক নতুন জঙ্গি গোষ্ঠী। একটি ভিডিয়ো প্রকাশ করে এই জঙ্গি সংগঠনটি জানিয়েছে, তারাই সেনা জওয়ানদের হত্যা করেছে। ওই ভিডিয়োতে নতুন এক জঙ্গি সংগঠন বলে নিজেদের পরিচয় দেয় পিপলস অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট ফ্রন্ট।

এদিকে ভূস্বর্গে জঙ্গিদের সক্রিয়তা বাড়ায় সেনাবাহিনীর তরফে পুঞ্চ ও রাজৌরি জুড়ে ব্যপক তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। আটক করা হয়েছে বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে। ধৃতেরা জঙ্গিদের আশ্রয় ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খবর পাচার করতে বলে মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি পাঞ্জাবে ভারত-পাক সীমান্ত সংলগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধার হল বিপুল আগ্নেয়াস্ত্র। বুধবার বিএসএফ এবং পাঞ্জাব পুলিশের যৌথ অভিযানে চালিয়ে এই অস্ত্র উদ্ধার করে।

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বিএসএফ এবং পাঞ্জাব পুলিশের এক যৌথ প্রতিনিধি দল বুধবার সকালে ভারত-পাক সীমান্তের তরন তারন জেলার খেমাকরণ এলাকায় অভিযান চালায়। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, ঘটনাস্থল থেকে ২২টি পিস্তল, ৪৪টি ম্যাগাজিন এবং ১০০ রাউন্ড গুলি উদ্ধার হয়েছে। মিলেছে বিপুল পরিমাণ মাদকও। ১ কেজির বেশি হেরোইন মিলেছে বলে জানা গিয়েছে।

পুলিশের অনুমান, ড্রোনের মাধ্যমে পাকিস্তান থেকে এদেশে অস্ত্র ও মাদক পাঠানো হয়েছিল। স্থানীয় নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেই অস্ত্র পৌঁছে যেত জঙ্গিদের হাতে। কিন্তু নিরাপত্তা বাহিনীর কড়া নজরদারির কারণে ওই সব অস্ত্রের নাগাল পায়নি জঙ্গিরা। এই মুহূর্তে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের লক্ষ হল, ভারতে বড়সড় নাশকতা চালানো। কিন্তু গোয়েন্দাদের তৎপরতায় নাশকতা চালানোর সেই পরিকল্পনা ভেস্তে গেল।

]]>