road – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 03 Aug 2024 08:03:45 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png road – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 केंद्रीय मंत्रिमंडल 8 नई राष्ट्रीय हाई-स्पीड रोड कॉरिडोर परियोजना को दी मंजूरी https://ekolkata24.com/top-story/union-cabinet-approves-8-new-national-high-speed-road-corridor-projects Sat, 03 Aug 2024 08:03:45 +0000 https://ekolkata24.com/?p=49211 नई दिल्ली :  केंद्रीय मंत्रिमंडल ने शुक्रवार को 8 महत्वपूर्ण राष्ट्रीय हाई-स्पीड रोड कॉरिडोर परियोजनाओं को मंजूरी दी, जिनकी कुल लंबाई 936 किलोमीटर और कुल लागत 50,655 करोड़ रुपये है। केंद्रीय मंत्री अश्विनी वैष्णव ने नेशनल मीडिया सेंटर में पत्रकारों को मंत्रिमंडल के फैसलों की जानकारी दी।

उन्होंने ने बताया कि मंत्रिमंडल ने 6-लेन आगरा-ग्वालियर राष्ट्रीय हाई-स्पीड कॉरिडोर, 4-लेन खड़गपुर-मोरग्राम राष्ट्रीय हाई-स्पीड कॉरिडोर, 6-लेन थराद-डीसा-मेहसाणा-अहमदाबाद राष्ट्रीय हाई-स्पीड कॉरिडोर, 4-लेन अयोध्या रिंग रोड, रायपुर-रांची राष्ट्रीय हाई-स्पीड कॉरिडोर के पत्थलगांव और गुमला के बीच 4-लेन सेक्शन, 6-लेन कानपुर रिंग रोड, 4-लेन उत्तरी गुवाहाटी बाईपास और मौजूदा गुवाहाटी बाईपास का चौड़ीकरण/सुधार, पुणे के पास 8-लेन एलिवेटेड नासिक फाटा-खेड़ कॉरिडोर को मंजूरी दी है।

केन्द्रीय मंत्री अश्विनी वैष्णव ने इन परियोजनाओं का लाभ गिनाते हुए कहा कि आगरा और ग्वालियर के बीच यात्रा का समय 50 प्रतिशत तक कम हो जाएगा। खड़गपुर-मोरग्राम कॉरिडोर पश्चिम बंगाल और पूर्वोत्तर की अर्थव्यवस्था को बदल देगा।

कानपुर रिंग रोड़ शहर के आसपास के राजमार्ग नेटवर्क को भीड़भाड़ से मुक्त करेगा। रायपुर रांची कॉरिडोर के पूरा होने से झारखंड और छत्तीसगढ़ के विकास को गति मिलेगी। वहीं थराद और अहमदाबाद के बीच नया कॉरिडोर पूरा होने पर गुजरात में निर्बाध बंदरगाह संपर्क और कम लॉजिस्टिक्स लागत के लिए हाई स्पीड रोड नेटवर्क सुनिश्चित होगा।

]]>
UP Road Cracked Open: উদ্বোধনে নারকেল না ভাঙতেই রাস্তা ফাটল https://ekolkata24.com/uncategorized/instead-of-coconut-brand-new-up-road-cracked-open Fri, 03 Dec 2021 17:29:02 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13410 নিউজ ডেস্ক, লখনউ: আগামী বছরের শুরুতেই উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন (up election)। নির্বাচনের আগে রাজ্যে একের পর এক প্রকল্পের উদ্বোধন করে চলেছে বিজেপি সরকার (bjp goverment)। উত্তরপ্রদেশের বিজনৌরে একটি রাস্তা উদ্বোধন করতে গিয়ে চরম লজ্জাজনক পরিস্থিতির সামনে পড়লেন বিজেপি বিধায়ক ঐশ্বর্য মৌসম চৌধুরী (mousam choudhury)।

৭ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি রাস্তা তৈরি হয়েছে। যে রাস্তা তৈরিতে খরচ হয়েছে ১ কোটি ১৬ লক্ষ টাকা। সেই রাস্তার উদ্বোধনে আমন্ত্রিত ছিলেন এলাকার বিজেপি বিধায়ক। বিধায়ক ঐশ্বর্য নারকেল (coconut) ফাটিয়ে রাস্তা উদ্বোধন করতে যান। কিন্তু সকলকে অবাক করে দিয়ে দেখা যায় নারকেল তো ফাটলই না, বরং ফেটে গেল রাস্তা। এই দৃশ্যের ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই এই ভিডিও চরম বিপাকে ফেলেছে বিজেপিকে।

রাস্তা উদ্বোধনের সময় এলাকায় সংবাদমাধ্যমের বহু সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের ক্যামেরাতেই এই ছবি ধরা পড়েছে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, সদ্য তৈরি হওয়া রাস্তা এমনই অপলকা যে সেখানে আছাড় মেরে একটা নারকেল ফাটানো যায় না। বরং নারকেলের ঘায়ে রাস্তাই ফেটে যায়।

রাস্তার উদ্বোধনে নারকেল না ফেটে রাস্তায় চিড় ধরায় চরম বিপাকে এলাকার বিজেপি বিধায়ক। নেটিজেনরা প্রশ্ন তুলেছেন, কেমন রাস্তা তৈরি হয়েছে যাতে সামান্য একটা নারকেল ফাটাতে গিয়ে রাস্তায় চিড় ধরে। সংবাদমাধ্যমের সামনে লজ্জাজনক পরিস্থিতিতে পড়ে বিধায়ক সঙ্গে সঙ্গেই ওই রাস্তা তৈরি করার দায়িত্বে থাকা সরকারি আধিকারিক এবং ঠিকাদারদের ডেকে পাঠান। কেন রাস্তার এই অবস্থা হল তা জানতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বিধায়ক।

বিধায়ক স্পষ্ট জানিয়েছেন, রাস্তা তৈরির সামগ্রিতে কোনও ভেজাল ছিল কিনা তা জানতে অবিলম্বে নমুনা পরীক্ষা করা হবে। দ্রুত সেই রিপোর্ট দেখতে চান তিনি। তবে রিপোর্টে যাই আসুক না কেন ইতিমধ্যেই রাস্তার এই দৃশ্য দেখে বিজেপি সরকারকে নিয়ে হাসাহাসি চলছে নেট দুনিয়ায়।

]]>
এমন উন্নয়ন চাই না, প্রাকৃতিক ‘অক্সিজেন প্লান্ট’ বাঁচাতে পথে নামল মানুষ https://ekolkata24.com/uncategorized/dumurjola-bachao-commitee-on-road-save-howrahs-oxygen-plant Sat, 13 Nov 2021 03:58:09 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11129 বিশেষ প্রতিবেদন : হাওড়ার ডুমুরজলা (Dumurjala) মাঠ নিয়ে প্রশাসনের লড়াই চলছে বহু দিন ধরে। প্রথম থেকেই মাঠ প্রেমীদের অভিযোগ রাজ্য সরকার এই বিশাল খেলার মাঠকে অধিগ্রহণ করে এমন কিছু একটা করে দিতে চাইছে যা আর সর্ব সাধারনের জন্য আর থাকবে না। ২০১৬ সাল থেকে এই সমস্যা চলতে চলতে পাঁচ বছর বাদ তা আরও বড় আকার নিয়েছে। এবার সরাসরি পথে নামল ডুমুরজলা মাঠ বাঁচাও কমিটি।

১২ তারিখ তাঁরা পদযাত্রা করে। মাঠ বাঁচানো নিয়ে তাঁদের দাবি , বক্তব্য তারা তুলে ধরেন। এই প্রসঙ্গে ওই কমিটি স্পষ্ট জানিয়েছে, “পরিবেশ ধ্বংস করে হাজার হাজার মানুষের দৈনন্দিন খেলাধুলা, শরীর চর্চা, আড্ডার জায়গা নষ্ট করে উন্নয়ন চাই না।”হাওড়াবাসীর কাছে তাঁদের আবেদন, “জীববৈচিত্র্য, বিভিন্ন ধরনের গাছ, জলাশয় সহ একটা প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্র ডুমুরজলা এলাকা।

হাওড়া শহরের ফুসফুস ডুমুরজলা এলাকা। প্রাতঃভ্রমণ, ফুটবল, হকি, বাসকেট বল, ক্রিকেট, সহ একাধিক স্পোর্টস এর সঙ্গে জড়িয়ে থাকা কয়েক হাজার বাচ্চা ছেলেমেয়ে থেকে বড়রা সকলেই নির্ভরশীল ডুমুরজলার উপর। ৫৫ একর বিস্তৃত এই এলাকায় সরকার খেলনগরী বানাতে চলেছে। ইত্যিমধ্যেই হিডকোকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। সিএবি কে ১৪ একর জমি পাইয়ে দেওয়া হয়েছে। “খেলনগরী” তে আদপেই হাওড়া জেলার ছেলেমেয়েদের খেলাধুলার মান উন্নয়নের কোনো ব্যবস্থা নেই।

শুধুমাত্র আছে ব্যবসায়িক প্রজেক্ট। শোনা যাচ্ছে ৬০ তলা শপিং কমপ্লেক্স, হাউজিং কমপ্লেক্স, প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্র ধ্বংস করে আর্টিফিশিয়াল ওয়াটার বডি, মাঠ তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে এই প্রজেক্টে। ইতিমধ্যেই কেটে ফেলা হয়েছে বেশ কিছু পুরনো গাছ। এবং এখনও অবধি সমস্ত কিছুই চলছে সবাইকে আড়ালে রেখে। স্পষ্টতই আমরা হাওড়াবাসী এই প্রজেক্টের বিরোধিতা করছি। সাধারণ মানুষ ও প্রকৃতি বিরোধী এই ‘উন্নয়ণ’ আমরা চাই না।

কংক্রিটের জঙ্গলের মধ্যেও টিম টিম করে টিকে থাকা হাজার হাজার মানুষের শ্বাসপ্রশ্বাস এর আশ্রয়স্থল, আড্ডা দেওয়ার জায়গা, প্রেম করার জায়গা, খেলাধুলার জায়গা, প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্র সমৃদ্ধ ডুমুরজলা কে বাঁচাতে হাওড়া শহরের নাগরিক সমাজের মানুষদের নিয়ে তৈরি হয়েছে “ডুমুরজলা মাঠ বাঁচাও কমিটি”।

]]>
Happy: ৮০ বছরের গবেষণা শেষে মিলল সুখের সূত্র https://ekolkata24.com/offbeat-news/harvard-finds-the-road-to-happiness Wed, 27 Oct 2021 10:23:51 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9351 Special Correspondent: পৃথিবীতে প্রতিটি সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষই সুখপিয়াসী। জীবন‌কে সুখময়তায় যাপন করার চাইতে বড় প্রত্যাশা কি আর কিছু হতে পারে? নিশ্চয়ই না! সুখের নেশায়ই তো মানুষ ছুটে বেড়ায় দিগ্বিদিক! কী আশ্চর্য এক অনুভূতি এই ‘সুখ’! যা সবাই চায়।

তবে মানুষকে যখন সুখের-মানদন্ড খুঁজে বের করতে বলা হয়, তখন সাধারণত দুটি জিনিস ঘটে; অধিকাংশেই বেছে নেন অর্থ-বিত্ত; আর বাকিদের মধ্যে প্রায় সবাই বেছে নেয় যশ-খ্যাতি। হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা সম্পূর্ণ অন্য কথা বলছে।

১৯৩৮ সাল! ইতিহাসের কালোপাতায় রচিত ৪৩ মাসব্যাপী ‘The Great Depression’ পর্ব সবেমাত্র থামে; বিশ্বজুড়ে তখন ভয়াবহ আর্থিকমন্দা। ঠিক সেই সময়ে বিজ্ঞানীরা ৭২৪জন মানুষের স্বাস্থ্যের উপর নজর রাখতে শুরু করেছিলেন, যাদের মধ্যে কেবল ৬০ জন নব্বই বছর বয়সী মানুষ আজ পর্যন্ত বেঁচে আছেন। প্রত্যাশা, এরকম সুদীর্ঘ একটি গবেষণাই উদ্ভাবন করবে সুখী জীবনযাপনের আকাঙ্ক্ষিত সূত্র! যার জন্য সেই সময়কার পরিস্থিতিই ছিল একদম যথাযথ! ৮০ বছর ধরে ‘Havard Study of Adult Development’ এর অংশ হিসেবে চলমান এই পর্যবেক্ষণটি বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘ একটি গবেষণা, যেখানে গবেষকরা অংশগ্রহণকারীদের স্বাস্থ্যজনিত অবস্থা এবং ক্যারিয়ার কিংবা দাম্পত্যজীবনে তাদের সফলতা এবং ব্যর্থতা নিয়ে অধ্যয়ন করেছেন এবং চমকপ্রদ কিছু বিষয় সামনে নিয়ে এসেছেন। তাতেই মিলেছে সুখের মানদন্ড।

তবে হাভার্ডের-এই রিসার্চ অর্থ-বিত্ত এবং খ্যাতি সুখের মান দণ্ড , এই ধারণাকে উড়িয়ে দিয়েছে। গবেষণাটি বলছে, অর্থ বা খ্যাতি নয়; মানুষের মধ্যকার পারস্পরিক ঘনিষ্ঠ সুন্দর সম্পর্কই কেবল মানুষকে সারাজীবন সুখতৃপ্তি দিতে পারে! এই আত্মিক বন্ধনগুলো মানুষকে জীবনের অতৃপ্তি থেকে রক্ষা করে, মানুষ জীবনের অর্থ ও তৃপ্তি দুটোই খুঁজে পায়, মানসিক এবং শারীরিকভাবে ভেঙে পড়ে না। মানুষ-মানুষের মধ্যকার এই পারস্পরিক সম্পর্ক গুলো সামাজিক শ্রেণী, আইকিউ, এমনকি জিনগত বৈশিষ্ট্যের চেয়েও সুখী জীবনের জন্য অধিক নিশ্চয়তা দেয়।

গবেষকরা পর্যবেক্ষণের আওতাভুক্ত ৭২৪ জন মানুষের যাবতীয় মেডিক্যাল রেকর্ড ৮০ বছর যাবৎ তৎক্ষণাৎ সংগ্রহ করেছেন, প্রতিনিয়ত ব্লাড‌ সংগ্রহ করা হয়েছে, স্ক্যান করা হয়েছে তাদের ব্রেইন, নিয়মিত ব্যক্তিগত এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এবং বিভিন্ন প্রশ্ন করে করে তথ্য সংগ্রহ করেছেন; যেখানে একজন মানুষের Happiness এবং পরিবার-বন্ধু-স্বজনদের সাথে তাদের relationship-এর একটি শক্তিশালী যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন।

একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে জীবনে সফল কিংবা ব্যর্থ সব ধরনের মানুষই রয়েছে।
গবেষকদের মতে, Marital satisfaction মানুষের Mental Health-এর উপর প্রত্যক্ষ প্রভাব ফেলে। রিসার্চের ফলাফল অনুযায়ী, সুখী দাম্পত্য জীবনের অধিকারী মানুষেরা ৮০ বছর বয়সেও মানসিক ও শারীরিকভাবে স্বাভাবিক থাকেন। অপরদিকে, বৈবাহিক জীবনে অসুখী মানুষেরা দৈহিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে যায়, যার পেছনে সবচেয়ে বড় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে ইমোশনালি সুখী না থাকা।

রিসার্চটির ডিরেক্টর Robert Waldinger বলেন, “আশেপাশের বন্ধু, পরিবার ও সমাজের মানুষের সাথে উষ্ণ সম্পর্কের অধিকারী লোকেরা দীর্ঘায়ু লাভ করেন এবং আজীবন সুখী থাকেন; অন্যদিকে একাকীত্বে ভোগা মানুষেরা ক্ষণজন্মা হয়। ক্ষুদ্র জীবনের বিশাল অংশ জুড়ে থাকে হতাশা, মাঝবয়সেই ভেঙে পড়ে স্বাস্থ্য। Loneliness kills. It’s as powerful as smoking or alcoholism.”

অতএব, জীবনে হ্যাপিনেসকে উপভোগ করতে হলে অর্থবিত্ত কিংবা যশ-খ্যাতির চাইতেও আমাদের পারস্পরিক সম্পর্কগুলোর ক্ষেত্রে অনেক বেশি যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন। একটি বিজনেস কিংবা ক্যারিয়ার গঠনে সময় এবং প্রচেষ্টা ইনভেস্টের চাইতেও আমাদের পরস্পরের মধ্যে Healthy Relationship গড়ে তোলা এবং সেই সম্পর্ক গুলোর যত্ন নেয়ার পেছনে ইনভেস্টমেন্টে বেশি মনোযোগী হলেই সুখ-কে উপভোগ করা হবে সহজতর!

]]>
রাস্তা আটকে চিরকাল আন্দোলন করা যায় না, কৃষকদের উদ্দেশ্যে বলল সুপ্রিম কোর্ট https://ekolkata24.com/uncategorized/the-movement-cannot-be-blocked-by-the-road-the-supreme-court-said-for-the-farmers Thu, 21 Oct 2021 16:56:25 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8604 নিউজ ডেস্ক: কৃষকদের (farmers) প্রতিবাদ করার অধিকার নিশ্চয়ই আছে। তবে অনির্দিষ্টকালের জন্য কখনওই তাঁরা রাস্তা আটকে প্রতিবাদ চালিয়ে যেতে পারেন না। কারণ এভাবে রাস্তা আটকে রাখলে আরও বহু মানুষের সমস্যা হয়। নরেন্দ্র মোদি সরকারের আনা তিন কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে কৃষকদের যে আন্দোলন চলছে তা নিয়েই বৃহস্পতিবার এই মন্তব্য করল দেশের সর্বোচ্চ আদালত।

তিন কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে প্রায় এক বছর ধরে দিল্লির সিঙ্ঘু সীমানায় কৃষকদের অবস্থান বিক্ষোভ চলছে। কৃষকদের এই অবস্থান বিক্ষোভের কারণে সিঙ্ঘু, টিকরি-সহ একাধিক বর্ডার আটকে রয়েছে। এভাবে প্রায় একবছর রাস্তা আটকে আন্দোলন চলায় এলাকার বাসিন্দারা চরম সমস্যায় পড়েছেন বলে অভিযোগ। যে কারণে সম্প্রতি নয়ডার এক বাসিন্দা কৃষকদের এই আন্দোলনের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ দাবি করে একটি মামলা করেন। সেই মামলার শুনানিতে বৃহস্পতিবার এই মন্তব্য করল সর্বোচ্চ আদালতের বেঞ্চ।

এর আগে অগাস্ট মাসের একটি মামলার শুনানিতে একই কথা বলেছিল দেশের শীর্ষ আদালত। সে সময়ে আদালত জানিয়েছিল, রাস্তা আটকে কখনওই কোন আন্দোলন করা যাবে না। কারণ রাস্তা আটকে আন্দোলন করলে মানুষকে বিপাকে পড়তে হয়।

এদিন শীর্ষ আদালতের বেঞ্চ কৃষকদের পরিষ্কার জানিয়েছে, আমজনতাকে বিপাকে ফেলে ককনওই দিনের পর দিন রাস্তা আটকে রাখা যায় না। নিজেদের আন্দোলন সম্পর্কে কৃষকদের অবস্থান জানানোর জন্য তিন সপ্তাহ সময় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এদিন শীর্ষ আদালতের বেঞ্চ কৃষকদের উদ্দেশ্যে বলেছে, এখন থেকেই সমস্যা সমাধানের কোনও উপায় বের করতে হবে।শুধু কৃষক নয়, যে কোনও মানুষেরই আন্দোলন করার অধিকার আছে। কিন্তু আন্দোলন করার মানে এই নয়, অন্য মানুষের অসুবিধে তৈরি করা। রাস্তা বন্ধ করে এভাবে দিনের পর দিন আন্দোলন করা যাবে না।

বেঞ্চের এক বিচারপতি বলেন, সমস্যা সমাধান আইনি পথে হতে পারে। আন্দোলন বা সংসদীয় বিতর্কের মাধ্যমেও সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু দিনের পর দিন জাতীয় সড়ক বন্ধ করে রেখে এটা কী ধরনের আন্দোলন হচ্ছে? বেঞ্চের এদিনের মন্তব্যে গোটা দেশেই তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

]]>