shot dead – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 13 Dec 2021 17:09:01 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png shot dead – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Madhya Pradesh: বিয়ে বাড়িতে ঢুকে ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দিয়ে গুলি চালাল দুষ্কৃতীরা https://ekolkata24.com/uncategorized/alleged-right-wing-men-attack-wedding-in-madhya-pradesh-man-shot-dead Mon, 13 Dec 2021 17:09:01 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14711 নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের  (Madhya Pradesh)মান্দসাউর (mandsaur) এলাকায় রবিবার চলছিল একটি বিয়েবাড়ি (weeding ceremony)। দুপুরে অতিথি অভ্যাগতরা সবে খেতে বসেছেন। এ সময় কয়েকজন ব্যক্তি জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিতে দিতে বিয়ে বাড়িতে ঢুকে পড়ে।

এরপর আচমকাই ওই ব্যক্তিরা গুলি (shoot) চালাতে শুরু করে। এ ঘটনায় দেবীলাল মিনা (debilal meena) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। জখম হয়েছেন কয়েকজন। গুলি চালানোর পরেই মুহূর্তের মধ্যেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। তবে শেষ পর্যন্ত এই ঘটনায় পুলিশ তিন জনকে গ্রেফতার করেছে।

পুলিশ অফিসার অমিত ভার্মা জানিয়েছেন, রবিবার দুপুর ২ টা নাগাদ ওই হামলা চালানো হয়। একদল দুষ্কৃতী জয় শ্রীরাম বলে চিৎকার করতে করতে ওই বিয়েবাড়িতে ঢুকে আচমকাই গুলি চালায়। দুষ্কৃতীদের ধারণা ছিল, ওই বিয়ের অনুষ্ঠানটি বেআইনি। কিন্তু তার জন্য তাদের গুলি চালানোর অনুমতি কে দিল তা এখনও জানা যায়নি।

পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম দেবীলাল মিনা। মৃত ব্যক্তি গ্রামের প্রাক্তন সরপঞ্চ বা গ্রামপ্রধান ছিলেন। গুলির আঘাতে তিনি গুরুতর জখম হয়ে ছিলেন। সেখান থেকে তাঁকে রাজস্থানের কোটায় এক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে চিকিৎসকরা দেবীলালকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ওই বিয়ের অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছিলেন স্বঘোষিত গডম্যান রামপাল। গুলি চালানোর ঘটনায় প্রবল ক্ষোভ ছড়ায় এলাকায়। সঙ্গে সঙ্গেই স্থানীয় বাসিন্দারা পথ অবরোধ করেন। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, গুলি চালানোর ঘটনায় ডানপন্থী বা গেরুয়া পন্থী দলের সদস্যরা যুক্ত। তবে পুলিশ এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানায়নি। কারা এবং কেন এই হামলা চালিয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এই হামলার ঘটনায় রাজনীতির কোনও যোগ আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে।

দুষ্কৃতীদের হামলার এই ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ওই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, গুলির শব্দ শোনার পরেই বিয়ে বাড়িতে আমন্ত্রিত লোকজন ভয়ে ছোটাছুটি করছেন। ভীত এবং সন্ত্রস্ত সকলেই নিজের প্রাণ বাঁচাতে ব্যস্ত। দুষ্কৃতীদের উদ্যত বন্দুকের সামনে বিয়েবাড়ির অনেকেই ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপছেন। বিয়ে বাড়ির কয়েকজন শেষ পর্যন্ত ওই দুষ্কৃতীদের তাড়া করলে তারা পালিয়ে যায়। পরে অবশ্য তিনজন ধরা পড়েছে। গুলি চালানোর ঘটনায় ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই খুনের মামলা দায়ের হয়েছে। পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। বাকিদের সন্ধানে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।

]]>
Rameshwar Banerjee: আজাদ হিন্দ ফৌজের মুক্তি চাইতে গিয়ে ইংরেজের গুলিতে প্রাণ গিয়েছিল বাঙালির https://ekolkata24.com/offbeat-news/rameshwar-banerjee-the-bengalis-were-shot-dead-by-the-british-while-trying-to-liberate-the-azad-hind-fauj Thu, 09 Dec 2021 19:42:51 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14291 বিশেষ প্রতিবেদন: রামেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় (Rameshwar Banerjee) ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে একজন নাম নাজানা অগ্নিযুগের সশস্ত্র আন্দোলনকারী। তাঁর আন্দোলন ছিল আজাদ হিন্দ ফৌজের মুক্তির দাবি জানিয়ে। শেষে পুলিসের গুলিতে তাকে শহীদ হতে হয়েছিল। রামেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় ৮ ই ফেব্রুয়ারি ১৯২৫ সালে জন্ম গ্রহণ করেন ঢাকার বাগড়ায় ( বর্তমান বাংলাদেশে )।

রামেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় এর পিতার নাম ছিল শৈলেন্দ্রমোহন বন্দোপাধ্যায়। রামেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় এর সমন্ধে বিশেষ কিছু তথ্য সংগ্রহ করা হয় নি। ১৯৪২ সালে যখন সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়েছিল ভারত ছাড়ো আন্দোলনের শ্লোগান। কেপে উঠেছিল সমগ্র দেশ, এই আন্দোলন ভারতের নানা জায়গায় ছড়িয়ে পড়লো।

রামেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় যোগ দিলেন ভারত ছাড়ো আন্দোলনে ১৯৪২ সালে। এর পর এলো ১৯৪৫ সাল, আজাদ হিন্দ ফৌজের সৈনিকরা ধরা পড়লেন। সকল দেশবাসী এর প্রতিবাদ করতে লাগলেন। ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে উদ্বুদ্ধ হয়ে যুব ছাত্রসমাজ আজাদ হিন্দ ফৌজের মুক্তির দাবিতে কলকাতায় একটি বিরাট শোভাযাত্রা বের করে।

দিনটি ছিল ২১ শে নভেম্বর ১৯৪৫ সাল, আজাদ হিন্দ ফৌজের মুক্তির দাবিতে শোভাযাত্রায় রামেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় অংশগ্রহণ করেন। তখন ঠিক ঘড়ির কাঁটা সন্ধ্যা ৬টায় পৌঁছে গেছে। আন্দোলনে লোকজন তীব্র হওয়ায় গুলি চালানোর নির্দেশ দেন পুলিশ। তখন পুলিশ দল গুলি চালাতে শুরু করেন। মনে হয় বন্দুক থেকে গুলি বৃষ্টি হচ্ছে।

এমন একটি সময় গুলি এসে লাগলো রামেশ্বর এর গায়ে, কলকাতার ধর্মতলা ষ্ট্রিটে রক্তাক্ত দেহে লুটিয়ে পড়লো ছাত্র রামেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় ও মজদুর নওজোয়ান আবদুস সালাম। তারা শেষ নিশ্বাস টুকু সেখানেই ত্যাগ করলেন। আহত হন প্রায় ৫২ জন। রামেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় এর মৃত্যুর পর কলকাতার রাস্তায় বিশাল মিছিল আয়োজন করা হয়। “দিল্লি চলো” ও “লাল কিল্লা তোর দো” স্লোগানের সাথে ধ্বনিত হয় “রামেশ্বর ব্যানার্জী জিন্দাবাদ”।

]]>
উত্তরপ্রদেশে আদালতের ভিতরেই গুলি করে খুন আইনজীবীকে https://ekolkata24.com/uncategorized/uttar-pradesh-lawyer-was-shot-dead-inside-a-court Mon, 18 Oct 2021 10:47:16 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8115 অনলাইন ডেস্ক: সোমবার সকালে আদালতের ভিতরে ঢুকে গুলি চালিয়ে খুন করা হল এক আইনজীবীকে। চাঞ্চল্যকর এই খুনের ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের শাহজাহানপুর জেলা আদালতে। মৃত আইনজীবীর নাম ভূপেন্দ্র সিং। সোমবার সকাল পৌনে ১২টা নাগাদ জেলা আদালতের তিনতলায় তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। মৃতদেহের পাশেই পড়েছিল একটি দেশি পিস্তল। কে বা কারা এবং কেন আইনজীবী ভূপেন্দ্র সিংকে খুন করেছে তা এখনও জানা যায়নি।

পুলিশ জানিয়েছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার সকালেও আদালতে এসেছিলেন ওই আইনজীবী। কিছু কাজের জন্য তিনি তিনতলায় এসিজেএম এর অফিসে গিয়েছিলেন। সকাল ১১ টা ৪৫ মিনিট নাগাদ হঠাৎই বেশ তিনতলায় গুলির শব্দ শোনা যায়। আদালতের নিরাপত্তারক্ষীরা দৌড়ে গিয়ে দেখেন আইনজীবী ভূপেন্দ্র সিং রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছেন। তাঁর পাশে পড়ে রয়েছে একটি দেশি বন্দুক। কিভাবে বা কারা এই খুন করল সে বিষয়ে পুলিশ কোনও কথা বলেনি।

তবে একটি সূত্রের খবর, ঘটনার সময় ওই আইনজীবী একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। সে সময় হঠাৎই গুলির শব্দ এবং তারপরই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন আইনজীবী ভূপেন্দ্র সিং।

শাহজাহানপুরের পুলিশ সুপার এস আনন্দ বলেছেন, প্রাথমিক তদন্তের পর মনে করা হচ্ছে ঘটনার সময় ওই আইনজীবী একাই ছিলেন। তাঁর আশপাশেও কেউ ছিল না। তবে কিভাবে বা কেন ওই আইনজীবীকে খুন করা হল তা জানতে ফরেনসিক দল তদন্ত করছে। আততায়ীর খোঁজ পেতে ইতিমধ্যেই জেলা আদালতের লাগানো সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

আদালতের অন্য এক আইনজীবী বলেন, তাঁরা বিষয়টি সম্পর্কে কিছুই জানেন না। হঠাৎই গুলির আওয়াজ শুনতে পেয়েছিলেন। তার পরেই কয়েকজন এসে জানায় যে, তিনতলায় এক আইনজীবী গুলিবিদ্ধ হয়ে পড়ে আছেন। পুলিশ এই খুনের ঘটনায় সবধরনের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছে। ওই আইনজীবীর কোন পুরনো ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিল কিনা, কোনও মামলার প্রেক্ষিতে তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

এদিনের ঘটনায় আরও একবার প্রমাণ হল যে, বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। যোগী আদিত্যনাথ সরকার সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। যে কারণে প্রকাশ্য দিবালোকে বহু মানুষের উপস্থিতির মাঝেও একজন আইনজীবীকে এভাবে প্রাণ দিতে হল।

]]>
কাশ্মীরে ২ বিহারী শ্রমিককে গুলি করে হত্যা করল পাক-মদতপুষ্ট জঙ্গিরা https://ekolkata24.com/uncategorized/pak-backed-militants-shot-dead-two-bihari-workers-in-kashmir Sun, 17 Oct 2021 17:15:30 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8043 নিউজ ডেস্ক, শ্রীনগর: গোয়েন্দা বাহিনী কয়েকদিন আগেই এক সতর্কবার্তায় জানিয়েছিল, কাশ্মীরে সাধারণ মানুষ ও অকাশ্মীরিদের নিশানা করছে জঙ্গিরা। সেই সতর্কবার্তা মিলিয়ে দিয়ে মাত্র ১০ দিনের মধ্যে কাশ্মীরে ১১ জন নিরীহ মানুষকে খুন করল জঙ্গিরা।

শুধু তাই নয়, জঙ্গিদের হাতে খুন হওয়াদের মধ্যে বেশিরভাগই ভিন রাজ্য থেকে কাশ্মীরে এসেছিলেন। রবিবার সন্ধ্যায় কুলগামের ওয়ানপোহ এলাকায় আচমকাই ভিন রাজ্যের কয়েকজন শ্রমিককে লক্ষ্য করে গুলি চালায় জঙ্গিরা। জঙ্গিদের গুলিতে ঘটনাস্থলেই দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়। একজন গুরুতর জখম হয়েছেন। হতাহতেরা সকলেই বিহারের বাসিন্দা।

এর আগে শুক্রবার শ্রীনগরে এক বিহারী ফুচকা বিক্রেতাকে গুলি করে মেরে ছিল জঙ্গিরা। পাশাপাশি পুলওয়ামায় উত্তরপ্রদেশের এক কাঠমিস্ত্রিও জঙ্গিদের হাতে খুন হয়। এ দিনের ঘটনার পর এক বিশাল পুলিশবাহিনী ও সেনা ঘটনাস্থলে গিয়েছে। গোটা এলাকা কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে। জঙ্গিদের খোঁজে শুরু হয়েছে চিরুনি তল্লাশি।

ঘটনার জেরে ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের জন্য বিশেষ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কাশ্মীর পুলিশ। উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় থাকা শ্রমিকদের অবিলম্বে সেনা ছাউনি, সিআরপিএফ ক্যাম্প বা স্থানীয় থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনে শ্রমিকদের স্থানীয় থানা বা সেনা শিবিরে থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিকে কাশ্মীরে ‘হরকত ৩১৩’ নামে এক নতুন জঙ্গি গোষ্ঠীর উপস্থিতি টের পাওয়া গিয়েছে। কাশ্মীরে নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এই জঙ্গিগোষ্ঠী, এমনটাই দাবি গোয়েন্দাবাহিনীর। গত কয়েকদিন ধরে কাশ্মীরে নিরীহ মানুষ খুনের ঘটনায় জড়িত রয়েছে হরকত ৩১৩। এই জঙ্গিগোষ্ঠীকে সরাসরি হাক্কানী গোষ্ঠীর সদরদফতর মিরানশাহ থেকে পরিচালনা করা হয় বলে গোয়েন্দাদের ধারণা। এই জঙ্গিগোষ্ঠীর উপর বিশেষ প্রভাব রয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ইলিয়াস কাশ্মীরির।

পাশাপাশি এই জঙ্গিগোষ্ঠীর পিছনে পুরোদস্তুর মত রয়েছে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের। তবে আইএসআই সরাসরি নয়, তালিবানের মাধ্যমে হরকত ৩১৩ জঙ্গিগোষ্ঠীকে সব ধরনের মদত জুগিয়ে চলেছে। তাদের মূল লক্ষ্য হল কাশ্মীর-সহ গোটা ভারতে হরকতকে- ৩১৩ কে দিয়ে নাশকতা চালানো। এর মূল উদ্দেশ্য হল, ভারতীয় সেনাদের বিভিন্ন জায়গায় ব্যস্ত রেখে সেই সুযোগে লস্কর জঙ্গিদের ভারতে ঢুকিয়ে দেওয়া।

]]>