situation – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 01 Jan 2022 04:55:10 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png situation – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Corona situation in India: আতঙ্কের সঙ্গে হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ https://ekolkata24.com/uncategorized/corona-situation-in-india-in-the-last-24-hours Sat, 01 Jan 2022 04:55:10 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17428 News Desk, New Dehli: দেশের করোনা (Corona) পরিস্থিতির দিনে দিনে আরও অবনতি ঘটছে। ভারতে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২০ হাজারের গন্ডি পেরিয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় দেশে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ৭৭৫।

গত ২৪ ঘন্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৪০৬ জনের। ফলে দেশজুড়ে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৮১ হাজার ৪৮৬। মৃত্যু হার ১.৩৮ শতাংশ।

Covid 19: Corona attack threatens Delhi, high alert in Mumbai

Covid 19: Corona attack threatens Delhi, high alert in Mumbai

একদিনে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ফিরে এসেছেন ৮ হাজার ৯৪৯। মোট সুস্থতার সংখ্যা ৩ কোটি ৪২ লক্ষ ৭৫ হাজার ৩১২। ভারতে সুস্থতার হার কমে দাঁড়িয়েছে ৯৮.৩২ শতাংশ।  ওমিক্রন আতঙ্কের মাঝেই দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা একলাফে বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৪ হাজার ৭৮১।

গত ২৪ ঘন্টায় টিকাকরণের সংখ্যা ৫৮ লক্ষ ১১ হাজার ৪৮৭। এখনও পর্যন্ত মোট করোনা টিকাকরণের সংখ্যা ১৪৫ কোটি ১৬ লক্ষ ২৪ হাজার ১৫০।

]]>
Sourav Ganguly: দক্ষিণ আফ্রিকার পরিস্থিতির ওপর নজর চলছে: সৌরভ https://ekolkata24.com/sports-news/situation-in-south-africa-is-under-scrutiny-sourav-ganguly Wed, 01 Dec 2021 10:14:26 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13006 Sports desk: নিউজিল্যান্ড এখন ভারত সফরে। দুই টেস্ট ম্যাচের প্রথমটি কানপুরে ড্র হয়েছে,দ্বিতীয় টেস্ট মুম্বইতে ডিসেম্বরের ৩ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে। এরপরেই নব নিযুক্ত টিম ইন্ডিয়ার হেড কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের ভারত দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে পাড়ি জমাবে।

প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে চার টেস্ট,দুটি ওডিআই এবং চারটি টি টোয়েন্টি সিরিজের ম্যাচ রয়েছে। টিম ইন্ডিয়া সিরিজের প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলবে ১৭ ডিসেম্বর জোহানসবার্গে।

এই প্রসঙ্গে বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sourav Ganguly) বয়ান সামনে এসেছে। সৌরভ বলেছেন,আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আছে, দক্ষিণ আফ্রিকা সফর এখন থেকেই চলছে।

মঙ্গলবার বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন যে ভারতের দক্ষিণ আফ্রিকা সফর সূচীতে রয়েছে এবং তারা কোভিড-১৯’র নয়া প্রজাতির বাড়বাড়ন্ত নিয়ে পরিস্থিতির ওপর ঘনিষ্ঠ নজর রাখছে। ইতিমধ্যেই ভারতীয় ‘এ’ দল দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে খেলছে। কোভিডের নতুন প্রজাতির সন্ধান মেলায় ভারতীয় ‘এ’ টিমকে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবিও ইতিমধ্যেই উঠেছে ভারতের ক্রিকেট মহলে।

বোর্ড প্রেসিডেন্টের বয়ান,”এখন পর্যন্ত সফর নির্দিষ্ট সময় হিসাবে চলছে। আমাদের এখনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আছে। প্রথম টেস্ট ১৭ ডিসেম্বর থেকে নির্ধারিত রয়েছে। আমরা এটি নিয়ে চিন্তাভাবনা করব।”

ভারত মুম্বইতে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট খেলবে এবং সেখান থেকে ৮ বা ৯ ডিসেম্বর বিমানে জোহানেসবার্গের উদ্দেশ্যে রওনা হবে।

সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় পরিষ্কার জানিয়েছেন,”খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্য সবসময়ই বিসিসিআইয়ের প্রথম অগ্রাধিকার, আমরা এর জন্য সম্ভাব্য সবকিছু করব। আমরা দেখব সামনের দিনগুলিতে কী হয়।”

রবি শাস্ত্রীর জমানার পর এখন টিম ইন্ডিয়ার কম্যান্ড হেডকোচ রাহুল দ্রাবিড়ের হাতে। দলের নতুন স্পিরিট, নতুন লক্ষ্য সবকিছুই আলাদা। কিউইদের বিরুদ্ধে হোম সিরিজের পর রাহুল দ্রাবিড় হেড কোচ হিসেবে প্রথম বিদেশ সফর, দক্ষিণ আফ্রিকায়। বলা চলে রাহুলের দ্রাবিড়ের কাছে এটা acid টেস্ট। কিন্তু রাহুল দ্রাবিড়ের ক্রিকেট দর্শন হল, “কোন বিষয়কে সমস্যা হিসেবে না দেখে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেওয়া।” টিম ইন্ডিয়ার হেড কোচ রাহুল দ্রাবিড় প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে ড্রেসিংরুমে বসে কিভাবে নতুন এই চ্যালেঞ্জেকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে ক্লিনশিট করে তা দেখার অধীর অপেক্ষায় ক্রিকেট ভক্তরা।

]]>
Covid 19: দেড় বছর পর মঙ্গল প্রভাতে বিদ্যালয়ে কলরব শোনা যাবে https://ekolkata24.com/uncategorized/covid-19-situation-school-reopen-in-west-bengal Mon, 15 Nov 2021 12:42:26 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11384 News Desk: করোনা সংক্রমণের ধাক্কায় প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পরে মঙ্গলবার তথা ১৬ ই নভেম্বর রাজ্যের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে। যদিও বিভিন্ন রাজ্যে আগেই খুলেছে বিদ্যালয়। পশ্চিমবঙ্গে সংক্রমণের পরিস্থিতি দেখে শারদোতসবের পর রাজ্য সরকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ুয়াদের স্বাগত জানিয়ে একটি কলম অথবা ফুল তুলে দেওয়া হবে। যদিও এর আগে রাজ্যে স্কুল কলেজ খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু সংক্রমণ ফের বেড়ে যাওয়ায় তখনই কোনও পদক্ষেপ নেয়নি রাজ্য সরকার।

school reopen in west bengal

তবে বিশেষজ্ঞরা চিন্তুিত করোনা সংক্রমণের সাম্প্রতিক গতি নিয়ে। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, অভিভাবকরা নিজেদের ইচ্ছায় পড়ুয়াদের স্কুলে পাঠাতে পারেন। স্কুলে না আসলে কোন রকম অ্যাটেনডেন্স সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগতে হবে না পড়ুয়াদের।

শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, করোনা বিধি মেনেই স্কুলগুলিকে খোলা হবে। বলা হয়েছে স্কুলে প্রবেশের সময় পড়ুয়াদের মধ্যে চার থেকে পাঁচ ফুটের ব্যবধান রাখতে হবে। স্যানিটাইজার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। পড়ুয়ারা মাস্ক এবং স্যানিটাইজার ব্যবহার করছে কিনা সেদিকে রাখা হবে নজর।

সরকারি নির্দেশে প্রতিটি স্কুলের গেটে থার্মাল গান এবং স্প্রে স্যানিটাইজার রাখতে হবে। শ্রেণীকক্ষে পড়ুয়াদের মধ্যে তিন ফুটের দূরত্ব রাখতে হবে। প্রত্যেক বেঞ্চে একজন পড়ুয়া বসানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

]]>
ভাসছে দেশের “মডেল রাজ্য”, কটাক্ষ দেবাংশু’র https://ekolkata24.com/uncategorized/debangshu-on-kerala-flood-and-corona-situation Mon, 18 Oct 2021 12:08:33 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8137 নিউজ ডেস্ক: কেরালার বৃষ্টি নিয়ে এবং জল যন্ত্রনা নিয়ে বামেদের দুষলেন দেবাংশু ভট্টাচার্য। বাংলায় সম্প্রতি বৃষ্টিতে নাস্তানাবুদ হয়েছে। এখনও জলে ভাসছে বহুস্থান। এর আগে বাঁধ ভেঙেই মারাত্মক অবস্থা হয়েছিল দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির। তা নিয়েই বামেদের কটাক্ষ করলেন তৃণমূলের যুবনেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য।

তিনি বলেছেন, “কেরালায় বৃষ্টিতে এখনও পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যু। কয়েকদিন যাবৎ ৫টা জেলা জলের তলায়। প্রশাসন নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে। তারই সাথে দেশের সর্ববৃহৎ কোভিড কন্ট্রিবিউটর আজও কেরালা! কদিন আগের বাংলার অতিবৃষ্টির জল জমা নিয়ে ওদের রাজনৈতিক ব্যঙ্গবিদ্রুপ গুলো মনে থাকলেও আমরা সিপিএমের মত পাশবিক ও অমানুষ নই। তাই “মডেল রাজ্য” নিয়ে ব্যঙ্গ কদিন পরে হবে। আপাতত জল যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাক কেরালা, করোনা থেকে মুক্তি লাভ করে সুস্থ থাকুক সবাই, মায়ের কাছে এই প্রার্থনা করি।”

গত কয়েকদিন ধরে লাগাতার ভারী বৃষ্টি এবং তার জেরে কেরলের পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধস, সব মিলিয়ে বন্যা। ভয়ানক পরিস্থিতি কেরলের। এখনও পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে বন্যার জেরে। ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে কোট্টায়ামে, ৮ জনের মৃত্যু ইদুক্কিতে। কোঝিকোড়েতে এক শিশুর জলে ডুবে গিয়ে মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। রাজ্য সরকারের তরফে বিভিন্ন এলাকায় ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে মৃতদেহ উদ্ধারের কাজ চালানো হচ্ছে। একই সঙ্গে জোরকদমে দুর্গতদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে নিরাপদ স্থানে। বিশেষ করে কোট্টায়াম ও ইদুক্কির বহু এলাকা বন্যার জলে একেবারে মুছে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

kolkata-rain-bus

জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী জোরকদমে উদ্ধারের কাজ চালাচ্ছে। ধসে ভেঙে পড়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে তিন শিশুর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সাত, আট ও চার বছরের শিশুরা একে অপরকে জড়িয়ে রেখেছিল ধসের সময়। সেই ভাবেই তিন জনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রবিবার কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। গোটা পরিস্থিতির খোঁজ নিয়েছেন তিনি। আহত ও প্রভাবিত মানুষদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে সরকার। প্রত্যেকের সুরক্ষার প্রার্থনা করে ট্যুইটও করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

সরকারের তরফে সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও।অতি ভারী বৃষ্টি আর তার জেরে হওয়া ধসে বিধ্বস্ত ঈশ্বরের আপন দেশ কেরল। আরব সাগরে ঘনিয়ে ওঠা নিম্নচাপের বৃষ্টির জেরে দক্ষিণের রাজ্যটির মধ্য এবং দক্ষিণ প্রান্তের জেলাগুলিতে ইতিমধ্যেই হড়পা বান শুরু হয়েছে। যার ফলে ভয়ানক ক্ষতি হয়েছে একাধিক এলাকায়।গোটা কেরালাজুড়ে প্রায় ১০৫ টি রিলিফ ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে জোরকদমে। সমস্ত জলাধারগুলিতে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

লাগাতার অতি ভারী বৃষ্টি এবং হড়পা বানের জেরে গোটা রাজ্যে ভয়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।ভারতীয় সেনা, নৌবাহিনী ও বায়ুসেনা উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছিলেন, রবিবার সকাল পর্যন্ত কেরালায় অতি ভারী বৃষ্টি হবে। পরবর্তী দু’দিনে ধীরে ধীরে বৃষ্টির তীব্রতা কমবে। এই পূর্বাভাসের পরই কেরালার পাঁচটি জেলায় লাল সতর্কতা জারি করেছিল প্রশাসন।রবিবার কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নও মেনে নিয়েছেন পরিস্থিতি বেশ গুরুতর। সাম্প্রতিক কালে এই পর্যায়ের বৃষ্টি বহুদিন হয়নি কেরালায়। রবিবার সকালে অবশ্য শুধু কেরল বা দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে নয়, উত্তরের বেশ কয়েকটি রাজ্যেও ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানী দিল্লি এবং সংলগ্ন এলাকাও রয়েছে।

]]>
Ladakh: পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে লাদাখ সফর করলেন বায়ুসেনা প্রধান বিবেকরাম চৌধুরী https://ekolkata24.com/uncategorized/chief-of-air-staff-vivekaram-chowdhury-visited-ladakh-to-monitor-the-situation Sun, 17 Oct 2021 10:37:42 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8007 নিউজ ডেস্ক, লেহ: প্রায় দেড় বছর ধরে লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা সংলগ্ন এলাকায় ভারত ও চিনের সেনাবাহিনীর মধ্যে চলছে ঠান্ডা লড়াই। দু দেশের সেনাবাহিনীর সম্পর্কের টানাপোড়েনে একাধিকবার উত্তপ্ত হয়েছে সীমান্তের পরিস্থিতি। এই জটিল পরিস্থিতির মধ্যে ফের একবার লাদাখ সফর করলেন বায়ুসেনা প্রধান বিবেকরাম চৌধুরী। নিজের চোখে লাদাখের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখলেন বায়ুসেনা প্রধান।

Air Chief Mshl VR Chaudhari CAS visited Air Force Stn Leh

সীমান্তের উত্তেজনাকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দু’দেশের শীর্ষ সেনা কমান্ডার পর্যায়ের এখনও পর্যন্ত ১৩টি বৈঠক হয়েছে। কিন্তু সেই বৈঠকে কোন সমাধান সূত্র মেলেনি। চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে দুই দেশের সেনা কমান্ডাররা বৈঠকে বসেছিলেন। কিন্তু সেখানেও কোনও আলোর দিশা দেখা যায়নি। এই পরিস্থিতিতে সীমান্তে প্রহরারত সেনা কর্মীদের মনোবল বাড়াতে বায়ুসেনা প্রধান নিজে গেলেন লাদাখ। খতিয়ে দেখলেন সেনাবাহিনীর পরিকাঠামো ও সুবিধা-অসুবিধা। লাদাখের মত কঠিন এক জায়গায় সেনাবাহিনীকে সব সময় প্রতিকূল আবহাওয়ার সঙ্গে লড়াই করতে হয়। সেই লড়াইটা যাতে সহজ হয় তার জন্য উপযুক্ত পরিকাঠামো নির্মাণের আশ্বাস দিলেন বিবেকরাম।

Air Chief Mshl VR Chaudhari CAS visited Air Force Stn Leh

সম্প্রতি লাদাখ, অরুণাচল সীমান্তে একাধিকবার আগ্রাসন দেখিয়েছে লাল ফৌজ। পাশাপাশি পাকিস্তান বরাবরই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারতের মাথা ব্যথার কারণ। এদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে তালিবান। কাবুলের ক্ষমতা দখলের পরই তালিবান জঙ্গিরা পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের সঙ্গে একযোগে কাশ্মীরি জঙ্গিদের মদত জুগিয়ে চলেছে যে কারণে কাশ্মীরে জঙ্গিদের সক্রিয়তাও বেড়েছে। এই পরিস্থিতিতে বায়ু সেনা প্রধানের লাদাখ সফর বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

ইতিমধ্যেই চিন সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পাঠানো হয়েছে রাফালের মত অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান। বাড়ানো হয়েছে সেনার সংখ্যাও। শুধু তাই নয়, কারগিল, দ্রাস, লাদাখের মতো প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যে সেনারা যাতে নিরাপদে থাকতে পারেন তার জন্য দ্রুত পরিকাঠামো গড়ে তোলার উপরেও জোর দেওয়া হয়েছে। নির্মাণ করা হচ্ছে রাস্তাঘাট। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছেন, দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সীমান্তে দ্রুত উপযুক্ত পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে।

]]>
ভারতের আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে আইএমএফ উদ্বেগ প্রকাশ করলেও ঘুমিয়ে দিন কাটাচ্ছেন মোদি https://ekolkata24.com/uncategorized/imf-expresses-concern-over-indias-financial-situation Sat, 16 Oct 2021 09:28:48 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7896 নিউজ ডেস্ক: করোনাজনিত সময়ে বিশ্বের প্রতিটা দেশের অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে। ভারত ও তার ব্যতিক্রম নয়। ভারতের অর্থনীতি নিয়ে রীতিমতো উদ্বেগ প্রকাশ করল আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার বা আইএমএফ। এই আন্তর্জাতিক সংগঠন তাদের এক অনুষ্ঠানে স্পষ্ট জানিয়েছে, করোনাজনিত সময়ে ভারতে আর্থিক বৈষম্য বেড়েছে। ঊধ্বমুখী দারিদ্র। এই সমস্যা দূর করতে সরকারকে আরও সক্রিয় হতে হবে।

যথারীতি আইএমএফ-এর এই বক্তব্যকে খুব একটা গুরুত্ব দিতেই রাজি নন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তাঁর অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। দু’জনেরই দাবি, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।

কিন্তু নির্মলা এবং মোদির এই বক্তব্য কার্যত খারিজ হয়ে গিয়েছে আইএমএফ-এর দেওয়া পরিসংখ্যানে। আইএমএফ বলছে, ভারতের বাজারে প্রতিদিনই পেট্রোপণ্যের দাম বাড়ছে। পেট্রোপণ্যের দাম বাড়ার ফলে স্বাভাবিকভাবেই বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রতিটি জিনিসের দাম। যা সাধারণ মানুষের জীবনকে আরও কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দিচ্ছে। এই অবস্থায় সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে কেন্দ্রের যে সমস্ত পদক্ষেপ করা উচিত ছিল তার কোনওটাই হয়নি। যার ফলে মানুষের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। ফলশ্রুতিতে অর্থনীতির বেহাল থেকে বেহালতর হয়েছে। কমেছে কর্মসংস্থান। বরং দেশে বেকারত্বের হার রেকর্ড পরিমাণ বেড়েছে।

পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির ফলে শুধু যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েছে তা নয়, শিল্পক্ষেত্রেও বড় মাপের নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। দেশের শেয়ারবাজার চাঙ্গা হলেও তা দিয়ে কর্মসংস্থানের প্রকৃত ছবিটা সামনে আসছে না। বরং এটা বলা যায় যে, গত এক বছরে ভারতে আর্থিক বৈষম্য অনেক বেড়েছে। যখন গোটা দেশের মানুষের আয় উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে তখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ কিছু শিল্পপতিদের আয় আবার চোখে পড়ার মত বেড়েছে।

আন্তর্জাতিক এই সংস্থা’ যখন ভারতের আর্থিক পরিস্থিতি ও সরকারের নেতিবাচক ভূমিকার কথা বলছে, তখন প্রধানমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রী দুজনেই আইএমএফ-এর সব দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যে দেশের অর্থনীতির দ্রুত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।

আরও একধাপ এগিয়ে নির্মলা বলেছেন ভারত তার অর্থনীতির ৯০ শতাংশই পুনরুদ্ধার করতে পেরেছে। নিজের দাবির সপক্ষে অর্থমন্ত্রী বলেন, গত এপ্রিল থেকে জুনে জিএসরি বাবদ আয় বিপুল বেড়েছে। তবে মোদি সরকার যাই বলুক না কেন বাস্তবচিত্র কিন্তু ভিন্ন কথাই বলছে। আইএমএফ জানিয়েছে, দেশের আর্থিক কর্মকান্ডের উপর মোদি সরকারের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। যে কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে চলেছে। পাল্লা দিয়ে কমেছে মানুষের আয়।

এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে যে ধরনের পদক্ষেপ করা উচিত ছিল মোদি সরকার তা করতে পারেনি। সরকারের এই ব্যর্থতার মাশুল গুনছে সাধারণ মানুষ। মূল্যবৃদ্ধির কারণে তাঁদের নাভিশ্বাস উঠছে। মূল্যবৃদ্ধি ডেকে আনে মুদ্রাস্ফীতি। আর মুদ্রাস্ফীতির চড়া হার দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পক্ষে সবচেয়ে বড় বাধা। তাই মোদি সরকার যাই বলুক না কেন, মূল্যবৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতি কমাতে না পারলে ভারতীয় অর্থনীতির পক্ষে ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন।

এই অবস্থায় মোদি বা নির্মলাকে অনেক বেশি সক্রিয় হতে হবে। কীভাবে এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসা যায় সে বিষয়ে উপযুক্ত পরিকল্পনা করতে হবে। ঘুমিয়ে দিন কাটালে কখনওই চলবে না।

]]>