Skin Care – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 05 Dec 2021 19:34:18 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Skin Care – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 ঘরোয়া সবজির জুসেই বাড়িয়ে তুলুন ত্বকের ঔজ্জ্বল্য https://ekolkata24.com/lifestyle/get-glowing-skin-with-healthy-diet-and-juice Sun, 05 Dec 2021 19:30:58 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4846 লাইফস্টাইল ডেস্ক: মসৃণ, উজ্জ্বল ত্বকের কদর সব সময়েই রয়েছে। আর গায়ের রং যেমনই হোক, মুখের ঔজ্জ্বল্য কিন্তু আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখার দিকেই ঝুঁকছে আজকের প্রজন্ম। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের নিয়মিত খাবারের তালিকায় প্রাকৃতিক খাদ্য উপাদান হিসেবে ফল ও সবজি রাখা উচিত। আর পুষ্টি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ ও সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে জুস বানিয়ে পান করা। জানুন এমন কিছু সুস্বাদু জুস সম্পর্কে যেগুলো খেলে মিলবে উজ্জ্বল ত্বক—

 

১. বিটের জুস: ত্বক ও স্বস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী একটি সবজি হচ্ছে বিট। এটি ত্বক উজ্জ্বল করে এবং ত্বকের দাগ দূর করে। এ ছাড়া বিটের জুসে ভিটামিন এ, সি, কে, ফলিক অ্যাসিড, ম্যাগনেসিয়াম, তামা, জিংকের মতো উপাদান রয়েছে। এছাড়াও রক্ত পরিস্কার করতেও বিটের জুড়ি মেলা ভার।

২. টমেটো জুস: ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে ও উজ্জ্বল করতে অনেক উপকারী টমেটোর জুস। এতে থাকা ভিটামিন সি, এ এবং লাইকোপেন নামের উপাদান ত্বককে উজ্জ্বল করার পাশাপাশি দাগ ও ব্রণও কমায়।

৩. গাজরের জুস: গাজরে থাকা ভিটামিন এ আমাদের চোখের জন্য উপকারী হওয়ার পাশাপাশি এটি ব্রণ ও সূর্যের ক্ষতি থেকেও রক্ষা করে। এ ছাড়া গাজরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি শরীরের ফ্রি র‌্যাডিকেলের বিরুদ্ধে লড়াই করে বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়।

৪. কমলালেবুর জুস: কমলালেবুর রসে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড ইলাস্টিন এবং কোলাজেন গঠনে সহায়তা করে ত্বককে উজ্জ্বল রাখে ও অকাল বার্ধক্য নিয়ন্ত্রণ করে।

৫. শসার জুস: শসার রস ত্বককে হাইড্রেট রাখার পাশাপাশি ত্বক থেকে টক্সিক উপাদানও বের করে দেয়। আর এতে থাকা সিলিকা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে প্রাকৃতিক রঙ বাড়িয়ে তুলতেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

৬. অ্যালোভেরা জুস: ত্বকের জন্য উপকারী উপাদানের মধ্যে অন্যতম পরিচিত একটি উপাদান হচ্ছে অ্যালোভেরা। অ্যালোভেরার রসে থাকা খনিজ এবং পুষ্টি উপাদান ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে পারে। 

৭. পেপের রস: পেপেতে প্রচুর পরিমাণে আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড রয়েছে। পাপাইন উৎসেচক পিগমেন্টেশন দূর করতে সাহায্য করে। 

]]>
মাস্ক পরে মুখের ত্বকের সমস্যা! দ্রুত সমাধানে মাথায় রাখুন কয়েকটি টিপস https://ekolkata24.com/lifestyle/tips-to-reduce-skin-problem-after-wearing-mask Tue, 30 Nov 2021 16:30:42 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1221 স্বাস্থ্যগত সুরক্ষার জন্য মাস্ক পরার কোনো বিকল্প নেই। তবে ত্বকের সমস্যা সমাধানে অনেক বিকল্পই ব্যবহার করা যায়। ত্বকের ভিন্ন ভিন্ন ধরন, সমস্যা ও মাস্ক পরার সময়ের ওপর নির্ভর করে বেছে নেওয়া যাবে নির্দিষ্ট সমাধান। মাস্ক পরে মুখের ত্বকের সমস্যা!

দ্রুত সমাধানে মাথায় রাখুন কয়েকটি টিপস

ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার
মুখ অবশ্যই প্রতিদিন অন্তত দুবার ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করে ভালো করে মুছে নিয়ে ময়শ্চারাইজার লাগাতে হবে।

যাঁদের ত্বক শুষ্ক, তাঁরা ক্রিমি ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।

স্বাভাবিক ত্বকে লোশন ময়শ্চারাইজার ও তৈলাক্ত ত্বকে জেল ময়শ্চারাইজার ভালো কাজ করবে।

সানস্ক্রিন ব্যবহার
মাস্কে মুখের অনেকটাই ঢাকা থাকলেও ঘর থেকে বের হওয়ার আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি।

এ ক্ষেত্রে মিনারেল আর পানি আছে, এমন সানস্ক্রিন বেছে নেওয়া জরুরি।

চন্দন ব্যবহার
মাস্ক দিয়ে মুখ ঢেকে রাখার ফলে খুব ঘাম হতে থাকে। ফলে ব্রণ ও ব্যথা হয়।

এ ক্ষেত্রে চন্দন লাগালে আরাম পাওয়া যায়। তবে প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার
ত্বক স্পর্শকাতর হলে মাস্ক ব্যবহারে ত্বক লাল হয়ে যেতে পারে, র‍্যাশও হতে পারে। অনেক সময় চুলকায় এবং এর ফলে চামড়াও ওঠে।

এর কারণ মাস্কের উপাদানের সঙ্গে ত্বকের বিক্রিয়া। তাই বাড়ি ফিরেই মাস্ক খুলে ফেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।

এই ত্বকে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহারে লালচে ভাব কেটে যাবে।

]]>
বর্ষায় ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান, এই টিপসগুলি ফলো করুন https://ekolkata24.com/lifestyle/skin-care-tips-in-rainy-season Thu, 22 Jul 2021 14:50:46 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1163 বর্ষা কালে ত্বকের সমস্যা খুবই সাধারণ বিষয়। তবে সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন না করলে সমস্যা আরও বেড়ে যায়। বর্ষা মানেই স্যাঁতস্যাঁতে ভাব, রোদের দেখা নেই, আদ্রতা, রাস্তায় জল জমে থাকা। এই সময় পেটের রোগের পাশাপাশি নানা রকম ত্বকের সমস্যাও দেখা দেয়। দাদ, অ্যালার্জি, ব্রন, একজিমা, ফুসকুড়ি, ত্বকে র‍্যাসের মতো নানা সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যাগুলোকে এড়িয়ে যাওয়া কোন ভাবেই ঠিক নয়। কিছু সহজ পধুতি অবলম্বন করলে এই সমস্যাগুলিকে এড়িয়ে চলা যায়।

১) জল ত্বকের পক্ষে খুবই ভালো ওষুধ। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খেলে ত্বকের অনেক সমস্যাকেই কাবু করা যায়। তাই প্রতিদিন কমপক্ষে ২ লিটার জল পান করুন, এতে ব্রন এবং ফুসকুড়ির মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

২) অনেকে মনে করেন বৃষ্টির দিনে সানক্রিমের কোন প্রয়োজন নেই। এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। রোধ না উঠলেও আপনার ত্বককে সূর্যের রশ্মির হাত থেকে বাঁচাতে অবশ্যই সানচ্রিম ব্যাবহার করুন।

৩) দাম দিয়ে নানা রকম প্রসাধনী না কিনে গালে বরফ ঘষুন। এতে ত্বকের তেলাক্ত ভাব কমে। এর পাশাপাশি বরফ মুখে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করে। যার ফলে ত্বক সব সময় উজ্জল থাকে।

৪) এই সময় জল বেশি ঘাটলেই মুশকিল। বর্ষায় অতিরিক্ত জল ঘটলে অ্যাকজিমা, ফুসকুড়ি, চুলকানির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। জলের কাজ করলে হাতে দস্তানা পড়ে কাজ করুন। কাজ শেষ হলে সঙ্গে সঙ্গে হাত শুকিয়ে নিন।

৫) এই সময় পরিষ্কার পরিছন্ন থাকাটা খুবই জরুরি। অন্যের কাপর, তোয়ালে ব্যাবহার করবেন না। বৃষ্টিতে বা ঘামে জামা কাপর ভিজে গেলে, দ্রুত তা পালটে ফেলুন। এছাড়াও আপনার ত্বকে যদি আগে থেকেই কোন ইনফেকশন হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অ্যান্টি ফাংগাল পাউডারও ব্যাবহার করতে পারেন।

]]>
সানবার্ন-ত্বকের স্পট মুহূর্তে হবে দূর, মধুর ম্যাজিকে হয়ে উঠুন বিউটিফুল https://ekolkata24.com/lifestyle/benefits-of-honey-on-beauty-tips Thu, 15 Jul 2021 18:20:10 +0000 https://www.ekolkata24x7.com/?p=814 মধুর গুণাগুণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই ওয়াকিবহাল। তা সে মিষ্টি হিসাবেই হোক বা রূপচর্চার উপাদান হিসাবেই হোক না কেন। রূপচর্চায় প্রয়োগ করুন মধু, মিলবে মসৃণ সুন্দর ত্বক। 

রূপচর্চায় মধুঃ-

সান বার্ন কমায়ঃ– মধু ও অ্যালোভেরা জেলের মিশ্রণ ত্বকের রোদে পোড়া অংশে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ বার করে অন্তত ২ মাস ব্যবহার করলে উপকার মিলবে।

ত্বকের দাগ দূর করেঃ– এক চামচ মধু ও এক চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে ত্বকের ক্ষত জায়গায় লাগান এবং ম্যাসাজ করুন। তারপর গরম জলে তোয়ালে ভিজিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ভাপ নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

honey

চুলের ঔজ্জ্বল্য বজায় রাখেঃ– মধু ও জলের মিশ্রণ সপ্তাহে একবার চুলে লাগিয়ে রেখে পর্যাপ্ত পরিমাণ জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুলের ঔজ্জ্বল্য বজায় থাকে।

হেয়ার কন্ডিশানার হিসাবেঃ– নারিকেল তেল ও মধুর মিশ্রণ ২০ মিনিট চুলে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। তা অবশ্যই কন্ডিশানার হিসাবে উপকার দেবে।

ত্বকের রুক্ষতা দূর করেঃ– টকদই ও মধুর মিশ্রণ নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের রুক্ষতা দূর হয়।

ত্বকের ঔজ্বল্য বজায় রাখেঃ– মুলতানি মাটি ও মধুর মিশ্রণ ত্বকের পক্ষে সব থেকে উপকারি। সপ্তাহে অন্তত ৩ বার এই মিশ্রণ ব্যবহার করলে উপকার মিলবেই।

 

]]>
ভাতের মাড় ফেলে দেন, এখন থেকে ত্বক ও চুলের যত্নে কাজে লাগান https://ekolkata24.com/lifestyle/these-tips-can-make-your-hair-and-skin-glow Tue, 13 Jul 2021 09:56:58 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=670 অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভাতের মাড় ফেলা যায়। ভাত ঝরঝরে করতে ভালোভাবে মাড় ঝরিয়ে নেন সকলেই। এছাড়াও ভাতে জমে থাকা মাড় দীর্ঘদিন খেলে, মোটা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই ভাত থেকে মাড় আলাদা করেই, সেই মাড় ফেলে দেন অনেকেই। কিন্তু জানলে অবাক হবেন ত্বক এবং চুলের যত্নে ভাতের মাড়ের ভূমিকা অপরিসীম। তাই এবার থেকে ভাতের মাড়কে না ফেলে কাজে লাগান। চলুন এক নজরে জেনে নেওয়া যাক ত্বক ও চুলের যত্নে ভাতের মাড়ের ব্যবহার।

১) আপনার ত্বকে র‍্যাশ বা চুলকানির সমস্যা থাকলে, এখন থেকে ভাতের মাড়কে আপন করুন। প্রতিদিন জলের সঙ্গে ভাতের মাড় মিশিয়ে স্নান করুন। এতে চুলকানি ও র‍্যাশ এর পাশাপাশি ত্বকের জ্বালা ভাব থেকেও মুক্তি পাওয়া যাবে।

২) ভাতের মাড় ঠাণ্ডা করে তুলো দিয়ে ত্বকের ব্রণ আক্রান্ত অংশে লাগান। সপ্তাহে প্রতিদিন ৩ বার এইভাবে ত্বকের যত্ন নিন। এতে খুব সহজেই ব্রণ ও ফুসকুড়ির মতো সমস্যা দ্রুত সেরে যাবে।

৩) প্রথমে ভাতের মাড় ঠাণ্ডা করুন। এবারে খানিকটা জল মিশিয়ে পাতলা করে নিন। শ্যাম্পু করার পর চুলে এই মাড় ব্যবহার করুন। ৫ মিনিট রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন। চুলের ডগা ফেটে যাওয়ার মতো সমস্যায় এই পদ্ধতি খুবই কার্যকর। এছাড়াও এতে চুল গোড়া থেকে মুজবুত হয়।

৪) অনেকেরই রোদে কাজ করে ত্বকে ট্যান পড়ে। ভাতের মাড় ট্যান পড়া ত্বকের পক্ষে খুবই উপকারী। নিয়মিত ভাতের মাড় ত্বকের ট্যান পড়া স্থানে ব্যবহার করুন। এতে খুব সহজেই ত্বকের ট্যান-এর সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

hair

৫) ভাতের মাড় ঠাণ্ডা করে তাতে সামান্য জল মিশিয়ে নিন। এবারে তুলো দিয়ে নিয়মিত এই মাড় ত্বকে ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের জেল্লা বাড়বে ও ত্বক সতেজ থাকবে। এর পাশাপাশি ত্বকের হাইপারপিগমেন্টেশন এবং ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া ঠেকাতে ভাতের মাড় অত্যন্ত কার্যকরী।

৬) চোখের তলায় ডার্ক সার্কেল থাকলে, ভাতের মাড় খুবই কার্যকরী। দিনে ৪ বার ত্বকের ডার্ক সার্কেলের জায়গায় ভাতের মাড় ব্যবহার করুন। কাজ করবে ম্যাজিকেরমতো। ত্বকের কালচে ভাবও দূর হবে।

]]>
ত্বকের কালচেভাব দূর করতে এবার পাতিলেবুর ম্যাজিক https://ekolkata24.com/lifestyle/lime-can-gives-you-stunning-look Sun, 11 Jul 2021 09:06:34 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=640 ছোটো হলে কি হবে তার ক্ষমতা আন্দাজ করা সহজ নয়। স্বাদ টক হলেও ‘খাট্টা নিমুরা’ রূপচর্চায় সবার প্রিয়। রোজ পাতিলেবু ব্যবহারে কীভাবে আমরা বাইরে থেকে সুন্দর ও ভেতর থেকে সুস্থ থাকতে পারি তাই জানব।

পাতি লেবুর বাহ্যিক ব্যবহার

  • ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে

রাতের বেলা মধুর সাথে পাতি লেবুর রস মিশিয়ে মুখে মাসাজ করুন। তারপর জলের মধ্যে গোলাপ জল মিশিয়ে তা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এরপর মুখে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন লাগিয়ে নিন।

  • খুশকি দূর করতে

খুশকি নিয়ে জর্জরিত। তাই এই সময় হট টাওয়েল পদ্ধতির সাহায্য নিন। প্রথমে চুলের জট ছাড়িয়ে নিন। তারপর একটি পাতি লেবু দু-টুকরো করে কেটে নিন। লেবুটাকে সারা মাথা রাব করুন। তার ফলে লেবুর রস সারা মাথায় ছড়াবে। বিশেষ করে স্ক্যাপে লাগান। এরপর একটা টাওয়েল গরম জলে ভিজিয়ে নিন। সেটিকে নিকড়ে নিয়ে ২০ মিনিট মতো মাথায় জড়িয়ে রাখুন। তারপর ভালো করে শ্যাম্পু করে নিন। মাসে চারবার করলেই অনেক। কিন্তু যাদের একবার বা দু-বার ব্যবহারে খুশকি কমে যাবে তারা অকারনে হট টাওয়েল করবেন না।

  • কালো দাগ দূর করতে

 কনুই চেপে বসা আমাদের জন্মগত অধিকার আর এই কারণেই একটা বয়সের পরে আমাদের কনুই কালো হয়ে যায়। আর সেই কালো দাগ দূর করতে একটি পাতি লেবু দুই টুকরো কেটে কনুইয়ে ভালো করে রাব করুন তারপর ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটি তিনদিন অন্তর ব্যবহার করুন, দেখবেন কনুইয়ের কালো ভাব চলে যাবে।

  • আর্মপিঠের সুস্থতা বজায় রাখতে

রোজ দিনের ব্যস্ত জীবনে সবাই নিট অ্যান্ড ক্লিন থাকার চক্করে সবার আগে বলি হয় আমাদের ত্বকে থাকা অবাঞ্চিত লোমগুলো। একদল বিশেজ্ঞদের মতে এই লোম অবাঞ্চিত, অন্যদের মতে এই গুলি দরকারী। তবে ক্রমাগত ওয়াক্স করার পর আমাদের আর্মপিঠ কালো হতে থাকে এবং অনেক রাফ হয়ে যায়। তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আলুর রসের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে ভালো করে রাব করুন, তাতে এই কালো ভাব দূর হবে এবং ত্বকের দুছ মেনটেন হবে, অবাঞ্চিত লোম হওয়া বন্ধ হবে, দুর্গন্ধ দূর হবে। ত্বকের সুস্থতা বজায় থাকবে।

  • দাঁতের হলুদভাব দুর করতে

কয়েকফোটা লেবুর রসের মধ্যে কিছুটা বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। এবার অ্যালুমিনিয়ামের ফয়েলর টুকরো নিয়ে তাতে এই মিশ্রণ লাগিয়ে নিন। এবার দাঁতে এই ফয়েলটিকে চেপে আটকে দিন। এরপর ২০ মিনিট এভাবে রেখে দিন। তারপর ভালো করে মুখ ধুয়ে নিন। এই ভাবে ২ দিন অন্তর ব্যবহার করুন। দাঁতের হলদে ভাব চলে যাবে।

এইবার ভেতর থেকে সুস্থ থাকার টিপস

 এক গ্লাস জলে ১টি লেবুর সম্পূর্ণ রস মিশিয়ে নিন। এরপর সেই জলটির স্বাদ এমনই হবে যে পান করাটা দুস্কর হবে। তবে চেষ্টা করে আধ ঘন্টার মধ্যে ওই জল শেষ করুন। এই জলটি আপনাকে ক্যালোরি বার্ণ করতে, চনমনে থাকতে, মেদ কমাতে এবং ভেতর থেকে সুস্থ রেখে ত্বকের বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করবে। ত্বকে রিংকেলস কমাবে, বয়স জনিত ছাপ এবং অবাঞ্চিত দাগ হওয়া ভেতর থেকে আটকাবে। যা আপনাকে সুস্থ ও সতেজ অনুভব করাবে।

]]>