struggling – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 29 Nov 2021 17:19:51 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png struggling – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Australian cricket Board: অ্যাসেজ সিরিজ শুরুর আগে মহাফাঁপড়ে অজি ক্রিকেট বোর্ড https://ekolkata24.com/sports-news/australian-cricket-board-is-struggling-to-find-a-keeping-option Mon, 29 Nov 2021 17:19:51 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12821 Australian cricket Board
Sports desk: চলতি বছরের ডিসেম্বরে ৮ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে অ্যাসেজ সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে। ইতিমধ্যেই ইংল্যান্ড ক্রিকেট টিম গাব্বার মাটিতে এসে অনুশীলন শুরু করে দিয়েছে, কেননা প্রথম টেস্ট ম্যাচ হচ্ছে ব্রিসবেনের গাব্বায়।

কিন্তু ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (Australian cricket Board) পড়েছে মহা ফাঁপড়ে টিম পেইন ইস্যুতে। পেইনের বিরুদ্ধে 2017 সালে একজন মহিলা সহকর্মীর কাছে পাঠানো যৌনতাপূর্ণ টেক্সট ম্যাসেজ পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে, ফলে চলতি মাসের শুরুতে অধিনায়কের পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন টিম পেইন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলে টিম পেইন ছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।

এখনও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অ্যাসেজ সিরিজে জন্য দল ঘোষণা করেনি। তবে পেইনের জায়গায় ফাস্ট বোলার প্যাট কামিন্স অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন এবং প্রাক্তন অধিনায়ক তথা ব্যাটসম্যান স্টিভ স্মিথকে সহ-অধিনায়ক পদে কাজ করবেন তা অফিসিয়ালি ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া বোর্ড। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া এখনও নতুন কিপার ঘোষণা করেনি।

প্রাথমিকভাবে অ্যাসেজের জন্য অস্ট্রেলিয়া দলে একমাত্র উইকেটরক্ষক ছিলেন টিম পেইন এবং নির্বাচনের জন্য যোগ্য ছিলেন। কিন্তু ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে দল ঘোষণা না করা পর্যন্ত তিনি (পেইন) খেলা থেকে অনির্দিষ্টকালের বিরতি নিচ্ছেন।

এই অবস্থায় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অ্যাসেজ সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার কিপার কে হবে এই ইস্যুতে জস ইঙ্গলিস এবং অ্যালেক্স ক্যারির নাম উঠে আসছে৷ ডানহাতি ব্যাটসম্যান জস ইঙ্গলিস অস্ট্রেলিয়ার পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী দলের একজন সদস্য ছিলেন, কিন্তু টুর্নামেন্টে একটিও ম্যাচ খেলেননি এবং এখনও তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়নি।

বছর 26’র ইঙ্গলিস অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকি 45 টি প্রথম-শ্রেণীর ম্যাচে 34.03 গড়ে 2,246 রান করেছেন, তিনটি সেঞ্চুরি যা গত বছরের শেফিল্ড শিল্ডে করেছিলেন। 30 বছর বয়সী অ্যালেক্স ক্যারির এখনও টেস্ট ফর্ম্যাটে অভিষেক হয়নি, তবে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে 45 টি একদিনের আন্তজার্তিক ক্রিকেট এবং 38টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার অভিঞ্জতা রয়েছে।

এদিকে, অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তী ক্রিকেটার রিকি পন্টিং, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট এবং শেন ওয়ার্ন জস ইঙ্গলিসের সমর্থনে আওয়াজ তুলেছে। কিংবদন্তী ক্রিকেটারদের পাশে এসে দাঁড়ানো নিয়ে জস ইঙ্গলিসের প্রতিক্রিয়া,”আপনি এটিতে খুব বেশি পড়তে চান না কারণ তারা সিদ্ধান্ত নেয় না।” ইঙ্গলিস আরও বলেন,”কিন্তু তাদের জন্য আমার সম্পর্কে কিছু সত্যিই চমৎকার জিনিস বলতে শুনতে ভালো লাগে।”

এখন অ্যাসেজ সিরিজ শুরুর আগে অস্ট্রেলিয়ার কিপিং গ্লাভস পড়ে কে নামবে তা পুরোটাই নির্ভর করছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া নির্বাচক কমিটির সিদ্ধান্তের ওপর। আপাতত কিপিং গ্লাভসের দৌড় চলছে অ্যাসেজের আগে জস ইঙ্গলিসের সঙ্গে অ্যালেক্স ক্যারির মধ্যে তা জলের মতো পরিষ্কার।

]]>
দারিদ্রতাকে ডজ করেই বিশ্বসেরা হয়েছেন এই রোনাল্ডো https://ekolkata24.com/offbeat-news/lucky-9-the-struggling-life-of-world-greatest-number-9 Wed, 22 Sep 2021 20:04:41 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5315 বিশেষ প্রতিবেদন: দারিদ্রতাকে হার মানিয়ে তিনি পাঠিয়েছেন বিপক্ষের জালে। তিনি রোনাল্ডো লুইস নাজারিও। সর্বকালের সেরা নাম্বার নাইন।

১৯৭৬ সালের ২২ সেপ্টেম্বর রিও ডি জেনেইরোর হতদরিদ্র ঘরে জন্ম হয় রোনাল্ডোর। বাবা নেলিও নাজারিও দি লিমা ও মা সোনিয়া দোস সান্তোস বারাতার। জন্মের পর ছেলের নাম রেজিস্ট্রেশন করার টাকাও নেই। সেটা করতে অনেক সময় লেগেছিল। রোনাল্ডোর বয়স তখন ১১। তার বাবা মায়ের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। পড়াশোনা তো অনেক দূরের কথা, দু-মুঠো খাবার জোগাড় হওয়া দায়। হাত পাতেননি কারও কাছে।

ব্রাজিলে যার কিছু না থাকে তার কাছে ফুটবল থাকে। সেটাই ছিল রোনাল্ডোর কাছে। সেটাকে সম্বল করেই শুরু হয় দারিদ্রতাকে হার মানানোর লড়াই। খেলতে শুরু করেন স্ট্রিট ফুটবল। আর কে না জানে সাম্বার দেশের রোনাল্ডো মানে ‘বল দখল তো গোল দখল’। সেটাই করতে শুরু করেন ব্রাজিলের স্ট্রিট ফুটবল প্রতিযোগিতাগুলিতে। ধীরে রাস্তা থেকে সুযোগ মেলে স্থানীয় ক্লাবে। শুরু হয় খেপ খেলা।

Ronaldo Luis Nazario

স্থানীয় ক্লাব সাও ক্রিস্তোভাও-এ খেলার সময় ব্রাজিলের ঘরোয়া লিগের বিখ্যাত ক্রুইজেরো ক্লাবের নজরে আসেন। জীবনের গতিপথ পালটে যায় এখানেই। ২৫শে মে, ১৯৯৩ সালে মাত্র ১৬ বছর ‘মিনাস গেরিয়াস চ্যাম্পিয়ন্সশিপে’ ক্যালডেন্সের হয়ে পেশাদার ফুটবলে রোনাল্ডোর অভিষেক হয়। প্রথম নজরে আসেন ৭ নভেম্বর ১৯৯৩ সালে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব বাহিয়ার বিপক্ষে এক ম্যাচে একাই ৫ গোল করে।

বদলে যায় জীবন। ক্রুইজে থেকে ডাচ ক্লাব পিএসভি হয়ে ১৭ মিলিয়ন ডলারে পিএসভি থেকে বার্সেলোনায়। প্রথম সিজনেই করেন ৪৯ ম্যাচে ৪৭ গোল। বার্সার হয়ে জেতেন উয়েফা কাপ,কোপা ডেল রে,সুপার কোপা ডি ইস্পানা। পরে খেলেছেন ইন্টার মিলান , রিয়েল মাদ্রিদের , এসি মিলনের মতো বড় ক্লাবে।

কিন্তু যে কিশোরের দল তাঁর ফুটবল দেখে ভক্ত হয়েছেন সেটা কিন্তু এই ক্লাব ফুটবল নয়। ব্রাজিলের জার্সিতে তাঁর করা একের পর এক গোল দেখে। ডি বক্সে তাঁর পায়ে বল মানে গোল।

Ronaldo Luis Nazario

আন্তর্জাতিক ফুটবলে খুব কম ফুটবলারই রোনাল্ডোর মত এতটা সফল হয়েছেন। ফুটবল বিশ্বকাপের ইতিহাসে মাত্র তিনজন ফুটবলার দুইটি ভিন্ন টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ গোলদাতা ও সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন, রোনাল্ডো তাদের একজন। ফুটবলে মাত্র একজন খেলোয়াড়ই বিশ্বকাপের দুটি ভিন্ন টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ গোলদাতা এবং সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন।

১৯৯৪ সালের মাত্র ১৭ বছর বয়সেই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনার সাথে আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে ব্রাজিলের আন্তর্জাতিক ফুটবল দলের হয়ে রোনাল্ডোর অভিষেক হয়। ১৯৯৪ সালে আইসলেন্ডের সাথে তিনি ব্রাজিলের হয়ে প্রথম গোল করেন। এখনও পর্যন্ত ব্রাজিলের হয়ে পেলের পর সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনি। করেছেন ৯৮ ম্যাচে ৬২টি গোল।

১৯৯৭ কোপা আমেরিকার সেরা খেলোয়াড় ছিলেন। ৯৯-এর কোপায় হয়েছিলেন সর্বোচ্চ গোলদাতা। ব্রাজিলের তিনটি ইন্টারন্যাশনাল শিরোপা জয়ে জয়ে দুবারই টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়, দুবার সর্বোচ্চ গোলদাতা, একবার রানার্স আপ, এবং যে তিনটি ফাইনাল খেলেছেন তাঁর প্রত্যেকটিতেই গোল করেছেন। ১৯৯৪ বিশ্বকাপের জয়ী দলের সদস্য তিনি। ১৯৯৮ ফাইনাল এবং ২০০২ এ ব্রাজিলের বিশ্ব জয়ের অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি। আর ফাইনালের সেই দুই গোল। অলিভার কান, যিনি অপ্রতিরোধ্য এক দেওয়াল হয়ে উঠেছিলেন প্রত্যেক স্ট্রাইকারের বিরুদ্ধে , সেই তিনি দু’দুবার হার মানেন রোনাল্ডোর কাছে। চারটে বিশ্বকাপ খেলে তিনবার ফাইনাল, দুবার বিশ্বকাপ জয়। নিজে করেছেন ১৫টা গোল। কার আছে এমন রেকর্ড?

আর এই কারণেই তিনি ফুটবলের ইতিহাসের সর্বকালের সেরা নাম্বার নাইন। সর্বকালের সেরা স্ট্রাইকার বললেও ভুল হবে না। ১৭ বছর ধরে বিপক্ষের রক্ষণভাগকে বোকা বানিয়ে যিনি এত গোল করেছেন তাঁকে সেরা স্ট্রাইকার কেন বলা হবে না? দু’টি বিশ্বকাপ, দু’টি কোপা আমেরিকা, দু’বার ব্যালন ডি’অরের সঙ্গে পেয়েছেন তিন বার ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার। ২০১১ সালের ৭ জুন, ব্রাজিলের সাও পাওলোতে রোমানিয়ার বিরুদ্ধে এক আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলে আন্তর্জাতিক ফুটবলে নিজের বর্ণাঢ্য কেরিয়ারের সমাপ্তি টানেন তিনি।

]]>