Successful – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 11 Dec 2021 20:27:58 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Successful – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Successful Bengali Actors: বলিউডে প্রশংসিত ৫ টলিউড অভিনেতা-অভিনেত্রী কে কে? https://ekolkata24.com/entertainment/5-successful-bengali-actors-and-actresses-in-bollywood Sat, 11 Dec 2021 20:27:58 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14520 বায়োস্কোপ ডেস্ক, কলকাতা: বাংলা চলচ্চিত্র জগতের শিল্পীরা (Bengali actors) বিভিন্ন ভাবে নিজেদের প্রতিভার প্রদর্শন করে বাংলার নাম উজ্জ্বল (successful)করেছেন অতীতে। সম্প্রতি টলিউডের কয়েকজন অভিনেতা ও অভিনেত্রী নিজেদের ছাপ রেখেছেন বলিউডেও।

ওটিটি প্ল্যাটফর্মে বা বড়পর্দায় তাদের দৃষ্টান্তমূলক কর্মক্ষমতার প্রশংসায় মুখর গোটা দেশ। জেনে নেওয়া যাক এমন কয়েকজন তারকার কথা:

Bengali Actors parambrata

১. পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়
নয় বছর আগে সুজয় ঘোষ পরিচালিত কাহিনী ছবির মাধ্যমে তার বলিউডে পদার্পণ। এরপর তিনি গ্যাং অফ ঘস্ট, ইয়ারা সিলি সিলি এর মতো আরো কয়েকটি বলিউড ছবিতে অভিনয় করেছেন। তবে সম্প্রতি ২০১৮ সালে অনুষ্কা শর্মা পরিচালিত পরী ও বুলবুল ছবির মাধ্যমে তিনি দেশ জুড়ে প্রশংসিত হয়েছেন।

swastika ২. স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়
জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজ পাতাল লোকের মাধ্যমে কদিন আগেই বলিউডে পা রেখেছেন বাংলার সুন্দরী। বেশ দীর্ঘ চরিত্র না হলেও, বেশ প্রভাবশালী একটি চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায় তাকে। এরপর সুশান্ত সিং রাজপুতের শেষ ছবি দিল বেচারাতেও বেশ প্রশংসা কুড়োতে দেখা যায় তাকে।

swasta chatterjee in Bob Biswas

৩. শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় 
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়কে টলিউডের অন্যতম প্রতিভাশালী অভিনেতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বছর নয়েক আগে কাহিনী ছবিতে বব বিশ্বাস নামে এক সিরিয়াল কিলারের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায় তাকে। ছবিতে তার অভিনয় বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। এরপর স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের বিপরীতে দিল বেচারাতেও অভিনয় করতে দেখা যায় তাকে।

Jishu Sengupta in mardani

৪. যীশু সেনগুপ্ত 
তালিকার সমস্ত তারকাদের মধ্যে যীশু সেনগুপ্ত সবচেয়ে বেশি বলিউড ছবির সাথে কাজ করেছেন। ২০০৫ সালে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস: দ্য উনফর্গটেবল হিরো ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন তিনি। দীপিকা পাডুকোন, রাণী মুখার্জী, বিদ্যা বালানের মতো অভিনেত্রীদের বিপরীতে কাজ করেছেন তিনি। তার অভিনীত জনপ্রিয় ছবিগুলির মধ্যে কয়েকটি হলো: বরফি, মানিকর্নিকা, মর্দানি ইত্যাদি।

Paoli Dam in kali

<

p style=”text-align: justify;”>৫. পাওলি দাম 
কালি নামে একটি ছবির মাধ্যমে বলিউডের গ্ল্যামার দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন পাওলি। এরপর আনুষ্কা শর্মা প্রযোজিত বুলবুল ছবিতে খলনায়িকার চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায় তাকে। ছবিতে তার অভিনয় বেশ প্রশংসিত হয়েছিল।

]]>
ভূমি থেকে আকাশ স্বল্প পাল্লার মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ করল DRDO https://ekolkata24.com/uncategorized/drdo-successful-flight-test-of-vertical-launch-short-range-surface-to-air-missile Tue, 07 Dec 2021 15:30:10 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13995 News Desk: ভূমি থেকে আকাশে একটি স্বল্প পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের সফল (surface to air missile) উৎক্ষেপণ করল ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন বা ডিআরডিও (DRDO)। মঙ্গলবার ওড়িশার চাঁদিপুর (Chandipur coast) উপকূলে দেশীয় প্রযুক্তিতে (Indeginious) তৈরি এই ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করা হয়।

অত্যন্ত কম উচ্চতায় নির্ভূল একটি বৈদ্যুতিন লক্ষ্যে আঘাত হানে এই মিসাইল। মাটির অত্যন্ত কাছ দিয়ে মিসাইলটি উৎক্ষেপিত হওয়ায় পরিবেশবিদ ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সকলেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। পরিবেশ এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোনও সমস্যা হচ্ছে কিনা সে বিষয়টি দেখভাল করছিলেন তাঁরা।

এদিন ভূমি থেকে আকাশ স্বল্পপাল্লার এই মিসাইলটির সফল উৎক্ষেপণের পর ডিআরডিওর প্রত্যেক কর্মীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। ডিআরডিও ছাড়া ভারতীয় নৌবাহিনীর সদস্যদেরও অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি। রাজনাথ এদিন বলেন, স্বল্প পাল্লার ভূমি থেকে আকাশ মিসাইলটির উৎক্ষেপণ সফল হওয়ায় দেশের প্রতিরক্ষা শক্তি আরও মজবুত হল। দেশের প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীরা আরও একবার তাঁদের প্রতিভার পরিচয় দিলেন। এজন্য তাঁদের কোনও প্রশংসাই যথেষ্ট নয়। এঁদের হাত ধরেই দেশ এগিয়ে যাবে।

DRDO Successful Flight Test of Vertical Launch Short Range Surface to Air Missile

ডিআরডিও-র চেয়ারম্যান ডক্টর সতীশ রেডিও এদিনের সফল উৎক্ষেপণের পর সংস্থার প্রতিটি সদস্যকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এর ফলে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারত আরও একধাপ এগিয়ে গেল। উন্নত দেশগুলির সঙ্গে ভারতের আজ আর বিশেষ কোনও পার্থক্য নেই। দেশের নৌবাহিনীর জন্য প্রয়োজনীয় অস্ত্রশস্ত্র যে এ দেশেই তৈরি করা সম্ভব সেটা প্রমাণ হল।

এদিনের উৎক্ষেপণ পর্ব পর্যবেক্ষণ করতে নৌবাহিনী এবং ডিআরডিও-র শীর্ষ কর্তারা চাঁদিপুরে উপস্থিত ছিলেন। দেশের প্রথম সারির একাধিক প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীও চাঁদিপুরে হাজির হন। এই অত্যাধুনিক স্বল্পপাল্লার মিসাইলটির প্রথম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ হয়েছিল চলতি বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি। এই মিসাইলটি চূড়ান্ত কার্যকারিতা পরখ করতে মঙ্গলবার আরও একবার উৎক্ষেপণ করা হয়। বলাই বাহুল্য এদিনের উৎক্ষেপণ সফল হয়েছে।

কূটনৈতিক মহল মনে করছে, ভারতের এই সাফল্যে চিন ও পাকিস্তানের উদ্বেগ আরও বাড়বে। কারণ সম্প্রতি দক্ষিণ চিন সাগরে আধিপত্য দেখাচ্ছে বেজিং। বিষয়টি ভালো চোখে দেখছে না ভারত। পাশাপাশি অরুণাচল প্রদেশ, লাদাখের মত সীমান্ত সংলগ্ন এলাকাতেও চিন রীতিমতো আগ্রাসন দেখাচ্ছে। এ ধরনের আগ্রাসন রুখতে এই স্বল্প পাল্লার মিসাইলটি বিশেষ কার্যকরী হবে।

কূটনৈতিক মহলের অনুমান, সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভারত যেভাবে একের পর এক সফল যুদ্ধাস্ত্র তৈরি করে চলেছে তাতে আগামী দিনে ভারতের আর অন্য কোনও দেশ থেকে যুদ্ধাস্ত্র আমদানি করার প্রয়োজন হবে না। নিজেদের প্রয়োজনমতো অস্ত্র তারা নিজেদের দেশেই তৈরি করে নেবে। বরং আগামী দিনে আন্তর্জাতিক অস্ত্রবাজারে প্রতিযোগিতায় নামবে ভারত। এই কাজে সাফল্যের জন্য ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার প্রতিরক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ অনেকটাই বাড়িয়েছে। বিশেষ করে ভারতে তৈরি কর বা মেক ইন ইন্ডিয়ার মতো কর্মসূচি চালু করেছে সরকার।

]]>
করোনার বিরুদ্ধে লড়তে ৭৭.৮ শতাংশ সফল Covaxin https://ekolkata24.com/uncategorized/covaxin-is-7-8-percent-successful-in-fighting-corona Fri, 12 Nov 2021 17:07:16 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11077 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: ভারতের দুটি সংস্থা করোনার টিকা তৈরি করেছে। যার মধ্যে ভারত বায়োটেকের (bharat biotek) কোভ্যাকসিন (Covaxin) অন্যতম। সম্প্রতি প্রথম সারির বিজ্ঞান সংক্রান্ত পত্রিকা ‘ল্যানসেটে’ (lancet) প্রকাশিত এক লেখা থেকে জানা গিয়েছে, করোনার বিরুদ্ধে কোভ্যাকসিন ৭৭.৮ শতাংশ কার্যকরী।

ল্যানসেটে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে জানানো হয়েছে, টিকার দু’টি ডোজ নেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই শরীরে অ্যান্টিবডি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। গবেষকদের দাবি, চলতি বছরের মে মাসের মধ্যে যারা দুটি টিকা নিয়েছেন এমন ২৪ হাজারেরও বেশি মানুষের উপর এই পরীক্ষা চালানো হয়েছে। ওই পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ১৮ থেকে শুরু করে ৯৭ বছর বয়সি কোনও মানুষই কোভ্যাকসিন নিয়ে কোনোওরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (side effect) আক্রান্ত হননি। কারও মৃত্যু হওয়া তো দূরের কথা।

সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও (who) কোভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র দিয়েছে। এতদিন হু কোভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র না দেওয়ায় ভারতীয়রা সমস্যায় পড়েছিলেন। কারণ হু-র স্বীকৃতি না থাকায় একাধিক দেশ কোভ্যাকসিন নেওয়া ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্ট দেশে প্রবেশের অনুমতি দিত না। দীর্ঘ টালবাহানার পর শেষ পর্যন্ত কোভ্যাকসিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে হু। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওই সিদ্ধান্তের পর আমেরিকা (america), অস্ট্রেলিয়া (australia) কোভ্যাকসিন নেওয়া ব্যক্তিদের উপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তা তুলে নেয়।

এরইমধ্যে ল্যানসেটে প্রকাশিত গবেষণার রিপোর্ট কোভ্যাকসিন সম্পর্কে মানুষকে আরও বেশি আশান্বিত করেছে। তাঁরা মনে করছেন, কোভ্যাকসিন নেওয়া থাকলে করোনার হাত থেকে অনেকটাই রক্ষা পাওয়া যাবে। ল্যানসেটের ওই গবেষকরা পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, কোভ্যাকসিন প্রাপকদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। সর্বোপরি এই টিকায় কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর নেই। তাই ১৮ বছরের উর্ধ্বে যে কোনও ব্যক্তি নিশ্চিন্তে কোভ্যাকসিন নিতে পারেন।

]]>
পর্ণগ্রাফির রঙিন জগৎ ছেড়ে সাধারণ জীবিকায় সফল পাঁচ নীল-তারকা https://ekolkata24.com/offbeat-news/five-successful-adult-movie-heroine-leaving-the-world-of-adult-movie-to-make-a-living Fri, 22 Oct 2021 18:13:51 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8749 বায়োস্কোপ ডেস্ক: ইন্টারনেটের আবির্ভাব ডিভিডির গণ্ডি পেরিয়ে পর্ণগ্রাফি এখন সমস্ত প্রাপ্তবয়স্কদের নেশাতুর করে রেখেছে গোটা পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তরে। যদিও পর্ণগ্রাফি ওয়েব দুনিয়ায় দর্শককে এক রঙিন মায়াজালে বাঁধতে পারে অনায়াসেই, তবু পর্নস্টারদের জীবিকা ও জীবনকে ঘিরে মানুষের মনে জমে আছে চাপা কলঙ্কবোধ আর ঘৃনা।

আজকাল, মানুষের জন্য তাদের জীবদ্দশায় তাদের কর্মজীবন পরিবর্তন করা খুবই সাধারণ একটা ব্যাপার। পর্ণ শিল্পের ক্রিয়া কুশলীদের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নেই। বিশ্বজুড়ে এমন পর্ণ শিল্পীর অভাব নেই যারা এই রঙিন জগতে বিপুল জনপ্রিয়তা পাওয়ার পরেও, জীবনের একটি পর্যায়ে এসে পেশার দিক পরিবর্তনের পথ বেছে নিয়েছে। দেখে নেওয়া যাক এমন কিছু মহিলাদের গল্প, যারা তাদের প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার ত্যাগ করেছেন এবং বিপুল সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছেন একটি ভিন্ন পেশা বেছে নেওয়ার জন্য।

Mia-Khalifa

১. মিয়া খলিফা
লেবাননের বংশোদ্ভূত অভিনেত্রী কয়েক বছর আগে পর্নহাব সহ বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইটে সবচেয়ে পর্নস্টার হিসাবে স্থান পেয়েছিলেন। কিন্তু তার শিল্পের জন্য সমালোচনার সম্মুখীন হওয়ার পর নাটকীয়ভাবে তিনি পর্ণগ্রাফি ছেড়ে চলে যান। খ্রিস্টান হিসেবে বেড়ে ওঠা মিয়া, তার ভিডিওর বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তার পর আইএসআইএস এবং অন্যান্য ইসলামপন্থী চরমপন্থীদের কাছ থেকে মৃত্যুর হুমকি পেতে থাকেন। এর পরেই ইন্ডাস্ট্রি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন মিয়া বলে জানা যায়। তারপর থেকে, মিয়া একজন ক্রীড়া ধারাভাষ্যকারের পদে নিযুক্ত হন কিন্তু তিনি স্বীকার করেছেন যে ইন্ডাস্ট্রি ছাড়ার পর তার পক্ষে ‘স্বাভাবিক’ চাকরি খুঁজে পাওয়া কঠিন ছিল।

Eva-Angelina

২. ইভা এঞ্জেলিনা
পুরস্কার প্রাপ্ত আমেরিকান পর্ণ শিল্পী ইভা মাত্র ১৮ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিতে পদার্পণ করেন। ২০১৯ সালে তিনি হঠাৎই ইন্ডাস্ট্রি ছাড়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। এরপর তিনি ফ্লোরিডার সেন্ট পিটার্সবার্গ ফায়ার ডিপার্টমেন্টের সাথে ফায়ার ফাইটার হিসেবে নিযুক্ত হন।

Britney-de-la-Mora

৩. ব্রিটনি ডেলা মোরা
ব্রিটনি সাত বছর ধরে পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেছেন এবং তার পর্ণগ্রাফির ক্যারিয়ারের শীর্ষে প্রতি মাসে ৩০ হাজার ডলার আয় করেছেন বলে অনুমান করা হয়। নাটকীয় ভাবে ইন্ডাস্ট্রিজ ছাড়ার পর তিনি ও তার স্বামী একটি চার্চের মিনিস্টারের পদে নিযুক্ত হন।

Tiffany-Milan

৪. টিফানি মিলান
পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশের আগে ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিকে গর্জিয়াস লেডিস অফ রেসলিং (GLOW) এর সদস্য হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলেন টিফানি। তিনি দুই বছরের ব্যবধানে ১০০ টিরও বেশি কামোত্তেজক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এবং এমনকি তার নিজস্ব চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থাও চালু করেছেন, যা একটি নারীবাদী তির্যকতার সাথে প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্র নির্মাণ করে। ইন্ডাস্ট্রি ছাড়ার পর তিনি একজন লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যক্তিগত তদন্তকারী হিসেবে নিজের পেশা বেছে নিয়েছেন।

Mary-Carey

৫. মেরি ক্যারে
মেরি প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্র জগতে একটি অত্যন্ত পরিচিত মুখ। তবে ২০০৭ সালে তিনি পর্ণগ্রাফির দুনিয়া ছেড়ে জীবনের নতুন দিশা সন্ধানের সিদ্ধান্ত নেন। ২০২০ এর শুরুর দিকে একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টের মাধ্যমে মেরি জানান যে তিনি বক্সিংয়ের জগতে পদার্পণ করতে চান।

]]>
ইঞ্জিনিয়ার থেকে কবি: দেরীতে শুরু করেও পৌঁছেছিলেন সাফল্যের শিখরে https://ekolkata24.com/offbeat-news/a-engineer-became-a-successful-poet-jatindranath-sengupta Fri, 17 Sep 2021 17:37:34 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4867 বিশেষ প্রতিবেদন: ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার। রীতিমত চাকরি করতেন। সেই মানুষটার মধ্যেই কোথাও যেন লুকিয়ে ছিল অন্য এক শিল্প সত্বা। ইঞ্জিনিয়ার থেকে হয়ে গেলেন বিখ্যাত কবি। তিনি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত।

১৯১১, শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি লাভ করেন যতীন্দ্রনাথ। প্রথমে নদীয়া জেলাবোর্ড ও পরে কাশিমবাজার রাজ-এস্টেটের ওভারসিয়ার হন। চাকরির পাশাপাশি তিনি সাহিত্য চর্চাও শুরু করেন খুব অল্পকালের মধ্যেই কবি হিসেবে খ্যাতি ও প্রতিষ্ঠা অর্জন করেন। সমাজ ও সমকাল তাঁর কাব্যের বিষয়বস্ত্ত। ভাষার মধ্যে তর্ক, কটাক্ষ ও প্রচ্ছন্ন পরিহাস তাঁর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য।

দর্শন ও বিজ্ঞান উভয় দৃষ্টিকোণ থেকেই তিনি ছিলেন দুঃখবাদী, আর এই দুঃখবাদ তাঁর কাব্যের মূল সুর। প্রকৃতি ছলনাময়ী, জীবন দুঃখময়, সুখ অনিত্য ও ক্ষণিকের এই দৃষ্টিকোণ থেকে তিনি জগৎ-সংসারকে দেখেছেন। কোনোরূপ ভাববাদের বশবর্তী হয়ে নয়, বরং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও বাস্তব পর্যবেক্ষণ থেকে তিনি দুঃখ ও নৈরাশ্যের চিত্র এঁকেছেন।

তাঁর প্রকাশিত বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ গুলির মধ্যে অন্যতম মরীচিকা (১৯২৩), মরুশিখা (১৯২৭), মরুমায়া (১৯৩০), সায়ম (১৯৪০), ত্রিযামা (১৯৪৮), নিশান্তিকা (১৯৫৭) এবং কবিতা-সংকলন অনুপূর্বা (১৯৪৬)। যতীন্দ্রনাথের মতে মানুষের জীবনের প্রথমার্ধ অবিরত দ্বন্দ্ব-সংঘাতের মধ্য দিয়ে নিদারুণ দুঃখ-কষ্টে অতিবাহিত হয়, দ্বিতীয়ার্থে অপরাধ জরা-ব্যাধি ভারাক্রান্ত অবসন্নতা নেমে আসায় রাত্রির অন্ধকার-সদৃশ অনিশ্চয়তার মধ্যে কাটে।

প্রেম, প্রকৃতি বা ঈশ্বর মানবজীবনের দুঃখের দহনজ্বালা ও নৈরাশ্যের অবসন্নতা দূর করতে পারে না। তাঁর বিশ্বাস ছিল ঈশ্বর স্বয়ং দুঃখময়, ঈশ্বরের বার্তা মানুষের জন্য কোনও কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। জগৎ যেমন তেমনই থাকে; প্রেম বলে কিছু নেই, চেতনাই জড়কে সচল করে।

যতীন্দ্রনাথের ভাষা আবেগমুক্ত ও যুক্তিসিদ্ধ। তিনি সরাসরি বিষয়ের প্রকাশ ঘটান। তবে অন্ত্যপর্বের কাব্যগুলিতে তাঁর রোম্যান্টিক বিহবলতা ও চাঞ্চল্য প্রকাশ পায়।

মহাত্মা গান্ধীর জীবনদর্শন ও রাজনীতিতে তিনি বিশ্বাসী ছিলেন। তাঁর জীবনদৃষ্টিতে মানবতাবাদ ও দরিদ্র শ্রমজীবী মানুষের প্রতি গভীর মমতা লক্ষণীয়। শেষ বয়সে তিনি ম্যাকবেথ, ওথেলো, হ্যামলেট, কুমারসম্ভব ইত্যাদি অনুবাদ করেন। ১৯৪৯ সালে ‘বিপ্রতীপ গুপ্ত’ ছদ্মনামে তিনি স্মৃতিকথা নামে আত্মজীবনী প্রকাশ করেন।

]]>