Susmita Dev – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Tue, 23 Nov 2021 14:55:12 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Susmita Dev – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Tripura: ‘মানসিক বিকারগ্রস্ত’ নেতা বিজেপির কবর খুঁড়ছে: সুদীপ বর্মণ https://ekolkata24.com/uncategorized/tripura-ex-health-minister-sudip-roy-barman-attacked-cm-biplab-deb-again Tue, 23 Nov 2021 14:55:12 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12139 News Desk: পুর নির্বাচনে লাগাতার সন্ত্রাসের প্রতিবাদে ভালো কিছুর জন্য ভোট দিতে আবেদন করলেন ত্রিপুরার (Tripura) প্রাক্তন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায়বর্মণ। তাঁর আবেদন, বিজেপির তকমাধারী হামলাকারীদের প্রতিহত করে ভোট দিন। তিনি বলেন, আগে রাজ্যে উৎসবের আবহে ভোট হতো।

বিজেপি বিধায়ক সুদীপ রায়বর্মণ সরাসরি তাঁর দলের উর্ধ্বতন কিছু নেতার কড়া সমালোচনা করেছেন। ইঙ্গিতে তিনি বলেন, এমন এক নেতা আছেন যাঁর ত্রিপুরা সম্পর্কে কোনও অভিজ্ঞতা নেই। শিশুসুলভ আচরণ করছেন তিনি। সুদীপবাবু নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের কড়া সমালোচনা করেছেন বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণ মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে দীর্ঘসময় ত্রিপুরা থেকে দূরেই ছিলেন বিপ্লব দেব।

আগরতলা পুরনিগম ভোট ও নগর পঞ্চায়েত ভোটে লাগামছাড়া সন্ত্রাসের পরপর ঘটনায় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ কোনও কাজেই আসেনি। অভিযোগ, শাসক বিজেপি আশ্রিত হামলাকারীরা বিরোধী সিপিআইএম, টিএমসি ও কংগ্রেস প্রার্থী, সমর্থকদের রুখতে মরিয়া। বিরোধীরা সরব নির্বাচনী সন্ত্রাস নিয়ে।

tripura

ভোট সন্ত্রাস নিয়ে সুদীপ রায় বর্মণ সরব। তিনি বলেন, রাজ্যে এমন এক নেতা আছেন যিনি বিজেপির কবর খুঁড়ছেন নিজেই। উড়ে এসে জুড়ে বসা এই নেতা বাম আমলের ‘হুলিগান’দের ব্যবহার করে ভোটে জিততে মরিয়া। এতে ক্ষতি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি ও বিজেপিরই। আগামী দিন দলের পক্ষে ভয়ঙ্কর এই রাজ্যে।

সাংবাদিক বৈঠকে সুদীপবাবুর অভিযোগ, পুলিশ প্রশাসন ইচ্ছাকৃত নীরব ভূমিকা নিচ্ছে। তারা চাইছে এই রাজ্যে আবার বাম শাসন। যে টানা ২৫ বছর সিপিআইএমের শাসন চলেছিল, তাকে সরিয়েই বিজেপি সরকার গড়েছে উন্নত পরিষেবা দিতে। তবে কিছু নেতার ভূমিকা বামেদের পথ প্রসস্ত করছে।

আগরতলা পুর নিগম নির্বাচনের আগেই সুদীপ রায় বর্মণের কড়া আক্রমণে ত্রিপুরা রাজ্য বিজেপিতে প্রবল শোরগোল। মনে করা হচ্ছে ফের তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরতে চলেছেন সুদীপবাবু।

সুদীপবাবুর সাংবাদিক বৈঠকের পরেই টিএমসি সাংসদ ও ত্রিপুরার দায়িত্বে থাকা সুস্মিতা দেব বলেন, সুদীপ দা একজন দায়িত্বপূর্ণ, গুরুত্বপূর্ণ নেতা। একধাপ এগিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, সাহস থাকলে সুদীপবাবুকে বহিষ্কার করুক বিজেপি।

ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সমীর রঞ্জন বর্মণের পুত্র সুদীপ রায়বর্মণ। তিনি দীর্ঘ সময় কংগ্রেসের বিধায়ক। টানা বাম আমলে দাপুটে কংগ্রেস নেতা। তবে গত বিধানসভা ভোটের আগে সুদীপবাবু সহ ততকালীন বিরোধী দল কংগ্রেসের বিধায়করা টিএমসিতে যোগ দেন। রাজ্যে টিএমসি হয়েছিল ক্ষনিকের জন্য বিরোধী দল। এরপর বিধানসভা ভোটের আগে সুদীপবাবু সহ সেই বিধায়করা বিজেপিতে চলে যান। বিরোধী দল থেকে পরিবর্তনের ভোটে ত্রিপুরায় সরকার গড়ে বিজেপি। আর সিপিআইএম হয় প্রধান বিরোধী দল।

রাজ্যে বিজেপি আইপিএফটি জোট সরকারের আমলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হন সুদীপবাবু। তবে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে বিধানসভা ও বাইরে সরব ছিলেন তিনি। তাঁকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী।

]]>
Tripura: ‘ভোটে সন্ত্রাস’ নিরাপত্তা দিক সরকার, সুপ্রিমকোর্টে অস্বস্তিতে BJP https://ekolkata24.com/uncategorized/tripura-election-clash-supreme-court Thu, 11 Nov 2021 14:12:55 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=11020 News Desk: ত্রিপুরায় আসন্ন পুর নির্বাচনে রাজনৈতিক আক্রমণ ‘লাগামছাড়া’।বিরোধীদের এমনই অভিযোগকে মান্যতা দিয়ে নির্বিঘ্নে প্রচার ও নিরাপত্তার জন্য রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। সুপ্রিম নির্দেশে প্রবল অস্বস্তিতে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব।

তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সুস্মিতা দেবের আবেদনকে মান্যতা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সাংসদ আবেদনে বলেন, ত্রিপুরায় লাগামছাড়া রাজনৈতিক হামলা চলছে তৃণমূল প্রার্থী ও সমর্থকদের উপরে। সেই আবেদনের ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্ট ত্রিপুরা সরকারকে ভোট নির্বিঘ্নে করার নির্দেশ দিয়েছে। বিচারপতি  ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় জানান, সরকারকে শান্তিপূর্ণ ভাবে প্রচার চালানোর যথাযথ দায়িত্ব নিতে হবে। কাউকে প্রচারে বাধা দেওয়া যাবে না।

ত্রিপুরায় গত বিধানসভা ভোটে টানা ২৫ বছরের বাম শাসনের পতন হয়। সরকার গড়ে বিজেপি ও আইপিএফটি জোট। ২০১৮ সাল সেই বিধানসভা ভোটের গণনার দিন থেকে প্রবল রাজনৈতিক হামলা শুরু হয়। দেশজুড়ে বারবার আলোচিত হয়েছে বিরোধী সিপিআইএম ও কংগ্রেসের উপর ত্রিপুরার রাজনৈতিক হামলা। এরপর লোকসভা, পঞ্চায়েত ভোটেও রাজনৈতিক সন্ত্রাস চালানোয় অভিযুক্ত হয়েছে বিজেপি।

আসন্ন পুর ও নগর পরিষদ ভোটে শতাধিক আসনে বিজেপি বিনা প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতায় জিতেছে। অভিযোগ, বিরোধী দল সিপিআইএম সহ কংগ্রেস, টিএমসি কোনও দলই এই আসনগুলিতে প্রার্থী দিতে পারেনি।বিভিন্ন আসনে প্রার্থী দিয়েও তৃণমূল কংগ্রেস ও সিপিআইএম নাম প্রত্যাহার করেছে।

পুর নির্বাচনে মূল লড়াই হচ্ছে আগরতলা পুর নিগমে। বিজেপি ও সিপিআইএমের মধ্যে বোর্ড দখলের লড়াই। তবে টিএমসি ও কংগ্রেস প্রার্থী দিয়েছে। ভোট ২৫ নভেম্বর। ২৮ নভেম্বর গণনা।

বিরোধী সিপিআইএমের অভিযোগ, পুর ও নগরপরিষদ ভোটে রাজ্য জুড়ে সন্ত্রাস চালাচ্ছে বিজেপি। আক্রান্ত বাম সমর্থক ও প্রার্থীদের বাড়ি যান প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও বিরোধী দলনেতা মানিক সরকার।

বিরোধী দলনেতা মানিকবাবু জানিয়েছেন, বিজেপি সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে ভোট সন্ত্রাস চালাচ্ছে। গত নির্বাচনের আগে যে বাড়ি বাড়ি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বিজেপি তা পূরণে ব্যর্থ। সরকার পতনের মুখে।

]]>
ত্রিপুরা: মমতার টার্গেট কংগ্রেস ভোট! সন্তোষমোহন কন্যা সুস্মিতায় আপ্লুত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর পরিবার https://ekolkata24.com/uncategorized/tmc-game-planing-on-tripura-upcoming-assembly-election Thu, 02 Sep 2021 08:00:05 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3641 #Susmita Dev
নিউজ ডেস্ক: বাবার ভূমিকায় কন্যা! এমনই মনে করছে ত্রিপুরার রাজনৈতিক মহল। এই রাজ্য ও অসমের একসময়ের জবরদস্ত সাংসদ সন্তোষমোহন দেব কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে কংগ্রেসের অন্যতম স্তম্ভ ছিলেন। তিনিই ত্রিপুরায় প্রথমবার বাম সরকার হটিয়ে কংগ্রেসকে ক্ষমতা আনেন। সেই সন্তোষমোহন কন্যা সুস্মিতা দেব এখন আবেগ রাজনীতি হাতিয়ার করেছেন বলে শাসক বিজেপি ও বিরোধী সিপিআইএমের কটাক্ষ।

ত্রিপুরায় গত নির্বাচনগুলিতে তৃণমূলের প্রাপ্তি ০.৩ শতাংশ ভোট। এই শক্তি নিয়েই একক সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজেপি ও রাজ্যে টানা ২৫ বছরের সরকারে থাকা সিপিআইএমের বিরুদ্ধে লড়তে নেমেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷

ত্রিপুরায় তৃণমূল কংগ্রেসের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে এখনও পর্যন্ত উত্তর পূর্বাঞ্চলের যে হেভিওয়েট মুখ টিএমসি ব্যবহার করছে তিনি প্রয়াত সন্তোষমোহন দেবের কন্যা সুস্মিতা। অসমের শিলচর থেকে দুবারের কংগ্রেস সাংসদ সুস্মিতা দেব সম্প্রতি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন কলকাতায়। এর পরেই তাঁকে ত্রিপুরায় পাঠান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷

আগরতলা পৌঁছেই সুস্মিতা দেব পুরনো দল কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বার্তা দিয়েছেন। মনে করা হচ্ছে, কংগ্রেসের ভোটব্যাংকটি তৃণমূল কংগ্রেসের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য নিয়েই যেন সুস্মিতা দেব দেখা করলেন প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী সুধীররঞ্জন মজুমদারের স্ত্রী ও পরিবারের অন্যান্যদের সঙ্গে।

তাৎপর্যপূর্ণ, সন্তোষমোহন দেব ত্রিপুরার সাংসদ থাকাকালীন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সুধীরবাবু। অসমের বরাক উপত্যকার শিলচরের নেতা সন্তোষমোহন দেব ও সুধীররঞ্জন মজুমদারের মধ্যে সখ্যতা ছিল। সুস্মিতা দেব জানান, বাবার সঙ্গে পুরনো সম্পর্কের কারণেই আমি সুধীরবাবুর বাড়ি এসেছি। নেহাত সৌজন্য সাক্ষাৎ নয়, রাজনৈতিক কৌশলই এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে আগরতলা ও কলকাতার রাজনৈতিক মহল। সন্তোষমোহন দেব অসমের শিলচর থেকে ৫ বার ও ত্রিপুরা থেকে ২ বার সাংসদ হন। ইন্দিরা গান্ধীর পরিবারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ শিলচরের দেব পরিবার। সেই সূত্রে সন্তোষমোহন হয়েছিলেন কেন্দ্রীয় ভারি শিল্পমন্ত্রী। তাঁর নেতৃত্বে ১৯৮৯ সালে ত্রিপুরায় প্রথম বামফ্রন্ট সরকারের পতন হয়। ক্ষমতা হারার কিংবদন্তি সিপিআইএম নেতা নৃপেন চক্রবর্তী। মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন সুধীররঞ্জন মজুমদার।

প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন আগরতলার গান্ধীঘাট এলাকায়। সেখানেই যান সুস্মিতা দেব। তিনি বলেন, প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী সুধীর রঞ্জন মজুমদারের পরিবারের সাথে দেখা করাটা হলো ব্যক্তিগত সাক্ষাৎ। কারণ উনার পিতা ত্রিপুরা রাজ্যে তৎকালীন সময়ের সাংসদ ছিলেন। বর্তমানে ত্রিপুরা রাজ্যে যে সন্ত্রাসের বাতাবরণ চলছে তার তীব্র নিন্দা জানান তিনি।

সুস্মিতা দেব বলেছেন, গণতন্ত্রের দেশে সকলের অধিকার আছে রাজনীতি করার। জনগণের স্বার্থে যা করার তা করবেন তিনি। ত্রিপুরার স্বার্থে সুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি আরও বলেন, স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসতে পারেন কংগ্রেসের নেতৃত্ব এবং কর্মীরা। তাদের সঠিক সম্মান দেওয়া হবে। তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে ত্রিপুরা রাজ্যের মূল শত্রু হলো বিজেপি। কংগ্রেসেরও শত্রু বিজেপি। রাজ্যের মাটিতে তৃণমূল কংগ্রেসকে প্রতিষ্ঠা করতে ত্রিপুরার রাজনৈতিক আবেগ ও চাহিদা বুঝতে চান দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলে জানান সুস্মিতা দেব।

পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ছিলেন সুস্মিতা দেবের সঙ্গে। তিনি বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সুনামির ঝড় ত্রিপুরা রাজ্যের মাটিতে আছড়ে পড়তে শুরু করেছে। বিজেপি’র বিদায় ঘন্টা বেজে গেছে বলে জানান তিনি। তিনি বিজেপি বিধায়ক ও প্রাক্তন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সুদীপ রায় বর্মনকে মমতা শিবিরে ফের ফিরে আসার আহ্বান জানান।

]]>
ত্রিপুরা: সন্তোষ মোহনের নেতৃত্বে বাম হটিয়ে কংগ্রেস সরকার গড়েছিল, সুস্মিতায় বাজি মমতার https://ekolkata24.com/uncategorized/tmc-leader-susmita-dev-hints-alliance-with-congress-in-tripura-assembly-election Wed, 01 Sep 2021 16:29:07 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3609 #Tripura
নিউজ ডেস্ক: পিতা সন্তোষমোহন দেব পাঁচবার অসমের শিলচরের সাংসদ। দুবার ত্রিপুরা থেকে নির্বাচিত। তাঁর নেতৃত্বেই কংগ্রেস ত্রিপুরায় হারিয়েছিল কিংবদন্তি সিপিআইএম নেতা নৃপেন চক্রবর্তীর নেতৃত্বে চলা বামফ্রন্ট সরকারকে। গান্ধী পরিবার ঘনিষ্ঠ প্রয়াত সন্তোষ মোহনের কন্যা সুস্মিতাকে এবার আগরতলার রাজনৈতিক মাঠে বাজি ধরলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বুধবার ত্রিপুরায় পৌঁছান সন্তোষ মোহন কন্যা সুস্মিতা দেব। তিনি সদ্য কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। আগরতলায় সাংবাদিক সম্মেলনে সুস্মিতা দেব রাজ্যে আসন্ন বিধানসভার ভোটে কংগ্রেসের সঙ্গে জোটের ইঙ্গিত দিয়েছেন।

সূত্রের খবর, ত্রিপুরায় কংগ্রেসের যে ভোটব্যাংক রয়েছে সেটির দিকে নজর তৃণমূল কংগ্রেসের। ফলে প্রয়াত সন্তোষ মোহন দেবের কন্যাকে আগরতলার রাজনৈতিক লড়াইয়ে নামিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।

বুধবার আগরতলায় সাংবাদিক সম্মেলন করেন সুস্মিতা দেব। তিনি বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে সংগঠন মজবুত করতে ত্রিপুরায় এসেছেন। এর পরেই তাঁর ইঙ্গিত জোটের দিকে। সুস্মিতা দেব জানিয়েছেন আসন ভাগাভাগি নিয়ে যার সঙ্গে চূড়ান্ত রফা হবে তাদেরই জোটে নেওয়া হবে। কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেসের মূল রাজনৈতিক শত্রু বিজেপি।

অসমের বরাক উপত্যকা থেকে ত্রিপুরার রাজনীতিতে নেমেই সদ্য তৃণমূলী হওয়া সুস্মিতা দেবের ইঙ্গিত এ রাজ্যেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে মা মাটি মানুষের সরকার তৈরি হবে আগামী বিধানসভা নির্বাচনে।

সদ্য কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন অসমের বরাক উপত্যকার জবরদস্ত নেত্রী সুস্মিতা দেব। তিনি উত্তর পূর্বাঞ্চলের অন্যতম বাঙালি নেত্রী। সুস্মিতা তৃণমূলে আসার পরেই ধারণা করা হচ্ছিল ত্রিপুরা বিধানসভার ভোটে তাঁকে নামাতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আগরতলায় পৌঁছে সুস্মিতা জানিয়েছেন, মমতাদি যে পতাকা হাতে দিয়েছেন তাই নিয়ে ত্রিপুরায় লড়াই করব। অসমের বাংলাভাষী এলাকা বরাক উপত্যকার কাছাড় জেলার তাবড় নেত্রী সুস্মিতা। শিলচর থেকে দুবারের সাংসদ ছিলেন। গত লোকসভা ভোটে তিনি পরাজিত হন। কংগ্রেসের সর্বভারতীয় মহিলা শাখার নেত্রী ছিলেন।

]]>