প্রাক-টুর্নামেন্ট ফেভারিটদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেওয়ার পরে কপিল দেব বলেছেন, “খেলোয়াড়রা যখন দেশের হয়ে খেলার চেয়ে আইপিএল খেলতে পছন্দ করে, তখন আমরা কী বলতে পারি? আমি বিশ্বাস করি যে প্রত্যেক খেলোয়াড়ের তাদের দেশের হয়ে খেলায় গর্ববোধ করা উচিত।” কপিল দেব ভারতকে (India) ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জয়ে নেতৃত্ব দিয়ে চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন।
১৯৮৩ ভারতের (India) বিশ্বকাপ জয়ী দলের অধিনায়ক অত্যন্ত জোরের সঙ্গে বলেন, “আমি বিশ্বাস করি যে আপনার জাতীয় দল প্রথমে আসা উচিত এবং তারপরে ফ্র্যাঞ্চাইজি বা অন্য কোনও দল।” নিউজিল্যান্ড (New Zealand) আফগানিস্তানকে(Afghanistan) হারিয়ে গ্রুপ ২ থেকে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে জায়গা করে নেওয়ার পরে ভারত (India) রবিবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়েছে।
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বিরাট কোহলির দল ফেভারিট টিম হিসাবে টুর্নামেন্টে গিয়েছিল। আফগানিস্তান (Afghanistan) এবং স্কটল্যান্ডকে (Scotland) পরাজিত করেছিল কিন্তু অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল, কেননা আগেই চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান (Pakistan) এবং নিউজিল্যান্ডের (New Zealand) কাছে লজ্জার এবং হতাশাজনক পারফরম্যান্স টিম ইন্ডিয়ার (India) ‘অন্তর্জলি যাত্রার’ পথকে সুগম করে তুলেছিল।
১৫ অক্টোবর দুবাইতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ শেষ হওয়ার মাত্র দুই দিন পরে ভারতীয় (India) খেলোয়াড়রা জাতীয় ক্রিকেট দলের প্ল্যাটফর্মে একত্রিত হয়। সঙ্গে খেলোয়াড়দের কোভিড -১৯ প্রটোকল মেনে নিভৃতবাসে থাকতে হয়েছিল।
৬২ বছর বয়সী কপিল দেব ভারতীয় (India) ক্রিকেট বোর্ডকে নিশানা করে বলেছেন, “আমি বলছি না সেখানে ক্রিকেট খেলবেন না (ফ্রাঞ্চাইজিগুলির জন্য) তবে ভবিষ্যতের জন্য তাদের ক্রিকেট (সূচি) আরও ভাল পরিকল্পনা করা এখন বিসিসিআইয়ের দায়িত্ব।”
কিংবদন্তি ভারতীয় (India) ক্রিকেটার কপিল দেব আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে বলেছেন, “এই পরাজয় থেকে আমরা যা শিখতে পারি তা হল যে ভুলগুলো হয়েছে তার পুনরাবৃত্তি না করা। এটাই সবচেয়ে বড় শিক্ষা।”
প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই ‘বিরাট’ ভারতের (India) অকাল বিদায় নিয়েছে চলতি টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে। এমন আবহে টিম ইন্ডিয়ার খোলনলচে পরিষ্কারের এটাই সেরা সময় তা দেশের প্রাক্তন ক্রিকেটারেরা এক বাক্যে সহমত। এখন বিসিসিআই এবং ভারতের (India) নব নিযুক্ত হেড কোচ রাহুল দ্রাবিড় কত দ্রুত ক্ষত মেরামত করে, বেলাইন হওয়া টিম ইন্ডিয়াকে (India) ট্র্যাকে ফিরিয়ে আনতে পারে এমনই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড়িয়ে।
]]>বুধবার বিরাটের কথায়, অশ্বিন চার বছর পর সাদা বলের ম্যাচ খেলেছেন এবং তিনি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের ৬৬ রানের জয়ের একজন কারিগর, যা তাদের সেমিফাইনালে পৌঁছানোর ক্ষীণ সম্ভাবনাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল।
ভারত অধিনায়ক বলেন “অ্যাশের প্রত্যাবর্তন সবচেয়ে বড় ইতিবাচক ছিল, এটি এমন একটি জিনিস যার জন্য তিনি সত্যিই কঠোর পরিশ্রম করেছেন।” ম্যাচের পরে সাংবাদিকরা কোহলিকে জিজ্ঞাসা করেছিল জয়ের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার কী ছিল। টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক বিরাট কোহলি বলেন, “তিনি (অশ্বিন) আইপিএলেও এই নিয়ন্ত্রণ এবং ছন্দ দেখিয়েছেন। তিনি একজন উইকেট-টেকার এবং একজন স্মার্ট বোলারও।”
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে জুনে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন অশ্বিন। অবশেষে প্রায় সাড়ে চার মাস পর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ম্যাচে মাঠে নামেন। রহস্য স্পিনার বরুণ চক্রবর্তীর বাঁ-কাফের পেশিতে সমস্যা তৈরি হওয়ার পরে তাকে(অশ্বিন) প্রথম একাদশে রাখা হয়েছিল।
]]>এই নিয়ে ভারতের প্রাক্তন কিংবদন্তী ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar) নিজের অভিমত মঙ্গলবার সোশাল মিডিয়াতে তুলে ধরে বলেন, “নিউজিল্যান্ড ডিসিপ্লিন বোলিং করেছে সঙ্গে ফ্লিড সেটিং ভীষণ ভাল ছিল। ফলে সহজে স্ট্রাইক রোটেশন করা যাচ্ছিল না এবং বাউন্ডারি আসছিল না। সেই কারণে আমাদের ব্যাটসম্যানরা বিগ ওয়ান (বড় শট) খেলতে শুরু করে।”
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারত প্রথম একাদশে দুই পরিবর্তন করে, দলে ইশান কিশান এবং শার্দূল ঠাকুরকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দেশের ক্রিকেট মহল দ্বিধা বিভক্ত এই দুই পরিবর্তন নিয়ে। কেউ বলছেন এটা পরীক্ষামূলক পরিবর্তন ছিল, আবার কারুর মতে এটা ফোর্স চেঞ্জ ছিল। মাস্টার ব্লাস্টারের মতে, নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে দুই পরিবর্তন ‘ফোর্স চেঞ্জ’ ছিল। নিজের মতের স্বপক্ষে কারণ ব্যাখায় বলেন,”সূর্যর ব্যাক প্রবলেম ছিল। ফলে রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে ইশান দলে আসে।ইশান ওপেনার হিসেবে ভাল। কেননা, দুটো আইপিএলের ম্যাচে এবং বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে ইশান কিশান ‘এক্সক্লুসিভ স্ট্যাট’ দিয়েছিল। আমার কাছে এই পরিবর্তন প্রত্যাশিত ছিল।
ক্রিকেটের ভগবান বলেন,” কেউ আনফিট হলে ইশান আসবে এটাই স্বাভাবিক, তাই আমি মোটেও সারপ্রাইজ হইনি, প্রথম একাদশে ইশান কিশানের নাম দেখে।”
যেভাবে বিগ ওয়ান(বড় শট) নিতে গিয়ে কিউইদের বিপক্ষে কেএল রাহুল,রোহিত শর্মা,বিরাট কোহলি, ঋষভ পহ্ন আউট হয়েছে ওই আউট হওয়ার পরিবেশ এবং পরিস্থিতির মূল্যায়ন করতে গিয়ে সচিন তেন্ডুলকর বলেন,
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ইশান কিশানের ব্যাটিং ছাড়াও কেএল রাহুল,রোহিত শর্মা,বিরাট কোহলি এমনকি ঋষভ পহ্নের ব্যাটিং’র দিকে নজর রাখলে দেখা যাবে কেএল রাহুল ডিপ স্কোয়ার লেগে ক্যাচ আউট, রোহিত এনং বিরাট লঙ অনে ক্যাচ আউট হয়েছিল। মুচকি হেসে সচিন এই প্রসঙ্গে বলেন,” প্রতিবার ওপর দিয়ে মারতে গেলে নির্ভুল হতে হয়, না হলে মূল্য চোকাতে হয়।”
সচিন বিষয়টাকে আরও সহজভাবে বোঝাতে গিয়ে বলেন,”এই আউটের কারণ হিসেবে আমি (সচিন) বলবো সিঙ্গলস সহজে আসছিল না।নিউজিল্যান্ড ডিসিপ্লিন বোলিং করার পাশাপাশি ফ্লিড সেটিং ভীষণ ভাল করেছিল। ফলে সহজে যেভাবে স্ট্রাইক রোটেট করা হয়ে থাকে তা হচ্ছিল না, বাউন্ডারি পাওয়া যাচ্ছিল না। সেই কারণে আমাদের ব্যাটসম্যানরা বারে বারে বড় শট নেওয়ার ঝুঁকি নিতে শুরু করে। আর বড় শট যখন ক্লিক না করে তখন, উইকেট হারিয়ে যায়।”
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারতের হারের ময়নাতদন্ত করতে গিয়ে সচিন তেন্ডুলকর যেভাবে নিখুঁত ভাবে ম্যাচ বিশ্লেষণ করেছেন মঙ্গলবার, তা এককথায় বাইশ গজে ডানহাতে ব্যাট ছাড়াও শুধু দুরন্ত তাই’ই নয়, এক্সক্লুসিভ।
]]>রবিবার সন্ধ্যায় দীর্ঘ সময় ঝুলে থাকার পর ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি হতে চলেছে বাইশ গজে। বিশেষজ্ঞদের মতে ভারত-পাক ক্রিকেট ম্যাচের মতো এত উত্তেজনাপূর্ণ খেলা ক্রিকেটে আর হয় না। সর্বাধিক লাভবান ক্রিকেট ম্যাচ হয় দুই দেশের মধ্যে।
আর কয়েক ঘন্টা পরেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লড়াইয়ে নামতে চলেছে ভারত ও পাকিস্তান। দীর্ঘ কয়েক বছর পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলতে নামছে ভারত। উত্তেজনাপূর্ণ সেই ম্যাচ শুরুর আগেই চাঞ্চল্যকর মন্তব্য করলেন যোগগুরু রামদেব। যোগগুরু পরিষ্কার জানালেন ভারত ও পাকিস্তানের ক্রিকেট ম্যাচ জাতীয় স্বার্থবিরোধী।
নাগপুর বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের কাছে এই মন্তব্য করেছেন রামদেব। কী কারণে তিনি এই মন্তব্য করেছেন তার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন। যোগগুরু বলেছেন, ক্রিকেট খেলা আর সন্ত্রাসের খেলা এই দু’টো কখনওই একসঙ্গে চলতে পারে না। পাকিস্তান যদি আমাদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলবে বলে মনে করে তবে তাদের আচরণ বদলাতে হবে।
ইসলামাবাদ একদিকে জঙ্গিদের মদত দেবে, নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে জঙ্গিদের ভারতে অনুপ্রবেশে সাহায্য করবে, আবার আমাদের সঙ্গে খেলতেও চাইবে এ দু’টো কখনওই একসঙ্গে হয় না। যে দেশ এ ধরনের ভূমিকা পালন করে, যারা নিরন্তর অন্যের ক্ষতি করে চলে তাদের সঙ্গে খেলার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। তাই পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার সিদ্ধান্তকে দেশ বিরোধী বলা যেতেই পারে। আগে পাকিস্তান নিজেদের চরিত্র বদলাক। জঙ্গিদের মদত দেওয়া বন্ধ করুক। জঙ্গি দমনে এগিয়ে আসুক। তারপর না হয় ওদের সঙ্গে খেলা যাবে।
জঙ্গিদের মদত দেওয়া পাকিস্তানের বরাবরের অভ্যাস। জঙ্গিরা কখনওই একটা নির্দিষ্ট দেশ ও কালের গণ্ডির মধ্যে আটকে থাকে না। পাকিস্তানের মদত পুষ্ট জঙ্গিরা শুধু ভারতের জন্য নয় গোটা বিশ্বের ক্ষেত্রেই বিপদজনক। তাই এমন একটি দেশের সঙ্গে খেলার কোনও দরকার নেই।
নাগপুরে থাকা রামদেবকে বলিউডের মাদক নিয়েও প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়। এক প্রশ্নের উত্তরে রামদেব বলেন, বলিউডের যে সমস্ত তারকা গোটা দেশের তরুণ প্রজন্মের আদর্শ তাঁরাই মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছেন। এই সমস্ত তারকারাই তো মাদকের নেশাকে প্রকাশ্যে আনছেন। তাঁদের দেখেইতো দেশের তরুণ প্রজন্ম এগোবে। এই মাদকাসক্ত তারকাদের থেকে কী শিখবে দেশের নবীন প্রজন্ম। তাই বলিউড তারকাদের আচরণে আরও সংযত হতে হবে। মনে রাখতে হবে তাঁদের দেখেই শিখবে দেশের যুব সম্প্রদায়। তাঁরা যদি ভাল আচরণ করেন তবে যুব সম্প্রদায়ও সেটাই শিখবে। কিন্তু তাদের এই ঘৃণ্য আচরণ দেখে যুব সম্প্রদায় কী শিখবে? তাই বলিউড তারকাদের আরও সচেতন হতে হবে। তাঁরা সচেতন হলে সেটা দেশের পক্ষেই মঙ্গলের।
]]>২০০৭ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানসবার্গে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ আয়োজিত হয়েছিল।টসে জিতে মহেন্দ্র সিংহ ধোনি প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।ওপেনার গৌতম গম্ভীর প্রেস্টিজিয়ার্স এই ফাইনালে দুরন্ত ব্যাটিং করেছিলেন। ৫৪ বলে ৭৫ রানের ঝড়ো ব্যাটিং ভারতকে শক্ত ভিতের ওপরে শুধু দাঁড় করিয়ে দেয় শুধু তাইই নয়, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতকে বড় স্কোর করার লক্ষ্যেও এগিয়ে দেয়।ভারতীয় ইনিংসের শেষের দিকে রোহিত শর্মা ব্যাট হাতে বাইশ গজে ঝলসে ওঠে। রোহিতের ১৬ বলে ৩০ রান, ভারতকে ২০ ওভারে ১৫৭ রানের বড় স্কোর তুলে দিয়ে পাকিস্তানকে কড়া চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়।
#OnThisDay in 2007!
The @msdhoni-led #TeamIndia created history as they lifted the ICC World T20 Trophy.
![]()
Relive that title-winning moment
![]()
pic.twitter.com/wvz79xBZJv
— BCCI (@BCCI) September 24, 2021
জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ইরফান পাঠানের ঘাতক বোলিং’র সামনে পড়ে ভ্যাবাচেকা খেয়ে যায়। ১৬ রানে ৩ উইকেট তুলে নিয়ে ইরফান পাঠান পাক ব্যাটিং লাইন আপের মেরুদণ্ড ভেঙে ফেলেন। পাকিস্তানের স্কোর তখন ৬ উইকেটে ৭৭ রান। কিন্তু একা কুম্ভ হয়ে দূর্গ রক্ষা করতে নেমে পড়েন মিসবা উল হক। মিসবা একা নিজের কাঁধে ভর করে পাকিস্তানের ইনিংস গোছানোর কাজে মন দেন,সঙ্গে ম্যাচকে শেষ পর্যন্ত এগিয়ে নিয়ে যান,ফলে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনাল রোমাঞ্চকর হয়ে ওঠে।
শেষ ওভারে পাকিস্তানকে জেতার জন্য ১৩ রানের দরকার ছিল।ক্যাপ্টেন ধোনি সেই সময়ে সকলকে চমকে দিয়ে জোগিন্দর শর্মার হাতে বল তুলে দেন,শেষ ওভার করার জন্য।পাকিস্তান এবং ভারতের জয়ের মাঝে শুধু মিসবা ছিল,কেননা পাকিস্তান ৯ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল।নন স্ট্রাইকার হিসেবে ছিলেন মহম্মদ আসিফ। জোগিন্দর শর্মা প্রথম ডেলিভারি ওয়াইড হয়েছিল। আর পরের বলে মিসবা উল হক লম্বা ছক্কা হেঁকে পুরো ভারতের শ্বাস আটকে দিয়েছিল।
পাকিস্তানকে জেতার জন্য ৪ বলে ৬ রানের দরকার ছিল।কিন্তু এই জায়গাতেই মিসবা উল হক ভুল শট খেলে ফেলেছিলেন,যে কারণে ভারত প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে যায়। জোগিন্দর শর্মার বলে মিসবা স্ক্রুপ শট খেলে বসেন।বল হাওয়ায় ভাসতে থাকে এবং শ্রীসন্থ বল লক্ষ্য করে বলের নীচে দাঁড়িয়ে সহজ ক্যাচ তালুবন্দী করে ফেলতেই ভারত প্রথম আইসিসি টি-২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে যায়।মিসবা উল হক এই ম্যাচে ৩৮ বলে ৪৩ রান করেন,এর মধ্যে ওভার বাউন্ডারি ছিল চারটে।
]]>