Taslima Nasrin – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 16 Oct 2021 14:58:20 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Taslima Nasrin – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Bangladesh: ‘জামাতে ইসলামি ক্ষমতায় থাকলেও এত হিন্দু নির্যাতন হত না’, তসলিমার বিতর্কিত পোস্ট https://ekolkata24.com/uncategorized/attack-on-hindus-of-bangladesh-taslima-writes-controversial-facebook-post Sat, 16 Oct 2021 14:58:20 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7918 নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপূজায় পরপর মন্দিরে হামলা, তান্ডব ও মৃত্যুর জেরে বিতর্কের মুখে পড়েছে বাংলাদেশ সরকার। তবে ফেসবুক পোস্টের ছত্রে ছত্রে বাংলাদেশ সরকার, সে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রবল আক্রমণ করলেন নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিনের (Taslima Nasrin)। তিনি এখন ভারতে আছেন। এই প্রতিবেদনের কিছু অংশ তসলিমা নাসরিনের ফেসবুক পোস্ট ভিত্তিতে প্রকাশ করেছে www.ekolkata24.com

তসলিমা নাসরিন লিখেছেন, “আফগানিস্তান, পাকিস্তান, জিহাদিস্তান । জিহাদিস্তানের অফিসিয়াল নাম এখনও অবশ্য বাংলাদেশ। এই তিন স্তান সমানে সমান পাল্লা দিয়ে চলছে। যুগ যুগ ধরে পরিকল্পিত ভাবে হিন্দু নির্যাতন চলছে জিহাদিস্তানে। গত তিন দিনে এই নির্যাতন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এর সম্পূর্ণ দায়ভার সরকারের। সম্পূর্ণ দোষ কওমি- কাম-জিহাদি মাতা হাসিনার। তিনিই দেশে জিহাদি পয়দা করেছেন। তিনিই দেশে হিন্দুর নিরাপত্তা নষ্ট করেছেন। বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির শাসনামলেও এত হিন্দু নির্যাতন হয়নি, যত হয়েছে হাসিনার আওয়ামি লীগের আমলে। মনে হয় জামাতে ইসলামি ক্ষমতায় থাকলেও এত হিন্দু নির্যাতন হতো না।”

তসলিমা নাসরিনের ফেসবুক পোস্ট ঘিরে বাংলাদেশে ফের বিতর্ক চরমে। কারণ, এই পোস্টে তিনি সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর হামলার জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারকে পুরো দায়ি করেছেন। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধেও এমন মন্তব্য করেছেন যা বিতর্ক আরও উস্কে দিল।

তসলিমা তাঁর ফেসবুকে লিখেছেন, “হিন্দুদের দোষ দিয়ে দেশ জুড়ে হিন্দুদের অবাধে নির্যাতন করার উদ্দেশে হিন্দু দেবদেবীর কোলে কোরান রেখে এসেছে মুসলমানেরা, কোরানের ভেতর মাদকদ্রব্য ঢুকিয়ে পাচার করে রোহিঙ্গা মুসলমানেরা। এই কোরান অবমাননাকারী মুসলমানদের বিরুদ্ধে জিহাদিরা কোনও আওয়াজ ওঠায় না। অথচ কোরান অবমাননা করেছে হিন্দুরা, এই মিথ্যে দোষ দিয়ে হিন্দুর ঘর বাড়ি মন্দির ভেংগে ফেলা হয় । এসব কি হাসিনা জানেন না? সব জানেন। জেনেও তিনি হিন্দুদের কোনও নিরাপত্তা দেন না। বিশ্বকে বোকা বানাতে দু’একটা হিন্দুনির্যাতক জিহাদিকে গ্রেফতার করার ব্যবস্থা করবেন হাসিনা, তারপর দুদিন পর তাঁর সবকটা সন্তানকে চুপচাপ মুক্তি দিয়ে দেবেন।
এভাবেই চলছে হাসিনার জিহাদিস্তান।”

]]>
Taslima Nasrin: ‘পলাতক’ তসলিমার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার মামলায় চার্জশিট https://ekolkata24.com/uncategorized/bangladesh-counter-terrorism-unit-files-charge-sheet-against-taslima-nasrin Thu, 14 Oct 2021 15:00:20 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7650 নিউজ ডেস্ক: ‘ইসলাম বিদ্বেষ ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া’ অভিযোগ করে দায়ের করা একটি মামলায় নির্বাসিত বাংলাদেশি লেখিকা তলসলিমা নাসরিনের (Taslima Nasrin) বিরুদ্ধে চার্জশিড জমা দিল বাংলাদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল (সিটিটিসি) ইউনিট।

অভিযোগে বলা হয়, ফেসবুকে “ধর্ষকের কাছে নারীর কোন ধর্ম নাই” শিরোনামে লেখা একটি পোস্টে তসলিমা নাসরিন ইসলাম বিদ্বেষী মন্তব্য করেছেন। তার সেই লেখা উইমেন চ্যাপ্টার নামে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চালায় বাংলাদেশের কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগ। তাদের দেওয়া চার্জশিটে তসলিমা নাসরিনকে পলাতক দেখানো হয়েছে। বিতর্কিত বই লেখার অভিযোগে দীর্ঘ কয়েক দশক বাংলাদেশে আর থাকেননা তসলিমা। ১৯৯৪ সালে তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করেন। এখন তিনি ভারতে আছেন।

বিবিসি জানাচ্ছে, ধর্ম অবমাননার অভিযোগে তসলিমার বিরুদ্ধে যে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে তাতে আরও দুজনের নাম আছে। এরা হলেন, হলেন উইমেনচ্যাপ্টার ওয়েবসাইট সম্পাদক সুপ্রীতি ধর এবং ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সুচিস্মিতা সিমন্তী।

বিভিন্ন মিথ্যা কাহিনী তৈরি ও ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করার অভিপ্রায়ে লিপ্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে তিনজনের বিরুদ্ধে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাজমুল নিশাত জানিয়েছেন, তদন্ত করে আমরা তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছি।

]]>
রুমানা বিতর্কে মহুয়ার পাশে তসলিমা https://ekolkata24.com/uncategorized/taslima-nasrin-supports-mahua-in-rumana-debate Sat, 24 Jul 2021 09:14:39 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1268 নিউজ ডেস্ক: উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম স্থানাধিকারী রুমানা সুলতানার ধর্ম পরিচয় উল্লেখ করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন সংসদ সভাপতি মহুয়া দাস। যা নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। একজন ছাত্রীর ধর্মীয় পরিচয়কে গুরুত্ব দেওয়ায় সমালোচনায় বিদ্ধ করা হয় উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতিকে। তা নিয়ে সাফাইও দিয়েছেন মহুয়াদেবী। যদিও এই বিতর্কে মুহুয়া দাসের পাশেই দাঁড়ালেন বিশিষ্ট লেখিকা তসলিমা নাসরিন।

ধর্মের বিরুদ্ধে বরাবরই সরব হয়েছেন তসলিমা নাসরিন। যা নিয়ে অনেক জটিলতা হয়েছে তাঁর জীবনে। তারপরেও নিজের অবস্থানে অনড় থেকেছেন তিনি। ইসলাম এবং মুসলিমদের বিরুদ্ধেও বিভিন্ন সময়ে সরব হতে দেখা গিয়েছে লজ্জার লেখিকাকে। তবে রুমানা সুলতানার মুসলিম পরিচয় উল্লেখ করার ক্ষেত্রে ভুল কিছু দেখছেন না তিনি। যা নিয়ে সুবিস্তারে ব্যাখ্যা করে পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

তসলিমার কথায়, “নিগেটিভ কথার বেলায় মুসলিম শব্দটি ব্যবহার করা চলতে পারে, পজিটিভ কথার বেলায় মুসলিম শব্দটির ব্যবহার চলতে পারে না! বলতে হবে ‘রুমানা সুলতানা পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে।’ যেন রুমানা সুলতানা নামটা শুনে বোঝা যাবে না সে হিন্দু না মুসলিম! মুসলিম শব্দটি পজিটিভ বাক্যে ব্যবহার হোক। এতে মুসলিমরাও অনুপ্রাণিত হবে সামনে এগোতে। আর মুসলিম বিরোধীদেরও কিছুটা বোধোদয় হবে।”

শনিবার নিজের ফেসবুকের দেওয়ালে তিনি লিখেছেন-
মুসলিমরা নামাজ পড়ার জন্য রাস্তা ব্লক করে ট্রাফিক জ্যাম বাড়ায়, জনগণের অসুবিধে করে।
মুসলিমরা আত্মঘাতী বোমা হয়ে মানুষ খুন করে।
মুসলিমরা বোমাবাজি করে।
মুসলিমরা সন্ত্রাস করে।
মুসলিমরা বহুবিবাহ করে।
মুসলিমরা লাভ-জিহাদ করে।
মুসলিমরা আইন-বিরোধী ফতোয়া জারি করে। মানুষের মাথার মূল্য ধার্য করে।
মুসলিমরা মানবাধিকার বিরোধী।
মুসলিমরা নারীবিরোধী শরিয়া আইন বহাল রাখতে চায়।
মুসলিমদের কাছে মেয়ে বিয়ে দেওয়া যাবে না।
মুসলিমদের কাছে বাড়ি ভাড়া দেওয়া যাবে না।
এগুলো ঠিক আছে।

কিন্তু ‘একটি মুসলিম মেয়ে উচ্চ মাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে পাস করেছে’ বললে ঠিক নেই।
তাহলে তো মনে হচ্ছে নিগেটিভ কথার বেলায় মুসলিম শব্দটি ব্যবহার করা চলতে পারে, পজিটিভ কথার বেলায় মুসলিম শব্দটির ব্যবহার চলতে পারে না!

বলতে হবে ‘রুমানা সুলতানা পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে।’ যেন রুমানা সুলতানা নামটা শুনে বোঝা যাবে না সে হিন্দু না মুসলিম!
মুসলিম শব্দটি পজিটিভ বাক্যে ব্যবহার হোক। এতে মুসলিমরাও অনুপ্রাণিত হবে সামনে এগোতে। আর মুসলিম বিরোধীদেরও কিছুটা বোধোদয় হবে।

আমি বলতে চাই একটি মুসলিম মেয়ে পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে।
একটি মুসলিম মেয়ে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীর সম্মান অর্জন করেছে।
একদল মুসলিম মেয়ে শরিয়া আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে।
একদল মুসলিম ছেলে নারীর সমানাধিকারের পক্ষে মিছিল করছে।
একদল মুসলিম মেয়ে ময়দানে গিয়ে তাদের হিজাব আর বোরখা খুলে আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে।
একটি মুসলিম নভোচারি মেয়ে মঙ্গলগ্রহে পাড়ি দিচ্ছে।
একটি মুসলিম মেয়ে ভরত নাট্যম নৃত্য প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে।
একটি মুসলিম ছেলে ভালোবেসে এক হিন্দু মেয়েকে বিয়ে করেছে, বলেছে তোমার ধর্ম তুমি পালন করবে, আমার ধর্ম আমি।

]]>