The story – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 13 Nov 2021 20:09:51 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png The story – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 ১৯ বছরের বিপ্লবীর শেষ যাত্রায় যোগ দিয়েছিলেন প্রায় ৯ হাজার মানুষ https://ekolkata24.com/offbeat-news/the-story-of-freedom-fighter-uday-chanda-jain Sat, 13 Nov 2021 20:09:51 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11228 বিশেষ প্রতিবেদন: ভারতবর্ষের স্বাধীনতার জন্য ১৮৫৭ সালে শুরু হয়। ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ৯০ বছর ধরে এই যুদ্ধ চলে। ১৯৪২ এর আন্দোলনে বহু বীর শহীদ হয়। অন্যতম উদয়চন্দ জৈন। প্রাচীন মহাকৌশল ও আজকের মধ্যপ্রদেশের প্রাচীন আর প্রসিদ্ধ নগর মন্ডলা। মন্ডলার লোকজন অমর শহীদ উদয়চন্দ জৈন-এর কথা এখনও স্মরণ করে।

উদয়চন্দ জৈন মাত্র ১৯ বছর বয়সে বুকে ইংরেজদের গুলি খেয়ে স্বাধীনতার মার্গ প্রশস্ত করেন। উদয়চন্দ জৈন-এর জন্ম হয়েছিল ১০ ই নভেম্বর ১৯২২ সালে হয়। তার পিতার নাম ছিল ত্রিলোকচন্দ জৈন। তিনি তো মেধাবী ছাত্র ছিলেনই, সাথে নেতৃত্ব ও ক্ষমতার জন্য ছাত্র সংঘের প্রধান নেতৃত্বকারি বানানো হয় তাকে। ১৯৪২-এর আন্দোলন সারা দেশকে জাগ্রত করে তোলে। “করো ইয়া মারো” শ্লোগান সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছিল, তখন মন্ডলা নগরও পিছিয়ে থাকেননি। ১৪ আগস্ট ১৯৪২ সাল শ্রী মন্নুলাল মাদী ও মথুরা প্রসাদ যাদব-এর আহ্বানে জগন্নাথ হাই স্কুলের ছাত্ররা হরতাল শুরু করেন।

উদয়চন্দ জৈন দশম শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন। প্রসিদ্ধ স্বাধীনতা সংগ্রামী শ্রী গোপাল প্রসাদ তিওয়ারি তার স্মরণে লিখেছিলেন- ইংরেজের অত্যাচারে যখন লোকজন পালাতে শুরু করে তখন আমি উদয়চন্দ জৈনকে বলেছিলাম, এক উচু স্থানে গিয়ে লোকজনকে সামলাও আমি ভিড়ের মধ্যে ঢুকে লোকজনকে বোঝানোর চেষ্টা করি। এই ভাবে উদয়চন্দ জৈন এক উঁচু স্থানে গিয়ে দাড়ান ও পুরো শান্তিপূর্ণ ভাবে হরতাল পালন করতে বলেন। এবার লোকজন আবারো এক হয়ে তাদের শ্লোগান শান্তিপূর্ণ ভাবে দেন।

উচ্চ ইংরেজ জেলার পুলিশকে গুলি চালানোর আদেশ দেন। পুলিশ গুলি চালাতে শুরু করেন, আর গুলি উদয়চন্দ জৈন এর পেট চিরে শরীরে প্রবেশ করেন। উদয়চন্দ জৈন “ভারত মাতার জয়” বলে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। মাটিতে রক্তের নদী বয়ে যাচ্ছে, তখন পুলিশ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সমস্ত লোকজন হাসপাতালের দিকে রওনা হন। লোকজনেরা পুলিশের রক্তের পিপাসা হয়ে ওঠে।

উদয়চন্দ জৈন ১৯৪২-এর ১৫ ই আগস্ট পুরো রাত গুলির আঘাতে কাতরাতে থাকে, কিন্তু ১৬ ই আগস্ট বীরগতি প্রাপ্ত হন। উদয়চন্দ জৈন মরেও অমর হয়ে রইলেন। জেলা প্রতিনিধি গজাধর সিং তিওয়ারি উদয়চন্দ জৈন-এর পিতার কাছে গিয়ে বলেন চুপচাপ তার ছেলের অন্তিমসংস্কার করা হোক। ত্রিলোকচন্দ ধৃঢ়তা পূর্বক এর বিরোধিতা করেন। নগরের প্রসিদ্ধ উকিল শ্রী অসগর আলী ক্রমশ: মন্ডলা ও মহারাজপুর জনগন ও পুলিস প্রশাসকে আশ্বস্ত করেন, অন্তিম সংস্কার-এর এই আন্দোলনে হিংসা হবে না। হ্যাঁ, যদি পুলিস প্রশাসন এই অন্তিম যাত্রায় শামিল হন তবে দাঙ্গা ও খুনাখুনি থামানো যাবে না।

মণ্ডলার ইতিহাসে এমন অন্তিম যাত্রা কখনো বের হয় নি। সোনা যায় যে প্রায় ৯ হাজার লোকজন এই অন্তিম যাত্রায় শামিল হন। সেই সময় মন্ডলায় মাত্র ১২ হাজার গ্রামবাসী ছিল। মন্ডলায় তার নামে একটি স্কুল চালু করা হয়। ১৬ ই আগস্ট প্রতি বছর সেখানে মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এরই মাঝে তাকে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়।

]]>
Laxmi Puja: কোজাগরী পূর্ণিমায় লক্ষী ঘরে এসে কী বলেন? জেনে নিন https://ekolkata24.com/uncategorized/the-story-of-kojagari-laxmi-puja Tue, 19 Oct 2021 07:29:26 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8271 বিশেষ প্রতিবেদন: আবহাওয়া প্রতিকূল, ভীষণ দুর্যোগ চলছে। ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আগামীকাল, বুধবার লক্ষ্মীপুজো কিন্তু তিথি বিচারে ও নিশিযাম অনুযায়ী আজ মঙ্গলবারই বাঙালির ‘কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা’। জানেন কী লক্ষী কোজাগরী পূর্ণিমার দিন এসে কী বলেন? 

কোজাগর অর্থাৎ আশ্বিনী-পূর্ণিমা, এবারে অবশ্য দেরিতে হ‌ওয়ার জন্য কোজাগরী পূর্ণিমা কার্তিক মাসে ঠেকেছে। কথিত আছে, এই তিথিতে নিশিযামে লক্ষ্মীদেবী পৃথিবীতে নেমে এসে বলেন, “শুধুমাত্র নারিকেলের জল পান করে কোন মর্ত‍্যবাসী জেগে আছ ? এসো আমি তোমায় ধন-সমৃদ্ধি দান করব।”

ব্রহ্মার মানসপুত্র ভৃগুর ঔরষে ও দক্ষরাজ প্রজাপতির কন্যা খ্যাতির গর্ভে লক্ষ্মী দেবীর জন্ম। লক্ষ্মীর দুই ভাইয়ের নাম ধাতা ও বিধাতা। বিষ্ণুপত্নী লক্ষ্মী স্বর্গ মর্ত‍্য পাতাল, সর্বত্র ধনলক্ষ্মীরূপে পূজিতা। একবার দেবরাজ ইন্দ্রের প্রতি কূপিত দূর্বাসা মুণি অভিশাপবলে স্বর্গ সহ ত্রিলোককে শ্রীহীন তথা লক্ষ্মীহীন করেন। শ্রীলক্ষ্মী সাগরতলে আশ্রয় গ্ৰহণ করেন। লক্ষ্মীহারা ত্রিভূবনে ত্রাহি ত্রাহি রব ওঠে।

তখন ব্রহ্মার নির্দেশে দেব ও অসুর মিলিতভবে সমুদ্র মন্থনে উদ্যোগী হয়। মন্থনের পাকদন্ড হয় মন্দর (মৈনাক?) পর্বত, পাক-রজ্জু বা দড়ি হয় নাগরাজ বাসুকী। দেব ও দানব সম্মিলিতভাবে মন্থন শুরু করে। মন্থনকালে একে একে উঠে আসে লক্ষ্মী, চন্দ্র, পারিজাত, ধণ্বন্তরী, অমৃত, ঐরাবত, উচ্চৈশ্রবাঃ ও সবশেষে অমৃত। এই লক্ষ্মীকেই অযোনিসম্ভবা হয়ে জনকরাজার কন্যারূপে পৃথিবীবাসীও হতে হয়েছিল, লক্ষ্মী হয়েছিলেন রঘুপতি রামচন্দ্রের দয়িতা, সীতা।

অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর রাতে দলবদ্ধভাবে আশপাশের প্রতিবেশীদের বাড়ির গাছের ফসল চুরি করে আনন্দ পায়। অনেক সময় চুরিকরা ফল-সব্জি ফসল-মালিকের বাড়ির দরজাতেই রেখে আসার‌ও প্রচলন আছে।

লক্ষ্মীর পট : সাধারণ মানুষ ও নিম্নবিত্ত কৃষিজীবী, সকলের‌ই তো ধানের গোলা সদৃশ শস্যাগার ছিল না। শস্য মজুত থাকতো মাটির জালা বা ঐ ধরনের বড় পাত্রে। সাধারণত এর ঢাকনাও ছিল মাটির সরাজাতীয় পাত্র। শস্যাগারের খিল তাড়া শিকল অর্গল বা রক্ষী হিসেবে এই সরাকেই আল্পনায় চিত্রিত করে মা লক্ষ্মীর প্রতীক রূপে পুজো করা হতো।

পরে পরে এই সরা-ই লক্ষ্মী-নারায়ণ, ফুল পাখি লতা-পাতা দিয়ে চিত্রিত হয়ে ‘পট-শিল্প’ গড়ে ওঠে। এটি প্রধানত পূর্ব বঙ্গের সংস্কৃতি। এখন অবশ্য সর্বত্র‌ই ছড়িয়ে পড়েছে। এই পটের‌ও অনেক রকমফের আছে।

]]>
Allauddin Khan: সুরের টানে আলাউদ্দিন যেতেন শিব মন্দির, ঘর ছাড়েন সুর সাধনায় শাস্তি পেয়ে https://ekolkata24.com/offbeat-news/the-story-of-allauddin-khan Fri, 08 Oct 2021 15:35:54 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=6945 বিশেষ প্রতিবেদন: ধর্ম বোঝে না সুর। তা বাঁধে হিন্দু মুসলিম সবাইকে। গাঁথে একসূত্রে। সেই সূত্র ধরেই ছোট্ট আলাউদ্দিন (Allauddin Khan) স্কুল ফাঁকি দিয়ে চলে যেতেন শিবমন্দিরে। চুপ করে বসে শুনতেন সেতারের সুর। আবার চলে ফকিরদের আস্তানায়। ডুব দিতেন হামদ, নাত, মুর্শিদি, মারফতিসহ বিভিন্ন গান-বাজনার জলসায়। এত স্কুল ফাঁকি দিতে গিয়ে একদিন ধরা পড়ে গেলেন। পেলেন শাস্তি। সুর শেখার জন্য শাস্তি? প্রতিজ্ঞা করেন সুর সাধনাতেই কাটাবেন জীবন। আর ফিরে তাকাননি। বাড়ি থেকে পালিয়েই তিনি হয়ে ওঠেন সঙ্গীত সম্রাট উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ। 

তখন তার বয়স মেরে কেটে আট কী নয়। রাতের অন্ধকার বেরিয়ে পড়েন অজানার উদ্দেশ্যে। এভাবে জারি, সারি, বাউল, ভাটিয়ালী, কীর্তন ও পাঁচালীসহ প্রভৃতি গানের সঙ্গে ব্যাপকভাবে পরিচিতি লাভ করেন। বাংলার জনপদে ঘুরে ঘুরে তিনি খুঁজে পান লোক সুরের ভান্ডার। সঙ্গীতে অতুলনীয় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘খাঁ সাহেব’ উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯৩৫ সালে বিশ্বখ্যাত নৃত্যশিল্পী উদয়শঙ্করের সঙ্গে বিশ্ব ভ্রমণে বের হন তিনি। এ সময় তিনি ইংল্যান্ডের রানী কর্তৃক সুরসম্র্রাট খেতাবপ্রাপ্ত হন। ভারত সরকার ১৯৫২ সালে প্রদান করেন সঙ্গীত একাডেমী পুরস্কার। ১৯৫৮ সালে তিনি ‘পদ্মভূষণ’ এবং ১৯৭১ সালে ‘পদ্ম বিভূষণ’ উপাধি প্রাপ্ত হন। ১৯৬১ সালে বিশ্ব ভারতীয় ‘দেশি কোত্তম’ উপাধি লাভ করেন। দিল্লী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত হন ডক্টর অব ল’ ডিগ্রি। ১৯৫২ সালে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘দিনেন্দ্র অধ্যাপক’ হিসেবে কিছুদিন অধ্যাপনাও করেছিলেন।

বাবা আলাউদ্দিন খান নামেও তিনি পরাচিত ছিলেন। সেতার ও সানাই এবং রাগ সঙ্গীতে বিখ্যাত ঘরানার গুরু হিসাবে সারা বিশ্বে তিনি প্রখ্যাত। মূলত সরোদই তাঁর শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের বাহন হলেও সাক্সোফোন, বেহালা, ট্রাম্পেট সহ আরো অনেক বাদ্যযন্ত্রে তাঁর যোগ্যতা ছিল অপরিসীম। শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের দুনিয়ায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন প্রবাদ পুরুষ।

উস্তাদজীর জন্ম ত্রিপুরার কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপজেলার শিবপুর গ্রামে, যা এখন বাংলাদেশের অন্তর্গত। তার পিতা সবদও হোসেন খাঁ ওরফে সদুখাঁও ছিলেন বিশিষ্ট সঙ্গীতজ্ঞ। আলাউদ্দিনের ডাকনাম আলম। তাঁর শৈশব কাটে মূলত এক সঙ্গীত কাননে। ফলে সঙ্গীতের স্বাভাবিক নেশা তাকে পেয়ে বসে শৈশবে কালেই। তিনি প্রথম তালিম গ্রহণ করেন বড় ভাই সঙ্গীত সাধক ফকির আফতাব উদ্দিন খাঁর কাছে। পরবর্তীতে পণ্ডিত গোপালচন্দ্র চক্রবর্তীর সাগরেদ হন। একাধারে সাত বছর তার কাছে সঙ্গীত শেখেন। হঠাৎ প্লেগ রোগে আক্রান্ত হয়ে পণ্ডিত গোপালচন্দ্র ১৯০৩ সালে মারা যাওয়ার পর তিনি গান-বাজনা ছেড়ে দিয়ে ‘ফোর্ট উইলিয়াম’-এর বিখ্যাত ব্যান্ড মাস্টার লবো সাহেবের কাছে পাশ্চাত্য কায়দায় বেহালা শিখতে শুরু করেন।

এরপর তিনি অমর দাস, নন্দলাল, ‘স্টার থিয়েটার’-এর সঙ্গীত পরিচালক অমৃত লাল দত্ত ওরফে হাবু দত্ত এদের কাছে বাঁশি , পিক্র, সেতার , মেন্ডেলীণ ,ব্যাঞ্জো এবং সানাই , নাকাড়া , টিকাবা সহ সকল বাদ্যযন্ত্রেই দক্ষতা অর্জন করে হয়ে উঠেন একজন সর্ববাদ্য বিশারদ। পরে তিনি কলকাতায় একজন বাঁশীবাদক হিসেবে তাঁর সঙ্গীত জীবন শুরু করেন।

আলাউদ্দিন খাঁ ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় জমিদার রাজা জগৎকিশোর-এর বাড়িতে ওস্তাদ আহমদ আলী খাঁর কাছেও সুরের তালিম নেন। পরে উদয়পুরে ওস্তাদ ওয়াজির খা-র কাছে দীর্ঘ ১৪বছর তালিম গ্রহণ করেন। ওয়াজির খাঁর কাছে তিনি সেনী ঘরানার গুরুত্বপূর্ন সঙ্গীত কৌশল চর্চা করেন। এর কিছুকাল পরে ১৯১৮ সালে তিনি মাইহারের মহারাজ ব্রজনাথ সিং-এর দরবারে সঙ্গীতজ্ঞ হিসেবে যোগদান করেন। মহারাজা তাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন।

এরপর তিনি অনাথ, অন্ধ নামগোত্রহীন প্রায় একশো জনকে জড়ো করে, তাদের উপযুক্ত শিক্ষা দিয়ে তৈরি করেছিলেন বিশ্ববিখ্যাত ‘মাইহার ব্যান্ড’। তাঁর উদ্ভাবিত যন্ত্র – মনোহরা, চন্দ্রসারং, কাষ্ঠতরঙ্গ প্রভৃতি ।

তার উদ্ভাবিত ঘরানা এখন সঙ্গীত জগতে ‘আলাউদ্দিন ঘরানা’ নামে পরিচিতি লাভ করেছে। তিনি বেশ কয়েকটি রাগ-রাগিনীরও স্রষ্টা, যেমনঃ- মেঘবাহার, দুর্গেশ্বরী, হেমন্ত, মদন মঞ্জরী, প্রভাত কেলী, ধবল শ্রী, শোভাবতী, রাজেশ্রী, ধনকোষ, আরাধনা ইত্যাদি।

তিনি স্ত্রী মদন মঞ্জরী দেবীর (মদিনা বেগম) নামানুসারে রাগ সঙ্গীত মদন মঞ্জরী ও মাইহারের বাসভবনের নামকরণ করেন মদিনা ভবন। বহু সংখ্যক যোগ্য শিষ্য তৈরি তার অনবদ্য কীর্তি। তার শিষ্যদের মধ্যে পুত্র আলী আকবর খান, কন্যা অন্নপূর্না, জামাতা রবি শঙ্কর, তিমির বরণ, খাদেম হোসেন খান, মীর কাশেম খান, পান্নালাল ঘোষ, নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়, ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য প্রমুখের নাম উল্লেখ করা যেতে পারে। মাইহারের মুকুট বিহীন সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ। সেখানে তাঁকে সবাই “বাবা” বলে ডাকতো। তাঁর হাতে মাইহার ঘরানার শাস্ত্রীয় সঙ্গীত পেয়েছিল এক নতুন রূপ।

]]>