Tipra motha – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 28 Nov 2021 14:43:07 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Tipra motha – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Tripura: আগরতলায় দ্বিতীয়,অন্যত্র ‘টিমটিম’ হয়েই বিরোধী তকমার দাবি TMC নেতাদের https://ekolkata24.com/uncategorized/tmc-claming-they-are-now-opposition-face-in-tripura-but-election-data-can-not-support-them Sun, 28 Nov 2021 14:11:21 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12672 News Desk: ব্যাপক রিগিং ও বুথ লুঠের অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের অসন্তোষের পর যে ত্রিপুরা (Tripura) পুরনিগম ও নগর নির্বাচন হয়েছে তার ভোট প্রাপ্তির পরিসংখ্যান বলছে, পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তিন নম্বরেই।

নির্বাচন কমিশন জানাচ্ছে, বিজেপি সারা রাজ্যে পেয়েছে ৫৯.০১% ভোট। ১৯.৬৫% সারা রাজ্যে ভোট পেয়েছে বামফ্রন্ট। তৃণমূল কংগ্রেস ১৬.৩৯% ভোট পেয়েছে।আর কংগ্রেস ২.০৭% ভোট পেয়েছে।

আগরতলা পুরনিগম সহ রাজ্যের ১৩টি পুরসভা ও ৬টি নগর পঞ্চায়েত দখল করেছে শাসকদল বিজেপি। রাজ্যে ভোটের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে বামেরা।

তবে আগরতলা পুর নিগমের ভোটে চমক তৈরি করে টিএমসি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। এখানে তৃতীয় বামেরা। আগরতলা পুর নিগমের ৫১ টি আসনের মধ্যে সবেতেই জয়ী শাসকদল।  আগরতলা পুর নিগমের ভোট প্রাপ্তির হার:

বিজেপি পেয়েছে ৫৭.৬৭ শতাংশ।
তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছে ২০.২২ শতাংশ।
বামফ্রন্ট পেয়েছে ১৮.১৪ শতাংশ।
কংগ্রেস পেয়েছে ১.৭৬ শতাংশ।

আগরতলা পুর নিগমের ফল বের হওয়ার পর, টিএমসি নেতারা দাবি করতে শুরু করেন, তারা রাজ্যে বিরোধী দলের ভূমিকা নিয়েছেন। তাঁদের আরও দাবি, বিধানসভায় বিরোধী আসনে থাকলেও বামেরা ত্রিপুরায় অস্তিত্বহীন।

Tripura municipal election

একনজরে ত্রিপুরা পুর ও নগর নির্বাচন ফল
বিজেপি ৩২৯
সিপিআইএম ৩
টি়এমসি ১
তিপ্রা মথা ১

এই ফল আসা মাত্র তৃণমূল কংগ্রেস নেতা রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, ও ত্রিপুরার দলীয় নেতা সুবল ভৌমিক আগরতলায় যৌ়থ সাংবাদিক সম্মেলন করেন। দুই নেতা দাবি করেন, ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই প্রথম মাত্র তিনমাসে কোনও ভিনরাজ্যে গিয়ে একটি দল ভোটে লড়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসল। এটি একটি নজির। আগামী ২০২৩ বিধানসভা ভোটে ত্রিপুরায় টিএমসি সরকার গড়বে।

তবে পুর ও নগর নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে বিশ্লেষণের কোনও জায়গাই নেই এমনই দাবি রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল সিপিআইএমের। যুক্তি হিসেবে বামেরা তুলে ধরছে ব্যাপক ছাপ্পা ও রিগিং অভিযোগ। বামেদের দাবি, যেখানে প্রায় একশ শতাংশ আসনেই ভোট হয়েছে রিগিং করে সেখানে কে কত ভোট পেল তা গ্রহণযোগ্য নয়। রাজবাসী যদি সঠিকভাবে ভোট দিতে পারতেন তাহলে পুর নির্বাচনেই বিজেপির পতন দেখা যেত। বিধানসভার লড়াই হবে অন্য মাত্রায়। ভোটের ফলকে পুরোপুরি প্রত্যাখান করেছে বিরোধী দল সিপিআইএম।

]]>
Tripura: ‘ব্যাপক রিগিং’ অভিযোগের ভোটে জয়ী BJP, প্রাপ্ত গুণতে কালঘাম ছুটছে https://ekolkata24.com/uncategorized/bjp-karyakartas-of-tripura-trying-to-record-actual-vote-percentage-data-but-facing-problems Sun, 28 Nov 2021 13:31:01 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12665 News Desk, Agartala: কত এসেছে? নিচু তলা থেকে দলীয় ভোট পরিসংখ্যান বিশেষজ্ঞরা গুণতে গিয়ে বারবার হোঁচট খাচ্ছেন। শুধু ত্রিপুরার (Tripura) রাজধানী আগরতলা পুরনিগম নয়, পুর পরিষদ ও নগর পঞ্চায়েত ভোটের যে সব হিসেব আসছে তাতে ভোট প্রাপ্তির শতাংশ দেখে চমকে যাচ্ছেন কারিয়াকর্তারা। হিসেব মেলাতে গিয়ে কালঘাম ছুটতে শুরু করেছে।

প্রবল ভোট সন্ত্রাসের কারণে আগরতলা পুরনিগমের ৫১টি ওয়ার্ডকেই স্পর্শকাতর বলে ঘোষণা করেছিল ত্রিপুরা রাজ্য নির্বাচন কমিশন। ভোটের আগে থেকে ও ভোট চলাকালীন ব্যাপক ছাপ্পা চলতে শুরু করে। সর্বক্ষেত্রে অভিযুক্ত হয় বিজেপি। বিরোধী দল সিপিআইএম ভোট লুঠের প্রতিবাদে থানা ঘেরাও করে। তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে অবস্থান হয়েছিল। খোদ রাজধানীর ভোট পরিস্থিতি ছিল ভয়াবহ।

আগরতলা পুর নিগমের বুথ লুঠ, ভোটারদের উপর হামলা এমনকি বিজেপি সমর্থকদের উপরেও হামলার অভিযোগ উঠেছে। প্রবীণ ভোটারদের মারধর, বুথের সামনে পুলিশের উপস্থিতিতে ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে। ফলে ভোট পড়ার শতাংশ সঠিক নয় বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

এক নজরে আগরতলা পুরনিগমের ফলাফল।
৫১ টি আসনের মধ্যে সবতেই জয়ী বিজেপি।
বিজেপি ৫৭.৬৭ শতাংশ, তৃণমূল কংগ্রেস ২০.২২ শতাংশ, বামফ্রন্ট ১৮.১৪ শতাংশ, কংগ্রেস ১.৭৬ শতাংশ ভোট পেয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণ, রাজ্যে প্রধান বিরোধী দল সিপিআইএম নেমেছে তিন নম্বরে।

ভোটে তুমুল রিগিং অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টকে বারবার হস্তক্ষেপ করতে হয়েছিল। রাজ্য সরকারের কাছে ভোটে নিরাপত্তা দানের নির্দেশ দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। ফলাফল বের হওয়ার পর জয় মসৃণ হলেও ভোট প্রাপ্তির সঠিক হিসেব নেই বিজেপির কাছে।

রাজ্যের বাকি ৬টি নগর পঞ্চায়েত ও ৩টি পুর পরিষদেও বিজেপির একছত্র জয়। কোথাও কোথাও বিরোধী সিপিআইএম ও টিএমসির কেউ কে়ু়উ জয়ী হয়েছেন। নির্বাচনের আগেই শতাধিক আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতায় শাসকদল জয়ী হয়ে যায়।

এই বিপুল জয়ের হিসেবেও কাঁটা হয়ে খচখচ করছে ভোট প্রাপ্তির সঠিক পরিসংখ্যান। কোথাও কোনও হিসেবই সঠিক আসছে না। বিরোধী দল সিপিআইএমের দাবি, যেভাবে রিগিং হয়েছে তাতে শাসক দল বিজেপি জানেই না তাদের ভোট কত শতাংশ। হিসেব সেই ২০১৮ সালের বিধানসভায় নির্বাচনের ফলাফলে আটকে রয়েছে। রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর বিজেপি জোট সরকারের আমলে পঞ্চায়েত ভোট, লোকসভা নির্বাচনে কত সমর্থন বিপ্লব দেব সরকারের, তার সঠিক হিসেবই নেই।

পুর পরিষদ ও নগর পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট প্রাপ্তির সঠিক তথ্য না থাকায় আগামী বিধানসভা ভোটে সরকারপক্ষ সমস্যায় পড়তে চলেছে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ বিধানসভা ভোট হবে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে। থাকবে কড়াকড়ি।

]]>
Tripura: এক ডজন বিধায়ক BJP সরকার ত্যাগ করতে গোপনে আলোচনা করলেন https://ekolkata24.com/uncategorized/tripura-government-political-crisis Thu, 25 Nov 2021 14:09:06 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12382 News Desk: তীব্র রাজনৈতিক বিতর্ক রেখেই শেষ হয়েছে ত্রিপুরার পুর ও নগর পঞ্চায়েত ভোট পর্ব। ভোটপর্ব ঘিরে ব্যাপক রিগিং করার অভিযোগে জেরবার শাসকদল বিজেপি। তবে তাদের দাবি নির্বাচন হয়েছে শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে। বিরোধী দল সিপিআইএমের দাবি রিগিং কী পর্যায়ে হয়েছে তা সংবাদ মাধ্যমেই স্পষ্ট।

বিজেপি ও সিপিআইএমের ভোট যুদ্ধের মাঝে সরকারপক্ষের অন্তত ১৩ জন বিধায়ক দলত্যাগের জন্য গোপনে আলোচনা শেষ করেছেন। বিশেষ সূত্রে kolkata24x7.in জানতে পেরেছে এই বৈঠকের কথা। আগেই এক বিধায়ক আশিস দাস বিজেপি ত্যাগ করে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন।

সূত্রের খবর, সরকারপক্ষ ত্যাগ করতে চাওয়া বিধায়করা দিনভর আগরতলা পুর নিগম ও বাকি নগরপঞ্চায়েত ভোট পর্যবেক্ষণ করেন। বিরোধী দল সিপিআইএমের ভূমিকা খতিয়ে দেখেন। রিগিংয়ের অভিযোগ, বুথ লুঠের ছবি ও ভিডিওর ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া পুনরায় নিরাপত্তা আশ্বাসের পরও যখন পরিস্থিতি একই থাকে তখন তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন।

ঘনিষ্ঠমহলে এদের বক্তব্য পুর নির্বাচনে সরকারের ভূমিকায় জনগণের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। বিধানসভা ভোটে এর ধাক্কা সামলানো কঠিন হবে। এই বিজেপি বিধায়কদের বেশিরভাগ গত বিধানসভায় ভোটের আগে তৎকালীন বিরোধী দল কংগ্রেস ত্যাগ করে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। পরে তাঁরা বিজেপিতে সামিল হন।

এক নজরে ত্রিপুরা বিধানসভার অঙ্ক

মোট আসন ৬০
সরকারপক্ষে মোট ৪২ জন
বিজেপি ৩৫
আইপিএফটি ৭

প্রধান বিরোধীপক্ষ সিপিআইএম ১৬

অন্যান্য

তৃণমূল কংগ্রেস ১

তিপ্রা মথা ১

সূত্র মারফত Kolkata24x7.in আরও জানতে পেরেছে বিজেপির বিধায়করা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের ভূমিকা নিয়ে নিজেদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। এদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন মন্ত্রী, বর্তমান মন্ত্রী ও হেভিওয়েটরা।

আরও তাৎপর্যপূর্ণ, পুর ও নগর পঞ্চায়েত নির্বাচনে এদের অনেককেই প্রচারে বিজেপির তরফে তেমন ভূমিকা নেননি। বৃহস্পতিবার ভোটের ছবি দেখে তাঁরা অবস্থান আরও মজবুত করেছেন।

]]>
Tripura : খাদ্যাভাবে ব্যাঙাচি খাওয়ার দৃশ্যে শোরগোল https://ekolkata24.com/uncategorized/due-to-food-crisis-tribals-of-tripura-eating-tadpoles-video-getting-viral Sun, 14 Nov 2021 12:33:38 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11290 News Desk: পুর নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক উত্তাপ যেমন প্রবল তেমনই ভয়াবহ বেকারি ও খাদ্যাভাবের দিক উঠে আসছে উপজাতি পার্বত্য এলাকা থেকে। খাদ্যাভাবে ব্যাঙাচি বা ব্যাঙের ছানা খেতে শুরু করেছেন অনেকে। আগরতলার সংবাদ মাধ্যমে এই খবর প্রকাশ হয়েছে। তারই ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন।

ত্রিপুরা সহ উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন উপজাতিদের মধ্যে বনজ হরেক বস্তু, প্রাণী খাদ্য তালিকাভুক্ত। তবে ব্যাঙাচি খাওয়ার কথা এতদিন তেমন আসেনি। অভিযোগ, গত বিধানসভা ভোটে বামেদের টানা ২৫ বছরের সরকার পতনের পর রাজ্যের স্বাভাবিক অর্থনৈতিক পরিকাঠামো এতটাই ক্ষতির মুখে যে বেকারত্ব হারে দেশে অন্যতম।

আরও অভিযোগ, ঘরে ঘরে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে সরকারে আসা বিজেপি ও উপজাতি দল আইপিএফটি জোটের আমলে সরকারি চাকরি নেই। উপজাতি এলাকায় দেখা দিয়েছে কর্মাভাব। এর ফলে অনেকেই ব্যাঙাচি খেতে শুরু করেছেন।

আগরতলার সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট, রাজ্যের তেলিয়ামুড়া মহকুমার মুঙ্গিয়া ব্লকের এডিসি ভিলেজ (উপজাতি এলাকার গ্রাম) ৪৫ মাইল এলাকার। এখানকার বিভিন্ন উপজাতি পরিবার খাদ্যাভাবে জঙ্গলে বা আশেপাশের নোংরা জলে জন্মানো ব্যাঙাচি সংগ্রহ করছেন। সেই ব্যাঙাচি তারা খাচ্ছেন।
সংবাদ মাধ্যমে এই দৃশ্য সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল হতে শুরু করেছে।

ছবির সত্যতা যাচাই করা নেই

রাজ্যের উপজাতি স্বশাসিত এলাকার ভোটে শাসক বিজেপি বোর্ড গঠন করতে পারেনি। শরিক আইপিএফটি ব্যার্থ। টানা এক দশকের বেশি বোর্ড হাতছাড়া হয়েছে সিপিআইএমের। এডিসি দখল করেছে রাজা প্রদ্যোত দেববর্মার দল তিপ্রা মথা।

অভিযোগ, ত্রিপুরায় বাম আমলে উন্নয়নের গতি ধীরে চলেছে। তবে উপজাতিদের অনেকেই জানান, গ্রাম ভিত্তিক কর্মসংস্থান ছিল। বিজেপি আইপিএফটি জোটের সরকারে সেটি নেই। আর এডিসির ক্ষমতাসীন দল তিপ্রা এখনও তেমন কিছু করতে পারেনি। কর্ম ও খাদ্যাভাবের কারণে ব্যাঙের ছানাকেই বেছে নিচ্ছেন অনেকে। ব্যাঙাচি খাওয়ার এই সংবাদ ও ছবি ত্রিপুরার রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন তৈরি করেছে।

পশ্চিমবঙ্গে বাম আমলে আমলাশোলে খাদ্যাভাবে পিঁপড়ের ডিম খাওয়ার খবর প্রচারিত হয়েছিল। যদিও এই ডিম বা কুরকুট আসলে স্থানীয় আদিবাসীদের কাছে লোভনীয়। এর দামও অনেক। যারা জঙ্গল থেকে সংগ্রহ করেন তারা খান। একথা পরে প্রকাশ হয়েছে।

(ছবির সত্যতা যাচাই করা নেই)

]]>