Tokyo Olympic 2020 – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 04 Oct 2021 10:20:22 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Tokyo Olympic 2020 – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 নীরজ হওয়ার স্বপ্নে মজে দেশের কচিকাঁচারা https://ekolkata24.com/sports-news/indian-kids-want-to-become-neeraj-chopra Mon, 04 Oct 2021 10:20:22 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=6534 নিউজ ডেস্ক: ১৩ বছরের অপেক্ষা। অভিনব বিন্দ্রার পর আবার ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনা জিতেছে ভারত। ১৩৩ কোটি ভারতবাসীর মুখে হাসি ফুটিয়েছেন নীরজ চোপড়া। টোকিও অলিম্পিক্স থেকে দেশকে জ্যাভলিন থ্রো’তে সোনা এনে দিয়েছেন তিনি। তারপর থেকেই গোটা ভারতের কচিকাঁচাদের এখন লক্ষ্য একটাই, নীরজ চোপড়া হয়ে ওঠা। অ্যাথলেটিক্স ট্রেনিং সেন্টারগুলোতে ঢল নেমেছে ছাত্র-ছাত্রীদের।

আরও পড়ুন রেট্রো কিট; পরে মোহনবাগানে হোসে র‍্যামিরেজ ব্যারেটো

জ্যাভলিন যাঁরা শেখেন বা প্র্যাক্টিস করেন, স্টেডিয়ামে তাঁদের জন্য আলাদা সময় বরাদ্দ করা হয়। যাতে তাদের ছোঁড়া বর্শায় কোনও ভাবে কেউ আহত না হন। ফলে সাধারণত যেঁ সময় অন্যান্য খেলোয়াড়রা প্র্যাকটিস করেন না, সে সময় ট্রেনিং করানো হয় জ্যাভলিন থ্রোয়ারদের। হয় খুব ভোরে না হলে দুপুরে ট্রেনিং চলে। তাতেও কুছ পরোয়া নেহি। জ্যাভলিনের টানে হাজির হয়ে যাচ্ছে কচিকাঁচারা। 

আরও পড়ুন পুজোয় আসছে গোলন্দাজ, তার আগেই নগেন্দ্রপ্রসাদের নামে লিগ চালুর দাবি তুললেন মোহনবাগান কর্তা

এর আগে অলিম্পিক্সের মঞ্চে মিলখা সিংহ, পি টি ঊষা, অঞ্জু ববি জর্জ, বিকাশ গৌড়ার মতো ক্রীড়াবিদরা কাছে এসেও পদক জিততে পারেননি। ব্যক্তিগত ইভেন্টে একমাত্র সোনা ছিল অভিনব বিন্দ্রার কাছে। বিন্দ্রা ২০০৮ সালে বেজিং অলিম্পিক্সে শুটিংয়ে সোনা পান। ১৩ বছর পর ফের সেই নজির গড়েছেন নীরজ।

]]>
গড়াপেটায় ‘অভিযুক্ত’ বাংলার টিটি কোচ সৌম্যদীপ, বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন মণিকা https://ekolkata24.com/sports-news/manika-batra-complains-about-soumyadeep-roy Fri, 03 Sep 2021 19:13:48 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3755 স্পোর্টস ডেস্ক: ভারতীয় টেবল টেনিস টিমের কোচ সৌম্যদীপ রায়ের বিরুদ্ধে ম্যাচ গড়াপেটার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ নিয়ে এলেন মণিকা বাত্রা। মার্চ মাসে অলিম্পিক্সের যোগ্যতা অর্জনকারী একটি ম্যাচ ছেড়ে দেওয়ার জন্য তাঁকে অনুরোধ করেছিলেন সৌম্যদীপ।

আরও পড়ুন উৎসবের মন্তব্যে আবার ভাইরাল #RemoveATK, আন্দোলনের পথে সবুজ-মেরুন সমর্থকরা

টোকিও অলিম্পিকে মণিকা জাতীয় দলের কোচের তত্ত্বাবধানে খেলতে রাজি হননি। নিজের ব্যক্তিগত কোচকে সঙ্গে নিয়েই প্র্যাকটিস সেরেছিলেন। তবে অলিম্পিকের নিয়ম অনুযায়ী, টিম হিসেবে প্রতিযোগিতায় অংশ নিলে ব্যক্তিগত কোচ ম্যাচের সময় পরামর্শ দিতে পারেন না। তাই সাইড লাইনে কোনও কোচের উপস্থিতি ছাড়া একাই খেলতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। পরামর্শ নেননি জাতীয় কোচ সৌমদীপেরও।

मनिका बत्रा का बड़ा आरोप- कोच रॉय ने कहा था मैच फिक्स करने को - manika batra  s big allegation coach roy had asked to fix the match-mobile

জাতীয় কোচ সৌম্যদীপের সাহায্য নিতে না চাওয়ার জন্য মণিকাকে কারণ দর্শানোর বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছিল জাতীয় টেবিল টেনিস সংস্থা। শুক্রবার তার উত্তর দিয়েছেন মণিকা। সেখানেই এই বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন তিনি। লিখেছেন, “দোহায় মার্চ মাসে অলিম্পিকের যোগ্যতা অর্জন পর্বে জাতীয় কোচ আমার উপর চাপ তৈরি করেছিলেন ম্যাচ ছাড়ার জন্য। যাতে ওঁর এক ছাত্রী অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন করতে পারে। অলিম্পিকে যাতে শেষ মুহূর্তে মনোযোগ হারিয়ে না ফেলি, তাই জাতীয় কোচকে ছাড়াই খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।”

আরও পড়ুন কলকাতা লিগে নেই ইস্ট-মোহন, ‘বাংলার ফুটবল’ বাঁচাতে এবার মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ আইএফএ কর্তারা

মণিকার আরও সংযোজন,  “আমার কাছে এই অভিযোগের প্রমাণ রয়েছে এবং যথাসময়ে নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সেটি জমা দেব। ম্যাচ ছেড়ে দেওয়ার জন্য আমার হোটেলের ঘরে এসে অন্তত ২০ মিনিট কথা বলেন জাতীয় কোচ। দেশের স্বার্থের দোহাই দেখিয়ে উনি অন্যায় ভাবে ওঁর ছাত্রীকে অলিম্পিকে পাঠাতে চাইছিলেন। সেই সময় ওঁর সঙ্গে সেই ছাত্রীও ছিল, যে জাতীয় কোচের অ্যাকাডেমিতেই অনুশীলন করে। আমি ফেডারেশনের এক আধিকারিককেও সেসময় সমস্ত ঘটনা জানিয়েছিলাম।” ভারতীয় খেলাধুলোয় ম্যাচ গড়াপেটার গল্প নতুন নয়, এবার এই অভিযোগ নিয়ে সৌম্যদীপ রায় কী প্রতিক্রিয়া দেন, সেদিকেই তাকিয়ে ক্রীড়ামহল।

]]>
প্রতিযোগীর সংখ্যা মাত্র পাঁচ, অলিম্পিকে তিনটি পদকপ্রাপ্তি ক্ষুদ্রতম দেশের https://ekolkata24.com/sports-news/san-marino-became-the-smallest-country-to-win-a-medal-in-summer-olympic Mon, 09 Aug 2021 11:09:37 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2111 নিউজ ডেস্ক: গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক, পৃথিবীর সবচেয়ে সন্মানজনক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। যেই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারাটাই গৌরবের। সাফল্য না আসলেও তাতে প্রতিবারই অংশ নেয় বিশ্বের বহু দেশ। সেরকমই একটি দেশ সান মারিনো, পৃথিবীর পঞ্চম ক্ষুদ্রতম দেশ। ইতালির অভ্যন্তরেই ছোট্ট একখণ্ড স্বতন্ত্র দেশ। চারিদিক ঘেরা ভূভাগেই। আয়তন ২৪ বর্গমাইল। জনসংখ্যা মাত্র ৩৪ হাজার। ১৯৬০ সালের রোম অলিম্পিক থেকে প্রতিবারই অলিম্পিকে দল পাঠিয়েছে এই দেশ। কিন্তু এতদিন তাদের প্রাপ্তির ঝুলি ছিল শূন্য, প্রতিবারই খালি হাতে ফিরতে হয়েছে প্রতিযোগীদের।

আরও পড়ুন অভাবের সংসার: পার্কিং অ্যাটেনডেন্টের কাজ করছেন বক্সিংয়ে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন রিতু

সান মারিনোর সেই পদক খরা অবশ্য এবছর কেটেছে, টোকিও অলিম্পিক থেকে এবছর তাদের প্রাপ্তি একটি রুপো এবং দুটি ব্রোঞ্জ। অংশগ্রহনকারী দেশগুলির মধ্যে পদকতালিকায় ৭২ নম্বরে শেষ করেছে তারা। যদিও তিনটি পদকপ্রাপ্তির কৃতিত্ব অন্য জায়গায়। চলতি অলিম্পিকে এবার সান মারিনো থেকে অংশ নিতে গিয়েছিলেন মাত্র ৫ জন প্রতিযোগী। তাদের মধ্যে বাজিমাত করেছে তিন জন।

San Marino Becomes the Smallest Country to Win Olympic Medal - The New York  Times

চলতি অলিম্পিকের শুরুতেই সান মারিনোর মহিলা শুটার আলেসান্দ্রা পেরিলি পেয়েছিলেন ব্রোঞ্জ পদক। এরপরে শ্যুটিংয়ের মিক্সড ইভেন্টেও জিয়ান মার্কো বের্তির সঙ্গে জোট বেঁধে রুপোর পদক পান আলেসান্দ্রা। এর আগে ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিক ও ২০১৬ সালের রিও অলিম্পিকেও দারুণ লড়াই করেছিলেন তিনি। কিন্তু দুটি অলিম্পিকেই অল্পের জন্য পদক হাতছাড়া হয় তাঁর, দু’বারই চতুর্থ স্থানে অলিম্পিক অভিযান শেষ করেন তিনি। এবার শুধু সাফল্যই আসেনি, পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে অলিম্পিকের পদকপ্রাপ্তির তালিকায় দেশের নাম তুলে দিয়েছেন তিনি। এছাড়াও কুস্তিতে ব্রোঞ্জ জিতেছেন মাইলস অ্যামিন।

Amine, Micic qualify weight for Olympics, the top efforts of U.S.  collegians wrestling for other nations

করোনা সংক্রমণের মধ্যেই বহু দেশই এ বছর অলিম্পিকের মঞ্চে হাজির হয়েছিল বিরাট দল নিয়ে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, রাশিয়া, ব্রিটেন এবং আয়োজক দেশ জাপানের কথা বাদ দিলে, বাকিদের সাফল্য তেমন আসেনি। সেখানে মাত্র ৫ জন প্রতিযোগী নিয়ে ৩টি পদক-জয় সত্যিই ঐতিহাসিক। সান মারিনোর এই কীর্তিই এখন গোটা বিশ্বের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।

]]>