THE THROW THAT WON #IND A #GOLD MEDAL
#Tokyo2020 | #StrongerTogether | #UnitedByEmotion @Neeraj_chopra1 pic.twitter.com/F6xr6yFe8J
— Olympic Khel (@OlympicKhel) August 7, 2021
দুর্দান্ত দুই থ্রোয়ে অলিম্পিক্সের ইতিহাসে ভারতের সোনার খরা কাটিয়ে দিলেন এই অ্যাথলিট। অলিম্পিক্সের ইতিহাসে প্রথম ভারতীয় হিসেবে ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের কোনও ইভেন্টে পদক জিতলেন। শনিবার ফাইনালে দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় ৮৭.৫৮ মিটার জ্যাভলিন ছুঁড়ে পদক জিতলেন তিনি। এর আগে অ্যাথলেটিক্সে ভারত কোনও পদকই জেতেনি অলিম্পিক্সে।
HISTORY. MADE.
Neeraj Chopra of #IND takes #gold in the #Athletics men’s javelin final on his Olympic debut!
He is the first Indian to win an athletics medal and only the second to win an individual medal!@WorldAthletics | #StrongerTogether | #Tokyo2020 | @WeAreTeamIndia pic.twitter.com/zBtzHNqPBE
— The Olympic Games (@Olympics) August 7, 2021
ফাইনালের শুরুতেই প্রথম রাউন্ডে নীরজ ছুঁড়েছিলেন ৮৭.০৩ মিটার, দ্বিতীয় রাউন্ডে নিজেকে ছাপিয়ে ছুড়লেন ৮৭.৫৮ মিটার। ফাইনালে প্রথম তিন প্রচেষ্টার পরেই ছিটকে তিনি ছিটকে জার্মানির জোহানেস ভেটার।

ফলে নীরজের লড়াইটা মূলত ছিল চেক প্রজাতন্ত্রের দুই থ্রোয়ারের সঙ্গে। কিন্তু দু’জনেই শেষ দুটি থ্রোয়ে ফাউল করে বসেন। ফলে নিজের ষষ্ঠ থ্রোয়ের আগেই সোনা জিতে যান নীরজ।
And Gold it is for @Neeraj_chopra1 .Take a bow, young man ! You have fulfilled a nation's dream. Thank you!
Also, welcome to the club – a much needed addition! Extremely proud. I am so delighted for you.— Abhinav A. Bindra OLY (@Abhinav_Bindra) August 7, 2021
এর আগে অলিম্পিক্সের মঞ্চে মিলখা সিংহ, পি টি ঊষা, অঞ্জু ববি জর্জ, বিকাশ গৌড়ার মতো ক্রীড়াবিদরা কাছে এসেও পদক জিততে পারেননি। ব্যক্তিগত ইভেন্টে একমাত্র সোনা ছিল অভিনব বিন্দ্রার কাছে। বিন্দ্রা ২০০৮ সালে বেজিং অলিম্পিক্সে শুটিংয়ে সোনা পান। ১৩ বছর পর ফের কেউ সেই নজির গড়লেন। তিনিও উচ্ছ্বসিত ভারতের নতুন সোনার ছেলের এই পারফরম্যান্সে।
]]>আরও পড়ুন নাম বদলে রাজীব গান্ধী খেলরত্ন এবার মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার
অলিম্পিকে রুপোর পদক পেয়ে কানাডিয়ান ডাইভার জেনিফার আবেল তিন মিটার সিঙ্ক্রোনাইজড স্প্রিং বোর্ড ইভেন্টে দেশকে গর্বের আসনে বসিয়েছেন। মনের আনন্দে দেশে ফিরছিলেন তিনি। তবে এয়ারপোর্টেই যে আরেক চমক অপেক্ষা করছিল তা আন্দাজও করতে পারেননি তিনি।
বিমানবন্দরেই তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসেন এক ব্যক্তি। খালি হাতে নয়, ডায়মন্ড রিং হাতে হাঁটু গেড়ে বসে নিজের মনের কথা জানান ওই ব্যক্তি। আর তাতেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন ২৯ বছর বয়সী জেনিফার। কারণ ওই ব্যক্তি তার বয়ফ্রেন্ড ডেভিড লেমিইউক্স।
From an Olympic medal
in Tokyo to a diamond ring
back home
, @JennAbel91 has a lot to celebrate
: @JennAbel91 / Instagram pic.twitter.com/xUOB5vsy70
— Team Canada (@TeamCanada) August 4, 2021
ডেভিড নিজে একজন বক্সার এবং তিনি নিজেও যথেষ্ট খুশি জেনিফারের এই সাফল্যে। সঙ্গীনির জীবনের এই সাফল্য উদযাপন করতেই ডেভিডের এমন বহিঃপ্রকাশ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। বিমানবন্দরে উপস্থিত সকলেই তাঁদের প্রেমের উদযাপনে অংশগ্রহণ করেন।

পরে জেনিফার সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, “আই সেড ইয়েস টু মাই সোলমেট।” অর্থাৎ জাপানে রুপো প্রাপ্তির পর এবার দেশে ফিরেও আরেক উফার পেলেন তিনি। টিম কানাডার টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে ঘটনার ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
]]>শুরুতে ৩-১ গোলে পিছিয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত জয় ছিনিয়ে নিল হকি টিম। টোকিও অলিম্পিক্সে প্রথম থেকেই ভারতীয় পুরুষ দলের পারফরম্যান্স খারাপ ছিল না। টানা চার ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালের লড়াই ছিল। যদিও তৃতীয় স্থান নির্ণায়ক ম্যাচে জার্মানির বিরুদ্ধে ভারতের লড়াইটা একেবারেই সহজ ছিল না। খেলতে নেমে প্রথম ২ মিনিটেই ধাক্কা পেয়েছিল মনপ্রীতরা। শুরুতেই গোল করে ভারতকে চাপের মুখে রেখেছিল জার্মানি। ১৭ মিনিটে গোল শোধ করে সমতা ফেরান সিমরনজিত সিং। এরপর ২৪ এবং ২৫ মিনিটে পরপর দু’গোল করে ৩-১ গোলে এগিয়ে যায় জার্মানরা।

২৭ এবং ২৯ মিনিটে পরপর দুগোল করে সমতা ফেরায় টিম ইন্ডিয়া। ম্যাচের তৃতীয় কোয়ার্টারের শুরুতেই এগিয়ে যায় টিম ইন্ডিয়া। এবারে পেনাল্টি কর্নার থেকে দুর্দান্ত গোল করেন রুপিন্দর পাল সিং। টিম ইন্ডিয়া এগিয়ে যায় ৫-৩ গোলে। ম্যাচের চতুর্থ কোয়ার্টারে এসে আরও এক গোল শোধ করে জার্মানরা।
টোকিও অলিম্পিকে এটা ভারতের পঞ্চম পদক। ভারতীয় হকি দলের এই সাফল্যকে ঐতিহাসিক বলে বর্ণনা করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, ”ঐতিহাসিক! আজকের দিন সকল ভারতীয়র মনে থাকবে।” প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি ভারতীয় হকি দলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোভিন্দও। টুইট করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাহুল গান্ধী, জগদীপ ধনখড়ও।
]]>এবার সেই মীরাবাঈ সাইখোম চানুর আত্মজীবনী ফুটে উঠবে বড় পর্দায়। মেরি কম, সাইনা নেহওয়ালদের পর এবার বায়োপিকের তালিকায় জুড়ে গেল মীরাবাঈয়ের নামও। মণিপুরের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে এসে কীভাবে বিশ্বমঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করলেন, কীভাবে দারিদ্রকে হারিয়ে লক্ষ্যে অবিচল থাকলেন, কীভাবে কঠোর পরিশ্রমের পর রুপো এনে দিলেন দেশকে, চানুর জীবনের এসব কাহিনিই এবার ভেসে উঠবে রুপোলি পর্দায়।
সদ্য রূপোর পদক নিয়ে বাড়িতে ফিরেছেন চানু। ২ বছর পর বাড়ির খাবার খেয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে বাড়ি ফিরে মাটিতে বসে তার সেই খাওয়ার ছবি। যা দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছেন অভিনেতা আর.মাধবণ। চানুর জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছে ভারত সরকার। তার সঙ্গে দেখা করেছেন ক্রীড়ামন্ত্রী কিরণ রিজিজু। মণিপুরের সরকার তাঁর জন্য এক কোটি টাকা পুরস্কার অর্থ ঘোষণা করেছে। চানুকে সম্মান জানিয়ে পুলিশের এএসপি পদে নিযুক্ত করা হয়েছে। চানুর অতি সাধারণ জীবন যাপন,পরিশ্রম ও সংগ্রাম নিয়ে এখনও নেটিজেনরা সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা করেন। এবার মণিপুরী ছবিতে অলিম্পিক্স পদকজয়ীর এই সাধারণ জীবনযাপনই ফুটে উঠবে।
ইতিমধ্যেই এ নিয়ে ইম্ফলের সেউতি ফিল্মস প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে কথাবার্তাও নাকি হয়ে গিয়েছে চানুর। শুধু মণিপুরী ভাষাই নয়, পাশাপাশি ইংরাজি ও অন্যান্য কিছু ভাষাতেও মুক্তি পাবে। প্রাথমিক চুক্তিপত্রে সইও সেরে ফেলেছেন চানু। এবার প্রশ্ন হল, চানুর চরিত্রে কাকে দেখা যাবে? এর আগে মেরি কমের চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় করেছিলেন প্রিয়ঙ্কা চোপড়া, সাইনা এখনও মুক্তি না পেলেও শুটিঙয়ে নিজেকে নিংড়ে দিচ্ছেন প্রিয়ঙ্কার বোন পরিণীতিও। সেরকমই চানুর চরিত্রের জন্যও প্রয়োজন একজন বলিষ্ঠ অভিনেত্রীর।
প্রযোজনা সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ‘মীরাবাঈ চানু হিসেবে মানাবে, এমন একজনকে আমরা খুঁজছি। বয়স, উচ্চতা, শরীরের গঠন- সবদিক থেকেই চানুর সঙ্গে মানানসই হওয়া প্রয়োজন। তারপর তাঁকে চানুর মতো করে ট্রেনিং দেওয়া হবে। চানুর মতোই কঠিন ট্রেনিং করতে হবে অভিনেত্রীকে। সব মিলিয়ে শুটিং শুরু হতে এখনও মাস ছয়েক দেরি।’ যদিও, বলিউডে চানুর বায়োপিক নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু হয়েছে কিনা তা জানতেই এখন উৎসুক প্রত্যেকে।
]]>লিখিত ইতিহাস কম করেও দু’হাজার বছরের। তার থেকেও প্রাচীন বহুশ্রুত কথা। এই বর্নিল অধ্যায়ে জড়িয়ে আছে মৈতৈ উপজাতিদের জীবন। এদের ব্যাপ্তি মায়ানমার থেকে পুরো উত্তর পূর্ব ভারত জুড়ে, কিছুটা বাংলাদেশের পাহাড়ি জনজীবনে।
মীরাবাঈ। তিনি রাজস্থানের রাজপুতানি ঐতিহাসিক চরিত্র। তাঁর কৃষ্ণ অনুরাগে রাধা পর্যন্ত বেসামাল হন। যুগ যুগ ধরে মীরা নামটি শ্রীকৃষ্ণ অনুরক্তদের মধ্যে ছড়িয়ে। উত্তর পূর্বাঞ্চলের মনিপুর নরম কৃষ্ণপ্রেমে মগ্ন। তবে ভয়ঙ্কর হতেও দেরি করেনা। বৈষ্ণব ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যাগুরু জনসংখ্যার মনিপুরিদের সবথেকে বড় অংশ মৈতৈ জাতি। প্রাচীন ব্রহ্মদেশ বর্তমান মায়ানমার থেকে সমগ্র উত্তর পূর্বাঞ্চল দুনিয়ায় মৈতৈ জাতির প্রভাব কম নয়।

একাধারে কৃষ্ণপ্রেমে কাতর মৈতৈরা। রসকলি আর পান টুসটুসে মুখ, কীর্তন-খোলের ঝংকার তাদের মন শান্ত করে। সময় বুঝে তলোয়ার ঝলসে ওঠে হাতে। ছোটে ঘোড়া বাহিনি। শত্রুর মাথা কেটে নিতে হাত কাঁপেনা এতটুকু। পৌরাণিক আখ্যানে শ্রীকৃষ্ণের কূটনৈতিক ছলাকলার যে বিস্তর উদাহরণ রয়েছে তাতেও পটু মৈতৈ বা সংখ্যাগুরু মনিপুরি।
মৈতৈ সংস্কৃতি, ভাষা, সামাজিক কাঠামো মনিপুরি জাতির মূল আধার মেনে নিয়েছেন গবেষকরা। যুদ্ধের ঝনঝনানি মনিপুর কম দেখেনি। যুদ্ধ কম করেনি। মহাভারতের বর্ণনায় অর্জুনকে পরাজিত হতে হয়েছিল এই মনিপুরেই। জয়ী হন রাজকুমারী কৃষ্ণপ্রেমিক চিত্রাঙ্গদা। তিনিও অর্জুনের স্ত্রী।
পুরাণ যদি বিশ্বাস না হয়, তাহলে অন্তত দু হাজার বছর আগের ইতিহাস ঘেঁটে গবেষকদের বের করা তথ্যগুলো চরম বিশ্বাসযোগ্য। তারা বলছেন, রাজার হয়ে যুদ্ধ, রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে লডাই, ষড়যন্ত্র সবেতেই সমান ভূমিকা নিয়েছে মৈতৈরা। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এই ভূমিকা ধরে রেখেছে মৈতৈ জাতি। তলোয়ার, তীর বারবার শত্রুর রক্তে সুখানুভূতি লাভ করেছে।
একেবারে বিংশ শতাব্দী থেকে হাল আমলের ইতিহাসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ হোক বা ১৯৭১ সালের ভারত পাকিস্তানের মধ্যে সংঘর্ষ, বাংলাদেশের স্বাধীনতার লড়াই, বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র পথ নেওয়া তলোয়ার ছেড়ে রাইফেল, এ কে ৪৭ নিতেও খামতি নেই মৈতৈদের। উত্তরপূর্ব ভারতে যতগুলি ভয়াবহ নাশকতা ঘটনো হয়েছে তার মধ্যে মনিপুরের মাটিতে সেনা কনভয়ে হামলায় দেশ নড়ে গিয়েছে বারবার।
রক্তের নেশা ও কৃষ্ণপ্রেম মৈতৈ জাতির সঙ্গে জড়িয়ে। কখনও তলোয়ার তো কখনও আগ্নেয়াস্ত্র এই জাতির দুরন্ত ভয়াল মাপকাঠি। বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসে বারবার রক্তাক্ত মনিপুরি তথা মৈতৈ জাতির মীরাবাঈ চানু জন্মের পর থেকেই সেনা ও বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘর্ষের সাক্ষী। তেমনই সাক্ষী বিতর্কিত আফস্পা আইনেরও।
]]>চলতি বিশ্ব শ্রেষ্ঠ ক্রীড়ানুষ্ঠানের মাঝেই জাপানে করোনার আরও একটি ঢেউ আসার সম্ভাবনা প্রবল। চিন্তিত বিশেষজ্ঞরা। প্রশ্ন উঠছে চিকিৎসক মহলে, কেন এই ঝুঁকি নিতে গেল সরকার।
পরিস্থিতি এমনই যে অলিম্পিক নগরী টোকিওর রাস্তায় রাস্তায় বিক্ষোভ চলছেই। এতে অংশ নিয়েছেন চিকিৎসার সঙ্গে যুক্তরা। আছেন চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা কর্মীরা। তাঁদের অভিযোগ, যেভাবে গত কয়েকদিনে করোনা ছড়িয়েছে তাতে অলিম্পিকের মাঝেই বড়সড় ভাইরাস সংক্রমণ হবে।
জাপানের বহুল প্রচারিত সংবাদপত্র জাপান টাইমসের রিপোর্ট, শুক্রবার সকালে টোকিও শহরে করোনা সংক্রমণের তালিকায় ১৩৫৯ জন এসেছেন। জাপানের সামগ্রিক করোনা পরিস্থিতি বলছে ১৫ হাজারের বেশি মৃত। ৮৬ হাজারের অধিক আক্রান্ত।
তবে অলিম্পিক আসরে আসা বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীদের কড়া স্বাস্থ্যবিধির মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে। তার পরেও সংক্রমণের চেহারা দেখে চিন্তার সুনামি ধেয়ে আসছে জাপান উপকূলে।
জন জীবনে করোনার ভয় প্রবল। সেটাই পুঞ্জিভূত ক্ষোভের আকার নিয়ে বড়সড় বিক্ষোভে ফেটে পড়ার দিকেই এগোচ্ছে। শুক্রবার অলিম্পিক শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে টোকিও শহরের করোনা চিত্র রীতিমতো আশঙ্কাজনক বলেই জানাচ্ছে জাপান টাইমস।
অভিযোগ উঠেছে, খোদ অলিম্পিক ভিলেজেই করোনা সংক্রমিত বহু। তাদের মধ্য দিয়ে সংক্রমণ আরও ছড়ানোর আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।জাপানবাসীর বেশিরভাগ আগে থেকেই অলিম্পিক বন্ধের জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেছিলেন। পরে অলিম্পিক কমিটির চাপের মু়খে সরকার রাজি হয় প্রতিযোগিতা চালিয়ে যেতে।
করোনার লাল চোখ সর্বত্র। তবে করোনাকে চ্যালেঞ্জ করেই বিশ্বজোড়া আশার বার্তা দিতে মরিয়া অলিম্পিক কমিটি। পরিস্থিতি কতটা খারাপ হতে পারে সেই আশঙ্কায় টোকিও শহরের চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে জড়িতদের বিক্ষোভ থেকেই আন্দাজ করা যাচ্ছে।
করোনা ভাইরাসের পরিসংখ্যান দেওয়া ওয়ার্ল্ডোমিটার জানাচ্ছে, জাপানে শুক্রবার পর্যন্ত সংক্রমিত রোগী ৮ লক্ষ ৫২ হাজারের বেশি। মৃত ১৫ হাজার পার করেছে। তবে গত এক সপ্তাহে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে জাপানে। অলিম্পিক নগরী টোকিওতে সংক্রমণের রেখচিত্র উর্ধমুখী। অলিম্পিক ভিলেজে করোনা হানা ও সংক্রমণ ছড়ানোর ঘটনায় জাপানবাসী আরও আতঙ্কিত। অতি সংক্রামক এই ভাইরাস অলিম্পিকের মাঝেই তার রূদ্ররূপ নেবে এমনই আশঙ্কা।
]]>