Travel – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Wed, 27 Nov 2024 12:59:06 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Travel – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 अब Paytm के जरिए विदेशों में भी UPI भुगतान की सुविधा https://ekolkata24.com/business/travel-cashless-paytm-upi-now-active-in-uae-singapore-and-more Wed, 27 Nov 2024 12:59:06 +0000 https://ekolkata24.com/?p=50309 डिजिटल भुगतान में अग्रणी वन97 कम्युनिकेशंस लिमिटेड (OCL), जो Paytm ब्रांड का मालिक है, ने घोषणा की है कि अब भारतीय यात्री UAE, श्रीलंका, सिंगापुर, फ्रांस, मॉरीशस, भूटान और नेपाल जैसे देशों में UPI भुगतान कर सकते हैं।

अंतरराष्ट्रीय UPI सेवा का विस्तार
यह सेवा भारतीय यात्रियों को विदेश यात्रा के दौरान कैशलेस और सुविधाजनक लेनदेन का मौका देती है। शॉपिंग, रेस्टोरेंट में खाने या स्थानीय अनुभवों के दौरान Paytm ऐप का उपयोग करके UPI भुगतान किया जा सकता है।

कंपनी के अनुसार, Paytm ऐप पर UPI अंतरराष्ट्रीय सेवा को एक बार सक्रिय करना होगा, जो उपयोगकर्ता के बैंक खाते से जुड़ा रहेगा। विदेश में UPI-सक्षम QR कोड स्कैन करने पर ऐप इसे स्वचालित रूप से सक्रिय करने का विकल्प देगा।

भुगतान अवधि और सुरक्षा विकल्प
यात्रा की अवधि के आधार पर उपयोगकर्ता 1 से 90 दिनों तक की अवधि चुन सकते हैं। यात्रा समाप्त होने के बाद इस सुविधा को बंद करने का विकल्प भी है, ताकि अनावश्यक लेनदेन न हो।

मुद्रा विनिमय दर और शुल्क में पारदर्शिता
भुगतान करते समय उपयोगकर्ता विदेशी मुद्रा विनिमय दर और बैंक द्वारा लगाए गए किसी भी शुल्क को देख सकते हैं, जिससे पूर्ण पारदर्शिता सुनिश्चित होती है।

आकर्षक पर्यटन स्थलों पर नई सुविधा
चाहे दुबई के रेस्टोरेंट, सिंगापुर के लोकप्रिय बाजार, मॉरीशस के बीच मार्केट, भूटान के हस्तशिल्प की दुकानें या श्रीलंका में रत्न खरीदना हो, Paytm के जरिए UPI भुगतान अब और भी आसान हो गया है।

कंपनी का बयान
Paytm के प्रवक्ता ने कहा, “भारत में मोबाइल भुगतान के क्षेत्र में अग्रणी होने के नाते, हम हमेशा अपने उपयोगकर्ताओं के लिए नई सुविधाएं लाने की कोशिश करते हैं। UPI अंतरराष्ट्रीय सेवा के साथ, भारतीय यात्रियों को विदेशों में सुरक्षित और कैशलेस भुगतान करने का अवसर देने पर हमें गर्व है। त्योहारों के मौसम में यह सेवा यात्रा को और भी सुविधाजनक बनाएगी।”

UPI स्टेटमेंट डाउनलोड की नई सुविधा
Paytm ने एक और सुविधा जोड़ी है, जहां उपयोगकर्ता लेनदेन का विस्तृत विवरण डाउनलोड कर सकते हैं। यह अंतरराष्ट्रीय यात्रा के दौरान और बाद में खर्च प्रबंधन और बजट बनाने में उपयोगी है।

]]>
আপনি কি তুষারপ্রেমী ? তুষারপাতের আনন্দ মিলবে এই পাঁচটি স্থানেই https://ekolkata24.com/lifestyle/are-you-a-snow-lover-the-joy-of-snowfall-will-be-found-in-these-five-places Fri, 07 Jan 2022 15:57:47 +0000 https://ekolkata24.com/?p=18347 ঠান্ডা পড়তে না পড়তেই বেশির ভাগ মানুষ লেপ-কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘরে থাকতে পছন্দ করেন । কিন্তু পাশাপাশি এমন অনেকেই রয়েছেন যাঁদের একেবারেই কম ঠান্ডায় মন ভরে না । অথচ অনেকেই মনে করেন যে তুষারপাত উপভোগ করার জন্য দেশের বাইরে ব্যয়সাপেক্ষ ভ্রমণের কথা ভাবা ছাড়া গতি নেই। আগাগোড়াই ভুল এই ধারণা ।

শীতকালে দরজার বাইরে পা দিয়েই যাঁরা হারিয়ে যেতে চান বরফের রাজ্যে, তাঁদের জন্য রইল এই দেশেই কিছু মনোরম গন্তব্যের সন্ধান।

পরাশর হ্রদ
হিমালয় পর্বতমালার কাছে শীতকালে বরফ পড়ার দৃশ্য দেখতে চাইলে পরাশর হ্রদ সংলগ্ন এলাকায় যেতে পারেন। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে যথেষ্ট উচ্চতায় অবস্থিত এই হ্রদ এবং এইখান থেকে আশেপাশের পর্বতশ্রেণির সৌন্দর্যও হয় দেখার মতো।

তাওয়াং
ষষ্ঠ দালাই লামার জন্মস্থান অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং একটি বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্রও বটে। এই অঞ্চল ঘুরে দেখার সেরা সময় ডিসেম্বর-জানুয়ারি। বিশেষ করে যদি আপনি তুষারপাত উপভোগ করতে চান।

কিন্নর
সিমলা থেকে ২৩৫ কিলোমিটার দূরে এই অঞ্চলের প্রকৃতিক সৌন্দর্য সারা বছরই পর্যটকদের সারা পৃথিবী থেকে টেনে আনে। শীতকালে তো বটেই, এমনকি গ্রীষ্মকালেও এই এলাকায় পর্বতশৃঙ্গে বরফের দেখা মিলবে।

গুলমার্গ
গুলমার্গ মন্ত্রমুগ্ধ করে দিতে পারে আপনাকে ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে । হিমালয়ের পশ্চিমাংশের পীর পাঞ্জাল পর্বতশ্রেণির কাছে অবস্থিত গুলমার্গে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা মাঝেমাঝে থাকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ডিসেম্বরের পর থেকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা -৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসে। এই অঞ্চলে বরফের মধ্যে স্কিয়িং করার ভরপুর আনন্দ আপনার অভিজ্ঞতা স্মরণীয় করে রাখতে পারে।

আলমোড়া
উত্তরাখণ্ডের একটি সেনাছাউনিপ্রধান শহর আলমোড়া। অভিজ্ঞ মানুষজন বলেন এই অঞ্চল থেকে নাকি শীতকালে তুষারাবৃত হিমালয়ের অনন্য এক রূপ দেখা যায়। পাইন এবং ওক গাছ দিয়ে ঘেরা এই শহর সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক বৈচিত্রের জন্য বিখ্যাত। চিতুই এবং নন্দাদেবীর মতো মন্দিরগুলি আলমোড়ার বিখ্যাত পর্যটনকেন্দ্র।

]]>
Travel: সুন্দরগ্রামের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হবেন আপনিও https://ekolkata24.com/offbeat-news/travel-to-sundargram-will-amaze-you Mon, 03 Jan 2022 12:28:09 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17800 গ্রামটির নাম সুন্দরগ্রাম। আর এই সুন্দরগ্রাম যে আক্ষরিক অর্থেই ভীষণ সুন্দর তা আপনি এই গ্রামে পা রাখলেই (Travel) টের পাবেন। কলকাতা থেকে সামান্য একটু দূরে গেলেই এই গ্রামের অবস্থান। কলকাতা থেকে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রাজেন্দ্রপুর ইকো ভিলেজ। সেখানেই আপাতত তৈরী হয়েছে পাঁচটি মাটির বাড়ি। সেই মাটির ঘরেই চমৎকার ব্যবস্থা করা হয়েছে অতিথি সেবার ।

রয়েছে একটি অসাধারণ কৃত্রিম পুকুর, যেখানে নানান ধরনের মাছ পাওয়া যায়। এছাড়া একেবারে অসাধারণ রাঁধুনিদের দ্বারা রান্না করা অসাধারণ সব বাঙালি রান্না রয়েছে। কংক্রিটের জঙ্গলে থাকতে থাকতে যদি একেবারে একঘেয়ে হয়ে যান, তাহলে অবশ্যই কয়েক দিনের জন্য বা একদিনের জন্য হলেও এখানে ঘুরে আসতে পারেন। যতই মাটির ঘর হোক না কেন, ভেতরে সমস্ত রকম আধুনিক ব্যবস্থা রয়েছে। এয়ার কন্ডিশন মেশিন থেকে শুরু করে ছোট ফ্রিজ এবং ওয়াশিং মেশিন সবই এই মাটির ঘরে পাবেন।

সায়েন্সসিটি থেকে বাস বা যে কোনো যানবাহনে আপনাকে পৌঁছাতে হবে ঘটকপুর। সেখানে রয়েছে এই সুন্দর ইকো ভিলেজ সুন্দর গ্রাম। এক টুকরো গ্রামের পরিবেশ কলকাতার কাছাকাছি এলাকায় । সবচেয়ে ভালো হয় আগে থেকে বুকিং করে যেতে পারলে। আপনারা ইন্টারনেটে সার্চ করলে সহজেই পেয়ে যাবেন এর ফোন নম্বর। গ্রামে বেড়াতে যেতে অনেকেরই অসুবিধা হয়, কিন্তু কলকাতা শহরের বুকে সমস্ত শহুরে ফেসিলিটি সমেত যদি গ্রামের কুড়ে ঘরে থাকতে চান, তাহলে এই জায়গাটি আপনার জন্য একেবারে অসাধারণ ডেস্টিনেশন।

]]>
Darjeeling Tour Guide: দরকার লাগবে না কাউকে, এটি সঙ্গে থাকলে অনায়াসে ঘুরে আসবেন দার্জিলিং https://ekolkata24.com/lifestyle/darjeeling-tour-guige Tue, 14 Dec 2021 08:26:51 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14730 চোখের সামনে রূপসি কাঞ্চনজঙ্ঘা। কমলালেবুর উপত্যকা। পথের দু’ধারে শত ফুলের বাহার। আর তাতে রংবেরঙের নকশিকাটা পাখনা মেলে উড়ে বেড়ায় প্রজাপতির দল। বাঙালির অল টাইম ফেভারিট মায়াবী দার্জিলিং (Darjeeling)। কিন্তু সেখানে গিয়ে কোথায় থাকবেন? কি কি জায়গা দেখবেন? কীভাবে যাবেন-সব নিয়ে মহা ঝামেলায় পরে থাকেন ভ্রমণ প্রিয় বাঙালিরা। তবে এবার থেকে নো সমস্যা। আপনাদের গাইড করে দিচ্ছি আমরা।

ট্যুর প্ল্যান

মিরিক-লেপচাজগৎ-দার্জিলিং-কালিম্পং-তিনচুলে-লামহাট্টা

১ম দিন: শিলিগুড়ি থেকে মিরিক হয়ে লেপচাজগৎ যান, ওখানে স্টে করুন। এপথে রয়েছে মিরিক লেক, গোপালধারা টি এস্টেট সীমানা, পশুপতি মার্কেট, জোরাপোখরি।

২য় দিন: ফিল্মি লোকেশন বাতাসিয়া লুপ (খোলা: সকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা, এন্ট্রি ফী-৩০ টাকা), ঘুম মনস্ট্রি, রক গার্ডেন (খোলা : সকাল ১০ টা-বিকাল ৪টে, এন্ট্রি ফী-১০ টাকা), গঙ্গামায়া পার্ক দেখে লেপচাজগৎ থেকে ঘুম হয়ে দার্জিলিং।

৩য় দিন: ভোরে টাইগার হিলে (এন্ট্রি ফ্রি, তবে ভিউ দেখার পজিশনের জন্য তিনটি লেবেল আছে। গ্রাউন্ড লেবেলের চার্জ ৩০টাকা, হাইগ্রাউন্ড ৪০টাকা) সাইরাইস সঙ্গে দার্জিলিং দর্শন। এখানে মেন অ্যাট্রাকশন পিস প্যাগোডা জাপানীস টেম্পল (খোলা: সকাল ৪.৩০-সন্ধে ৭টা) , পদ্মজা নাইডু জুলজিকাল গার্ডেন (বৃহস্পতিবার বন্ধ) , হ্যাপি ভ্যালি টি এস্টেট (খোলা: ৮টা-বিকাল ৪টে, প্রতি রবি ও সোমবার বন্ধ)।

৪য় দিন: বেরিয়ে পড়ুন কালিম্পং-এর উদ্দেশ্যে। পথে পড়বে তিনচুলে, লামহাট্টা পার্ক, লাভার্স মিট পয়েন্ট।

৫ম দিন: কালিম্পং ভ্রমণ। এদিন ডেলো, পাইন ভিউ নার্সারি, দূরপিনদারা মনস্ট্রি, টেগোর হাউস, মার্গান হাউস, দেখে নিয়ে ইচ্ছেগাঁও। পরদিন ফিরে আসুন নিউ জলপাইগুড়ির উদ্দেশ্যে।

darjeeling-tour-guide

কোথায় থাকবেন:

দার্জিলিং: ১০০০-১৫০০ টাকা, হোটেল (ম্যালের কাছে)।

সার্কিট হাইজ (৯৬৪৭০৮৪৩৩০)
হিন্দুস্থান রেসিডেন্সি (০৮৯৮১৮৬২৪১৪)
গোল্ডেন দোলমা (০৭৩৬৩০০২৪০৩)
রাফখঙ্গ (০৩৫৪২২৫৪৬৩২)
হোটেল প্রিন্স (৭৯৮০৬৯৭১৩৩)
ব্লু বার্ড (০৯৮৩১৭৮৫৬৪১)
আর্নিকা (০৯৯৩৩৭৮৯৭৯৮)
হোটেল অভিনন্দন (৯৪৩৪০৪৪৮১৪)।

১৫০০ থেকে ২,২০০ হোটেল

হোটেল মহাকাল (৯৬৪৭৬০৪৮০৩)
ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্যুরিজম (২০ দিন
আগে বুক করতে হবে)
রিভলভার (০৮৩৭১৯১৯৫২৭)
ফেয়ারমন্ট (০৩৫৪২২৫৩৬৪৬)
রিদ্ধি-সিদ্ধি (০৯৮৩২৬৯৮১৯৭)
নির্ভানা (৯৩৮২১৫০৮৫৪)
অ্যালিস ভিলা (০৩৫৪২২৫৪১৮১)
ওল্ড বেলভিউ (০৩৫৪২২৫৪১৭৮)

হোমস্টে: (থাকা-খাওয়া মাথা পিছু ১৫০০-এর মধ্যে)

হিমশিখা ০৯৭৪৯৫১৮৪০০ (স্পেশ্যালিটি ওপেন টেরিস ব্রেকফাস্ট),
গ্রিনতারা (০৭০০১৮১২৫১৭)
প্রশান্ত (৮৯৬৭৩৮৪৬২৬)
পাহাড়ি সোল (০৯৮০০২১৪১৬৩)
স্নো লায়ন (০৩৫৪২২৫৫৫২১)।

তিনচুলে: থাকা-খাওয়া মাথা পিছু ১০০০-১৫০০ টাকা

হামরো হোমস্টে (৮৬৩৭৩৪৯৫৮৩)
রুবেন সুব্বা (৭৯০৮৩২৪৯৩০)
গুরুং গেস্ট হাউস (০৯৯৩৩০৩৬৩৩৬)
অভিরাজ (৯৭৪৯৩৭০৯৬৫)
অর্জুন হোমেস্টে ( ৮৬৭০২২৩৬৯২)

রাই রিসর্ট (৯৭৩৩২৪২৮৭৬) ভিউ পয়েন্টে তিনচুলের সেরা রিসর্ট। ভাড়া লজিং ১৮০০ থেকে শুরু, খাওয়া মাথা পিছু ৬০০ টাকা

লেপচাজগৎ

এখানে শুধু হৌমস্টে আছে, তবে গভর্নমেন্টের একটা লজ আছে তার বুকিং মাস দুয়েক আগে করতে হয়। থাকা-খাওয়া মাথা পিছু ৯০০-১৫০০ টাকা । সালাখা (৯৫৪৭৪৯১৪১৮), লালি গুরাস (০৬২৯৬৮৩৬২৫৮), মাইনটেন্ট ভিউ (৮৬০৯১৫৪০৫৩), স্নো ভিউ (০৭৯৮০৬৮১২৬৪) লক্ষ্মী (৮৬৩৭০৯৪২১৪), পাখরিন (৯০০২২৯১১৪৩), পাইন ভিউ। (০৯৩৩২৯৮৬৭৩৫), কাঞ্চনকন্যা (৯৫৯৩৫৬৫৩০৯)। রেনু হোমেস্টে (০৬২৯৪২৯৩৭৭৬)।

কালিম্পং
এখানে দুটি জায়গায় থাকার চেষ্টা করুন। বিখ্যাত ভুতুড়ে মর্গান হাউস (০৯৭৩৩০০৮৭৭৬), ডেলো ট্যুরিস্ট লজ (০৯৯০৩১১১০০০)। বুকিং না পেলে থাকতে পারেন রক ভিলেজ হমস্টে (৯০০২৭৮৯৬৫৪) বা
স্যাংসেভ্যালি রিসর্ট (৯৮০০৬০৯৭৮৮) প্রতিদিন মাথা পিছু ৯০০, পাইনভিউ রিসর্ট (৭০০৩৩৫৫৩৯২)

ইচ্ছেগাঁও

হোমস্টে থাকা-খাওয়া মাথা পিছু ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা
মুখিয়া (৮৯৭২৪৭০২২০),খাওয়াস (৭৩৬৩৮৪০৩২০), লামা শেরপা (৯৮৩০৩২৯৫৯১), মেরী গোল্ড (৭৬০২৭৮৯৬৬৭), তাশি শেরপা (০৯৫৯৩৬৯২৬৪৬)।

কী খাবেন:

দার্জিলিং-
কেভেন্টার্সের কফি, হট চকোলেট সঙ্গে সসেজ-সালামির প্লেট।

কুংগার কচি বাঁশের শিকড় দিয়ে চিকেন প্রিপারেশন, মোমো।

গ্লেনারিজের স্ট্রবেরি পেস্টি ও চিজপাই, ফিশ অগ্রাতিন

বনিসের টুনা স্যান্ডবিজ

মোমাো লাভারা খেতে পারেন পেননাং ও ওয়াশিংটন রেস্টুরেন্টে।

কালিম্পং-

আট ক্যাফেতে ব্রেকফাস্ট বা ডিনার কোনও একটা মাস্ট। এখানের প্রতিটি খাবার অসাধারণ। স্পেশালি পিৎজা ও ‘ব্রিকি প্লেট

মিরিক
মিরিক যাওয়ার পথে পশুপতি মার্কেটের কাছে ছোটো চায়ের দোকানে বসে ভেজ পকোড়া বা টিকিয়া, সঙ্গে চা। দু’জনের আনুমানিক খরচ ৫০ টাকা।

লেপচা জগৎ-
অমরের হাতের আলুর পরটা ও চন্দনের বারবিকিউ বিখ্যাত (৭০০৩২৫২৫২২৬)

স্ট্রিট ফুড:

সেকুয়া (দাম ১৫০), থুকপ্পা (দাম ৬০), মোমো (দাম ৬০) ফাম্বি (দাম ৩০), শাফালি (দাম ৩০), সেল রুটি (দাম ৫০), শা-ফ্যালে (দাম ৬০) তবে সময় বিশেষে দামের হেরফের হয়।।

কার প্রোভাইডার:

অর্নিবাণ বিশ্বাস ০৮৫০৯৫০৩৮৬১, সিরিন বাগচি ৮৩৮৯৯২৩৮৯৬, সঞ্জয় গুরুঙ্গ ০৮৯৬৭৫০৭৩৮৪, ভাওয়ান থাপা ৮৭৬৮৮৭৪০৯৯।
বাইক বুকিং: ৭৮৭২৯৩৮২৯৫, ৯৭৩৩০১৫৪৫২
ড্রাইভার ধজিতেন সুবা ৮৯১৮৯৮০৩০৬, বমা ৮৫৯৭৯০৫১৩৭, পিকু রায় ৯৯৩২৩১৯৬৮১, বিনয় ছেত্রী ৮৯০৬৮৪১১০৪, মিস্টার গুরুঙ্গ। ৮৯৬৭৮৪৫০১৮, প্রসেনজিৎ দাস ৬২৯৪২৮২৬৯, সুদেব ৯৭৪৯৪৬৫৯৯১।

দার্জিলিং স্পেশ্যাল:

টয়ট্রেন: দার্জিলিং থেকে ঘুম। ফাস্ট ট্রেন সকাল ৭:৪০, লাস্ট ট্রেন বিকাল ৪২০। একমাত্র IRCTC সাইট থেকে অনলাইনে টিকিট বুকিং হয়।

রঙ্গীত ভ্যালি রোপওয়ে: সিংগামারি থেকে টুকভার হয়ে আবার সিংহমারি। শীতকালে সকাল ১০টা থেকে ৪টে পর্যন্ত খোলা থাকে, তবে গরমের দিনে দুপুর ২টোয় বন্ধ হয়ে যায়। ভাড়া ২০০ (প্রাপ্তবয়স্ক), ১০০ (বাচ্চা) তবে ৩ বছরের নীচে বয়স হলে ফ্রি। অনলাইনে টিকিট বুকিং হয় না।

<

p style=”text-align: justify;”>ট্রেকিং: দার্জিলিং থেকে ইন্দো-নেপাল সীমান্ত মানেভঞ্জনে ১ দিনের ট্রেক। যোগাযোগ- www.adventuresunlimited.in ট্রেক সহ নানান রকমের আডভেঞ্চার এরা করায়।

]]>
Travel: শীতের ছুটিতে ঘুরে আসুন সুখচরে https://ekolkata24.com/uncategorized/travel-come-to-sukhchar-for-winter-vacation Mon, 06 Dec 2021 19:12:43 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13881 নিউজ ডেস্ক, কলকাতা: Travel- ঐতিহ্যমন্ডিত জনপদ সুখচর। ভাগীরথীর পূর্বতীরে উত্তর ২৪ পরগণার অন্তর্গত বারাকপুর মহকুমার অধীন খড়দহ থানার প্রেক্ষাপটে সুখচর এক অতি প্রাচীন জনপদ। এই জনপদটি পানিহাটী পৌরপ্রতিষ্ঠানের অর্ন্তভুক্ত। উত্তর প্রান্তে সুখচর মৌজার কিছু অংশ খড়দহ পৌরসভারও অন্তর্গত। কলকাতা থেকে প্রায় ১৪ কিমি উত্তরে সোদপুর স্টেশনে বা খড়দহ স্টেশনে নেমে এই গ্রামে আসার অটোর ব্যবস্থা আছে।

সোদপুর স্টেশন থেকে পশ্চিম দিকে অটো স্ট্যান্ড রয়েছে। সুখচর বাজারপাড়া অটো ধরে রাজা রোড দিয়ে বাজারপাড়া গঙ্গা সংলগ্ন বাজারপাড়া ঘাটের নিকট স্টপেজ। অপর রুটটি সুখচর সন্মিলনী অটো ধরে গির্জার রাস্তা দিয়ে সন্মিলনী স্টপেজ। সুখচর একসময় এক প্রসিদ্ধ জনপদ ছিল। সুখচরের ঐতিহ্যের ধারা আজও বর্তমান।

সকাল সকাল বেরিয়ে শিয়ালদহগামী যেকোনো ট্রেনে চেপে সোদপুর ষ্টেশনে নেমে সুখচরগামী অটো অথবা টোটোতে চলে আসুন সুখচর এ।

Sukhchar for winter vacation

সুখচরে যেসব স্থানগুলি দেখবেন সেইগুলি হল-
ভবাপাগলার আশ্রম । এর পাশে রয়েছে সুখচরের প্রসিদ্ধ ভগ্নপ্রায় টেরাকোটার শিবমন্দিরত্রয়। ভবাপাগলা আশ্রমের পাশে রয়েছে ক্যাম্পের ঘাট। এরপর চলে আসুন কাঠিয়াবাবার আশ্রমের দিকে। তাঁর আগে দেখে নিন ভোলানন্দ মঠ। পাশে রয়েছে অর্ধনারীশ্বর মন্দির (২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সুখচরের পঞ্চাননতলায় প্রায় হাজার বছরের পুরনো একটি অর্ধনারীশ্বর মূর্তি খুঁজে পাওয়া যায়।)

কাঠিয়াবাবা আশ্রমের পাশে রয়েছে বিহারী পাইনদের ঠাকুরবাড়ি । ঠাকুরবাড়ির পাশে রয়েছে রাসমঞ্চ। বাড়িতে রয়েছে পাইনদের প্রতিষ্ঠিত “রাধাকৃষ্ণ”। দোল উৎসব,রাস উৎসব পালিত হয়ে ধূমধাম করে।

পাইনদের বাড়িতে পরিবারের বসতি থাকায় ও এই বাড়িটি মূলত সিনেমা-সিরিয়াল এর শুটিং এর কাজে ব্যবহৃত হওয়ায় প্রবেশে অনুমতির প্রয়োজন। এই বাড়িটি “শুটিং বাড়ি” নামেও পরিচিত।

এরপর চলে যান বালক ব্রহ্মচারীর আশ্রম থেকে। এখানে দর্শন করে চলে আসুন মা সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির ও তুঁতেশ্বর শিব মন্দির। এর পাশে রয়েছে রাধাকান্ত মন্দির। রয়েছে শতবছরের শশধর পাঠাগার।
এরপর চলে আসুন বাজারপাড়া ঘাট এ। দেখবেন রয়েছে রাজা রাধাকৃষ্ণদেব বাহাদুরের কাছাড়ি বাড়ির ভগ্নপ্রায় অংশ প্রবেশদ্বার।

দেখা হয়ে গেলে চলে আসুন কালীব্রহ্ম মন্দির ( নূতন কালী মন্দির ) ও এর পাশে রয়েছে হরিদাস সাঁতরা ঘাট।
আগের পানিহাটি পর্বে বারোমন্দির ঘাট এর কথা বলেছিলাম। এটিও সুখচরের মধ্যে পড়ে। হাতে সময় থাকলে টোটো ধরে চলে আসুন বারোমন্দির ঘাট। এর পাশে রয়েছে বিপাশনা কেন্দ্র । বসুমল্লিকদের সাহেব বাগান ও সাহেব কুঠি (ভগ্নপ্রায়)। এর পাশে রয়েছে মহেন্দ্রনাথ বাবুর ঠাকুর বাড়ি। মহেন্দ্রবাবুর ঠাকুরবাড়ি ও ঐতিহাসিক দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

এর পাশে রয়েছে নীহারিকা ঘাট। নীহারিকা ঘাট সংলগ্ন ঐতিহাসিক হেরিটেজ হাইজ “”নীহারিকা” ।বর্তমানে এটি গেস্ট হাউস হিসাবে ব্যবহৃত হয় । “নীহারিকা” নামটির বদলে “Nihar on the Ganges” নামে সকলের কাছে নতুনভাবে উন্মোচিত হয়েছে।

এবার আসি কয়েকটি বিশেষ কথা নিয়ে-
১। যেহেতু বেশিরভাগই মন্দির রয়েছে এই ভ্রমণে তাই সকাল সকাল পৌঁছে যেতে হবে। নাহলে ১২টার মধ্যে মন্দিরগুলির দ্বার বন্ধ হয়ে যাবে।
২। দুপুরের প্রসাদের জন্য আমি বিশেষভাবে কোনও মন্দির বা আশ্রমকে উল্লেখ করিনি। যে যেমন আহার করবেন সেইটা আপনার নিজস্ব ব্যাপার। তাও কয়েকটি ফোন নাম্বার নীচে দিয়ে দেবো যদি প্রয়োজন হয়,

ক। ভবার মহা শক্তির আশ্রয়। স্বামী সোমেশানন্দ গিরি।৯৪৩২৬ ৬৯০৮৪/ ৮৭৭৭৮ ৭৭২৬৭
খ।কাঠিয়াবাবা আশ্রম- ৯৪৩৩১১০০৬০/০৩৩-২৫৬৩-২০১৭
গ।সুখচর বালক ব্রহ্মচারী আশ্রম- ৯৩৩১৮৯০৫৮১
ঘ। সাই মন্দির সুখচর-৭২৭৮৬০৩৮৪৮
ঙ। শ্যামসুন্দর জীউ মন্দির খড়দহ-৯৫৪৭৩৬১৫১৫/৯০৫১৬৭০২৪৫

৩। আপনি দুপুরের প্রসাদ খড়দহের শ্যামের মন্দিরেও করতে পারেন। বিকেলে খড়দহের দ্রষ্টব্য স্থানগুলি ঘুরে বাড়ি ফিরতে পারেন।
খড়দহ নিয়ে আমার পরের পর্বে লেখা থাকবে ওখানে কি কি ঘুরবেন ইত্যাদি বিষয়ে।
৪। আপনারা হাওড়া/ হুগলী দিয়ে আসলে কোননগর স্টেশনে নামতে হবে। কোননগর ফেরীঘাট পেরিয়ে পানিহাটি থেকে একটা রিসার্ভ টোটো করে নিতে পারেন। প্রথমে বারোমন্দির থেকে শুরু করে শেষ করুন ভবাপাগলার আশ্রম (ক্যাম্পের ঘাট) অথবা সাইমন্দিরে।

৫। বিটি রোড ধরে এলে সুখচর গির্জায় এ নেমে টোটো/ রিকশায় চলে আসুন ভবা পাগলার আশ্রম। এখান থেকে শুরু করে বারোমন্দিরে শেষ করতে পারেন।
৬। পায়ে হেঁটে এত রাস্তা দেখতে অসুবিধা হতে পারে। তাই একটা রিসার্ভ টোটো করে নিতে পারেন।

৭।আপনি দুপুরের প্রসাদ পানিহাটির রাঘব ভবন অথবা ইস্কন মন্দিরেও করতে পারেন। বিকেলে পানিহাটির দ্রষ্টব্য স্থানগুলি ঘুরে বাড়ি ফিরতে পারেন।(আগের পর্বে উল্লেখ করেছি। যারা পড়েননি গিয়ে পড়ে নিতে পারেন।)

৮। সুখচর সাই মন্দির অবস্থিত সুখচর গির্জা বাস স্টপেজের সামনে। দেখতে পাবেন জি টি এস টাওয়ার।
৯। করোনা পরিস্থিতে কিছু মঠ/আশ্রম সকলের জন্য খোলা কিনা জানা নেই।
১০। সুখচরের ভবা পাগলা আশ্রম থেকে কিছু দূর গেলে রয়েছে খড়দহের সোনার মন্দির।

]]>
Travel: ডেসটিনেশন হোক তাজমহল থেকে সামান্য দূরে ফতেহপুর সিক্রি https://ekolkata24.com/lifestyle/travel-destination-fatehpur-sikri Wed, 01 Dec 2021 19:30:35 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=573 নিউজ ডেস্ক: আগ্রায় তাজমহল থেকে সামান্য দূরেই রয়েছে এক ইতিহাস সমৃদ্ধ জায়গা। করোনা পরিস্থিতি কাঠিয়ে স্বাভাবিক হচ্ছে চারদিক। এবার আপনার ভ্রমণ (Travel) গন্তব্য হোক ফতেহপুর সিক্রি। ফতেহপুর সিক্রি জুড়ে রয়েছে পাথর আর পাথর। দালানে দালানে লেগে আছে ইতিহাসের ছাপ। এখনকার দুর্গগুলি বেলে পাথর দিয়ে তৈরি।

আগ্রা থেকে এর দূরত্ব মাত্র ৩৬ কিলোমিটার। ১৫৬৯ সালে ফতেহপুর সিক্রি ছিল সম্রাট আকবরের রাজধানী। রয়েছে রক্তবর্ণ প্রাসাদ। এই প্রাসাদের মূল ফটকের উচ্চতা ৫৪ ফুট। সেই কারণে বুলন্দ দরওয়াজাকে এশিয়ার সব থেকে উঁচু তোরণদ্বার হিসেবে গণ্য করা হয়। জায়গাটির চারপাশ দেখার মতো সুন্দর।

fatehpur-sikri

একা একা হেঁটে ঘুরে বেড়ালে মনে আসে প্রশান্তি। ফতেহপুর সিক্রিতে থাকার জায়গা নেই। তাই সকালবেলায় ঘুরে রাতের মধ্যে আগ্রায় ফিরে আসতে হয়। আগ্রা থেকে প্রচুর ভাড়ার গাড়ি পাওয়া যায় ফতেহপুর সিক্রি যাওয়ার জন্য। এখানে রয়েছে মসজিদ, স্নানাগার, স্মৃতি সৌধ, অট্টালিকা ইত্যাদি।

ফতেহপুর সিক্রিতে রয়েছে ভাস্কর্যে ভরা জামে মসজিদ। এই মসজিদের দরজাগুলি দেখার মতো সুন্দর। কথিত আছে এখানে সম্রাট আকবর নামাজ পড়তে আসতেন। এখানে গেলে দেখতে পাবেন সম্রাট আকবরের ইবাদতখানা ‘দীন-ই-ইলাহি’। এর সামনে ট্যুরিস্ট গাইড দাঁড়িয়ে থাকেন। তাঁদের সাহায্য নিয়ে এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খ জানা যায়। রয়েছে সেলিম চিশতির মাজার। সম্পূর্ণ মাজারটি শ্বেত পাথর দিয়ে বানানো। যা পর্যটকদের ভিড় টানে।

]]>
Travel: প্রকৃতি আর অ্যাডভেঞ্চারের ডবল ডোজ রয়েছে শিলিগুড়ি সংলগ্ন ‘ক্যানিয়নে’ https://ekolkata24.com/offbeat-news/travel-double-dose-of-nature-and-adventure-in-the-hidden-canyon-adjacent-to-siliguri Wed, 01 Dec 2021 15:30:48 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7121 নিউজ ডেস্ক: গনগনি যদি রাজ্যের গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন (canyon) হয়, উত্তরবঙ্গেও রয়েছে ক্যানিয়ন। অ্যাডভেঞ্চার, প্রকৃতি দর্শনের ডুয়াল প্যাকেজ রয়েছে উত্তরবঙ্গে। একদমই অফবিট জায়গা হাতে অল্প সময় নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। নাম ইয়েলবং রিভার ক্যানিয়ন। যাকে উত্তরবঙ্গের লুকোনো ক্যানিয়নও বলা হয়।

hidden canyon adjacent to Siliguri

উত্তরবঙ্গের নতুন অফবিট জায়গা বললেই এখন চলে আসে ইয়েলবং গ্রামের নাম। খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে রিভার ক্যানিয়ন এর জন্য। বর্ষাকালে জল বেশি থাকার জন্য ট্রাকিং করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। অক্টোবরের শুরু থেকে ট্রেকিং করা আবার সম্ভব হয়ে ওঠে, জায়গাটি এনজিপি থেকে যেতে প্রায় ৩ ঘন্টা সময় লাগে। দুই রাত তিন দিনের জন্য যদি ৩ থেকে ৫ জন হন তাহলে জন প্রতি খরচ হবে ৪৭০০ টাকা। এখানে তাঁবুতে থাকার এবং খাবার সুব্যবস্থাও রয়েছে।

hidden canyon adjacent to Siliguri

কালিম্পং জেলার অন্তর্গত ইয়েলবং গ্রাম নামটা অচেনা। বাখরাকোট থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে এই গ্রাম । মেইন রোড থেকে ৪ কিলোমিটার জঙ্গল, ছোটো ছোটো ঝর্না ও পাহাড়ি পথ পেরিয়ে পৌঁছে যাওয়া ইয়েলবং গ্রামে । যাওয়ার পথে দেখা মিলবে রকমারি প্রজাপতি ও মথ এর দলের ভিড়।

hidden canyon adjacent to Siliguri

প্রজাপতিরদের স্বর্গ ইয়েলবং। যেখানে ওদের সাথে নিয়ে কিছুক্ষণ চুপিসাড়ে গল্পও করা যায় আর ওদের ছুঁয়ে দেখা যায়। গ্রামের চারিদিক থেকেই পাহাড়ের উঁকি ঝুঁকি ও এবং ভিউ পয়েন্ট মনমুগ্ধকর । ইয়েলবং গ্রাম থেকে ক্যানিয়ন কেভের দূরত্ব প্রায় ৩-৪ ঘণ্টার। যেতে হয় ট্রেক করে ।

hidden canyon adjacent to Siliguri

রুমটি নদীর ধার বরাবর পাথরের উপর দিয়ে পায়ের টাল সামলে হাঁটার অনুভূতি বলে বোঝানো খুবই কঠিন । অ্যাডভেঞ্চার প্রেমীদের কাছে রুমটি নদী পেরিয়ে কেভে পৌঁছানো একটা চ্যালেঞ্জ । অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে ক্যানিয়ন কেভ টা আবার কি ? এটি ২ কিলোমিটার বিস্তৃত একটি নদীর সাথে গুহা, যেরকমটা হয়ত আমাদের পশ্চিমবঙ্গে আর সেরকম একটা নেই।

hidden canyon adjacent to Siliguri

পাহাড়ী নদী তার আপন ছন্দে কখনো উত্তাল কখনো নিস্তরঙ্গ ঝিরিঝিরি হয়ে বয়ে চলেছে গুহার বুক চিরে। কেভে প্রবেশ করার পর নিজেকে খুঁজে পাবেন অন্য এক দুনিয়ায় । কেভের পথও বেশ চ্যালেঞ্জিং। নিজেকে মেন্টালি ও ফিজিক্যালি আগে থেকে তৈরি করে এই ট্রেকে আসা বাধ্যতামূলক ।

hidden canyon adjacent to Siliguri

এছাড়া ইয়েলবং ক্যানিয়ন কেভের পাশে রাফটিং করার ও শেখার সুযোগ এবং উপযোগী জায়গা দুইই আছে । এডভেঞ্চার প্রেমীদের জন্য একেবারেই উপযোগী এই জায়গা আর শুনে কী হবে? ঘুরেই আসুন না।

]]>