troops – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 08 Jan 2022 11:19:16 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png troops – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 চিন-কিমের মাখো মাখো বন্ধুত্বের কাঁটা জাপানের সামরিক কৌশলে চমক https://ekolkata24.com/uncategorized/now-japan-moved-ahead-expansion-of-support-to-u-s-troops Sat, 08 Jan 2022 11:18:31 +0000 https://ekolkata24.com/?p=18442 চিন-উত্তর কোরিয়াকে চাপে ফেলতে নয়া কৌশল জাপানের। বলতে গেলে হাত মেলাল জাপান ও আমেরিকা। চিন ও উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই মার্কিন বাহিনীকে আরও সমর্থনের ঘোষণা করেছে জাপান। মার্কিন বিদেশমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ঘোষণা করেছেন যে জাপানের মাটি প্রায় ৫০,০০০ মার্কিন সৈন্য মোতায়েনের মেয়াদ বৃদ্ধির ব্যাপারে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছে। ব্লিঙ্কন ভার্চুয়ালি এক বৈঠকে বলেন, এই নতুন চুক্তি “আমাদের সামরিক প্রস্তুতি এবং আন্তঃক্রিয়াশীলতা আরও গভীর করার জন্য বৃহত্তর সম্পদ বিনিয়োগ করবে” তিনি আরও বলেন, “আমাদের মিত্রদের কেবল আমাদের কাছে থাকা সরঞ্জামগুলিকে শক্তিশালী করাই নয়, নতুন সরঞ্জামগুলিকেও আরও বিকাশ করতে হবে।”

বিগত কয়েকবছর ধরে টোকিও দেশে মার্কিন বাহিনীর পাশাপাশি মার্কিনিদের অন্যান্য ইউটিলিটিগুলির জন্যেও খরচ বহন করে। প্রসঙ্গত, পূর্ববর্তী চুক্তিটি ২০২১ সালের মার্চ শেষ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ওয়াশিংটনে প্রশাসনিক রদবদলের জন্য এই মেয়াদ এক বছরের জন্য বাড়ানো হয়েছিল।

মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন বলেন, “মিত্র দেশগুলি আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতায় জাপানের ক্রমবর্ধমান অবদানের ক্ষমতা প্রতিফলিত করার জন্য আমাদের ভূমিকা এবং মিশনগুলি বিকশিত করছে”। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান যুদ্ধ করার অধিকার ত্যাগ করে এবং তারপর থেকে ওয়াশিংটনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ জোট গড়ে তোলে, যা বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি রক্ষার জন্য চুক্তিবদ্ধ। বিদেশ মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, নতুন পাঁচ বছরের প্যাকেজের পরিমাণ হবে ২১১ বিলিয়ন ইয়েন (১.৮ বিলিয়ন ডলার), যা প্রায় ৫% বৃদ্ধি পাবে। এহেন খবরের জেরে চিনের যথেষ্ট অস্বস্তি বাড়বে তা বলাই বাহুল্য। ব্লিঙ্কেন বলেন, “বেজিংয়ের উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড তাইওয়ান এবং পূর্ব ও দক্ষিণ চীন সাগর জুড়ে উত্তেজনা বাড়িয়ে তুলেছে।”

]]>
China: ভারতের উদ্বেগ বাড়িয়ে সীমান্তে হাইওয়ে তৈরি করেছে চিন, মোতায়েন করছে অস্ত্র ও সেনা https://ekolkata24.com/uncategorized/china-has-built-highways-along-the-border-deploying-arms-and-troops-raising-concerns-in-india Mon, 29 Nov 2021 11:43:51 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12770 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (line of actual control) সংলগ্ন এলাকায় চিনের (China) সক্রিয়তা কমার কোনও চিহ্নই দেখা যাচ্ছে না। বরং সীমান্ত এলাকায় চিনের লালফৌজের (PLA) গতিবিধি ক্রমশই বাড়ছে।

কয়েকদিন আগেই উপগ্রহ চিত্রে (Satellite Picture) দেখা গিয়েছে, অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) সীমান্তে চিন রীতিমত একটি গ্রাম তৈরি করে ফেলেছে। এমনকী, ভারত ভুটান (Bhutan) সীমান্তেও তৈরি হয়েছে চিনের গ্রাম। কিন্তু এবার সামনে এল আরও এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। জানা গিয়েছে পূর্ব লাদাখে সীমান্ত সংলগ্ন এলাকার একেবারে কাছেই একটি হাইওয়ে তৈরি করছে বেজিং। শুধু তাই নয়, সীমান্তের গা ঘেঁষে চিনের রকেট ও মিসাইল রেজিমেন্টকেও প্রস্তুত রাখা হচ্ছে।

China builds village in Arunachal Pradesh

স্বাভাবিকভাবেই লালফৌজের এই অতি সক্রিয়তায় উদ্বেগে পড়েছে ভারত। পূর্ব লাদাখ সেক্টরের ঠিক বিপরীত দিকে এই হাইওয়ে তৈরি করছে চিন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই রাস্তা তৈরির ফলে যে কোনও সময় ও পরিস্থিতিতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে দ্রুত ভারতীয় ভূখণ্ডে পৌঁছে যাবে লাল ফৌজ। শুধু রাস্তা তৈরি নয়, সীমান্তে তারা রীতিমতো অস্ত্র মোতায়েনও করছে।

সম্প্রতি আমেরিকার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দেওয়া এক উপগ্রহ চিত্রে দেখা গিয়েছে, তিব্বতের স্বশাসিত এলাকায় চিন রকেট ও মিসাইল মোতায়েন করেছে। সেনাবাহিনীকে লুকিয়ে রাখার জন্য তৈরি করেছে বিশেষ ধরনের বাঙ্কার। পাশাপাশি বাড়িয়েছে সেনার সংখ্যাও। একইভাবে পূর্ব লাদাখ সীমান্তে বেজিং ড্রোন মোতায়েন করেছে। এই মুহূর্তে লালফৌজ তাদের পরিকল্পনাতেও কিছু বদল এনেছে। চিনা সেনা চাইছে, লাদাখের স্থানীয় বাসিন্দাদেরকেই ভারতের বিরুদ্ধে কাজে লাগাতে।

সামরিক বিশেষজ্ঞরা স্পষ্ট জানিয়েছেন, ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে সীমান্তে চিনের প্রস্তুতি অনেকটাই পরিকল্পিত। রীতিমতো পরিকল্পনা করেই তারা সীমান্তে সমরসজ্জা এবং পরিকাঠামো তৈরির কাজ চালাচ্ছে। সম্প্রতি মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর পেন্টাগন এক রিপোর্টে জানিয়েছে, তিব্বতের স্বশাসিত অঞ্চল এবং অরুণাচল প্রদেশের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ১০০টি বাড়ি তৈরি করে রীতিমত একটি গ্রাম গড়ে ফেলেছে বেজিং। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এলাকায় বেড়েছে লাল ফৌজের সংখ্যাও।

যদিও নরেন্দ্র মোদি সরকারের মন্ত্রী তথা চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত জানিয়েছেন, ভারতীয় ভূখণ্ড ও সংলগ্ন এলাকায় চিন গ্রাম গড়ে তুলেছে এমন কোনও প্রমাণ মেলেনি। অন্যদিকে, দেশের বিরোধী দলগুলির অভিযোগ, চিনকে ভয় পাচ্ছে মোদি সরকার। সে কারণেই তার চিনের যাবতীয় অবৈধ কার্যকলাপ দেখেও চোখ বুজে থাকছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, সীমান্তে চিন তাদের সক্রিয়তা বাড়িয়েছে এমন কোনও প্রমাণ সরকারের কাছে নেই। তবে চিন যদি বেশি বাড়াবাড়ি করে তবে ভারতও তার উপযুক্ত জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছে।

]]>
চিনের লালফৌজের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাইওয়ান সেনাকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আমেরিকা https://ekolkata24.com/uncategorized/united-states-is-training-taiwanese-troops-to-fight-against-chinas-red-army Tue, 09 Nov 2021 19:17:57 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10880 News Desk: আগ্রাসী চিন তাইওয়ান দখল নেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে৷ যে কোন সময় তাইওয়ান দখল নিতে হামলা চালাত পারে বেজিংয়ের লালফৌজ৷ এই পরিস্থিতিতে তাইওয়ানের পাশে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা৷

চিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে তাইওয়ানের সেনাদের প্রশিক্ষণের জন্য এক দশকের বেশি সময় ধরে মার্কিন সেনারা চাইনিজ তাইপেতে অবস্থান করছে। প্রাপ্ত মার্কিন সামরিক সরঞ্জামের ব্যবহার ও চিনা সেনাদের হামলা প্রতিহত করার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে তাইওয়ানে সেনা মোতায়েন করেছে মার্কিন সরকার।

আমেরিকার ফরেন পলিসি নামে একটি ম্যাগাজিন এই খবর দিয়েছে৷ মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের তথ্যের ভিত্তিতে ওই ম্যাগাজিনটি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, স্ব-শাসিত দ্বীপ তাইওয়ানে ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে। এটি ছিল প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের ক্ষমতার মেয়াদের শেষ বছর।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন মার্কিন কর্মকর্তা ওই ম্যাগাজিনকে জানান, চিনা সেনাদের তাইওয়ানে অবতরণ ঠেকানোর প্রশিক্ষণ হিসেবে মার্কিন সেনারা তাইওয়ানি সেনাদের নিয়ে সমুদ্র-সৈকতে মহড়া চালায়।
১৯৭৯ সালে সর্বশেষ তাইওয়ানে সেনা থাকার কথা স্বীকার করে মার্কিন সরকার। এরপর ওয়াশিংটন ‘এক চিন নীতি’ অনুসরণ শুরু করে। এক চিন নীতির আওতায় বেজিং সরকার তাইওয়ানের ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করে আসছে। বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ এক চিন নীতি অনুসরণ করে৷

]]>
ব্যর্থ হল বৈঠক, সীমান্ত থেকে সেনা সরাতে নারাজ চিন https://ekolkata24.com/uncategorized/meeting-failed-with-china-reluctant-to-withdraw-troops-from-the-border Mon, 11 Oct 2021 10:16:07 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7294 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: সীমান্তে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানের জন্য রবিবার ভারত ও চিনের শীর্ষ সেনা কর্তারা ১৩ তম বৈঠকে বসেছিলেন। আট ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলে ওই বৈঠক। কিন্তু বৈঠক শেষে কোন ফলাফলই মিলল না। সোমবার ভারতীয় সেনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, চিন সীমান্ত সংলগ্ন এলাকা থেকে সেনা সরানোর প্রস্তাবে রাজি নয়। 

তবে এই সমস্যা সমাধানে আগামীদিনেও যে ফের আলোচনায় বসা হবে এমন কোনও কথাও বলেনি বেজিং। দীর্ঘ আট ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলা ওই বৈঠকে ভারতীয় সেনা কর্তারা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা ও সংলগ্ন এলাকার সমস্যা সমাধানের জন্য একাধিক প্রস্তাব দেন। কিন্তু জিনপিং সরকার ভারতের কোনও প্রস্তাবই মানতে নারাজ। এই আলোচনায় কোনো সমাধান সূত্র বের না হওয়ায় সেনাবাহিনীর এই বৈঠককে ব্যর্থ বলেই মনে করছে।

সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, চিন যদি কোনও রকম আগ্রাসন দেখানোর চেষ্টা করে তবে তার উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে। ভারত সব ধরনের সমস্যা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত আছে।

কিন্তু প্রশ্ন হল, চিন কেন ভারতের সঙ্গে কোনও রকম সমঝোতায় যেতে আপত্তি করছে। আন্তর্জাতিক মহল মনে করছে, সম্প্রতি আফগানিস্থানে ক্ষমতার পালাবদলের কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় একটা অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যেই কাবুলে তালিবান সরকারকে সমর্থন করেছে বেজিং। চিনের মতোই তালিবানের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে পাকিস্তান। সীমান্ত নিয়ে ভারতের সঙ্গে এই দুই দেশেরই প্রবল মতবিরোধ রয়েছে। বিশেষ করে কাশ্মীর ও লাদাখ সীমান্ত নিয়ে ভারত পাকিস্তানের বিবাদ সর্বজনবিদিত। পাশাপাশি চিনের সঙ্গেও ভারতের সীমান্ত সমস্যা কম নয়।

এই পরিস্থিতিতে চিন ও পাকিস্তানের একযোগে তালিবানদের পাশে দাঁড়িয়েছে। তালিবান জঙ্গিদের সমর্থনে ইতিমধ্যেই কাশ্মীরে একাধিক জঙ্গি সংগঠন আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। আন্তর্জাতিক মহল মনে করছে, ভারতে নাশকতা চালানোর জন্য জঙ্গিদের মদত জোগাতে চিন ও পাকিস্তান দুই দেশ হাতে হাত মিলিয়েছে। সে কারণেই চিন সীমান্ত নিয়ে ভারতের কোন শর্তই মানতে নারাজ। চিন ভাবছে ভারতকে তারা চাপে ফেলতে পারবে। তাদের এই কাজে সব ধরনের সহযোগিতা করবে পাকিস্তান ও তালিবান।

আন্তর্জাতিক মহল অবশ্য পাশাপাশি এটাও বলেছে যে, চিন যদি মনে করে ভারত আগের জায়গাতেই আটকে আছে তাহলে ভুল করবে। ভারতের অস্ত্র ভাণ্ডার যথেষ্ট ঈর্ষণীয়। তাই অযথা ভারতের সঙ্গে লাগতে গেলে তার পরিণাম ভুগতে হবে বেজিংকে

]]>