Turmeric Tea – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 05 Dec 2021 19:37:57 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Turmeric Tea – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 সকালের চা’য়ে মেশান এক চিমটে হলুদ https://ekolkata24.com/lifestyle/health-benefits-of-turmeric-tea Sun, 05 Dec 2021 19:35:27 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5076 লাইফস্টাইল ডেস্ক: বাঙালি এবং চা, দুটি শব্দ যেন অঙ্গাঙ্গিকভাবে জড়িত। আসমুদ্র হিমাচল জানে যে বাঙালি মানেই চা-বিলাসী। মধু চা, লেবু চা, দুধ চা সমস্ত রকমের চা নিয়েই বছরভর মেতে থাকে বাঙালিরা। কিন্তু হলুদ চা মিস করে গিয়েছেন অনেকেই। জানেন কি হলুদ চা খেলে কি কি উপকার পাওয়া যেতে পারে? 

স্বাদ পরিবর্তনের পাশাপাশি হলুদে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে অনেক কার্যকরী। আর এটি বানানোও সহজ। 

কীভাবে বানাবেন হলুদ চা?

প্রথমে একটি পাত্রে ১ কাপের একটু বেশী পরিমাণ জল নিয়ে গরম করুন। এরপর জল গরম হয়ে গেলে তাতে অল্প পরিমানে (এক চিমটে) হলুদ মেশান। কাঁচা হলুদের টুকরো করেও মেশাতে পারেন। এরপর এই হলুদ মেশানো জলটিকে ফোটান। এরপর এটিকে ১০ মিনিট রেখে দিন। ব্যাস হলুদ চা তৈরি। 

হলুদ চায়ের স্বাস্থ্য উপকারিতা—

১. বাতের উপসর্গ কমাতে সহায়তা করে: হলুদ চা বাতের ব্যথার উপসর্গ কমাতে সাহায্য করে। হলুদে থাকা কারকিউমিন আর্থ্রাইটিস প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে এবং বাতের উপসর্গ কমায়।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: হলুদে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকায় এটি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

৩. দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়: হলুদ চা চোখের রেটিনাকে রক্ষা করে। ফলে দৃষ্টিশক্তি হারানোর ভয় থাকেনা।

৪. ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে: হলুদে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি কারকিউমিন উপাদান থাকার কারণে এটি শরীরের কোষের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়। আর এর ফলে এটি ক্যান্সারের বৃদ্ধি, বিকাশ ও ছড়িয়ে পড়া কমাতে সহায়তা করে। 

৫. ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়তা করে: অনেক আগে থেকেই হলুদকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ওষুধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। কারকিউমিনে সম্পূরক ডায়াবেটিসবিরোধী বৈশিষ্ট্য থাকে।

৬. রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: হলুদে উপস্থিত কারকিউমিন রক্তে জমতে থাকা কোলেস্টেরলের মাত্রাকে কমিয়ে দেয় ফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে যায়।

৭. ফুসফুসের জন্য উপকারী: হলুদ চায়ে থাকা কারকিউমিন উপাদান প্রদাহবিরোধী এবং এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ফুসফুসের ক্ষতিকর লক্ষণ কমাতে সাহায্য করে।

]]>