সদ্য নতুন করে গঠিত হয়েছে বিজেপির রাজ্য কমিটি। আর সেই কমিটিতেই মতুয়াদের প্রতিনিধিত্ব না থাকার অভিযোগ তুলে বিজেপি বিধায়কদের অফিশিয়াল হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ‘লেফট’ করেছেন বিধায়ক অসীম সরকার, অম্বিকা রায়, সুব্রত ঠাকুর, মুকুটমণি অধিকারী এবং অশোক কীর্তনিয়া। শনিবার এই খবর সামনে আসতেই রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে।
‘লেফট’ করে যাওয়া বিধায়করা এখনও নিজেদের ক্ষোভের কারণ প্রকাশ্যে না আনলেও বিজেপির অন্দরে ঝড় থামছে না। আর এই পরিস্থিতিতে নিজের পুরনো দলের নেতৃত্বকে তীব্র আক্রমণ করে ট্যুইটারে বাবুল লেখেন, ”নিজগুনে’ পরের পর উইকেট পড়ছে বিজেপির। ”আজ আরও পাঁচটি গেলো মনে হচ্ছে। শিববাবু শুনলাম সব শুনে কৈলাশে গেছেন। আসল বাঙালি কাঁকড়াদের খুঁজিয়া পাইবার একমাত্র নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্টান – মুরলীধর লেন।”
'নিজগুনে' পরের পর উইকেট পড়ছে বিজেপির | ''আজ আরও পাঁচটি গেলো মনে হচ্ছে | শিববাবু শুনলাম সব শুনে কৈলাশে গেছেন | আসল বাঙালি কাঁকড়াদের খুঁজিয়া পাইবার একমাত্র নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্টান – মুরলীধর লেন |
— Babul Supriyo (@SuPriyoBabul) December 25, 2021
বিধানসভায় বিজেপির পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক মনোজ টিগ্গা অবশ্য বিধায়কদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ছাড়ার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ-ত্যাগী বিধায়কদের মধ্যে অশোক কীর্তনীয়া ও সুব্রত ঠাকুরের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। তাঁর দাবি, পরিষদীয় স্তরে এ নিয়ে কথা হবে। রাজ্যস্তরেও আলোচনা হতে পারে। ভুল বোঝাবুঝিতেই এমন হয়েছে। বিধায়করাও ভুল বুঝতে পেরেছেন।
<
p style=”text-align: justify;”>শোনা গিয়েছে, দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে এই নিয়ে কথা বলতে চেয়েছেন সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। তবে তাতেও বিজেপির অন্দরে ক্ষোভের আগুন কমছে না।
]]>চলতি ইস্যুতে অক্ষয় ট্যান্ডনের টুইট চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দেশের ফুটবল মহলে। টুইট পোস্ট বিবৃতিতে তিনি বলেছেন,”হতাশার সাথে আমি নিশ্চিত করতে চাই যে @JuanFerrandoF তার রিলিজ ক্লজ ট্রিগার করেছে, আমাদের তাকে তার দায়িত্ব থেকে মুক্তি দিতে বাধ্য করেছে যাতে সে @atkmohunbaganfc এ যোগ দিতে পারে। যতক্ষণ টাকা আমাদের অ্যাকাউন্টে জমা হয়, ততক্ষণ তার সিদ্ধান্তে আমাদের কোনো বিকল্প নেই”।
নিজের টুইট পোস্টে অক্ষয় ট্যান্ডন পরিষ্কার করেছেন যে,”এটি আমাদের কাছে আশ্চর্যজনক হয়েছে, @ জুয়ানফেরান্ডোফ আজ সকালে তার সিদ্ধান্তের কথা আমাদের জানিয়েছেন। তিনি আলোচনা বা আলোচনার জন্য কোন জায়গা রাখেননি”।
নিজের অসন্তুষ্টির অবস্থান থেকে অক্ষয় ট্যান্ডনের টুইটের ছত্রে ছত্রে হুয়ান ফেরানডোকে নিশানা করে টুইটে পোস্ট করেছেন,”এটা দুর্ভাগ্যজনক যে এই চুক্তির সাথে জড়িত লোকেরা রিলিজ ক্লজ ট্রিগার হওয়ার আগেই প্রেসে তথ্য ফাঁস করা বেছে নিয়েছিল। আমাদের স্কোয়াডের সদস্য এবং কর্মীদের টুইটার এবং মিডিয়ার মাধ্যমে এই উন্নয়নগুলি সম্পর্কে জানতে হয়েছে”।
অক্ষয় ট্যান্ডন ক্ষোভের সঙ্গে দলের ভক্তদের আশ্বস্ত করে টুইট পোস্ট,”আমাদের কোচ, স্টাফ এবং খেলোয়াড়দের শিকার করা একটি ন্যায্য খেলা তবে আমি আশা করি ভবিষ্যতে আরও ভাল বুদ্ধি এবং ক্রীড়াবিদ বিরাজ করবে। আমরা অন্তত নিজেদের স্কোয়াডকে জানানোর সুযোগটা পছন্দ করতাম। আমাদের ভক্তদের জন্য, আমি বলতে চাই, ‘চিন্তা করবেন না’। এটি আসলে আমাদের আরও শক্তিশালী করে তুলবে”।
হঠাৎ করে আসা এই ডামাডোলের পরিস্থিতিতে এফসি গোয়া টিমের সভাপতি অক্ষয় ট্যান্ডন চোয়াল শক্ত রেখে টুইট পোস্ট,”এখন হয়তো সেরকম মনে হচ্ছে না। আমি আপনার ক্লাবে আপনার ভালবাসা এবং বিশ্বাস জিজ্ঞাসা করতে চাই। আমরা @FCGoaOfficial আমাদের একটি চ্যাম্পিয়নশিপ স্কোয়াড রয়েছে এবং স্বল্প মেয়াদে শূন্যস্থান পূরণের জন্য ইতিমধ্যেই কোচ ও কর্মীদের একটি পূর্ণ শক্তি রয়েছে”।
অন্যদিকে, রবিবার ATK মোহনবাগান টুইটে একটি সংক্ষিপ্ত সময়ের ভিডিও পোস্ট করেছে দলের অনুশীলনের। ওই সংক্ষিপ্ত ভিডিও পোস্টের ক্যাপসনে উল্লেখ করা হয়েছে,”সম্পূর্ণরূপে আমাদের আসন্ন পরীক্ষা
ওপর ফোকাস
#ATKMohunBagan #JoyMohunBagan #AmraSobujMaroon #HeroISL”। চলতি আইএসএলে সবুজ মেরুন দলের ম্যাচ রয়েছে আগামী মঙ্গলবার নর্থইস্ট ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে, ফতোদরা স্টেডিয়ামে।
]]>উদয় চন্দ দেশের হয়ে তিনটি অলিম্পিক গেমসে অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে রোম ১৯৬০, টোকিও ১৯৬৪ এবং মেক্সিকো সিটি ১৯৬৮। এছাড়াও তিনি এশিয়ান গেমসে দুইবার অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই সময়ে, তিনি ৭০ কেজি ফ্রিস্টাইলে দুটি রুপোর পদক এবং ১৯৬২ সালে জাকার্তায় ৭০ কেজি গ্রেকো-রোমান জিতেছিলেন। যদিও তিনি ১৯৬৬ সালে ব্যাংককে ৭০ কেজি ফ্রিস্টাইলে ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিলেন।
যোগেশ্বর দত্তের শেয়ার করা ভিডিওতে, উদয় চন্দ ছোট নাতনিকে তার মাতামহের কৃতিত্ব সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে দেখা যাচ্ছে। পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে পদ্মশ্রীও দাবি করেছেন।
প্রসঙ্গত, উদয় চন্দ দেশের একজন বিখ্যাত কুস্তিগীর ছিলেন। তিনি হরিয়ানার হিসার জেলার জান্দালি গ্রামে ২৫ জুন ১৯৩৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬১ সালে ইয়োকোহামায় ৬৭ কেজি ওজন বিভাগে ব্রোঞ্জ পদক জিতে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন। বর্তমানে হিসারে বসবাস করছেন এবং যারা কুস্তিতে কেরিয়ার গড়ছেন তাদের প্রশিক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। প্রথম ভারতীয় কুস্তিগীর হিসেবে ১৯৬১ সালে অর্জুন পুরস্কার পেয়েছিলেন।
]]>বিমানবন্দরে পাকিস্তানের উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মহম্মদ রিজওয়ানকে বালিশ বুকে করে দুহাত দিয়ে আগলে হেটে যেতে দেখা গিয়েছিল। এই রকম ব্যতিক্রমী ঘটনা সামনে আসতেই সামাজিক মাধ্যমে তা ভাইরাল হয়ে ওঠে এবং সকলেই কৌতূহলী জানার জন্য কেন এইরকম ঘটনা ভাইরাল হল।
পাক উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মহম্মদ রিজওয়ান এর কারণ ব্যাখা করেছেন সোমবার ‘পাকিস্তান ক্রিকেট’ টুইটার হ্যাণ্ডেলের ভিডিও বার্তার মাধ্যমে। রিজওয়ান বলেন, “এটা একটা মেডিকেডেট পিলো (বালিশ)। কিপারের সকল সময়ে শরীরের ঘাড়ের একটা বিষয় থাকে।”

রিজওয়ান বলতে থাকেন,”ফ্লিডিং’র সময়ে হেলমেট পড়েই ওপর-নীচ করতে হয় এবং ব্যাটিং করার সময়েও হেলমেট পড়তে হয়। এই কারণে শরীরের ঘাড়ে একটা বিশাল চাপ পড়ে এবং ঘাড় ক্লান্ত অনুভূত হয়ে থাকে।”
রিজওয়ান খোলসা করে বলতে থাকেন,” চিকিৎসকের পরামর্শে আমি এই মেডিকেডেট পিলো (বালিশ) ব্যবহার করি এবং রাতে আমি শান্তিতে ঘুমোতে পারি। কেননা রিকভারির ক্ষেত্রে ঘুমের ভীষণ ভাবে গুরুত্ব রয়েছে, ঘুমের মধ্যে দিয়ে রিকভারি দ্রুত চলে আসে।”

<
p style=”text-align: justify;”>মহম্মদ রিজওয়ান হেঁসে বলতে থাকেন,”এই কারণে আমি সকল সময় এটা (মেডিকেডেট পিলো) সঙ্গে নিয়ে চলি।” এও বলেন,”আর নজরে এই কারণে পড়ে যে আমি এই মেডিকেডেট পিলো এক রাতের জন্যেও মিস করতে চাই না (হাতের নাগালে রাখি)। তাই আমি নিজের সঙ্গেই ওই পিলো নিয়ে রাখি, লাগেজের সঙ্গে ক্যারি করিনা। রিকভারি যাতে ভাল ভাবে হয় তাই এক রাতের জন্যেও আমি চান্স নিই না, নিজের সঙ্গে মেডিকেডেট পিলো নিয়ে রাখি।”
]]>বছরের পর বছর ধরে, তেন্ডুলকর বাইশ গজে ঘাম ঝড়িয়েছেন। বিপক্ষ বোলারদের চোখে চোখ রেখে, তাদের ডেলিভারিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে প্রতিটি ডেলিভারিকে ব্যাটের মাঝখান দিয়ে পিটিয়ে শাসন করে ‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যান’ হিসাবে ইতিহাসের পাতায় নাম করেছেন এবং তিনি ‘মাস্টার ব্লাস্টার’ নামে ডাকনামও পেয়েছেন।

তেন্ডুলকর, ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছিলেন এবং আজ পর্যন্ত, সচিন টেস্ট এবং ওডিআই উভয় ফর্ম্যাটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রয়েছেন। সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি করার রেকর্ডও রয়েছে সচিন তেন্ডুলকরের ঝুলিতে।
তেন্ডুলকর ষষ্ঠ ভারতীয় হিসেবে আইসিসি হল অফ ফেমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। ৪৬ বছর বয়সী ১৬ বছর বয়সে ভারতের হয়ে অভিষেক হয়েছিল এবং দুরন্ত গতিতে দেশের প্রিয় ক্রিকেটার হয়ে ওঠেন।
এমন এক ঐতিহাসিক দিনকে স্মরণ করে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (বিসিসিআই) নিজেদের অফিসিয়াল টুইটে এক আবেগঘন মুহুর্ত পোস্ট করেছে। ‘ক্রিকেটের ঈশ্বর’ সচিন তেন্ডুলকরের বাইশ গজে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে করাচি টেস্টে অভিষেক মুহুর্ত এবং মুম্বইতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সচিনের আন্তজার্তিক ক্রিকেট কেরিয়ারের শেষ টেস্ট ম্যাচের পর্দাপণের মুহুর্তকে কুর্নিশ জানাতে ভোলেনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। বিসিসিআই’র টুইট পোস্ট “এই দিনে
1989: @sachin_rt তার #TeamIndia আত্মপ্রকাশ করেছিল।
2013: কিংবদন্তি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শেষবারের মতো ব্যাট করতে বেরিয়েছিলেন।”
<
p style=”text-align: justify;”>ক্রিকেটের সমস্ত ফর্ম্যাট জুড়ে মোট ৩৪,৩৫৭ রান করেছেন, যা দ্বিতীয় স্থানে থাকা শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন ক্রিকেটার কুমার সাঙ্গাকারার চেয়ে ৬.০০০ রানের বেশি। মাস্টার ব্লাস্টার ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের মেন্টর হিসেবেও কাজ করেছেন।
]]>কোহলি টুইটে লিখেছেন, “আপনাদের সকলের সাথে একটি দল হিসাবে আমাদের সমস্ত স্মৃতি এবং আশ্চর্যজনক যাত্রার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। আপনাদের অবদান অপরিসীম এবং ভারতীয় ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বদা স্মরণ করা হবে। আপনাদের জীবনে এগিয়ে যাওয়ার সেরা কামনা করি। পরের বার পর্যন্ত।”
https://twitter.com/imVkohli/status/1458292381598371840?s=20
হেড কোচ হিসেবে রবি শাস্ত্রীর সময়ে টিম ইন্ডিয়া ৪৩ টি টেস্ট খেলেছে, যার মধ্যে ভারত ২৫ টিতে জিতেছে এবং ১৩ টিতে হেরেছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য শাস্ত্রী এবং কোম্পানী ইংল্যান্ডে ভাল প্রদর্শন করেছে। ৫ ম্যাচের সিরিজে টিম ইন্ডিয়া ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে আছে এবং সিরিজের শেষ ম্যাচটি হবে আগামী বছর।
<
p style=”text-align: justify;”>টিম ইন্ডিয়া শাস্ত্রীর অধীনে ৭৬টি ওডিআই এবং ৬৫ টি টি-টোয়েন্টি খেলেছে। দ্য মেন ইন ব্লু’রা ৫১ টি ওডিআই এবং ৪৩ টি টি-টোয়েন্টি জিতেছে। দ্বিপাক্ষিক সিরিযে মেন ইন ব্লুদের আধিপত্য থাকলেও আইসিসি টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে রবি শাস্ত্রী এবং বিরাট কোহলি কম্বিনেশন মুখ থুবড়ে পড়েছে। সবথেকে তাৎপর্য পূর্ণ হল রবি শাস্ত্রীর শেষ অ্যাসাইনমেন্ট ছিল টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, যা অধরাই থেকে গেল।
]]>