ULFA – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 02 Jan 2022 15:23:12 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png ULFA – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 শান্তির পথে মোস্ট ওয়ান্টেড পরেশ বড়ুয়া? ফাঁসির আসামীকে নিয়ে ঢাকা-দিল্লি টানাটানি https://ekolkata24.com/uncategorized/ulfa-chief-paresh-baruah-india-bangladesh-diplomacy Sun, 02 Jan 2022 15:02:17 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17652 প্রসেনজিৎ চৌধুরী: অনেকগুলো ছদ্মনাম। কখনও কামারুজ্জামান, কখনও নুরুজ্জামান, এই সব নামেই একসময় বাংলাদেশে থেকে বারবার নাশকতার ছক করা শীর্ষ ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী জঙ্গি নেতা পরেশ বড়ুয়া শান্তি আলোচনায় আগ্রহী!

অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার এমন ইঙ্গিতের পরেই গুয়াহাটি থেকে নয়াদিল্লি হয়ে বাংলাদেশ, চিন, থাইল্যান্ড, ফিলিপিন্স এমনকি মায়ানমারের সামরিক সরকারও হতচকিত। ঢাকা, বেজিং, ব্যাংকক, ম্যানিলা, নেপিদ (ইয়াঙ্গন) সর্বত্র আলোচনা বড়ুয়ার অবস্থান কী হতে পারে।

ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা তীব্র শোরগোল। সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আলফা (স্বাধীনতা) কি অস্ত্র নামিয়ে নেবে? এমনই প্রশ্ন উঠেছে। অসমের মুখ্যমন্ত্রীর ইঙ্গিত, বড়ুয়া সদর্থক বার্তা দিয়েছেন। কারণ, একের পর এক বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সদস্যরা আত্মসমর্পণ করছে। ডিমাসাল্যান্ডের দাবিদার ডিএনএলএ, বোড়োল্যান্ডের দাবিদার এনডিএফবি(সংবিজিত) গোষ্ঠীর সদস্যদের ভূমিকায় আলফা (স্বাধীনতা) ক্যাডারদের মনে প্রভাব ফেলছে। পরেশ বড়ুয়া এটা ভালোই বুঝতে পারছেন।

paresh baruah

দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা পরেশ বড়ুয়া স্বশাসিত অসমের দাবিতে আতঙ্ক জাগানো এক নাম। অসমে রক্তাক্ত বিচ্ছিন্নতাবাদ জোরদার করতে নব্বই দশকে পরেশ বড়ুয়া ভারত থেকে বাংলাদেশের আলফার গোপন ডেরায় চলে যায়। ভারত বিরোধী আন্তর্জাতিক আগ্নেয়াস্ত্র পাচারের ষড়যন্ত্রী বড়ুয়া বাংলাদেশের কাছে ফাঁসির আসামী।

আলফা (স্বাধীনতা) প্রধান যদি ভারতে আত্মসমর্পণ করতে চায় সেক্ষেত্রে ঢাকা-নয়াদিল্লি কূটনৈতিক অবস্থান কী হতে পারে। উঠছে এমন প্রশ্ন। এর আগে পরেশ বড়ুয়ার সহযোগী আলফা নেতা অনুপ চেতিয়া সহ কয়েকজন আলফা জঙ্গি নেতাকে ভারতে পুশ ব্যাক (ঠেলে পাঠানো) করেছে বাংলাদেশ সরকার।

কেন টানাপোড়েন সম্ভাবনা?
পরেশ বড়ুয়া ভারত সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় অংশ নিলে বাংলাদেশের তরফে ভারতের উপর চাপ তৈরি করা হবে। বড়ুয়াকে ভারত থেকে এনে সাজা কার্যকরের দাবি ঢাকার তরফে আসবেই  বলে মনে করছেন কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। 

অসম সহ উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলননের অন্যতম নেতা পরেশ বড়ুয়ার এখন মূল গতিবিধি চিন, মায়ানমারে। গোয়েন্দা বিভাগের তথ্য, মূলত চিনেই অবস্থান করে এই বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা। কূটনৈতিক মহলের ধারণা, চিনের তরফে সাড়া না এলে সে দেশে আশ্রিত বড়ুয়ার পক্ষে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব নয়।

বাংলাদেশে পরেশ বড়ুয়া
ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহে কামারুজ্জামান, নুরুজ্জামান নামে পরেশ বড়ুয়া সহ অন্যান্য আলফা নেতৃত্ব  ঘাঁটি গেড়েছিল। চট্টগ্রামের ‘দশ ট্রাক অস্ত্র’ মামলায় পরেশ বড়ুয়া বাংলাদেশ সরকারের কাছে ফাঁসির আসামী। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনার সময় বাংলাদেশে চলছিল বিএনপি-জামাত ইসলামি জোট সরকার। প্রধানমন্ত্রী ছিলেন খালেদা জিয়া।

দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা
খালেদা জিয়ার সরকারের অভ্যন্তরে সুকৌশলে সংযোগ স্থাপন করেছিল বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আলফা। পরিকল্পনা মাফিক চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বিপুল পরিমান আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালানের সবুজ সংকেত আসে। ২০০৪  সালের ১লা এপ্রিল চালান হস্তান্তর হওয়ার আগেই পর্দা ফাঁস হয়। বন্দরের নিরাপত্তারক্ষীরা আটক করেন বহু পেটি। আগ্নেয়াস্ত্র বোঝাই সেই পেটিগুলি নিয়ে যেতে দশটি ট্রাক লেগেছিল। এই কারনে নাম দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা। বিপুল পরিমাণ সেই চোরাই আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের পর ঘটনাস্থলে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুতফুজ্জামান বাবর। তবে কাউকেই ধরা যায়নি। প্রশ্ন উঠতে থাকে সরকারের ভূমিকা নিয়েই।

দুই প্রাক্তন মন্ত্রীর ফাঁসির সাজা
বিএনপি সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এই দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার তদন্তে নাটকীয় মোড় নেয়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুতফুজ্জামান বাবর অন্যতম ষড়যন্ত্রী হিসেবে চিহ্নিত হয়। খালেদা জিয়া সরকারের ততকালীন শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামীর নাম জড়ায়। পরে মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা চালানোর মামলায় জামাত ইসলামির শীর্ষ নেতা নিজামীর ফাঁসি কার্যকর করেছে বাংলাদেশ সরকার। আর বাবর ফাঁসির আসামী হয়ে বন্দি। তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশে নাশকতার মামলা চলছে।

এই মামলায় বাংলাদেশের ৫ প্রাক্তন সেনা কর্মকর্তা ফাঁসির আসামী। তদন্তে উঠে এসেছে সরকারের অভ্যন্তর থেকে সেনাবাহিনীর ভিতরে চক্রান্তের জাল ছড়িয়েছিল আলফা। পলাতক পরেশ বড়ুয়া ওরফে কামারুজ্জামান ওরফে নুরুজ্জামানও ফাঁসির আসামী।

বাংলাদেশ ত্যাগ করার পর উত্তর মায়ানমার ও চিনের সংলগ্ন এলাকায় পরেশ বড়ুয়ার অবস্থান বারবার তথ্য প্রমাণ সহ গোয়েন্দা বিভাগ প্রকাশ করেছে। চিন ও মায়ানমার সরকার নীরব।

অসম সহ উত্তর পূর্বাঞ্চলে নাশকতা-বিস্ফোরণ, গণহত্যার বিভিন্ন মামলায় জড়িত পরেশ বডুয়ার নাম। আলফা এখন দ্বিখন্ডিত। সশস্ত্র পথের অনুসারী গোষ্ঠী আলফা (স্বাধীনতা)। এর সর্বোচ্চ নেতা পরেশ বড়ুয়া।

]]>
Bangladesh: ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ডেরায় অভিযান, প্রচুর মর্টার শেল উদ্ধার https://ekolkata24.com/uncategorized/bangladesh-rab-opetation-indian-militant-den-satchari-forest Mon, 27 Dec 2021 10:51:06 +0000 https://ekolkata24.com/?p=16780 News Desk: ভারতের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাগোয়া বাংলাদেশের সাতছড়ি অরণ্যে অভিযান চালিয়েছে ব়্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (RAB) বাহিনী। উদ্ধার করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ মর্টার শেল, গুলি। বাংলাদেশের জমিতে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিভিন্ন ডেরা ও বাংকারে এর আগেও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

বাংলাদেশের সাতছড়ি অরণ্য ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য সংলগ্ন। আন্তর্জাতিক সীমান্তের এই অরণ্যাঞ্চলের ভিতর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ঘাঁটি আগেও ধংস করা হয়েছে।

সোমবার ভোর রাত থেকে  সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে অভিযান চালায় ব়্যাব-৯ বাহিনীর কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের (সিটিটিসি) ইউনিট। অভিযানে ১৫টি মর্টার শেল ও ছয় বাক্স গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।  কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের ডিআইজি মহম্মদ আসাদুজ্জামান জানান, সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের ভেতরে অভিযান শুরু হয়। এখনও একটি জায়গায় অভিযানে আরও আগ্নেয়াস্ত্র মিলবে। 

ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলির ঘাঁটি বাংলাদেশের এই বনাঞ্চল। এমনই বিস্ফোরক দাবি আগেই করেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। তাঁর দাবির পর প্রবল আলোড়ন ছড়িয়েছিল ঢাকা ও নয়াদিল্লিতে। পরে বাংলাদেশ সরকার জানায়, প্রতিবেশি ভারতের কোনও বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনকে রেয়াত করা হবে না। সন্ত্রাসবাদ দমনে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কাদের এই অস্ত্র ভাণ্ডার ?
মনে করা হচ্ছে এবারেও উদ্ধার  করা মর্টার সেল, গুলি, একসময় বাংলাদেশে ঘাঁটি গেড়ে ত্রিপুরা ও অসমের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের। ত্রিপুরার দুটি সশস্ত্র সংগঠন এটিটিএফ ও এনএলঅফটির একসময়ের ঘাঁটি ছিল বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ। এখানকার চুনারুঘাটের সাতছড়ি অরণ্যে অসমের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আলফা (বর্তমান আলফা-স্বাধীনতা) গোষ্ঠীরও ঘাঁটি ছিল।

(১) ২০১৪ সালের ১ জুন থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন দফায় অভিযানে  ৩৩৪টি কামান বিধ্বংসী রকেট, ২৯৬টি রকেট চার্জার, একটি রকেট লঞ্চার, ১৬টি মেশিনগান এবং প্রায় ১৬ হাজার রাউন্ড বুলেট সহ বিপুল গোলাবারুদ উদ্ধার করে র‍্যাব।

(২) ২০১৪ সালের ১৬-১৭ অক্টোবর থেকে চতুর্থ দফায় প্রথম পর্যায়ে উদ্যানে মাটি খুঁড়ে তিনটি মেশিনগান, চারটি ব্যারেল, আটটি ম্যাগজিন, ২৫০ গুলির ধারণক্ষমতা সম্পন্ন আটটি বেল্ট ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রেডিও উদ্ধার করা হয়। এসএমজি ও এলএমজির ৮ হাজার ৩৬০ রাউন্ড, রাইফেলের ১৫২ রাউন্ড, পিস্তলের ৫১৭ রাউন্ড, মেশিনগানের ৪২৫ রাউন্ডসহ মোট ৯ হাজার ৪৫৪ রাউন্ড বুলেট উদ্ধার করা হয়।

(৩) ২০১৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি সাতছড়ি অরণ্যে অভিযান চালিয়ে ১০টি হাই এক্সক্লুসিভ ৪০ এমএম অ্যান্টি-ট্যাংক রকেট উদ্ধার করা হয়।

(৪) ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর ১৩টি রকেট লঞ্চারের শেলসহ কিছু বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়।

(৫) ২০২০ সালের ২ মার্চ অভিযান চালিয়ে ১৮টি ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট গোলা উদ্ধার করে বিজিবি। 

(৬) ২০২১ সালের ১৩ আগস্ট হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান সংলগ্ন একটি ব্রিজের পাশ থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় নয়টি একনলা বন্দুক, তিনটি পিস্তল ও ১৯ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে বিজিবি।

]]>
Bangladesh: ফের বড়সড় অস্ত্র ভাণ্ডারের খোঁজ ত্রিপুরা সীমান্তে, অভিযানে RAB https://ekolkata24.com/uncategorized/bangladesh-militant-den-satchari-forest-near-tripura-border Mon, 27 Dec 2021 07:39:05 +0000 https://ekolkata24.com/?p=16762 News Desk: ভারত সরকার বিরোধী উত্তর পূর্বাঞ্চল ভারতের বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের একদা মুক্তাঞ্চল বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের সাতছড়ি অরণ্যে ফের উদ্ধার বড়সড় আগ্নেয়াস্ত্র সম্ভার। রকেট লঞ্চার, গোলা উদ্ধার হয়েছে।

সোমবার সকাল থেকে আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাদেয়া সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের গভীর বনাঞ্চলে অভিযান চালাচ্ছে বাংলাদেশের ব়্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (RAB) বাহিনী। এই এলাকা ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য সংলগ্ন।

সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার অন্তর্গত সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের অভিযান ঘিরে চাঞ্চল্য। এর আগেও একই এলাকা থেকে বারবার মিলেছে আগ্নেয়াস্ত্র ভাণ্ডার।

 

বাংলাদেশের সরকারের দাবি, সীমান্তের এই জঙ্গলে একসময় উত্তর পূর্ব ভারতের বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর ডেরা ছিল। বিশেষত ত্রিপুরার দুটি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী এনএলএফটি ও এটিটিএফের ঘাঁটি ছিল বাংলাদেশের সাতছড়ি অরণ্যাঞ্চল। সেই সময়ে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের জমিয়ে রাখা আগ্নেয়াস্ত্রের সম্ভার এখনও মজুত রয়েছে।

সোমবার সকাল থেকে অভিযান চালায় র‌্যাব-৯ এর কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। সিটিটিসি’র ডিসি আব্দুল মান্নান জানান, সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে সিটিটিসির অভিযানে ইতোমধ্যে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার হয়েছে। অভিযান এখনও চলছে।

হবিগঞ্জের সাতছড়ি থেকে গত পাঁচ মাসে র‍্যাব মোট চার দফা অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চালিয়েছে এবং বিপুল পরিমান অস্ত্র উদ্ধার করেছে।

<

p style=”text-align: justify;”>ত্রিপুরার লাগোয়া বাংলাদেশের সাতছড়ি অরণ্যে বি়ভিন্ন সময়ে বিপুল অস্ত্র ভাণ্ডার উদ্ধার হয়েছে। ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলির ঘাঁটি বাংলাদেশের এই বনাঞ্চল। এমনই বিস্ফোরক দাবি আগেই করেন ত্রিপুরীর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। তাঁর দাবির পর প্রবল আলোড়ন ছড়িয়েছিল ঢাকা ও নয়াদিল্লিতে। পরে বাংলাদেশ সরকার জানায়, প্রতিবেশি ভারতের কোনও বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনকে রেয়াত করা হবে না। সন্ত্রাসবাদ দমনে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

]]>