Unemployment – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 23 Dec 2023 13:04:56 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Unemployment – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 देश में बढ़ रही बेरोजगारी : राहुल https://ekolkata24.com/uncategorized/unemployment-is-increasing-in-the-country-rahul Sat, 23 Dec 2023 13:04:56 +0000 https://ekolkata24.com/?p=46982 हार्वर्ड विश्वविद्यालय के छात्रों के साथ बातचीत का कांग्रेस नेता राहुल गांधी ने एक पोस्ट सोशल मीडिया में साझा किया है। 15 दिसंबर को हुई बातचीत का वीडियो साझा करते हुए उन्होंने कहा कि भारत की अर्थव्यवस्था बढ़ रही है लेकिन धन का वितरण नहीं हो रहा है। साथ ही कहा कि बेरोजगारी एक चुनौती बनकर उभर रही हैं।वहीं अदाणी पर हमला करते हुए उन्होंने कहा कि हमें पता है कि मिस्टर अदाणी सीधे प्रधानमंत्री से जुड़े हुए हैं। वह हमारे सभी बंदरगाहों, हवाई अड्डों, हमारे बुनियादी ढांचे के मालिक है। साथ ही राहुल गांधी ने छात्रों से बातचीत करते हुए जाति को ही वास्तविक समस्या करार दी। वहीं छात्रों से बातचीत के दौरान उन्होंने केंद्र सरकार पर आरोप लगाया कि वह भारत को राज्यों के संघ के रूप में नहीं बल्कि एक विचारधारा, एक धर्म, एक भाषा वाले राष्ट्र के रूप में मानती है। भारत जोड़ो यात्रा का जिक्र करते हुए कहा कि निष्पक्ष मीडिया, निष्पक्ष कानूनी प्रणाली, निष्पक्ष चुनाव आयोग जैसे तटस्थ स्थानों की आवश्यकता है। मैं चार हजार किलोमीटर चला क्योंकि इससे बेहतर किसी और तरीके से संदेश नहीं पहुंचा सकता था। संदेश पहुंचाने का कोई दूसरा रास्ता नहीं था।

]]>
TMC: বিকল্প শক্তি নেই, বেরোজগারির রাজ্যে মমতা নিশ্চিন্ত https://ekolkata24.com/uncategorized/tmc-there-is-no-alternative-power-mamata-is-safe-in-the-state-of-unemployment Tue, 04 Jan 2022 13:57:07 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17960 বিধানসভা জয়ের হ্যাটট্রিক। বিজেপির দুর্দান্ত জয়রথকে রুখে দিয়েছে তৃণমূল (TMC)। জাতীয় স্তরে দাঁত ফোঁটানোর প্রয়াস। কোন পথে তৃণমূল? নিজের রাজনৈতিক কেরিয়ারের মধ্যগগনে রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাম জমানার অবসান ঘটিয়ে এসেছিলেন রাজ্যের ক্ষমতায়। তারও আগে ব্রিগেডে বাজিয়েছিলেন বামেদের মৃত্যু ঘন্টা। অনেকের চোখের সামনে এখনও ভাসছে সে’দিনের স্মৃতি। শব্দও শুনতে পাচ্ছেন কি?

‘কল্পতরু মুখ্যমন্ত্রী’, এই শব্দযুগল বহুবার লেখা হয়েছে সংবাদমাধ্যমে। কল্পতরু হয়ে তিনি দিয়েছেন কী কী? নিঃসন্দেহে উনি বা ওনার দল সাধারণ মানুষকে অনেক কিছু দিয়েছেন। শহরে, গ্রামের রাস্তাঘাটে চোখ ফেরালে অনেক পোস্টার-হোডিং চোখে পড়ে সকলের। সুবজ সাথী, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী… আরও কতো কী!

শুধুই কি দেওয়া? দাঁড়িপাল্লার কনসেপ্টাই বিগড়ে যাবে তাহলে৷ বিগত কয়েক বছরে যা গিয়েছে তা দৃশ্যমান নয়- মানুষের কর্মদ্যোগ। মাসে মাসে কিছু টাকা ঢুকছে তথাকথিত গরীব, মধ্যবিত্তের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। শ্রমের বিনিময়ে আগে যে টাকা রোজকার করা হতো এখন সেই টাকা মিলছে ঘরে বসে। অতিরিক্ত পরিশ্রমের প্রয়োজন নেই। অর্থাৎ অতিরিক্ত উপার্জনের জন্য খাটনি বা শ্রমের পরিমাণ কমছে ধীরেধীরে। তৃণমূল সরকার চিরকাল থাকবে এমনটা আশা করা যায় না। আগামী দিনে অন্য কোনও দল ক্ষমতায় আসতেই পারে। তারাও কি বজায় রাখবে একই ভর্তুকি নীতি? শ্রম এমন একটা বিষয় যা একজন মানুষের সম্পদ। সেই সম্পদেই যদি ধুলো জমে তাহলে প্রয়োজনে তা আর কাজে লাগবে কি?

আত্মসমান বোধেও লাগতে পারে কারও। সবাই কিন্তু ৫ টাকার ডিম-ভাতের লাইনে দাঁড়ান না। শ্রমিকদের অনেকেই এখনও দুপুরের ভাত খান কোনও হোটেলে। হয়তো সেই ডিম-ভাতই খাচ্ছেন। কিন্তু লাইনে দাঁড়াচ্ছেন না। কাজের বিনিময়ে সম্মানিক। আমজনতার অধিকাংশের ইউএসপি এটা। কিন্তু কাজ কোথায়? ছাঁটাইয়ের খবর, কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর মেলে বিস্তর। কিন্তু নতুন কারখানা হয়েছে কিংবা বিপুল কর্মসংস্থান হয়েছে এমন উদাহরণ ক’টা? যে সিঙ্গুর আন্দোলনের হাত ধরে ক্ষমতার হস্তান্তর হয়েছিল, সেই আন্দোলনই এখন প্রশ্নের মুখে। দলের অন্দরেও দ্বিধা। চাকরির অভাবে ছেলে-মেয়েরা চলে যাচ্ছেন রাজ্যের বাইরে।

সম্প্রতি মমতা দাবি করেছেন তিনিও বাম ঘেঁষা। সম্প্রতি মঞ্চে উচ্চারণ করেছেন হিন্দু দেব-দেবীর নাম। গ্রামের মেয়েটির ইমেজের পাশাপাশি তিনিও আঁকেন ছবি, লেখেন কবিতা-গান। অর্থাৎ অলরাউন্ডার। মাঠে শব্দ যখন ব্যবহার করাই হল তখন এবার ‘খেলা’র প্রসঙ্গ। একজন আদর্শ অলরাউন্ডারের মতোই তিনি জিতিয়েছেন নিজের দলকে। কিন্তু রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ বলছেন, তিনি না, আদপে জিতিয়েছে মানুষে। কারণ বাংলার মানুষ এখনও বিজেপিকে মন থেকে মেনে নিতে পারছেন না। রাজ্যে আপাতত বিকল্প কোনও শক্তি নেই, তাই তৃণমূলের পক্ষে গরিষ্ঠ মত।

জেলা স্তরে বা গ্রামের দিকে পার্টির সমর্থকরা এখনও মেনে নিতে পারছেন না নেত্রীর ফেজ টুপি পরার ছবি। ইমাম ভাতাও নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছি একাংশের মনে। প্রাক-নির্বাচনী ভাষণে হিন্দি ব্যবহার হয়েছে নিয়মিত। ‘কেন অবাঙালী তোষণ?’ এই প্রশ্নও কি ওঠেনি আগে? যে মানুষ রাজ্যের বাইরে যাননি, তিনি লন্ডন-প্যারিস চেনন না৷ তিনি শুধু চেনেন নিজের পরিবার, নিজের এলাকাকে। জিনিসের দাম বাড়ছে, চাকরি কমছে, হাত পড়ছে মাথায়। এখনও বৃষ্টি হলে ভাঙছে বাঁধ, ঘরে ঢুকছে জল। মানুষ এবার করবেটা কী?

]]>
Market: কারখানায় বেড়েছে উৎপাদন, তবু ‘মার্কেট ডাউন’, কোথায় সরকারের স্বদিচ্ছা? https://ekolkata24.com/uncategorized/market-ups-and-downs-in-india-during-pandemic Tue, 04 Jan 2022 06:36:15 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17915 নতুন বছরের শুরুর দিকে রয়েছে সুখবর। কারখানায় বেড়েছে উৎপাদন। এক বেসরকারি সংস্থা কৃত সমীক্ষা অনুযায়ী ভারতীয় বাজারে উৎপাদন ক্ষমতা এখনও ৫০ শতাংশের উপরে রয়েছে। অতিমারি আবহে নিঃসন্দেহে যা ইতিবাচক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সমীক্ষা অনুযায়ী ডিসেম্বরের শেষের দিকে কিছুটা পড়তির দিকে ছিল ভারতের বাজার। নভেম্বরে উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৫৭.৬। সেখানে ডিসেম্বরের ৬-১৭ তারিখে এই হার কমে হয়েছিল ৫৫.৫। মাসের শেষের দিকেও তা কখনই নামেনি ৫০-এর নিচে। এই পরিসংখ্যানকেই বাহবা দিচ্ছেন বিদ্বজ্জনেরা।

বছরের এই সময় কালকে অনেকেই ‘ফেস্টিভ সিজন’ বলে থাকেন। সাধারণত একের পর এক উৎসবের হাত ধরে মার্কেটের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ট্রেন্ড লক্ষ করা যায়। গত বছরও ব্যবসায়ীরা পাখির চোখ করেছিলেন উৎসবের মরশুমকে। লকডাউন, অতিমারি ইত্যাদি কাটিয়ে দোকানে বিক্রি বেড়েছিল কিছুটা। উৎপাদক কোম্পানিগুলিও জিনিসপত্রের দাম রেখেছিল অপরিবর্তিত। কিন্তু তা ক’দিন? কারণ মূল্যবৃদ্ধির কারণে কম-বেশি সকলেই জর্জরিত।

বিশ্বের প্রথম দিক থেকেই আমজনতার দৈনিক খরচ বাড়তে শুরু করেছে একটু একটু করে। এটিএম থেকে টাকা তোলার জন্য চার্জ হোক কিংবা দেশলাই বাক্সের দাম- শীতের বেলায় মূল্যবৃদ্ধির আঁচ। মোড়ের চায়ের দোকানিও ভারতী দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন। ছোট ব্যবসায়ীদের অনেকের মুখেই পানসে। বলছেন, ‘মার্কেট ডাউন’। মার্কেট ডাউন হওয়ার অন্যতম কারণ মূল্যবৃদ্ধি। প্রোডাক্ট ম্যানুফ্যাকচর করতে গিয়ে উৎপাদক সংস্থাগুলোকেও গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ।

মূল্য বৃদ্ধির পাশাপাশি যথারীতি রয়েছে বেকারত্ব সমস্যা। চাকরি না পেয়ে ডিগ্রীপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা রাস্তার পাশে দিচ্ছেন স্টল- ‘সারভাইব’। সিএমআইই নামক এক উপদেষ্টা সংস্থা তাদের রিপোর্টে জানিয়েছে, ডিসেম্বরে সারা দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে হয়েছিল ৭.৯%। যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে গত অগস্টে এই হার ৮.৩% ছিল। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে জাতীয় পরিসংখ্যান দফতরের ফাঁস হওয়া রিপোর্টে জানা গিয়েছিল, ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে দেশে বেকারত্বের হার ছিল ৬.১%। যা চার দশকে সর্বোচ্চ। যদিও কেন্দ্র দাবি করেছিল রিপোর্টটি অসম্পূর্ণ।

কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েও ভারতের বাজার রয়েছে টিকে থাকার লড়াইয়ে। কিন্তু সমস্যা সঙ্গে নিয়ে লড়াই ক’দিন সম্ভব? সরকারের সাহায্য প্রয়োজন বৈকি। সাহায্য এলে কবে তা আসবে সে ব্যাপারে রয়েছে প্রশ্ন। তারও ওপরে স্বদিচ্ছা।

]]>
Narendra Modi: মোদী সরকারের আমলে ফের বাড়ল বেকারত্বের হার https://ekolkata24.com/uncategorized/narendra-modi-may-again-face-unemployment-issue Mon, 03 Jan 2022 12:46:02 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17813 ২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি ছিল নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) তুরুপের তাস। কিন্তু ক্ষমতা দখলের পর কর্মসংস্থান (Employment) তো দূরের কথা বরং ভারতে কর্ম সংকোচন ঘটেছে উদ্বেগজনক হারে। করোনাজনিত পরিস্থিতিতে দেশের বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন। এরই মধ্যে ‘সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকনমি’ নামে এক সংস্থার সমীক্ষা থেকে জানা গেল, শেষ চার মাসের মধ্যে ডিসেম্বরে (December) বেকারত্বের হার সবচেয়ে বেশি বেড়েছে।

পরিসংখ্যান থেকে দেখা গিয়েছে, ২০২১-এর অগাস্টে ভারতে বেকারত্বের হার ছিল ৮.৩ শতাংশ। নভেম্বরে কিছুটা কমে হয় ৭ শতাংশ। কিন্তু ডিসেম্বরে ফের সেটা বেড়ে হয়েছে ৭.৯ শতাংশ। চার মাসের মধ্যে বেকারত্বের হার সবচেয়ে বেশি ডিসেম্বরে।

নভেম্বরের শেষ দিকে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ধরা পড়ে। ওমিক্রনের প্রকোপ বৃদ্ধিতে গোটা দক্ষিণ এশিয়ার দেশের অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন দেশে বিধিনিষেধ নতুন করে চালু চালু হয়েছে। ওমিক্রনের কারণে সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় বেকারত্বের হার বেড়েছে। নভেম্বরে দক্ষিণ এশিয়ায় বেকারত্বের হার ছিল ৮.২ শতাংশ। কিন্তু ডিসেম্বর মাসে বেকারত্বের হার বেড়ে হয় ৯.৩ শতাংশ। ওই সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, নভেম্বর মাসে ভারতে গ্রামীণ এলাকায় বেকারত্বের হার ছিল ৬.৭ শতাংশ। কিন্তু ডিসেম্বরে তা বেড়ে হয়েছে ৭.৩ শতাংশ।

চলতি আর্থিক বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত মিলেছিল। দেশের বিভিন্ন শিল্প সংস্থায় উৎপাদন বাড়ছিল। পাশাপাশি বাড়ছিল চাহিদাও। অর্থনীতিবিদরা অনেকেই বলেছিলেন, ধীরে হলেও পরিস্থিতি ক্রমশ স্বাভাবিক হয়ে আসছে। কিন্তু ওমিক্রন সব হিসাব উল্টে দিল। ওমিক্রনের জেরে বিভিন্ন দেশ একাধিক বিধিনিষেধ এমনকী, লকডাউনের রাস্তায় হেঁটেছে। তাই অর্থনীতি আবারও বড় মাপের ধাক্কা খেতে পারে বলে আর্থিক বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা।

]]>