verdict – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Thu, 09 Dec 2021 15:32:18 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png verdict – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Ranjan Gogai: রামমন্দির মামলার রায় দেওয়ার পর মদ পান করেছিলেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি https://ekolkata24.com/uncategorized/after-the-verdict-in-the-ram-mandir-case-the-then-chief-justice-ranjan-gogai-drank-alcohol Thu, 09 Dec 2021 15:32:18 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14259 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: ২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর (November) দেশের বহু চর্চিত রাম মন্দির বাবরি মসজিদ (Ram temple- Babri mosque) মামলার রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) তৎকালীন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের (Ranjan Gogai) নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ।

অবসর নেওয়ার দিন কয়েক আগে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের সেটাই ছিল কোনও মামলার চূড়ান্ত রায় দান। সম্প্রতি নিজের কর্ম জীবনের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়ে একটি বই লিখেছেন গগৈ। ‘জাস্টিস ফর দ্য জাজ’ নামে গগৈয়ের ওই আত্মজীবনীতে উঠে এসেছে তাঁর কর্মজীবনের বহু না জানা তথ্য। যার মধ্যে অন্যতম রাম মন্দির বাবরি মসজিদ মামলার রায়।

২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর দেশের সবচেয়ে আলোচিত এই মামলার রায় দেওয়ার পর প্রধান বিচারপতি কী করেছিলেন তা জানলে অবাক হতে হয়। গগৈ তাঁর আত্মজীবনীতে লিখেছেন বহু আলোচিত রাম মন্দির মামলার রায় দানের পর তিনি দিল্লির একটি হোটেলে গিয়ে মদ্যপান করেছিলেন। তবে শুধু তিনি একা নন, তাঁর সঙ্গে ডিভিশন বেঞ্চে থাকা আরও চার বিচারপতিও সেদিন ওই হোটেলে মদ্যপান করেছিলেন।

গগৈ আত্মজীবনীতে জানিয়েছেন, ৯ সেপ্টেম্বর গুরুত্বপূর্ণ ওই মামলার রায় ঘোষণার পর সুপ্রিম কোর্টের সচিব তাঁদের এক নম্বর কোর্টের বাইরে অশোক চক্রের নিচে ফটোসেশনের আয়োজন করেছিলেন। সন্ধ্যায় তিনি ডিভিশন বেঞ্চে থাকা অপর চার বিচারপতি কে নিয়ে গিয়েছিলেন তাজ মানসিং হোটেলে। সেখানেই তাঁরা প্রথমে চাইনিজ খাবার খেয়েছিলেন। এরপর সেখানে থাকা সবথেকে দামি মদ বেছে নিয়েছিলেন পান করার জন্য। গগৈ নিজে সবচেয়ে পুরনো বোতলটি বেছেছিলেন। নিজে পান করার সঙ্গে সঙ্গে বেঞ্চের অপর বিচারপতিদেরও মদ্যপান করিয়েছিলেন তিনি। গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন ওই সাংবিধানিক বেঞ্চের অপর বিচারপতিরা ছিলেন বিচারপতি এস এ বোবদে, বিচারপতি অশোক ভূষণ, বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি আবদুল নাজির।

উল্লেখ্য, রাম মন্দির মামলার রায় ঘোষণার পরই প্রধান বিচারপতির পদ থেকে অবসর নিয়েছিলেন গগৈ। তারপর শুরু হয় তাঁর নতুন পথ চলা। রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ তাঁকে রাজ্যসভায় মনোনীত সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করেন। যদিও গগৈয়ের এই মনোনয়ন নিয়ে দেশজুড়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি প্রবল সমালোচনা শুরু করে। বিরোধীরা দাবি করে, রাম মন্দির মামলার রায় ঘোষণার পুরস্কার হিসেবে গগৈকে রাজ্যসভায় এনেছে মোদি সরকার।

]]>
অযোধ্যা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায় ঠিক ছিল না, চাঞ্চল্যকর দাবি চিদম্বরমের https://ekolkata24.com/uncategorized/chidambarams-sensational-claim-that-the-supreme-courts-verdict-on-ayodhya-was-not-correct Thu, 11 Nov 2021 17:25:10 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=11070 News Desk, New Delhi: ২০১৯ সালে অযোধ্যা মামলা নিয়ে চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা পি চিদম্বরমের (p chidambaram) দাবি, সুপ্রিম কোর্টের (supreme Court) ওই রায় ঠিক ছিল না। তবে, উভয় পক্ষই ওই রায় মেনে নেওয়ায় বিষয়টি মিটে গিয়েছে। উভয় পক্ষই সুপ্রিম নির্দেশ মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় মনে হচ্ছে, ওই রায় যথাযথ। কিন্তু আদৌ তা নয়।

অযোধ্যা মামলার রায় নিয়ে দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী (finance minister) আরও বলেন, শীর্ষ আদালতের নির্দেশের পর আমাদের এটাই বলতে হবে যে, বাবরি মসজিদ (babri mosque) কেউ ভেঙে দেয়নি। সে কারণেই এই মামলায় অভিযুক্তরা সকলেই সুপ্রিম কোর্টের রায়ের এক বছরের মধ্যেই মুক্তি পেয়েছিলেন। ১৯৯২ সালে শুরু হওয়া এই মামলা ২০১৯ সালে সম্পুর্ণ অপ্রত্যাশিতভাবে শেষ হয়েছিল। উভয় পক্ষই সুপ্রিম নির্দেশ মেনে নেওয়ায় বিষয়টি হয়তো প্রাসঙ্গিক হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট অযোধ্যা মামলা নিয়ে যে রায় দিয়েছে তা ঠিক নয়।

অযোধ্যা মামলা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায় সম্পর্কে কোনও মন্তব্য না করলেও কংগ্রেস নেতা দ্বিগবিজয় সিং (digvijay sing) এদিন কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন প্রবীণ বিজেপি নেতা এল কে আদবানিকে (lk advani)। দ্বিগবিজয় এদিন বলেন, আদবানি সমাজকে একত্রিত করার জন্য রথযাত্রা করেননি। বরং রথযাত্রা করে আদবানি সমাজকে বিভক্ত করেছিলেন। আদবানি দেশের যে সমস্ত অঞ্চলে গিয়েছিলেন সেখানেই ঘৃণা ছড়িয়েছিলেন। দেশে সাম্প্রদায়িকতার পরিবেশ সৃষ্টি করেছিলেন। আদবানি যতই নিজেকে একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তি হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করুন না কেন তিনি আসলে একজন উগ্র হিন্দুত্ববাদী।

]]>
হাইকোর্টের রায় খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, গ্রিন বাজি পোড়াতে বাধা নেই https://ekolkata24.com/uncategorized/in-the-supreme-court-rejecting-the-high-courts-verdict-there-is-no-impediment-to-burning-green-fireworks Mon, 01 Nov 2021 11:53:45 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9950 News Desk, New Delhi: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে জানিয়েছিল আসন্ন কালীপুজো ও দীপাবলিতে কোনও ধরনের বাজি (Fireworks ) পোড়ানো যাবে না। সোমবার হাইকোর্টের নির্দেশ খারিজ করে দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি করতে কোনও অসুবিধা নেই। সব বাজি নিষিদ্ধ করতে হবে এটা হতে পারে না তবে পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি হচ্ছে কিনা সে বিষয়টি দেখতে হবে প্রশাসনকে।

শীর্ষ আদালত অবশ্য আগেই জানিয়েছিল, পরিবেশ পরিস্থিতি অনুকূল থাকলে পরিবেশবান্ধব বা গ্রিন বাজি পোড়ানোর ক্ষেত্রে কোনও অসুবিধা নেই। সুপ্রিম কোর্ট শুধুমাত্র বেরিয়াম লবণসমৃদ্ধ বাজি পোড়ানোর উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ নিয়ে তৈরি হয়েছিল বিতর্ক। তবে সোমবার শীর্ষ আদালতের নির্দেশ সেই বিতর্কের অবসান ঘটেছে। সুপ্রিম কোর্ট এদিন জানিয়ে দিয়েছে, তাদের এই নির্দেশ সব রাজ্যের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। স্বাভাবিকভাবেই পশ্চিমবঙ্গেও এই নির্দেশ কার্যকর হবে।

বাজি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে দৃশ্যতই অসন্তোষ প্রকাশ করে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। বেঞ্চে এদিন বলেছে, রাজ্য সরকার যদি সুপ্রিম কোর্টের আদেশ না মানে সে ক্ষেত্রে তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবেশবান্ধব বাজি পোড়ানো যেতেই পারে। তবে যেখানে বাতাসে দূষণের পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত বেশি সেখানে পরিবেশবান্ধব বাজি ফাটানো যাবে না। তবে এ বিষয়ে এগিয়ে আসতে হবে পুলিশ ও প্রশাসনকে। পরিবেশবান্ধব বাজি বলে যেগুলি বিক্রি হচ্ছে সেগুলি পরিবেশবান্ধব কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে। দীপাবলি বা কালীপূজায় বাজি একেবারেই নিষিদ্ধ এটা মেনে নেওয়া যায় না। সুপ্রিম কোর্টের আদেশ বাজি প্রেমীদের জন্যও নিশ্চিতভাবেই সুখবর। অর্থাৎ আসন্ন কালীপুজো ও দীপাবলিতে তাঁরা বাজি পোড়াতে পারবেন।

সুপ্রিমকোর্টে এদিনের শুনানিতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাজ্যে পরিবেশবান্ধব বাজি তৈরির কারখানা নেই। সেক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব বা গ্রিন বাজি আমদানি করতে হবে। কিন্তু এই মুহূর্তে আমদানি করার মত সময় নেই। রাজ্য সরকারের ওই বক্তব্য খন্ডন করে বাজি প্রস্তুতকারীরা জানান, ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে গ্রিন বাজি এসে গিয়েছে। ওই সমস্ত বাজির কিউ আর কোডও মিলিয়ে দেখা হয়েছে। ফলে এ ধরণের পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি করলে কোনও সমস্যা হবে না।

সুপ্রিম কোর্টের এদিনের নির্দেশে বাজি ব্যবসায়ী মহলেও খুশির ছোঁয়া। বাজি ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা জানিয়েছেন, কলকাতা হাইকোর্ট বাজি নিয়ে একটি ভুল রায় দিয়েছিল। সেই রাজ রায় খারিজ করে দেওয়ার জন্য সুপ্রিমকোর্টের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশ শুধু ৩১ কোটি বাজি ব্যবসায়ীর জয় নয়, এটা বাংলার মানুষেরও জয়। কারণ বাংলার মানুষও কালীপুজো ও দীপাবলিতে আনন্দ করতে চায়। সেই আনন্দের অন্যতম অঙ্গ বাজি। পাশাপাশি বাজি ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা মানুষকে আদালতের বেঁধে দেওয়া নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে বাজি ফাটানোর অনুরোধ জানিয়েছেন।

]]>