इस्लामाबाद: पाकिस्तान के प्रमुख दक्षिणपंथी इस्लामी नेता (Pak minister’s Comperison with India) मौलाना फजलुर रहमान सोमवार को अपने पूर्व प्रतिद्वंद्वी पाकिस्तान तहरीक-ए-इंसाफ के समर्थन में सामने आए और कहा कि विपक्षी दल को रैलियां आयोजित करने और यहां तक कि सरकार बनाने का भी अधिकार है।
जमीयत उलेमा-ए-इस्लाम फजल (जेयूआई-एफ) के अपने गुट के प्रमुख रहमान ने नेशनल असेंबली में जोरदार भाषण दिया और कथित तौर पर राजनीतिक व्यवस्था में हेराफेरी करने के लिए शक्तिशाली प्रतिष्ठान की आलोचना की।
उन्होंने कहा, ”रैली करना पीटीआई का अधिकार है।” “हमने 2018 के चुनाव पर भी आपत्ति जताई थी और हमें इस (8 फरवरी के चुनाव) पर भी आपत्ति है। अगर 2018 के चुनाव में धांधली हुई थी, तो मौजूदा चुनाव में धांधली क्यों नहीं हुई?” उसने पूछा।
पीटीआई नेता असद क़ैसर ने रैली आयोजित करने के लिए पार्टी के अधिकार की मांग की थी. रहमान ने अपने भाषण में कहा, “असद क़ैसर की मांग सही है और रैली आयोजित करना पीटीआई का अधिकार है।”
रहमान ने पाकिस्तान मुस्लिम लीग (नवाज) और पाकिस्तान पीपुल्स पार्टी के सत्तारूढ़ गठबंधन से आग्रह किया कि अगर संसद में बहुमत है तो पीटीआई को सरकार बनाने की अनुमति दी जाए।
उन्होंने कहा, “यह शक्ति छोड़ दो। आओ और यहां (विपक्षी बेंच पर) बैठो, और अगर पीटीआई वास्तव में बड़ा समूह है, तो उन्हें सरकार दे दो।”
मौलवी ने तब चुनाव और देश चलाने में प्रतिष्ठान और नौकरशाही की भूमिका पर निराशा व्यक्त की।
उन्होंने कहा, “इस देश को हासिल करने में सत्ता प्रतिष्ठान और नौकरशाही की कोई भूमिका नहीं थी।”
उन्होंने आरोप लगाया कि आठ फरवरी को हुए चुनाव निष्पक्ष नहीं बल्कि त्रुटिपूर्ण थे।
“यह कैसा चुनाव है जहां हारने वाले संतुष्ट नहीं हैं और जीतने वाले परेशान हैं?” उसने कहा।
उन्होंने पड़ोसी भारत के साथ समानताएं व्यक्त कीं। उन्होंने कहा, “जरा भारत और हमारी तुलना करें… दोनों देशों को एक ही दिन आजादी मिली थी। लेकिन आज वे (भारत) महाशक्ति बनने का सपना देख रहे हैं और हम दिवालिया होने से बचने के लिए भीख मांग रहे हैं।”
— Maulana Fazl-ur-Rehman (@MoulanaOfficial) April 29, 2024
उन्होंने कहा कि फैसले कोई और लेता है लेकिन समस्याओं के लिए राजनेताओं को जिम्मेदार ठहराया जाता है.
रहमान ने इस्लामिक सिद्धांतों को बनाए रखने के महत्व पर जोर देते हुए काउंसिल ऑफ इस्लामिक आइडियोलॉजी (सीआईआई) की सिफारिशों को लागू करने में विफलता पर भी अफसोस जताया।
“हमें देश इस्लाम के नाम पर मिला था, लेकिन आज हम एक धर्मनिरपेक्ष राज्य बन गए हैं। 1973 के बाद से सीआईआई की एक भी सिफारिश लागू नहीं की गई है। हम एक इस्लामी देश कैसे हो सकते हैं?” उसने कहा।
सीसीआई एक संवैधानिक निकाय है जिसे कानूनों के इस्लामीकरण में मदद करने के लिए स्थापित किया गया है।
उन्होंने यह भी कहा कि पाकिस्तान दिवालिया होने से बचने के लिए अंतरराष्ट्रीय मुद्रा कोष से भीख मांग रहा है.
While India
is inching closer to become a Global Superpower, Pakistan
is begging before the world to save it from devastation.
[Pakistan's Parliament] pic.twitter.com/i3ZNA3kQaN
— Kanishka Dadhich
(@KanishkaDadhich) April 29, 2024
जेयूआई-एफ पीटीआई का कट्टर प्रतिद्वंद्वी था और उसने इमरान खान को हटाने के लिए कदम उठाया था। उनके पतन के बाद, JUI-F गठबंधन सरकार का हिस्सा बन गया। हालाँकि, चुनाव के बाद उन्होंने पीएमएल-एन और पीपीपी से नाता तोड़ लिया क्योंकि उन्होंने आरोप लगाया कि उनकी पार्टी को सत्ता से बाहर रखने के लिए चुनावों में धांधली की गई थी।
कई लोगों का मानना है कि पीटीआई का समर्थन करके, मौलवी सत्ता प्रतिष्ठान और सरकार पर अपनी क्षमता से अधिक राजनीति की लूट में बड़ा हिस्सा पाने के लिए एक समझौते में कटौती करने का दबाव डाल रहे हैं।
]]>
এমনকি ভিকির মাও জানিয়েছিলেন- যদি বিয়ে হয় আমাকে মিষ্টি খাইও। কিন্তু সেই সকল তর্ক বিতর্ককে তুড়ি মেরে উড়িয়ে অবশেষে ফাঁস হলো সত্য ঘটনা। কোন লুকোচুরি নয়, সত্যি সত্যি বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছে ভিকি কৌশল ও ক্যাটরিনা কাইফ। রাজস্থানে ডেস্টিনেশন ওয়েডিং, স্থির করা হয়েছে ভেনু। তবে চলতি বছর না, ভিকির ইচ্ছে ছিল পরের বছরই বিয়েটা সারবেন তিনি। কিন্তু বেঁকে বসলেন ক্যাটরিনা কাইফ।

ক্যাটের কথায় তিনি মোটেই গরমকালে বিয়ে করতে রাজি নন। তার উপর যখন ডেস্টিনেশন স্থির করা হয়েছে রাজস্থান, তখনই শীতকালে আদর্শ। আর ঠিক সেই কারণেই ক্যাটরিনা এবার ভিকির ওপর একপ্রকার চাপ সৃষ্টি করে ডিসেম্বরে দিনক্ষণ ফাইনাল করে ফেললেন। যার ফলে তড়িঘড়ি আয়োজন শুরু হয়ে গেল দুই পরিবারেই। হাতে মাত্র আর কয়েকটা দিন, তারপর বেজে উঠবে বিয়ের সানাই।
<
p style=”text-align: justify;”>টানা দুই বছরের প্রেমের সম্পর্কে অবশেষে পরিণতি। প্রথম প্রকাশ্যে সম্পর্কের কথা স্বীকার না করলেও পরবর্তীতে এই দুই তারকাকে মাঝেমধ্যেই একসঙ্গে দেখা যেত বিভিন্ন পার্টি থেকে শুরু করে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে। আর চলতি বছর বিয়ের খবর রটে যায় আর ওই যেন আগুনে ঘি ঢালার মতো সবটাই ফাঁস হয়ে গেল তড়িঘড়ি। এখন কেবল অপেক্ষার পালা, কবে রাজস্থান সেজে উঠবে রাজকীয় বিয়ের আসরে।
]]>বিয়ের পরে রোজকার এই আনন্দঘন মুহূর্তের ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে দিশা তার সোনালী দিনগুলির স্মৃতি জমাচ্ছেন সোশাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি গোলাপী রঙের একটি শাড়ি পরে ছবি পোস্ট করেন তিনি এবং তা নিয়েই শুরু হয় নেটিজেনদের গুঞ্জন। তার এই ঝলমলে নতুন লুক অনুরাগীদের মুগ্ধ করেছে, প্রশংসায় পঞ্চমুখ তারা। তবে অন্যদিকে কেউ কেউ তুলেছেন প্রশ্নও। ছবিতে দেখা যায় তার কপালে নেই সিঁদুর আর ত থেকেই প্রশ্ন তুলে কমেন্ট বক্সে প্রতিক্রিয়া জানান অনেকে।
অনেকেই প্রশ্ন করেন, সিঁদুর পরেননি কেন? শুধু তাই নয় অনেকে মতামত দেন সিঁদুর পড়লে আরও বেশি ভালো লাগত দিশাকে। ট্রোলোড হওয়ার কিছুক্ষনের মধ্যেই কমেন্ট সেকশানে নেতিবাচক কথার কড়া জবাব দেন অভিনেত্রী। তিনি বলেন, যাঁরা তাকে নিয়ে নেতিবাচক কথাবার্তা বলছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলেন যে, তিনি সিঁদুর পড়বেন বা পড়বেন না সেটি একান্তই তার পছন্দের বিষয়। তার স্বামী রাহুলের এবং তার পরিবারের এইবিষয়ে কোনও সমস্যা নেই। তাহলে বাকিদের কেন এত অসুবিধা হচ্ছে। যদিও এর আগে দিশাকে বহুবার এধরনের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে।
]]>
সোস্যাল নেটওয়ার্ক তারকাদের শক্তিশালী উপস্থিতি পর্দা ও মঞ্চে তাদের আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে৷ এছাড়া করোনা সংকটের মধ্যেও এই তারকারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভক্ত, অনুরাগী ও ফলোয়ারদের সচেতন ও আশাবাদী হতে সাহায্য করেছেন৷
২০১৯ সালে ‘আমার প্রেম আমার প্রিয়া’ সিনেমায় অভিনয়ের জন্য সিজেএফবি পারফর্ম্যান্স অ্যাওয়ার্ডে সেরা অভিনেত্রী হিসেবে সমালোচক পুরস্কার পান পরীমনি৷ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর নির্মাণাধীন একটি চলচিত্রসহ বেশ কিছু ছবিতে কাজ করছেন৷

মুক্তির আগে ২৩টি চলচিত্রে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন এই বাংলাদেশি অভিনেত্রী৷ ছবি মুক্তির আগেই সংবাদমাধ্যমে তাঁকে নিয়ে শুরু হয়েছিল আলোচনা-সমালোচনা৷ ২০১৫ সালে ‘ভালোবাসা সীমাহীন’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে বড়পর্দায় অভিষেক হয় তাঁর৷
মডেলিংয়ের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন পরীমনি৷ এছাড়া পরে টিভি নাটকেও অভিনয় করেছেন৷
জন্ম ১৯৯২ সালে সাতক্ষীরায়৷ ছোটবেলায় বাবা-মাকে হারানো পরীমনি বড় হয়েছেন তাঁর নানার কাছে৷ সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে বাংলা বিভাগের ছাত্রী ছিলেন৷ তবে পরীক্ষা দেননি৷
টলিপাড়াতে নতুন গুঞ্জন, অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর থেকে একই ছাদের তলায় থাকতে শুরু করেছেন যশরত। নিজেদের মুখে সেই বিষয়ে কেউ কোনো কথা না বললেও সেই ইঙ্গি পাওয়া যাচ্ছে তাঁদের ইন্সটাগ্রাম খুললে৷ না দুজনেই নিজেদের কোনো ছবি একসাথে দেয়নি। যশের সাথে নুসরতের নেট মাধ্যমে ছবি না পাওয়া গেলেও সম্প্রতি যশের চারপেয়ে সারমেয়র সাথে হামেশাই নতুন নতুন ছবি পোস্ট করতে দেখা যাচ্ছে নুসরতকে।
সকলেই জানেন যশ একজন পশুপ্রেমী। তার কাছে এক সন্তান সম সারমেয়। নাম তার হ্যাপি। আর এই হ্যাপির সাথে বেশ হ্যাপি নুসরত। এই সারমেয়র প্রতি ভালোবাসা জাহির করতে দেখা যাচ্ছে নুসরতকে। গত সপ্তাহে হ্যাপির সাথে একটি ছবি পোস্ট করতে দেখা গিয়েছিল নুসরতকে, আর আবার আরো একবার হ্যাপির সাথে ছবি পোস্ট করলেন নায়িকা। যশের সারমেয়র সাথে একটি মিষ্টি ছবি শেয়ার করে নুসরত ক্যাপশনে লিখেছেন, মিষ্টি। সত্যি এই ছবিটা বেশ মিষ্টি।
এই ছবিটিতে দেখা গেল যশের সারমেয় হ্যাপ আদুরে দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে নুসরতের দিকে। অন্যদিকে নুসরতের চোখ বন্ধ, সে নিজের থুতনি ঠেকিয়ে আছে হ্যাপির মুখে। ভালোবাসামাখা এই মিষ্টি ছবিটি নিজের ইনস্টাগ্রামের করেছেন নুসরত। শোনা যায় গর্ভবতীদের প্রতি একটু বেশি অনুভূতিশীল হয় সারমেয়রা। আর তাই যেন হ্যাপিকে কাছে পেয়ে খুশি অভিনেত্রী। আরো বেশি করে নুসরতকে ভালোবাসায় ভরিয়ে তুলছে।
]]>রীতিমতো লিভ-ইনের রয়েছেন অর্জুন কাপুরের সঙ্গে। বয়সে ফারাককে তুড়ি মেরে উড়িয়ে মালাইকা এখন হট সিজলিং প্রেমিকা। ডিনার ডেট থেকে শুরু করে ট্রিপ প্ল্যান, উইকেন্ড প্লান কোনও কিছুতেই খামতি রাখছেন না তিনি। আর সঙ্গম, তা বলাই বাহুল্য। অর্জুন এর সঙ্গে ঠিক কী ধরনের সঙ্গমে মত্ত হন তিনি তা নিয়ে মুখ খোলেননি মালাইকা।
তবে এক টকশোতে এসে নিজের সেক্স লাইফ নিয়ে কথা বলতে বিন্দুমাত্র পিছুপা হননি মালাইকা। তার থেকে যখন জানতে চাওয়া হয়, কি ধরনের পজিশনে সঙ্গমের আনন্দ তিনি সবথেকে নিয়ে থাকেন, বিন্দুমাত্র ইতঃস্তত বোধ না করে মালাইকা উত্তর দিয়ে দেন- অন টপ।

এরপরই ভাইরাল হয়ে যায় সেই সাক্ষাৎকার। মালাইকা আরোরা বরাবরই স্পষ্টবাদী। কোনও কিছুতেই খুব একটা রাখঢাক তিনি পছন্দ করেন না। তবে বেডরুমের অন্দরমহলের এই গোপন সিক্রেট তিনি এত সহজে সকলের সামনে ফাঁসি করবেন তা হয়তো আশা করেনি অনেকেই। যার ফলে মুহূর্তে চমকে উঠেছিল ভক্তমহল। আর যথারীতি তারই হাত ধরে আবারও ভাইরাল মালাইকা।
]]>এক সময় বডিগার্ড, ওয়ান্টেড, বীর, জানেমন-এর মতো ছবিতে সলমনের সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন বাবা। অমিতাভ বচ্ছনের ডিপার্টমেন্ট ছবিতেও তাকে একটি ছোট চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়। তবে বর্তমান পরিস্থিতি অন্য কথা বলছে। এতো বছর ধরে একাধিক ছবিতে কাজ করেও বর্তমানে কর্মহীন বাবা খান। চারিদিকে পাগলের মতো কাজ খুঁজে বেরাছেন। কিন্তু মিলছে না কোনও সুরাহা।

মুম্বাইয়ের এক সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘এক সময় প্রচুর কাজ করেছিলাম। কিন্তু লকডাউনের পর থেকে আর কাজ পাচ্ছি না। প্রতিদিনই কাজ খুঁজতে বেরছি, তবে প্রতিবারই আমাকে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে’। পেশাগত জীবনের শুরু থেকে বরাবরই নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করে এসেছেন তিনি। এর ফলেই হয়তো অন্য কোনও চরিত্রে সুযোগ পাচ্ছেন না, এমনই মত বাবার। তিনি আরও বলেন ‘সব পরিচালক, প্রযোজক, কাস্টিং পরিচালকদের আমি অনুরোধ করছি, তারা যাতে আমাকে কাজ দেন। যে কোনও চরিত্র হলেই চলবে। আমার আর কিছু চাই না’। একাধিক বার সংবাদমাধ্যমের কাছে এই করুন আর্তি করে চলেছেন বাবা খান।
]]>কিশোরের কথায় ‘এটি এমন খাবার যা কোনও রেস্টুরেন্টে পাবেন না’। এর আগে খিচুড়ি এবং বেগুন ভর্তা দিয়ে মন জয় করেছিলেন বিচারকদের। তারপর পান্তা ভাত দিয়ে ফাইনালে প্রবেশ করলেন কিশোর। তিন বিচারক কিশোরের রান্নার সুনামে পঞ্চমুখ। সেমিফাইনাল রাউন্ডে দুই জন প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে লড়াই করে টপ থ্রি-তে পাকাপাকি ভাবে নিজের জায়গা করে নেন ৩৮ বছরের এই প্রিন্ট বিজনেস ওম্যান। শুধু কী পান্তা ভাত! ফুচকা, চটপটি, মাছের ঝোল এর মতো একের পর এক বাঙালি রান্নায় সবার মন জয় করে নেন কিশোর। বিশেষ করে তাঁর মাছের ঝোল ডিসটি সাড়া বিশ্বের দরবারে প্রশংসা কুড়োয়।

বিশ্ববিখ্যাত শো মাস্টারসেফ অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম লড়াকু প্রতিযোগী কিশোর। তবে তাঁর জন্ম এবং বেড়ে উঠা সবই অস্ট্রেলিয়ায়। হাই স্কুলে প্রেম করে সাতপাকে বাধা পরেন কিশোর। বর্তমানে তাঁর ১১ বছরের একটি ছেলে এবং ৪ বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। মাস্টারসেফ অস্ট্রেলিয়ার সিজন ১১-এ অংশগ্রহণ করেছেন কিশোর। সব মিলিয়ে একের পর এক বাঙালি রান্নার মাধ্যমে, বলে বলে ছকা হাঁকছেন এই বাংলাদেশি তনয়া।
]]>বিষয়টা একটু খোলসা করে বলা যাক। কৃতি শ্যানন-এর পরবর্তী ছবির পোস্টটা শেয়ার হতেই ভাইরাল খবর। সেখানেই ধরা পড়ে বেবি বাম্প। ছবির নাম মিমি। এই ছবির জন্য রীতিমতো কষ্ট করেছেন তিনি। সেই ছবির খবর ঘিরেই ছড়িয়ে পড়ে কৃতির অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর। ভাইরাল পোস্টার দেখা মাত্রই অবাক ভক্ত মহল। কৃতির সেই বোল্ড লুক কোথায়!

হিট স্লিম ফিট ফিগারের কৃতি বাড়িয়েছে ১৫ কেজি ওজন। আর সেই লুক প্রকাশ্যে আসতেই ভাইরাল ছবি। বেবি বাবলুকে কেমন লাগছে কৃতিকে। দেখতে ভিড় জমেছে নেট পাড়ায়। কৃতির কোথায় এই চরিত্রটি তার কাছে একটা চ্যালেঞ্জ এর মত। খুব কম সময়ে ওজন বাড়াতে হয়েছে। যার ফলে শরীর নিয়েও যথেষ্ট সচেতন এখন কৃতি। ছবির কাজ শেষ করে দ্রুত আগে ফিরতে মরিয়া অভিনেত্রী।
]]>যদিও তা মানতে নারাজ করণ। তিনি সাফ কথা বলতে কখনও পিছু পা হন না। ভালো মানে ভালো, করণের না পোশালেই সে খারাপ। এটাই সম্পর্কের ভিত। মানুষকে এক ঝলক দেখেই করণ মন্তব্য করে বসেন। যদিও বেশ কিছু ক্ষেত্রে তাঁকে পস্তাতেই দেখা গিয়েছে।

করণ জোহার প্রতিটা মুহূর্তে সেলেব স্টার কিডদের লঞ্চ করে চলেছেন। তবে ইন্ডাস্ট্রির বাইরে থেকে আসা মানুষদের কতটা সুযোগ দিয়ে থাকেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন কঙ্গনা রানাওয়াতও। তবে এবার করণের হার চোখের সামনে। তাঁর আমাগী ছবিতে অভিনয় করতে চলেছেন রণবীর সিং। বিপরীতে আলিয়া ভাট। এক সময় এই রণবীরই ব্যান্ড বাজা বারাতের পোস্টার দেখে বলেছিলেন, কে দেখবে এই ছবি! আর আজ সেই স্টারের সঙ্গে বাঁধলেন জুটি।
]]>২০০৫ সালে তাঁকে নিজের অফিসে ডেকে যৌন হেনস্থা করেছিলেন সাজিদ। ঘটনাটি যে সময়ের, তার দিন কয়েক আগেই বাবাকে হারিয়েছিলেন অভিনেত্রী। কিন্তু, সাজিদের প্রযোজনা সংস্থার কাছ থেকে ডাক পেয়ে কাজের জন্যই দেখা করতে যান। আর সেখানেই অদ্ভূত অভিজ্ঞতা হয় শার্লিনের। অভিনেত্রী টুইটারে লিখেছেন, ‘আমাকে দেখে পুরুষাঙ্গ প্রদর্শন করেন সাজিদ। বলেন স্পর্শ করে দেখতে।’

আর্থিক সমস্যাই ছিল শার্লিন চোপড়ার প্রথম দুর্বলতা। নিজেই জানিয়েছিলেন, যৌন জগতের হাতছানিতে সাড়া দেওয়ার এই একটাই কারণ। পরিস্থিতি পরিবার সামলাতে এই পথে পা বাড়ানো। যদিও নিজেকে সংযত করেই শার্লিন প্রতিটা পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন বর্তমানে, তবে তাঁর সোশ্যাল পাতায় হট পোজ, ভক্তদের মনে শিহরণ জাগাতে বিন্দুমাত্র পিছু পা হয় না।
]]>