Vote – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 25 May 2024 13:12:23 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Vote – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 शाम 5 तक 57 फीसदी मतदान, पश्चिम बंगाल 77.99% के साथ सबसे आगे https://ekolkata24.com/top-story/%e0%a4%b6%e0%a4%be%e0%a4%ae-5-%e0%a4%a4%e0%a4%95-57-%e0%a4%ab%e0%a5%80%e0%a4%b8%e0%a4%a6%e0%a5%80-%e0%a4%ae%e0%a4%a4%e0%a4%a6%e0%a4%be%e0%a4%a8-%e0%a4%aa%e0%a4%b6%e0%a5%8d%e0%a4%9a%e0%a4%bf%e0%a4%ae Sat, 25 May 2024 13:12:23 +0000 https://ekolkata24.com/?p=47553 कोलकाता : छह राज्यों और दो केंद्र शासित प्रदेशों के 58 लोकसभा सीटों पर सुबह सात बजे वोटिंग शुरू हो चुकी है। पोलिंग बूथ पर सुबह से ही मतदाताओं की लंबी कतारें हैं। तपती गर्मी के कारण सुबह-सुबह वोट डालने की होर मची हुई। आज जिन 59 सीटों पर वोट डाले गए हैं उनमें दिल्ली की सभी 7 सीटें भी शामिल हैं। इसके अलाव,उत्तर प्रदेश की 14, हरियाणा की 10, बिहार और पश्चिम बंगाल की 8-8 सीटों पर भी मतदान हुए हैं।

छठे चरण में ओडिशा की 6 सीटों, झारखंड की 4 सीटों और जम्मू-कश्मीर में एक सीट पर लोग अपने मताधिकार का प्रयोग किया। इस चरण में कुल 11.13 करोड़ मतदाता 889 प्रत्याशियों के भाग्य का फैसला किया।

दिल्ली की सात लोकसभा सीटों पर शनिवार को 1.52 करोड़ से अधिक मतदाता 13637 बूथ पर अपनी पसंद का सांसद चुनने के लिए मतदान कर रहे हैं। शुक्रवार को राजधानी के अलग-अलग हिस्सों से पोलिंग पार्टियां बूथों के लिए रवाना हुईं। एक लाख तीन हजार से ज्यादा कर्मचारियों को मतदान कार्य में लगाया है। भीषण गर्मी चुनौती भीषण गर्मी के कारण चुनाव आयोग के सामने वर्ष 2019 के लोकसभा चुनाव के मुकाबले मतदान प्रतिशत बढ़ाने की भी चुनौती रहेगी। 12 मई 2019 को हुए बीते लोकसभा चुनाव में दिल्ली में 60.52 प्रतिशत मतदान हुआ था। उस दिन अधिकतम पारा 39 डिग्री सेल्सियस रहा था। सीट वार बात करें तो नई दिल्ली सीट पर सबसे कम 56.87 फीसदी मतदान हुआ था।

चुनाव आयोग ने शाम 5 बजे तक के वोटिंग के प्रतिशत जारी कर दिये हैं। पश्चिम बंगाल सुबह से ही बढ़त बनाए हुए है कुछ जगहों पर हिंसा की खबरों के बीच वहां पर सबसे ज्यादा 77.99 फीसदी वोटिंग हुई। जम्मू कश्मीर में सबसे कम 51.35 फीसदी मतदान हुआ है। कुल मिलाकर 58 सीटों पर हो रहे चुनावों में शाम 5 बजे तक 57.70 फीसदी वोटिंग हुई है।

]]>
PM MODI: ভোটমুখী রাজ্যগুলি থেকে সরানো হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ছবি https://ekolkata24.com/uncategorized/modis-photo-removed-from-vaccination-certificates-in-five-states Mon, 10 Jan 2022 07:28:13 +0000 https://ekolkata24.com/?p=18662 ভোটমুখী পাঁচ রাজ্যের জন্য নয়া নির্দেশিকা জারি করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। করোনাকালে সাত দফায় দেশের পাঁচ রাজ্য অর্থাৎ পাঞ্জাব, গোয়া, উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড ও মণিপুরে ভোট। মোট ৭ দফায় হবে এই ভোটগ্রহণ। এরই মাঝে নির্বাচনী আচরণ বিধি লাগু হয়ে গিয়েছে। যদিও এই আচরণ বিধি যাতে লঙ্ঘন না হয় তার জন্য বড় ঘোষণা করেছে কমিশন।

ভোটমুখী ওই পাঁচ রাজ্যে করোনা টিকার শংসাপত্র থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নাম সরিয়ে ফেলা হবে বলে খবর। জানা গিয়েছে, ভোটমুখী গোয়া, মণিপুর, পাঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড ও উত্তর প্রদেশের জনগণকে দেওয়া টিকাকরণ শংসাপত্র থেকে মোদীর ছবি অপসারণের জন্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক কোউইন প্ল্যাটফর্মে প্রয়োজনীয় ফিল্টার প্রয়োগ করবে শীঘ্রই। উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশন শনিবার পাঁচটি রাজ্যের জন্য ভোটের সময়সূচী ঘোষণা করে। ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ মার্চ পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হবে এবং গণনা হবে আগামী ১০ মার্চ। ১০ ফেব্রুয়ারি উত্তরপ্রদেশে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। পাঞ্জাব, গোয়া ও উত্তরাখণ্ডের সঙ্গে উত্তরপ্রদেশের দ্বিতীয় দফার ভোট ১৪ ফেব্রুয়ারি। উত্তরপ্রদেশে তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ ২০ ফেব্রুয়ারি। ২৩ ফেব্রুয়ারি চতুর্থ দফার ভোট। মণিপুরে প্রথম দফা ও উত্তরপ্রদেশে পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ ২৭ ফেব্রুয়ারি। উত্তরপ্রদেশে ষষ্ঠ দফার ভোট ও দ্বিতীয় দফার ভোট মণিপুরে ৩ মার্চ। উত্তরপ্রদেশে সপ্তম দফার ভোটগ্রহণ ৭ মার্চ। ১০ মার্চ ভোটের ফল ঘোষণা।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের শুরুতে আসাম, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি এবং কেরালা বিধানসভার নির্বাচনের সময়ও একই ধরনের পরিবর্তন আনা হয়েছিল, যখন নির্বাচন কমিশন স্বাস্থ্য মন্ত্রককে চিঠি লিখে ভোটের সময় সরকারী বিজ্ঞাপনে রাজনৈতিক নেতাদের ছবি ব্যবহারের বিরুদ্ধে তাদের স্থায়ী নির্দেশাবলীর কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। কেন্দ্রীয় কোউইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে শংসাপত্র তৈরি হওয়ায় স্বাস্থ্য মন্ত্রক ভোটমুখী রাজ্যগুলির প্রাপকদের জন্য ফিল্টার গুলি নিয়ে আসতে কয়েক দিন সময় নিয়েছিল।

 

 

]]>
রাজ্যে ক্ষমতায় এলে ৫০ টাকায় মদ, প্রতিশ্রুতি বিজেপি নেতার https://ekolkata24.com/uncategorized/spirited-promise-andhra-pradesh-bjp-promises-booze-at-rs-50-per-bottle-if-voted-to-power Wed, 29 Dec 2021 06:17:39 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17048 News Desk: ২০২৪ সালে অন্ধপ্রদেশ (Andhra Pradesh) বিধানসভার নির্বাচন। কিন্তু সেই নির্বাচনে জিততে ইতিমধ্যেই কোমর বেঁধে ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। এখন থেকেই রীতিমতো প্রচার চালাতে শুরু করেছে গেরুয়া দল। সেই প্রচার চালাতে গিয়ে অন্ধপ্রদেশের বিজেপি সভাপতি সোমু বীররাজু (somu beerraju) বলেছেন, অন্ধপ্রদেশে বিজেপি ক্ষমতায় এলে ৭০ টাকায় মদ (wine) বিক্রি করা হবে। তবে যদি দেখা যায় ৭০ টাকা খরচ করতেও মানুষের অসুবিধা হচ্ছে সেক্ষেত্রে ৫০ টাকা হতে পারে মদের দাম।

প্রদেশ বিজেপি সভাপতির এই প্রতিশ্রুতিকে ঘিরে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। সকলেই প্রশ্ন করেছেন, নির্বাচনে জিততে কি ধরনের প্রতিশ্রুতি (assurance) দেওয়া যায়?

মঙ্গলবার এক জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন বীররাজু। সেখানেই তিনি রাজ্যের জগমোহন রেড্ডি সরকারের কড়া সমালোচনা করেন। এই বিজেপি নেতা বলেন, বর্তমানে রাজ্যের মদের বোতলের দাম কমপক্ষে ২০০ টাকা। কিন্তু সেই মদের মান অত্যন্ত খারাপ। মানুষ যদি এই পরিস্থিতির বদল চায়, তবে তাঁদের উচিত বিজেপিকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনা। বীররাজু প্রতিশ্রুতি দেন, বিজেপি যদি এক কোটি ভোট পায় তাহলে মানুষকে ৭০ টাকায় মদ দেবে। মানুষের যদি তাতেও অসুবিধা হয় তবে মদ ৫০ টাকাতেই বিক্রি করা হতে পারে।

এই বিজেপি নেতা আরও বলেন, বর্তমানে অন্ধ্রপ্রদেশে প্রায় এক কোটি মদের ক্রেতা আছেন। এই সমস্ত মানুষকে প্রতিমাসে মদ কিনতে প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ করতে হয়। রাজ্যের শাসক দলের নেতারাই বেনামে ওই সমস্ত মদের কারখানাগুলি চালান। ওইসব কারখানা থেকে সরকার সস্তায় মদ কিনে চড়া দামে বিক্রি করে।

আসলে সরকার ঘনিষ্ঠদের পকেট এভাবেই ভরে দেওয়া হয়। এই বিজেপি নেতার অভিযোগ, নকল ব্র্যান্ডের মদই রাজ্যে বেশি বিক্রি হয়। আসল ও পরিচিত ব্র্যান্ড এরাজ্যে প্রায় মেলে না বললেই চলে। রাজ্য সরকার নিজেই এই মদের ব্যবসা চালায়। তাই মানুষকে সুরাহা দিতে তাঁরা ৫০ টাকায় মদ বিক্রি করতে চান। তবে এর জন্য প্রয়োজন ভোটে জিতে ক্ষমতায় আসা। তাই বীররাজু মানুষের কাছে আবেদন জানান, আপনারা বিজেপিকে বিধানসভা নির্বাচনে অন্ধপ্রদেশের ক্ষমতায় আনুন, তাহলেই ৫০ টাকায় মদ পাবেন।

]]>
Dalit ordered to lick spit: ভোট না দেওয়ায় থেকে থুতু ফেলে চাটতে বাধ্য করলেন পরাজিত প্রার্থী https://ekolkata24.com/uncategorized/bihar-dalit-ordered-to-lick-spit-perform-sit-ups-for-refusing-to-vote-candidate-in-village-polls Mon, 13 Dec 2021 08:45:14 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14645 News Desk: সম্প্রতি বিহারের (Aurangabad district) আওরঙ্গবাদ জেলায় পঞ্চায়েত প্রধান পদে প্রার্থী হয়েছিলেন বলবন্ত সিং (Balbant sing)। কিন্তু নির্বাচনে (Election) হেরে যান তিনি। হেরে যাওয়ার কারণে তাঁর রাগ গিয়ে পড়ে দলিতদের (Dalit people) উপর।

কারণ বলবন্ত মনে করেন, দলিতরা তাঁকে ভোট দেয়নি। সে কারণেই তিনি হেরে গিয়েছেন। এই ঘটনায় দলিতদের সবক শেখাতে মাঠে নামলেন বলবন্ত। দুই দলিত ব্যক্তিকে ধরে মারধর করলেন তিনি। শুধু তাই নয়, এক ব্যক্তিকে তিনি জোর করে নিজের ফেলা থুতু চাটতে বাধ্য করেন।

ইতিমধ্যেই এই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলবন্তকে।
ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োতে বলবন্তকে বলতে শোনা গিয়েছে, তিনি ভোট দেওয়ার জন্য ওই দুই ব্যক্তিকে টাকা দিয়েছিলেন। কিন্তু টাকা নিয়েও তারা তাঁকে ভোট দেয়নি। সেজন্যই তিনি হেরে গিয়েছেন। বলবন্ত প্রথমে ওই দুই ব্যক্তিকে ধরে এনে রাস্তায় কান ধরে উঠবোস করান। এরপর একজনকে মাটিতে থুতু ফেলে সেই থুতু চাটতে বাধ্য করেন। যদিও বলবন্ত কাউকে নিগ্রহ করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ওই দুই ব্যক্তি রাস্তায় মাতলামি করছিল। তাদের অসভ্যতা বন্ধ করার জন্যই তিনি শাস্তি দিয়েছেন।

<

p style=”text-align: justify;”>বলবন্ত নিজের কাজের পক্ষে সাফাই দিলেও ওই ভিডিয়োতে স্পষ্ট শোনা গিয়েছে, তিনি ভোট দেওয়ার জন্য ওই দুই ব্যক্তিকে টাকা দেওয়ার কথা বলছেন। তবে ওই দলিত নিগ্রহের ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই জেলার পুলিশ সুপা কান্তেশ কুমার মিশ্র বলবন্তকে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেন। তারপরই স্থানীয় পুলিশ বলবন্তকে গ্রেফতার করেছে। ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।

]]>
সংবাদপত্র ক্ষমা চাইলেও কমছে না বিতর্ক, যোগীর বিজ্ঞাপনকান্ডে এবার RTI করল তৃণমূল https://ekolkata24.com/uncategorized/tmc-file-rti-over-yogi-adityanaths-advertisement-issue Mon, 13 Sep 2021 10:39:09 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4532 নিউজ ডেস্ক: পরের বছরই উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচন। যোগী ম্যাজিকে আবার ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে ভারতীয় জনতা পার্টি। তার আগেই বিতর্কে জড়িয়েছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। যোগী আদিত্যনাথের উন্নয়নের বিজ্ঞাপনে দিতে গিয়েই কেলেঙ্কারি। সংবাদপত্রে দেওয়া ওই বিজ্ঞাপনে কলকাতার মা উড়ালপুলের ছবি ব্যবহার করে বিতর্কে জড়িয়েছিল যোগী সরকার।

আরও পড়ুন নাম পরিবর্তনের পথে যোগী রাজ্যের তৃতীয় জেলা, সুলতানপুর হচ্ছে কুশভবনপুর

যদিও বিভিন্ন মহল থেকেই বলা হচ্ছিল যে সংবাদপত্র গুলির ক্ষেত্রে এই ধরনের বিজ্ঞাপন বেসরকারি সংস্থা বা তাদের নিজস্ব বিভাগই বানিয়ে থাকে। ফলে তাদের ভুলেই ঘটেছে এই কান্ড। যোগী সরকারের তরফে পশ্চিমবঙ্গের কোনও ছবি দেওয়া হয়নি বলেও মনে করা হচ্ছে। ভারতীয় জনতা পার্টির পশ্চিমবঙ্গের মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্যও বলেন, ‘‘ওই সংবাদপত্র বা বিজ্ঞাপন সংস্থা ভুল করে এটা করেছে।’’ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের পক্ষ থেকেও টুইট করে জানানো হয়েছে, ‘উত্তরপ্রদেশ নিয়ে বিজ্ঞাপনের কভারে আমাদের সংবাদপত্রের মার্কেটিং বিভাগ একটি ভুল ছবি ব্যবহার করেছে। সংবাদপত্রের সব ডিজিটাল মাধ্যম থেকে ওই ছবি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’

কিন্তু তাতেও বিতর্ক থামছে কই? ছবি ভাইরাল হওয়ার পরেই উত্তরপ্রদেশ সরকারকে একে একে তোপ দাগতে শুরু করেছিলেন তৃণমূল নেতারা। টুইট করে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও লেখেন, ‘যোগীর কাছে উত্তরপ্রদেশের পরিবর্তন মানে বাংলার পরিকাঠামোর ছবি চুরি করা।’ এবার যোগীর বিজ্ঞাপন বিতর্কে RTI দায়ের করলেন তৃণমূলের ‌নেতা সাকেত গোখলে। উত্তরপ্রদেশ সরকারের কাছে তিনি জানতে চেয়েছেন, ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে প্রকাশিত ওই ‌বিজ্ঞাপনের অনুমোদন কে দিয়েছিল? চুক্তির প্রতিলিপি এবং বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত সমস্ত ছবি চাওয়া হয়েছে উত্তরপ্রদেশ সরকারের কাছ থেকে।’‌

বিজ্ঞাপনের ওই ছবি যে কলকাতার, তা উড়ালপুলের পাশের একটি হোটেলের ছবি থেকেও স্পষ্ট। শুধু তাই নয়, উড়ালপুলের উপর চলছে কলকাতার অন্যতম পরিচয় হলুদ ট্যাক্সিও। যা উত্তরপ্রদেশে দেখা যায় না। দেশের জনপ্রিয় সংবাদ প্রতিষ্ঠান ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’ এর ডিজিটাল এবং প্রিন্ট, দুই মাধ্যমেই ওই ছবি প্রকাশ্যে আসার পর সমালোচনার ঝড় উঠেছিল নেট মাধ্যমে। অনেকেই দাবি করেছেন, বেসরকারি সংস্থা কিংবা সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপন এবং মার্কেটিং বিভাগ বিজ্ঞাপন তৈরি করলেও ক্লায়েন্টের গ্রীণ সিগনাল ছাড়া তা প্রকাশিত হয় না। ফলে এই ঘটনায় খানিকটা হলেও যোগী সরকারের দায় থেকেই যায়। এর আগেও বাংলার বিভিন্ন ছবি ব্যবহার করে অন্য রাজ্যের ভোটের প্রচারে কাজে লাগিয়েছে বিজেপি, সেকথাও মনে করিয়ে দিয়েছেন অনেকে।

]]>