Water – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 05 Dec 2021 19:26:11 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Water – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 ঘুম থেকে উঠে একগ্লাস গরম জল, কী কী ম্যাজিক দেখাবে জানলে চমকে উঠবেন https://ekolkata24.com/lifestyle/benefits-of-hot-water Sun, 05 Dec 2021 19:00:25 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=753 জলের আরেক নাম যে জীবন, এটা আমরা সকলেই জানি। তাই প্রতিদিন সঠিক পরিমাণ জল পান করা প্রয়োজন। এতে অনেক রোগব্যাধি থেকে দূরে থাকা যায়। এর পাশাপাশি গরম জলও শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী। তবে অতিরিক্ত নয়।

প্রতিদিন পরিমাণ মতো গরম জল খেলে খুব সহজেই এই ৮ টি সমস্যা থেকে দূরে থাকা যাবে।

১) মেদ কমায় –
প্রতিদিন সকালে ১ কাপ গরম জলের সঙ্গে পাতি লেবু মিশিয়ে খান। এটা বডি ফ্যাট ভাঙতে সাহায্য করে। এতে সহজেই শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমানো যায়।

২) শরীরের বর্জ্য বের করে –
গরম জল পান করলে, শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। যার ফলে শরীর থেকে ঘাম নিঃসরণ হয়। এই ঘামের মধ্যে দিয়েই শরীরের বর্জ্য পদার্থ বাইরে বেড়িয়ে যায়।

৩) ব্রণ অ ফুসকুড়ি দূর করে –
নিয়মত গরম গল খেলে ত্বক ভালো থাকে। এতে ব্রণ বা ফুসকুড়ি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়। তাই যাদের ব্রণর সমস্যা আছে তাদের গরম জল খাওয়া উচিত।

৪) হজম ক্ষমতা বাড়ায় –
খাবার খওয়ার পর ঠাণ্ডা জল খওয়া একেবারেই ঠিক নয়। এতে খাবার ঠিক মতো হজম হতে পারে না। যার ফলে পাকস্থলীর গাত্রে চর্বি জমতে থাকে, যা খুবই ক্ষতিকর। কিন্তু গরম জল চর্বি ভেঙ্গে তা হজম করতে সাহায্য করে। ফলে শরীরে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

৫) রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে –
গরম জলের একটি বড় গুণ হোল এটি শরীরের রক্ত চলাচলকে স্বাভাবিক রাখে। যার ফলে পেশী অ স্নায়ু সক্রিয় থাকে।

৬) শ্বাসনালী ভালো রাখে –
শ্বাসনালীতে কফ জমে অনেক সময় ঠাণ্ডা লাগা, মাথা বেথা, গলা বেথার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে গরম জল খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গরম জল শ্বাসনালীকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। তাই ঠাণ্ডা লাগলে বা গলা বেথা হলে গরম জলে গার্গল করলে উপকার পাওয়া যায়।

৭) চুলের পুষ্টি যোগায় –
গরম জল চুলের গোঁড়ার স্নায়ু সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে। ফলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়। এর পাশাপাশি গরম জল চুলের খুশকি দূর করে।

৮) ক্লান্তি দূর করে –
শরীরের ক্লান্তি দূর করতে গরম জল খুবই উপকারী। তাই নিয়মত গরম জল খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। এতে নতুন করে কাজ করার এনার্জি পাওয়া যায়।

]]>
Water: সারাদিনে প্রচুর জল খাচ্ছেন! অজান্তেই শরীরে বিপদ ডেকে আনছেন না তো! https://ekolkata24.com/lifestyle/drinking-plenty-of-water-all-day-unknowingly-bringing-danger-to-the-body Thu, 02 Dec 2021 07:30:17 +0000 https://www.ekolkata24x7.com/?p=929 Online Desk: জলের (Water) আরেক নাম যে জীবন, এটা আমরা সকলেই জানি। কম জল খেলে যেমন শরীরের ক্ষতি হয়, ঠিক তেমনই অতিরিক্ত জলও শরীরের পক্ষে ভালো নয়। চিকিৎসকদের মতে জল সব সময় সঠিক পরিমাণে খাওয়া উচিৎ।

শরীর সুস্থ রাখতে জলের কোন বিকল্প নেই। শরীরের প্রতিটি অঙ্গকে সুস্থ রাখে জল। প্রতিদিন সঠিক পরিমাণে জল খেলে ত্বক ভালো থাকে, পেশির এনার্জি বাড়ে, খাদ্যনালির ক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে, তার সাথে ফুসফুস, কিডনি, লিভারও ভালো থাকে। অন্যদিকে অতিরিক্ত পরিমাণে জল খেলে শরীরে বেশ কিছু সমস্যা দেখা দেয়। বেশি জল খেলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ কমে যায়। যার ফলে ঘুম ঘুম ভাব, ক্লান্তি, বমি, অতিরিক্ত প্রসাব, এবং মাথা বেথা হতে থাকে।

১) অতিরিক্ত জল খেলে শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন, হাত, পা, মুখ ফুলে যায়। যা শরীরের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর।
২) বেশি জল খেল শরীরে রক্তের পরিমাণও বেড়ে যায়। যা হার্টের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক-এর ঝুঁকি বেড়ে যায়।

৩) যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাঁদের অতিরিক্ত জল খাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। এতে বহুমূত্র রোগের প্রভাব আরও বেড়ে যায়।
৪) অতিরিক্ত জল শরীরে পটাসিয়ামের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। যার যেরে বুকে বেথা করে। এইটি খুবই খারাপ লক্ষণ।

৫) জল বেশি খেলে লিভারে ব্যাপক চাপ পরে। এতে খাদ্য ঠিকমতো পরিপাক হতে পারে না। যা পরবর্তীকালে লিভারের বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞদের মতে মাত্রাতিক্ত জল শরীরে প্রবেশ করলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এবারে প্রশ্ন হল একজন বেক্তির দিনে কত পরিমাণ জল খওয়া প্রয়োজন? কেউ বলেন ২.৫ লিটার আবার কেউ বলেন ৩.৫ লিটার জলই যথেষ্ট। কিন্তু আমাদের প্রত্যেকের শরীরে জলের চাহিদা সমান নয়।

আমরা রোজ কতটা কাজ করি, কত খানি খাবার খাই তার ওপর নির্ভর করে আমাদের শরীরের জলের চাহিদা। চিকিৎসক দের মতে যার যতো ওজন, তাকে ৩০ দিয়ে ভাগ করলে যে সংখ্যাটা বেরোয়, ঠিক তত লিটার জল তার দৈনিক প্রয়োজন। তাই মাথায় রাখবেন জল কখনও-ই কম কিংবা বেশি নয়, সঠিক পরিমাণে খাওয়া উচিত।

]]>
Environment: ডাবের জল হয়ে উঠছে প্লাস্টিকের বিকল্প https://ekolkata24.com/offbeat-news/environment-coconut-water-became-substitute-of-plastic Thu, 28 Oct 2021 13:50:32 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9508 Special Correspondent, Kolkata: গরমের দিনে ডাবের জল শরীর ঠান্ডা করে৷ ইন্দোনেশিয়ার মতো ক্রান্তীয় অঞ্চলের দেশে নারকেলের অভাব নেই৷ প্রতি বছর সে দেশে ১,৫৫০ কোটি নারকেলের ফলন হয়৷ তবে নারকেলের সব সম্ভাবনা এখনো পুরোপুরি কাজে লাগানো হয়নি৷ যেমন বর্জ্য হিসেবে ডাবের জল ফেলে দেওয়া হয়৷ কিন্তু লিনিয়োসেলুলসিক বিশেষজ্ঞ হিসেবে মির্থা কারিনা সানকোইয়োরিনি ডাবের জল কাজে লাগিয়ে প্লাস্টিক বর্জ্য কমানোর কাজ করছেন৷ 

তিনি বলেন, ‘‘সেলুলোজ ও লিগনিন প্লাস্টিক তৈরির দুই প্রধান উপাদান৷ বর্তমানে আমরা জানি যে প্লাস্টিক পরিবেশের জন্য বড় সমস্যা হয়ে উঠেছে৷ একবার ব্যবহার করলে প্লাস্টিক সহজে প্রকৃতির মধ্যে ধ্বংস করা যায় না৷” প্রচলিত প্লাস্টিকের তুলনায় ডাবের জল দিয়ে তৈরি বায়োপ্লাস্টিক ছয় মাসের মধ্যে প্রকৃতিতে আবার মিশে যেতে পারে বলে দাবি করা হচ্ছে৷ বায়োপ্লাস্টিকের উপকরণ হিসেবে সেলুলোজ পেতে হলে অ্যাজেটোব্যাকটার সাইলিনিয়াম নামের ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট ব্যবহার করে ডাবের জল সবার আগে ফারমেন্ট বা গাঁজানো হয়৷ ‘নাতা ডি কোকো’ নামের আঠালো স্তর হওয়া পর্যন্ত সেই প্রক্রিয়া চালাতে হয়৷

মির্থা বলেন, ‘‘এই সেলুলোজ, সেটির কাঠিন্য, সেটির ইলাস্টিসিটি বা নমনীয়তা ব্যাকটিরিয়া বেড়ে ওঠার সময়ের উপর নির্ভর করে৷ কাঁচামাল হিসেবে ব্যাকটিরিয়া বেড়ে ওঠার জন্য কতটা কার্বোহাইড্রেট বা প্রোটিন লাগবে, সেটা জানাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রচলিত প্লাস্টিকের মতো গঠনগত বৈশিষ্ট্য পেতে হলে জেল বা আঠালো পদার্থ থেকে জল দূর করতে হবে৷ ভ্যাকুয়াম দিয়ে সেই কাজ করা যায়৷

শুকিয়ে ফেলা ‘নাতা ডি কোকো’ খুবই মজবুত হওয়ায় সেটিকে বায়োপ্লাস্টিক উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা যায়৷ মির্থা জানালেন, ‘‘এটা সত্যি প্লাস্টিক৷ এটা ভ্যাকুয়াম করা ‘নাতা ডি কোকো’-র একটা স্তর৷ আসলে এভাবে টানলেই সেটা প্লাস্টিক উপাদান হয়ে উঠতে পারে৷ কিন্তু রং এখনো স্বচ্ছ হয় নি৷ গরম ইস্ত্রি দিয়ে আবার শুকনো করলে আরও জল দূর হবে৷ তখন এমন প্লাস্টিক উপাদান পাওয়া যাবে৷ স্বচ্ছ প্লাস্টিক চাইলে আরেকটি বিকল্প উপাদান যোগ করতে হবে৷

অর্থাৎ এটিকে প্লাস্টিক মেটিরিয়াল করে তোলা সম্ভব৷” তবে ডাবের জলের মধ্যে সেলুলোজের মাত্রা কম হওয়ায় উৎপাদিত পণ্যের পরিমাণও অত্যন্ত কম৷ ফলে বড় আকারে প্লাস্টিক উৎপাদনের জন্য সেটি উপযুক্ত নয়৷ মির্থা বলেন, ‘‘এই ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত সেলুলোজের মাত্রা মাত্র পাঁচ শতাংশ৷ সে কারণে এই প্রক্রিয়ায় থেকে শপিং ব্যাগের মতো পণ্যের জন্য প্লাস্টিক তৈরি করা তেমন লাভজনক নয়৷ তার জন্য বিশাল পরিমাণ সেলুলোজের প্রয়োজন৷ তাই এই বায়োপ্লাস্টিকের অন্য ব্যবহার হয়৷ যেমন অত্যন্ত দামী মোড়ক বা অন্যান্য কাজে সেটি প্রয়োগ করা হয়৷”

]]>