Web Portal – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Fri, 03 Sep 2021 05:55:43 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Web Portal – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 ‘সাম্প্রদায়িকতা’ ছড়ানোয় সুপ্রিম কোর্টের তোপের মুখে দেশের ওয়েব পোর্টালের একাংশ https://ekolkata24.com/uncategorized/part-of-the-countrys-web-portal-is-under-reprimand-from-the-supreme-court-for-spreading-communalism Fri, 03 Sep 2021 05:49:03 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3711 নিউজ ডেস্ক: অনলাইন নিউজ পোর্টাল কিংবা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিয়ন্ত্রণে কোনো আইন বা সেন্সরসিপের ব্যবস্থা ছিল না। গত নভেম্বরেই এই সমস্ত সংস্থাকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের আওতায় আনার আদেশ জারি করেছে ভারত সরকার। তারপরেই ওটিটি প্ল্যাটফর্ম কিংবা অনলাইন নিউজ পোর্টালের কনটেন্ট নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।

আরও পড়ুন মধ্যমেধা নাকি গবেষণার অভাব? ওয়েব সিরিজে জেলা পুলিশ কমিশনার পদ সৃষ্টি করলেন অঞ্জন দত্ত

এর আগে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক একটি মামলায় শীর্ষ আদালতকে বলেছিল যে ডিজিটাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়োজন রয়েছে। আদালত প্রথমে একটি কমিটি নিয়োগ করতে পারে যেহেতু ঘৃণামূলক বক্তব্য নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে গাইডলাইন দেওয়ার প্রয়োজন দেখা গিয়েছে। এবার তা নিয়েই মুখ খুলল দেশের সর্বোচ্চ আদালতও। একটি মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, ‘কোনওরকম দায়-দায়িত্ব ছাড়াই কিছু সংবাদমাধ্যম ও ওয়েব পোর্টাল ‘সাম্প্রদায়িক সুরে’ খবর পরিবেশন করে। যার কোনও গ্রহণযোগ্যতাই নেই। বিচারপতি এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও তারা যা খুশি লিখে দেয়। এর ফলে শেষপর্যন্ত দেশেরই নাম খারাপ হয়।’

শুধু অনলাইন নিউজ পোর্টালই নয়, সুপ্রিম কোর্ট বিরক্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার চালানো নিয়েও। গতবছর দিল্লির নিজামুদ্দিনে তবলিঘি জামাতের জমায়েতের ফলেই করোনা সংক্রমণের হার বেড়েছিল বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম এবং ওয়েব পোর্টালে খবর প্রকাশিত হয়েছিল। রীতিমতো সাম্প্রদায়িক সুরে ওই খবরগুলি পরিবেশন করা হয়েছিল, এই অভিযোগে ওই সংবাদমাধ্যমগুলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করেছিল জমিয়তে উলেমা হিন্দ। সেই মামলার শুনানিতেই সংবাদমাধ্যম গুলিকে তীব্র ভর্ৎসনা করলেন প্রধান বিচারপতি এনভি রামনার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।

প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, “সোশ্যাল মিডিয়া এবং ওয়েব পোর্টালগুলির উপর কারও নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তারা শুধু ‘শক্তিধর ব্যক্তি’দের কণ্ঠস্বরই শুনতে পায়। সোশ্যাল মিডিয়াগুলিও আমাদের প্রশ্নের উত্তর দেয় না। এ ব্যাপারে ন্যাশনাল ব্রডকাস্টিং স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটির পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।” এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের মতামতও জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। যদিও গত বছর তৎকালীন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভাদেকার বলেছিলেন যে সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রোধ করতে পারে এমন কোন পদক্ষেপ সরকার নেবে না।

কয়েকদিন আগেই কিছু বিষয়কে কেন্দ্র করে জোরাল দাবি ওঠে, সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রচারিত হওয়া বিষয়বস্তুর উপর নিয়ন্ত্রণ জারি করার৷ লালকেল্লায় হামলায় পর টুইটারের সঙ্গে কেন্দ্রের বিরোধ তুঙ্গে ওঠার পরও সোশ্যাল মিডিয়াগুলি নিয়ন্ত্রণে সরকারি কর্তারা আরও তৎপর হয়ে ওঠেন৷ ক্যাপিটল হিলে হামলার প্রসঙ্গ টেনে এনে রবিশঙ্কর প্রসাদও জানিয়েছিলেন, ‘‘সরকার চায় এদেশে সোশ্যাল মিডিয়াগুলি তাদের ইউজারদের কথা ভেবে আরও ভালো মেকানিজম নিয়ে আসুক৷ সব সোশ্যাল মিডিয়াকে ভারতে স্বাগত৷ কিন্তু এখানে তাদের কোনও দ্বিচারিতা চলবে না৷ ক্যাপিটল হিলে হামলার ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়া পুলিশের পদক্ষেপকে সমর্থন করেছিল৷ অথচ লালকেল্লায় হামলার ঘটনায় ওই একই সোশ্যাল মিডিয়া দ্বিচারিতার পথ বেছে নেয়৷ এটা চলবে না৷”

]]>