White House – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 29 Aug 2021 16:36:34 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png White House – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 বিশ্বের ভয়ঙ্কর চার ভুতুড়ে বাড়িতে দিনেও কেউ যেতে চান না https://ekolkata24.com/offbeat-news/four-most-haunted-houses-of-the-world Sun, 29 Aug 2021 16:36:34 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3432 #Haunted House
নতুন শহরে বাড়ি কিনেছেন নব দম্পতি। আনন্দে কাটছে দিন, কিন্তু কয়েকদিন পরেই ছন্দপতন। গোটা বাড়ির পরিবেশটাই কেমন যেন অস্বস্তিকর, অস্বাভাবিক। সবসময়েই মনে হয়, নিজেরা ছাড়াও ঘরের ভেতর র‍য়েছে আরও কেউ, বা কয়েকজন। হঠাৎ করেই কেউ একজন দেখলেন (বেশিরভাগ সময় স্ত্রী’ই দেখেন) জানলার অন্যপ্রান্ত থেকে কেউ তাকে দেখছে। দৌড়ে ঘরের ভেতরে গেলেন তিনি। নাহ, কেউ নেই।

হলিউড কিংবা বলিউড (এখানে বিশ্বাসযোগ্যতার মাত্রা অল্প কম), অনেক ভুতুড়ে সিনেমার চিত্রনাট্যই এরকম হয়। কিন্তু শুধুমাত্র রুপোলী পর্দাই নয়, এরকম ভুতুড়ে বাড়ি বা অভিজ্ঞতার নিদর্শন বাস্তবেও পাওয়া যায়।

Monte Christo

মন্টে ক্রিস্টো (Monte Christo), অস্ট্রেলিয়া
মন্টে ক্রিস্টো অস্ট্রেলিয়ার ভুতুড়ে জায়গাগুলির মধ্যে অন্যতম।বাড়ির প্রথম মালিক ছিলেন ক্রিস্টোফার ও এলিজাবেথ ক্রলে। তাদের এক পরিচারিকা ব্যালকনি থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন। বিছানায় আগুন ধরে মারা গিয়েছিল বাড়ির একটা বাচ্চা ছেলে। একটা ছোট্ট মেয়ে সিঁড়ি থেকে পড়ে মারা গিয়েছিল। মন্টে ক্রিস্টোর বর্তমান মালিন মিস্টার ও মিসেস রায়ান। তাঁদের দাবি, অস্বাভাবিক অনেক কিছুই ঘটে এ বাড়িতে।

Bourgevanvet Cottage

বোর্গভ্যাটনেট কটেজ (Bourgevanvet Cottage), সুইডেন
বোর্গভ্যাটনেট উত্তর সুইডেনের একটা ছোট্ট গ্রাম। সেখানকার একটা কটেজে ঘটে অদ্ভুত সব ঘটনা। কটেজটিতে এখন একটা রেস্তোরাঁ চালু আছে। আছে রাতে থাকার ব্যবস্থাও। কেউ পুরো এক রাত এখানে থাকতে পারলে, তাকে সাহসিকতার প্রমাণ হিসেবে সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়!

White House

হোয়াইট হাউস (White House), আমেরিকা
মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাসভবন হোয়াইট হাউস। কড়া পাহারা থাকে গোটা এলাকা জুড়ে। অথচ বিভিন্ন সময়ে এই হোয়াইট হাউসের বাসিন্দারাই দাবি করেছেন, এ বাড়িতে নাকি ভূতের উপদ্রব আছে। হোয়াইট হাউসের ভূতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় সেদেশের প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের ভূতকে। 

Bhangar Fourt

ভানগড় ফোর্ট (Bhangar Fourt), ভারত
ভারতের ভানগড় কেল্লাকে বলা হয় এশিয়ার সবচেয়ে ভুতুড়ে জায়গা। এই কেল্লা তৈরি করেছিলেন রাজা মাধো সিং। জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হলেও রাতের অন্ধকারে কেল্লার ভেতরে প্রবেশ নিষিদ্ধ। স্থানীয়রা বলেন, রাতে অনেকেই কেল্লার ভেতরে ঢুকেছেন, কিন্তু এখনও পর্যন্ত কেউ ফিরে আসেননি।

]]>
নতমস্তকে বাইডেন: প্রবীণ কমিউনিস্ট ভিয়েতকং গেরিলারা ফিরলেন সোনালি অতীতে https://ekolkata24.com/uncategorized/us-president-biden-shoked-image-gets-viral-vietcong-fighters-happy Fri, 27 Aug 2021 14:13:00 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3276 নিউজ ডেস্ক: শতাব্দী পেরিয়েছে, গত শতকের সত্তরের দশকে ভিয়েতনামে (Vietnam war) চরম পরাজয়ের ছায়া এখনও হোয়াইট হাউসে (White House) লম্বা হয়ে পড়ে। এ যেন রীতিমতো এক ‘অভিশাপ’-যেটা আরও কত শতাব্দী বইবে মার্কিন সরকার তা অজানা। ভিয়েতনাম যুদ্ধে পরাজয়ের পর মার্কিন  (USA) প্রেসিডেন্ট নিক্সন মাথা নামিয়েছিলেন। সেই ঘটনা ফিরে এসেছে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) আফগানিস্তান ইস্যুতে হতাশার চরমে পৌঁছে গেছেন। তিনিও মাথা নামালেন।

Photo of Biden from Afghanistan news conference goes viral

বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) আফগানিস্তান ইস্যুতে হতাশার চরমে পৌঁছে গেছেন। তিনিও মাথা নামালেন

আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধম্য, সোশ্যাল সাইটে ছড়িয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মাথা নামানোর ছবি। বৃহস্পতিবার আফগান রাজধানী তথা তালিবান (Taliban) অধিকৃত কাবুলের বিমান বন্দরের ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। সেই রক্তাক্ত ঘটনার পর সাংবাদিক সম্মেলনে বাইডেন ছিলেন হতাশ। তবে তিনি শেষ দেখার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। বিস্ফোরণে শতাধিক মৃত। মৃত তালিকায় আছে মার্কিন সেনা।

হোয়াইট হাউসে বাইডেনের মাথা নামানোর ছবি দেখে ১৯৬০-৭০ দশকের প্রবীন ভিয়েতকং গেরিলা কমান্ডার ও যোদ্ধারা ফিরে গিয়েছেন তাঁদের সোনালি জয়ের মুহূর্তে। প্রবল শক্তিশালী মার্কিন সেনা, তাদের অন্যতম সহযোগী ফরাসি সেনাকে পরাজিত করে ভিয়েতনাম স্বাধীনতার যুদ্ধে জয়ী হয়, নেতৃত্বে ছিলেন কিংবদন্তি কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিক হো চি মিন।

Richard Nixon

ভিয়েতনাম যুদ্ধে পরাজয়ের পর মার্কিন  (USA) প্রেসিডেন্ট নিক্সন মাথা নামিয়েছিলেন

ভিয়েতনাম যুদ্ধ অতীত। তবে যুদ্ধের পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে তৎকালীন মার্কিন সেনার দখলে থাকা দক্ষিণ ভিয়েতনামের সায়গনের পতন আলোচিত হয়। যেমনটা হয়েছে গত ১৫ আগস্ট কাবুল থেকে মার্কিন সেনা নিয়ে বিমান উড়ে যাওয়ার ছবি বের হওয়ার পর। সেই দিনই দ্বিতীয়বারের জন্য আফগানিস্তানের দখল নিয়েছে তালিবান জঙ্গিরা।

বিবিসি জানায়, কাবুল তালিবান দখলে যেতেই আমেরিকান দূতাবাস থেকে হেলিকপ্টারে লোকজনকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়। এ যেন সেই ১৯৭৫ সালে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সায়গন থেকে মার্কিন সেনা ও দূতাবাসকর্মীদের চলে যাওয়ার ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ‘৭৫ সালের ৩০শে এপ্রিল সায়গনের দখল নেয় ভিয়েতনামের গেরিলা বাহিনি। ফটোগ্রাফার হিউবার্ট ফন এস এমন একটি ছবি তুলেছিলেন যা ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল। ছবিতে ধরা পড়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধের শেষ দিনগুলিতে সায়গন শহরের মানুষ হুড়োহুড়ি করে একটি হেলিকপ্টারে উঠে পালিয়ে যাচ্ছে।

Vietnam war

‘৭৫ সালের ৩০শে এপ্রিল সায়গনের দখল নেয় ভিয়েতনামের গেরিলা বাহিনি। ফটোগ্রাফার হিউবার্ট ফন এস এমন একটি ছবি তুলেছিলেন যা ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল

সায়গন দখল করেছিল ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টি। ভিয়েতকং গেরিলা যোদ্ধাদের ভয়ে ভীত মার্কিন সেনা তখন পালাতে ব্যাস্ত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন। হোয়াইট হাউসের ততকালীন সংবাদাতারা এখন অতি বৃদ্ধ। তাঁরা সেই ঘটনার স্মৃতিতে রেখে দিয়েছেন। ঠিক তেমনই প্রবীণ ভিয়েতকং যোদ্ধারা মনে রেখেছেন তাঁদের সায়গন দখলের কথা।

‘ভিয়েতনামের যুদ্ধ’ বিশ্ব ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক বাঁক। সেই যুদ্ধ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতি চরম ধিকৃত হয় বিশ্বে। খোদ মার্কিন মুলুকেই বিক্ষোভ প্রবল আকার নিয়েছিল। আর ভিয়েতনামে চলছিল ভয়ঙ্কর লড়াই।
বিবিসি জানাচ্ছে, যুদ্ধের দুই পক্ষ, উত্তর ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট সরকার বনাম দক্ষিণ ভিয়েতনামের সরকার ও তাদের সমর্থক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। যুদ্ধ চলেছিল প্রায় ২০ বছর ধরে। ব্যয়বহুল যুদ্ধ নিয়ে আমেরিকা ছিল আলোড়িত।

ভিয়েতনাম যুদ্ধে উত্তর ভিয়েতনামকে সমর্থন করছিল তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তার কমিউনিস্ট মিত্র দেশগুলি। আর দক্ষিণ ভিয়েতনামকে সমর্থন করছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্ররা। যুদ্ধে মার্কিন বাহিনীর লক্ষ লক্ষ সেনা ভিয়েতনামে মোতায়েন করা হয়েছিল।

গত কুড়ি বছর ধরে আফগানিস্তানেও মার্কিন সেনা ছিল। বিশাল খরচ বহন করছিল ওয়াশিংটন। প্রেসিডেন্ট বাইডেন আফগান নীতির পরিবর্তন আনেন। সরানো শুরু হয় সেনা। এই গত দু দশকে জঙ্গি হামলায় রক্তাক্ত মার্কিন সেনা তাদের গায়ে শেষ বড় ক্ষত নিয়ে দেশে ফিরছে।

]]>