winter session – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 05 Dec 2021 17:08:20 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png winter session – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Parliament Winter Session: বিরোধীদের বাধায় রাজ্যসভায় এখনও পর্যন্ত ৫২ শতাংশ সময় জলে গিয়েছে https://ekolkata24.com/uncategorized/parliament-winter-session-52-percent-time-of-rajyasabha-lost-amid-opposition-protest Sun, 05 Dec 2021 17:08:20 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13713 News Desk:  দেশের গণতন্ত্রের মন্দির হল সংসদ ভবন (Parliament)। সংসদ ভবনের প্রতিটি অধিবেশন যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। সংসদের অধিবেশন চালাতে সরকারের কোটি টাকা খরচ হয়। কিন্তু কোটি কোটি টাকা খরচ করে সংসদ চালাতে গিয়ে যদি কোনও কাজ না হয় তাহলে এই বিপুল অর্থ অপচয়ের (Misuse) কী যুক্তি থাকতে পারে!

২৯ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন (Winter Season)। শুক্রবার পর্যন্ত এই অধিবেশনে রাজ্যসভায় (Rajya Shabha) মোট কাজের ৫২ শতাংশের বেশি সময় নষ্ট হয়েছে। বুধবার পর্যন্ত সময় নষ্ট হয়েছে সবচেয়ে বেশি। মূলত বিরোধীদের হই হট্টগোল, চিৎকার চেঁচামেচির কারণেই এই সময় নষ্ট হয়েছে। তবে আশার কথা, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে। রাজনৈতিক মহলের আশা, সংসদের বাকি কাজের দিনগুলিতে স্বাভাবিক কাজকর্মে হবে।

শীতকালীন অধিবেশনের শুরুতেই বিরোধী দলের ১২ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করে ছিলেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান এম ভেঙ্কাইয়া নায়ডু। ওই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাতেই বিরোধীরা অধিবেশন চালাতে প্রবল বাধা দিয়েছে।

রাজ্যসভার সচিবালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গত সপ্তাহে অধিবেশনের জন্য নির্ধারিত সময়ের ৫২ শতাংশ সময় কোনও কাজ হতে পারেনি। তবে বৃহস্পতিবার পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হওয়ায় ওই দিন নির্ধারিত সময়ের থেকে রাজ্যসভা ৩৩ মিনিট বেশি চলেছিল। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভার অধিবেশন আধঘন্টা বেশি চলায় ওই সপ্তাহে রাজ্যসভার মোট কাজের সময়ের ৪৭.৭০ শতাংশ সময় কাজ হয়েছে। রাজ্যসভার পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাজ্যসভার মোট কাজের ৯৫ শতাংশ এবং শুক্রবার ১০০ শতাংশ সময় কাজ হয়েছে।

নরেন্দ্র মোদী সরকার অবশ্য সংসদ অচল থাকার দায় বিরোধীদের ঘাড়েই চাপিয়েছেন। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিরোধীদের বাধা দানের ফলেই সংসদের কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কোটি কোটি টাকা জলে গিয়েছে। এই টাকা সাধারণ মানুষের পকেট থেকেই সরকার রাজস্ব হিসেবে সংগ্রহ করে। তাই বিরোধী দলের সাংসদদের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। অন্যদিকে বিরোধীদের দাবি, সরকার পক্ষ তাঁদের সংসদে কোনও কথাই বলতে দেয় না। সরকারপক্ষ তাঁদের কথা বলতে না দিয়ে গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করতে চাইছে। এটা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তাই প্রতিবাদস্বরূপ তাঁরা চিৎকার-চেঁচামেচি করতে বাধ্য হন। তাঁদের এই আচরণের জন্য সরকারই দায়ী।

]]>
Parliament Winter Session: বিরোধীদের হেনস্থা করতে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে পাল্টা চিৎকার বিজেপি সাংসদদের https://ekolkata24.com/uncategorized/parliament-winter-session-opposition-bjp-protest-near-mahatma-gandhi-statue Fri, 03 Dec 2021 08:34:55 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13335 Parliament Winter Session: Opposition, BJP protest near Mahatma Gandhi statue
News Desk, New Delhi: সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের (Winter Session) শুরুতেই রাজ্যসভা থেকে ১২ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড (Suspend) করা হয়েছে। সাসপেনশনের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে ওই সাংসদরা সংসদ ভবন (Parliament Bhavan) চত্বরে গান্ধী মূর্তির (Gandhi Statue) সামনে অনশন (Hunger Strike) করছেন।

শুক্রবার বিরোধীদের ধরনা মঞ্চের সামনে হই হট্টগোল শুরু করেন বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদরা। কার্যত বিরোধীদের উপর চড়াও হয় গেরুয়া দলের সাংসদরা। বিজেপি সাংসদদের এই আচরণে রীতিমতো উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হয় গান্ধী মূর্তির পাদদেশে। বিষয়টি রাজ্য সভায় জানানো হলেও চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নায়ডু তা নিয়ে কোনও পদক্ষেপ করেননি।

নির্দিষ্ট সূচি মেনে শুক্রবারও গান্ধী মূর্তির সামনে রাজ্যসভার ১২ জন বিরোধী সংসদ ধরনা দিচ্ছিলেন। ওই সাংসদদের কটাক্ষ করতেই রাজ্যসভার বেশকিছু বিজেপি সাংসদ সেখানে হাজির হন। বিজেপি সাংসদরা গান্ধী মূর্তির পাদদেশে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করেন। বিরোধী সাংসদদের কটাক্ষ করে রীতিমতো স্লোগান দিতে ও নানা মন্তব্য করতে থাকেন বিজেপি সাংসদরা। বিজেপি সাংসদের হাতে ছিল গণতন্ত্র বাঁচাও লেখা প্লাকার্ড। লেখা ছিল গুন্ডাগিরি চলবে না।

স্বাভাবিকভাবেই বিরোধীরা বিজেপি সাংসদদের আচরণের তীব্র প্রতিবাদ জানান। প্রথমে তাঁরা সরকারপক্ষের সাংসদদের অন্যত্র বিক্ষোভ দেখানোর জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু বিজেপি সাংসদরা সেই অনুরোধ রক্ষা না করায় উভয় পক্ষের মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ হয়। বেশ কিছুক্ষণ তর্কাতর্কি চলার পরে বিরোধী সাংসদরাই ধরনাস্থল ছেড়ে সংসদ কক্ষে ঢুকে পড়েন। বিরোধীদের পক্ষ থেকে রাজ্যসভার চেয়ারম্যানকে বিষয়টি জানানো হয়। কিন্তু চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নায়ডু বিরোধীদের অভিযোগককে আদৌ গুরুত্ব দেননি। চেয়ারম্যান বলেন, গান্ধী মূর্তির পাদদেশে যে কেউ বিক্ষোভ দেখাতে পারেন। তাই বিরোধীরা যেমন সেখানে বিক্ষোভ দেখাতে পারেন, তেমনই শাসক শাসক দলের বা অন্য কোনও দলের সাংসদরাও সেখানে বিক্ষোভ দেখালে সরকারের কিছু করার থাকে না।

কিন্তু রাজনৈতিক মহল স্পষ্ট জানিয়েছে, আসলে বিজেপি সাংসদরা মানুষের নজর ঘোরাতেই এটা করেছে। কারণ বিরোধীরা যেভাবে একটানা বিক্ষোভ দেখিয়ে চলেছে তাতে অনেকেই তাঁদের প্রতি সহানুভূতি দেখিয়েছেন। তাছাড়া বিরোধীরা অনেক আগে থেকেই তাঁদের কর্মসূচি ঘোষণা করে সেখানে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন। বিজেপির যদি বিক্ষোভ দেখানোই উদ্দেশ্য হত তাহলে তারা সংসদ চত্বরের অন্য কোনও জায়গায় বিক্ষোভ দেখাতে পারত। আসলে বিজেপির একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল পায়ে পা দিয়ে ঝামেলা বাধানো। চিৎকার-চেঁচামেচি, হই-হট্টগোল করে বিরোধীদের বাধা সৃষ্টি করা।

এদিনই ত্রিপুরার পুরভোটে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলে একটি মুলতবি প্রস্তাব পেশ করে কংগ্রেস। কংগ্রেসের সঙ্গে সেই প্রস্তাবে স্বাক্ষর করেছে আরজেডি, সিপিআই, সিপিএম এবং আপ।

]]>
Parliament building: শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীন দিল্লির সংসদ ভবনে আগুন https://ekolkata24.com/uncategorized/fire-broke-out-in-the-parliament-building-in-delhi-during-the-winter-session Wed, 01 Dec 2021 08:28:28 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12987 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: সোমবার থেকে শুরু হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন (Winter season)। শীত অধিবেশন দু’দিন চলার পর বুধবার (Wednesday) সকালে সংসদ (Parliament) ভবনে আগুন (fire at parliament) লাগে। এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র আতঙ্ক ছড়ায়। যদিও দমকলকর্মীরা (fire brigade ) কিছুক্ষণের মধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। কী কারণে এই আগুন লাগল তা এখনও স্পষ্ট নয়।

দু’দিন ধরে সংসদের অধিবেশন চলছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, শাসক ও বিরোধী পক্ষের সাংসদ সকলেই হাজির থাকছেন সংসদে। সংসদ ভবনের বাইরে চলছে বিরোধীদের ধরনা কর্মসূচি। এরই মধ্যে হঠাৎই সংসদ ভবনে আগুন লাগায় গোটা এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায়। তবে সাতসকালে আগুন লাগায় সে সময় কোনও মন্ত্রী বা সাংসদ সংসদ ভবনে ছিলেন না।

পুলিশ জানিয়েছে, বুধবার সকাল ৮টা নাগাদ সংসদের ৫৯ নম্বর ঘরে আগুন লাগে। সঙ্গে সঙ্গেই খবর দেওয়া হয় দমকলে। ছুটে আসে দমকলবাহিনী। কিছুক্ষণের মধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল কর্মীরা। তবে কী কারণে আগুন লাগল দমকলের পক্ষ থেকে তা এখনও জানা যায়নি। অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানতে ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে। এদিনের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। দমকল বাহিনীর প্রাথমিক অনুমান, সম্ভবত শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগে থাকতে পারে। তবে সব সম্ভাবনাই খতিয়ে দেখছে দমকল।

]]>
MPs suspend: বাদলের অশান্তির জেরে শীতে সাসপেন্ড ১২ সাংসদ https://ekolkata24.com/uncategorized/12-mps-suspended-in-winter-session-due-to-unrest-in-badal-session Mon, 29 Nov 2021 14:54:58 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12789 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: দেশের সংসদীয় ইতিহাসে তৈরি হল এক নতুন রেকর্ড। বাদল অধিবেশনে (Winter Season ) গন্ডগোল, অশান্তি পাকানোর ঘটনায় শীতকালীন অধিবেশনে সাসপেন্ড (suspend) করা হল ১২ জন সাংসদকে।

সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের মধ্যে দুজন তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC)। এই দুই সাংসদ হলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ দোলা সেন (Dola Sen) এবং শান্তা ছেত্রী (Shanta Chatri) । সাসপেন্ড হওয়া অপর ১০ জন সাংসদের মধ্যে ৬ জন কংগ্রেসের, সিপিএম ও সিপিআইয়ের একজন করে এবং দুজন শিবসেনার।

উল্লেখ্য, বাদল অধিবেশনের শেষ দিনে পেগাসাস ইস্যুতে উত্তাল হয়েছিল রাজ্যসভা। সভার ওয়েলে নেমে এসে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন বিরোধীরা। মোদি সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়ার পাশাপাশি তাঁরা সংসদের বিভিন্ন নথিপত্র ছিঁড়ে ফেলে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন তাঁরা। ওই ঘটনায় সরকার পক্ষ বিরোধী সাংসদদের শাস্তির দাবি তুলেছিল। অধিবেশনের প্রথম দিনে অভিযুক্ত ১২ জন সাংসদের শাস্তির দাবিতে একটি প্রস্তাব আনে সরকার পক্ষ। সেই দাবি মেনে নিয়েই ১২ জন সাংসদকে শীতকালীন অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু। স্বাভাবিকভাবেই এই ১২ জন সাংসদ আর শীতকালীন অধিবেশনে কোনও বিতর্কে অংশ নিতে পারবেন না।

বিরোধী সাংসদদের সাসপেন্ড হওয়ার ঘটনা একেবারেই নতুন কিছু নয়। এর আগেও বাদল অধিবেশনে বিরোধী সাংসদদের দমন করতে সাসপেনশনকেই হাতিয়ার করেছিল মোদি সরকার। কিন্তু পূর্ববর্তী অধিবেশনের অশান্তির জেরে চলতি অধিবেশনে সাংসদদের সাসপেন্ড হওয়ার ঘটনা রাজনৈতিক মহলের কাছে নজিরবিহীন বলা চলে। স্বাভাবিকভাবেই সরকারের এদিনের সিদ্ধান্তকে অগণতান্ত্রিক ও অনৈতিক বলে দাবি করেছে বিরোধীরা। সরকারপক্ষের এই সিদ্ধান্তের কড়া নিন্দা করে তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায় বলেছেন, মোদি সরকার নিজেদের ইচ্ছামত সংসদ চালাচ্ছে। যদি আমাদের কোথাও কোনও ভুল হয়ে থাকে তবে তার ভিডিও প্রকাশ করুক কেন্দ্র।

যাদের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেওয়া হল তাদের বক্তব্য জানানোর কোনও সুযোগই দেওয়া হয়নি। এই প্রক্রিয়া অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক। একইসঙ্গে সুখেন্দু শেখর প্রশ্ন তোলেন, সংসদ ভবনে যদি সাংসদদের গলার আওয়াজ শোনা না যায় তাহলে সেটা কোথায় শোনা যাবে? অন্যদিকে সাসপেন্ড হওয়া সাংসদ দোলা বলেন, যারা সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলেছে বেছে বেছে তাদেরই সভা থেকে সাসপেন্ড করেছে মোদি সরকার।

]]>