নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দল বিজেপির অভিযোগ লোক ঢোকাচ্ছে তৃণমূল। তৃতীয় পক্ষ বামেদের অভিযোগ, ভবানীপুর ও সংলগ্ন এলাকার বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাড়ি, হোটেল বুকিং করা হয়েছে। কেন এত বুকিং? শাসক টিএমসির টার্গেট মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এক লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জেতানো। সবমিলে উপনির্বাচনের হাওয়া গরম। নির্বাচন কমিশন নির্বিঘ্নে ভোট করানোর চেষ্টা করছে।
একটি মাত্র কেন্দ্র তাতেই গলদঘর্ম কমিশনের। নির্বাচনের দিন যে কোনওরকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে কুইক রেষপন্স টিম থাকবে। কিন্তু কুইক রেসপন্স হবে কি ?.প্রশ্ন বিরোধী দল বিজেপির।
ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্র বিধানসভা ভোটে তৃণমূল কংগ্রেসের দখলেই গিয়েছে। বিধায়ক হয়েছিলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম কেন্দ্রে হেরে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে টিএমসি তিনবার টানা সরকার ধরে রাখে। মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকতে বিধায়ক হতে হবে মমতাকে। তাঁকে ভবানীপুর ছেড়ে দেন শোভনদেব।
উপনির্বাচন ঘিরে টানটান পরিস্থিতি। বিরোধী বিজেপি, তিন নম্বরে থাকা বামফ্রন্টের প্রচারে বাধার ঘটনায় বারবার উত্তপ্ত হয়েছে ভবানীপুর। তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ, উপনির্বাচনে হাওয়া গরম করতে চাইছে বিরোধীরা।
টিএমসি সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দলীয় কর্মীদের কাছে এক লক্ষ ভোটে জয়ের টার্গেট বেধে দিয়েছেন। অভিযোগ, এই টার্গেট পূরণ করতে বহিরাগতদের আনাচ্ছে শাসকদল।
শাসক বিরোধী রোষের ভবানীরুরের সব বুথে ঝামেলা হওয়ার আশঙ্কা কমিশনের। ভোট পর্ব ঘিরে বিক্ষিপ্ত অশান্তি হবে ধরে নিয়েই নিজেদের প্রস্তুত রাখছে কমিশন। কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতি, সশস্ত্র পুলিশ, কুইক রেসপন্স টিম, সিসিটিভি নিয়ে ভোটদানের নিরাপত্তা থাকলেও ভবানীপুরবাসী নিশ্চিত কিছু একটা হবেই। কারণ হাওয়া বেশ গরম