News Desk: ওমিক্রনের (Omicron) প্রভাবে বাংলায় করোনা সংক্রমণের হার ব্যাপক মাত্রায় বেড়েছে। স্বাভাবিকভাবেই যথেষ্ট উদ্বিগ্ন রাজ্য সরকার থেকে শুরু করে চিকিৎসক মহল। এই পরিস্থিতিতে করোনার নয়া রূপ ওমিক্রনকে হারাতে নতুন চিকিৎসাবিধি জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। উল্লেখজনকভাবে এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে জায়গা পেয়েছে ককটেল থেরাপি।
করোনার নয়া চিকিৎসাবিধিতে রয়েছে মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি থেরাপি যা ‘ককটেল থেরাপি’ নামেও পরিচিত। করোনার জীবনদায়ী ওষুধ মলনুপিরাভির। করোনা আক্রান্ত যেসকল রোগীদের অবস্থা আশঙ্কাজনক তাঁদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা যাবে।
স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জারি করা এই চিকিৎসা বিধিতে করোনা রোগীদের তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে। ভাগগুলি হল- মৃদু উপসর্গ যুক্ত রোগী, লক্ষণবিহীন কোমর্বিড রোগী এবং উপসর্গহীন রোগী।
উপসর্গ না থাকলে কিংবা মৃদু উপসর্গ থাকলে রোগীদের বাড়িতে রেখেই চিকিৎসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রোগীদের বুকে ব্যথা বা হঠাৎ করে প্রচণ্ড জ্বর হলে হাসপাতালে ভর্তি করতে বলা হয়েছে।
<
p style=”text-align: justify;”>দুটি ওষুধ যথেষ্ট খরচসাপেক্ষ। তাই এখনও পর্যন্ত বেসরকারি হাসপাতালেই এর ব্যবহার করা হতো। কিছুদিন আগে করোনা আক্রান্ত হন বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলি। একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। সেখানেও তাঁকে ককটেল থেরাপি দেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি করোনামুক্ত।