অনলাইন ডেস্ক: করোনার কোপে বড়সড় লোকসানের সম্মুখীন হয়েছে পর্যটন (Tourist) শিল্প। এক বছরেরও বেশী সময় ধরে রোজগার কার্যত বন্ধ হয়ে পড়েছিল পর্যটন ব্যবসায়ীদের। তবে রাজ্যে ধীরে ধীরে খুলছে পর্যটন কেন্দ্রগুলি, দেখা মিলছে পর্যটকদেরও।
এদিকে ডিসেম্বরের শীতের পরশ গায়ে লাগতেই দুই বঙ্গের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে ভিড় বাড়িয়েছেন পর্যটকরা। একদিকে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং, কারশিয়াং অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গের দিঘা, মন্দারমনি, তাজপুর প্রভৃতি।
রাজ্য বনদফতরের অনুমতি পেয়ে গত ১ অক্টোবর থেকে খুলেছে সুন্দরবন পর্যটনকেন্দ্র। ওই এলাকার হরিখালি, সজনেখালি-সহ বিভিন্ন ভ্রমণস্থানগুলি খুলে দিলেও বন্ধ রাখা হয়েছে সুধন্যখালি ও ঝাড়খালি। তবে সুন্দরবনে ভ্রমণের জন্য তেমন কোনো কড়া বিধিনিষেধ না থাকায় হাজির হচ্ছেন পর্যটকরা।
পর্যটকদের ভিড় বাড়ায় স্বাভাবিকভাবেই খুশি হয়েছেন পর্যটক ব্যবসায়ীরা। গত একবছরের কঠিন পরিস্থিতি পার করে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন তাঁরা। আর এবারের শীত সেই আশার আলোই যেন দেখিয়েছে। পর্যটন ব্যবসায়ীদের তরফে জানা গিয়েছে, করোনা বিধি মেনেই পর্যটকরা ভ্রমণ করছেন। মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।