अधिकारियों ने कहा कि बेकरी के खिलाफ जल्द ही कार्रवाई की जाएगी और जुर्माना लगाया जा सकता है. बेकरी के मालिक के खिलाफ पहले ही एफआईआर दर्ज की जा चुकी है। सोशल मीडिया पर व्यापक रूप से साझा किए गए वीडियो में, मानवी को अपनी मौत से कुछ घंटे पहले केक काटते और अपने परिवार के साथ जश्न मनाते देखा जा सकता है।
केक काटने के कुछ घंटों बाद, उनकी छोटी बहन सहित उनका पूरा परिवार बीमार पड़ गया। उसके दादा ने कहा, लड़कियों को उल्टियां होने लगीं और मानवी ने मुंह सूखने और प्यास लगने की शिकायत की।
চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের ভোপাল (bhopal) সংলগ্ন রতিবাদ (ratibad) শহরে। তরুণীর দিদির অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃত ব্যক্তি জেরায় তার অপরাধ স্বীকার করেছে বলে জানা গিয়েছে।
উল্লেখ্য, দু’দিন আগে সামাসগড়ের (samasgarh forest) জঙ্গলে ওই তরুণী ও তার ৮ মাসের শিশু সন্তানের দেহ মিলেছিল। মা ও শিশুর মৃত্যুর তদন্ত শুরু করে ভোপাল পুলিশ। জানতে পারে ওই তরুণীর কথা। এরপরই পুলিশ ওই তরুণীর বাড়ি গিয়ে তার মা বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে শুরু করে। তখনই জানতে পারে তরুণীর বাবা তার মেয়ের বিয়ে নিয়ে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ ছিল। এরপরই পুলিশ মৃত তরুণীর বাবাকে একটানা জেরা করতে শুরু করে।

প্রথমদিকে ওই ব্যক্তি একের পর এক অসংলগ্ন কথাবার্তা বলতে থাকে। এতেই পুলিশের সন্দেহ আরও দৃঢ় হয়। শেষ পর্যন্ত দীর্ঘ পুলিশি জেরায় সে নিজের অপরাধের কথা স্বীকার করে।
রতিবাদ থেকে ধৃত ওই ব্যক্তি জেরায় জানিয়েছে, তাঁদের অমতেই মেয়ে ভিন জাতের একটি ছেলেকে বিয়ে করেছিল। এ কারণে তাঁদের প্রতিদিন প্রতিবেশীদের গঞ্জনা সহ্য করতে হচ্ছিল। যা নিয়ে মেয়ের সঙ্গে রীতিমতো বিবাদ শুরু হয় তার মা-বাবার। সম্প্রতি ওই তরুণীর শিশুটি অসুখে মারা যায়। মৃত শিশুটিকে কবর দেওয়ার জন্য সামাসগড়ের জঙ্গলে নিয়ে যায় ওই তরুণী। সঙ্গে ছিল তার বাবাও।
<
p style=”text-align: justify;”>সেখানেও ওই তরুণীর সঙ্গে তার বাবার প্রবল ঝগড়া হয়। শেষ পর্যন্ত রাগের মাথায় বাবা নিজেই তার মেয়েকে ধর্ষণ করে। তারপর তাকে খুন করে সামাসগড়ের জঙ্গলে ফেলে রেখে বাড়ি ফেরে। বিয়ে (marriage) নিয়ে অশান্তি থাকলেও পরিবারের কেউই ভাবতে পারেনি যে, বাবা এ ধরনের ঘৃণ্য অপরাধ করবে। ভোপাল পুলিশ ইতিমধ্যেই ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করেছে।
]]>আদতে বেলপাহাড়ীর বাসিন্দা বাবা-মায়ের সঙ্গে ঝাড়গ্রাম শহরেই থাকে বছর তিনেকের সংস্থিতা মাহাতো। কিডজি স্কুলের নার্সারি ক্লাসের পড়ুয়া সে। বাবা সত্যজিৎ মাহাতো গোপীবল্লভপুর গ্রামীণ হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী। মা ঝুমা পাইন মাহাতো আইসিডিএস কর্মী। অন্যান্য শিশুর মতোই সংস্থিতা ছবি আঁকা, কার্টুণ দেখা নিয়ে মশগুল। কিন্তু তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে তার স্মৃতি শক্তি।

একসময় আইসিডিএস এর পরীক্ষার জন্য পাঠরতা মায়ের পড়া শুনে শুনে মনে রেখে দিত সে। কিন্তু লকডাউন কালে স্কুল বন্ধ থাকার সময় নিজের প্রতিভা অন্যভাবে মেলে ধরার সুযোগ পেয়েছে সে। গত সেপ্টেম্বর মাসে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস-এ অংশগ্রহণ করে সংস্থিতা। ১০০ টি দেশের রাজধানীর নাম মাত্র ১৪৭ সেকেন্ডে বলে দিয়ে এখন তার নাম রেকর্ডসে পাতায়।

সংস্থিতার বাবা সত্যজিৎ মাহাতো গোপীবল্লভপুর গ্রামীণ হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী এবং মা ঝুমা পাইন মাহাতো বেলপাহাড়ির ডাইনমারী অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী। বর্তমানে সত্যজিৎ কর্মসূত্রে স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে ঝাড়গ্রাম শহরের রঘুনাথপুরে থাকেন। ।মা ঝুমা পাইন মাহাতো বলেন,‘স্বামী স্বাস্থ্যকর্মী তাই সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ বাড়ি থেকে প্রতিদিন বেরিয়ে যান এবং সন্ধ্যা হয় বাড়ি ফিরতে। আর লকডাউনের জেরে বাড়ির মধ্যেই আমি ও মেয়ে সর্বক্ষণ আবদ্ধ। বাড়ির কাজকর্ম থেকে রান্না করার সময়ে মেয়েকে আমি ছড়া থেকে বিভিন্ন জিনিস মুখে বলতে থাকি আর ও তা শুনেই শিখছে নানা জিনিস।
অঙ্গনওয়াড়ি সুপারভাইজার পদে পরীক্ষার জন্য আমি এবছরের প্রথম দিকে বিভিন্ন দেশ ও রাজধানীর নাম খাতায় লিখে মুখস্থ করছিলাম। ওই সময় মেয়ে পাশে বসে থাকত। একদিন দেখি ও নিজেই দেশের ও রাজধানীর নাম নিজে নিজে বলছে। ওই ঘটনা দেখার পর তিনদিনে একশোটি দেশের ও রাজধানীর নাম মুখস্থ বলতে পেরেছিল মেয়ে।’ সংস্থিতার বাবা সত্যজিৎ মাহাতো বলেন,‘মেয়ে নিজের থেকে একশো দেশ ও রাজধানীর নাম বলতে পারায় আমি একদিন ওর মুখস্থ বলতে পারার সময়ে মোবাইলে ভিডিও করি। তাতে ২ মিনিট ২৭ সেকেণ্ডে সব বলতে পারে। আর ওই ভিডিও ই-মেল মারফত ইণ্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসে পাঠিয়ে ছিলাম গত ৩১ আগস্ট। তারপর ১১ সেপ্টেম্বর একটি ই-মেল আসে। গতকাল বাড়িতে ক্যুরিয়ার মারফত ইণ্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস থেকে মেডেল, শংসাপত্র, পেন, কার্ড পাঠিয়েছে। খুবই ভালো লাগছে মেয়ে এভাবে শিখতে পেরেছে বলে।’
]]>সন্ধ্যারতির সময় ওই নাবালিকা জগন্নাথ মন্দিরের ভিতর বামন মন্দিরে বসে প্রার্থনা করছিল। পরিবারের অন্য সদস্যরা ছিল কিছুটা দূরে। সে সময় নাবালিকাকে একা পেয়ে এই কাজটি করে অভিযুক্ত পুরোহিত। ঘটনার পর নাবালিকা কাঁদতে কাঁদতে মন্দির থেকে বেরিয়ে আসে। পরিবারের সদস্যদের সে পুরো ঘটনা খুলে বলে। অভিযুক্ত পুরোহিতের বিরুদ্ধে সিংহদ্ধার থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। নির্যাতিতা নাবালিকাও ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ঘটনার বিবরণ দেয়। নাবালিকার বক্তব্যের ভিত্তিতে ওই পুরোহিতকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের ভিতর ছোটো-বড় মিলিয়ে মোট ১৩৬টি মন্দির রয়েছে। তারই একটি হল বামন মন্দির। মন্দিরের পূজারী বা পুরোহিতের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ নতুন কিছু নয়। কয়েকদিন আগেই দিল্লির ক্যান্টমেন্ট এলাকায় এক কিশোরীকে নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় অভিযুক্তদের মধ্যে ছিল এক পুরোহিত।
এধরনের একটি ধর্ষণের মামলায় মন্দিরের পূজারীর পৌরহিত্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল কেরল হাইকোর্ট। এক কিশোরীকে তার দুই বোনের সামনেই নিয়মিত ধর্ষণ ও নৃশংস অত্যাচারের ঘটনায় অভিযোগ উঠেছিল এক পূজারীর বিরুদ্ধে। সেই মামলায় বিচারপতি বলেন, ‘কোন দেবতা এমন পুরোহিতের পুজো গ্রহণ করেন।’ পকসো আইনে মামলা দায়ের হয় ওই পুরোহিতের বিরুদ্ধে। শেষ পর্যন্ত ওই মামলায় পুরোহিতের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
কেরলের ইদুক্কির এক ব্যক্তি তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তানকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। অসহায় ওই মহিলা নিজের তিন সন্তানের জন্য একটু আশ্রয় খুঁজছিলেন। নিরাশ্রয়, অসহায় মহিলার কথা জানতে পেরে তাঁদের আশ্রয় দিয়েছিলেন ওই পূজারী। এ পর্যন্ত সব ঠিকই ছিল। কিন্তু এরপর সামনে আসে ওই পুরোহিতের আসল চেহারা। মহিলার বড় মেয়েকে দিনের পর দিন ধর্ষণ করতে থাকে ওই পুরোহিত। অন্য দুই মেয়ের সামনেই চলত যৌন নির্যাতন। প্রায় এক বছর ধরে এই অত্যাচার সহ্য করতে হয় ওই নিবালিকাকে।
সেই মামলার শুনানিতে বিচারপতি বলেন, স্ত্রী ও সন্তানদের ছেড়ে যখন স্বামী চলে যায়, তখন তিনি খুবই অসহায় হয়ে পড়েন। পূজারি সেই অসহায় মহিলাকে আশ্রয় দিয়েছিল শুধুমাত্র ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের জন্য। এটা ভাবা যায় না।’ এমন পুরোহিতের পুজো কোন দেবতা গ্রহণ করেন সেটাই জানতে ইচ্ছে করে।
]]>সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে৷ যেখানে মেয়েটির হাত সবুজ রঙের একটি সাপ জড়িয়ে আছে৷ মেয়েটি সাপের সঙ্গে বেশ সাবলীল দেখাচ্ছে। দুজনেই খুব মজা করছে। পুরো ভিডিও মেয়েটির মুখ এক মুহূর্তের জন্যও দেখা যায় না।
View this post on Instagram
এই ভিডিওতে মেয়েটির সাহস দেখে মানুষ অবাক। সাপটি শুধু আঙুলে মোড়ানো নয়, মেয়েটি ঠোঁটে সাপের মুখ চুমু দিয়ে সবাইকে অবাক করে। পুরো ভিডিও জুড়ে মেয়েটি এক সেকেন্ডের জন্যও আতঙ্কিত হয়নি এবং আনন্দের সঙ্গে সাপের সাথে খেলতে থাকে।
এই ভিডিওটি এখনও পর্যন্ত ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ দেখেছে৷ তাতেই ভাইরাল হয়েছে ভিডিওটি। মেয়ে এবং সাপের এমন অসাধারণ বন্ধন দেখে সবাই অবাক। কেউই তাদের চোখকে কেউ বিশ্বাস করতে পারছে না।
]]>