🚨 Breaking: Welcome to Kolkata24x7 — fast, modern news theme…
Leaderboard Ad (728x90)

জার্মানির মুকুটহীন সম্রাটকে বারবার ফিরতে হয়েছে বিশ্বজয়ের দোরগোড়া থেকে

By Sports Desk | Published: September 26, 2021, 12:15 pm
Michael ballack
Ad Slot Below Image (728x90)

বিশেষ প্রতিবেদন: ১৯৯০ পরবর্তী সময়ে হারিয়ে যাচ্ছিল জার্মান ফুটবলের সেই শক্তি। ওই সময়ে নতুন স্বপ্নের দেখাতে শুরু করেন এক তরুণ। তিনি মাইকেল বালাক ‘দ্য কমান্ডার’। বালাককে বিশেষজ্ঞরা বলেন ‘ওয়ান অব দ্য মোস্ট কমপ্লিট এবং ভার্সেটাইল মিডফিল্ডার অব হিজ জেনারেশন।’ একজন মিডফিল্ডার যতগুলি পজিশনে খেলতে পারে সবকটিতেই খেলতে পারতেন তিনি। তবু মুকুটহীন সম্রাট তিনি।

বলা হত, ছোট কাইজার কিন্তু একটা বিশ্বকাপ জয় হয়তো তাঁর প্রাপ্য ছিল। ভাগ্যে না থাকলে যা হয়। ২০০২ সালের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল এবং সেমি ফাইনালে ব্যাক টু ব্যাক গোল করে দলকে যখন ফাইনালে তুললেন, ঠিক তখনই সেমিতে একটা ট্যাকলে জার্মানদের হৃদয় ভেঙে যায়। পর পর দুই ম্যাচ হলুদ কার্ড দেখে তিনি আর ফাইনাল খেলতে পারেননি।ফাইনালে জার্মান দলে বালাকের শূন্যতা ছিল চোখে পড়ার মতো। ফাইনাল জার্মানরা জেতেওনি। ব্রাজিলের সামনে অসহায় হার শিকার করেছিলেন অলিভার কান, নেভেলরা।

ক্লাব ফুটবলেও একই রেকর্ড। ইউরোপিয়ান লিগগুলিতে এক মরসুমে প্রধান টুর্নামেন্ট হয় মূলত তিনটি- ঘরোয়া লিগ, ঘরোয়া কাপ আর চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। কোনও দল যদি একই সিজনে তিনটি শিরোপাই জিততে পারে, তাহলে তাদেরকে ট্রেবল জয়ী বলা হয়। কাজটি নিঃসন্দেহে কঠিন। কঠিন বলেই ইউরোপের এতদিনের ইতিহাসে এটি ঘটেছে মাত্র ৮ বার, এর মাঝে একমাত্র ক্লাব হিসেবে বার্সেলোনা দু’বার এই রেকর্ড করায় ট্রেবল জয়ী ক্লাব হলো মোটে ৭টি।

ট্রেবল জয়ী দলের আনন্দের বিপরীতে দুঃখ লুকিয়ে থাকে ফাইনালে হেরে যাওয়া দলগুলোর। কেউই ব্যর্থদের সেভাবে মনে রাখে না। তার উপর কোনও দল যদি পরপর তিনটি মেজর টুর্নামেন্টের ফাইনালে হেরে যায়, তাহলে তাদের অনুভূতি কেমন হবে? ক্লাব হিসেবে এমনই এক অভিজ্ঞতা হয়েছে বেয়ার লেভারকুসেনের ২০০১-০২ মরসুমে।

সেই মরসুমে ঘরোয়া লিগে শেষ তিন ম্যাচের আগে পর্যন্ত ৫ পয়েন্ট এগিয়ে থেকেও তারা লিগ শেষ করে বুরুশিয়া ডর্টমুন্ডের চেয়ে ১ পয়েন্ট পিছনে থেকে। এরপর ঘরোয়া কাপে শালকের কাছে তারা হেরে যায় ৪-২ গোলে, পরবর্তীতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে ২-১ গোলে হারে রিয়াল মাদ্রিদের কাছে। সেই বেয়ার লেভারকুসেনের সদস্য ছিলেন মাইকেল বালাক।

কখনও ছোট পাস, কখনো দুর্দান্ত লং পাস কিংবা কখনও বালাক নিজেই নিয়ে নিতেন আচমকা দূর পাল্লার জোরালো শট। কিন্তু কখন কি করবেন, এটা ছিল প্রতিপক্ষের কাছে ধাঁধার মতো। মূলত পজিশন সেন্ট্রাল মিডে হলেও অ্যাটাকিং মিড কিংবা ডিফেন্সিভ মিড পজিশনেও তিনি ছিলেন অনন্য। দলের প্রয়োজনে যে কোনও পজিশনে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারতেন।

মিডফিল্ডার হিসেবো অসংখ্য উয়েফা এবং ফিফা বর্ষসেরা দলীয় অ্যাওয়ার্ডের পাশাপাশি যৌথভাবে তিন তিনবার জার্মান প্লেয়ার অব দ্যা ইয়ারে মনোনীত হয়েছেন। তাঁর আগে রয়েছেন চারবারের বর্ষসেরা বড় কাইজার ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার। তবু তিনি মুকুটহীন…..

[custom_poll]
In-Article Ad (Responsive)
Ad Slot End of Article (728x90)

Related Articles