🚨 Breaking: Welcome to Kolkata24x7 — fast, modern news theme…
Leaderboard Ad (728x90)

পুলওয়ামায় হামলা: বোমার রাসায়নিক কেনা হয়েছিল অ্যামাজন থেকে

By Kolkata24x7 Desk | Published: November 22, 2021, 6:10 pm
Attack on Pulwama
Ad Slot Below Image (728x90)

News Desk: বিতর্ক যেন কোনওভাবেই পিছু ছাড়ছে না ই-কমার্স সংস্থা অ্যামাজনের (amazon)। সম্প্রতি অ্যামাজনের বিরুদ্ধে অনলাইনে অর্ডার নিয়ে গাঁজা বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। সেই অভিযোগের তদন্ত করছিল এনআইএ (nia)। সেই তদন্তেই উঠ এল আরও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।

এনআইএ-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২০১৯ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামায় বিস্ফোরণ (blast) ঘটানো হয়েছিল। সেই বিস্ফোরণের জন্য বোমা তৈরির বেশিরভাগ রাসায়নিক কেনা হয়েছিল অ্যামাজন থেকেই।

উল্লেখ্য, আড়াই বছরেরও বেশি আগে ভ্যালেন্টাইন্স ডের দিন পুলওয়ামায় সিআরপিএফের (crpf) কনভয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলায় কেঁপে উঠেছিল গোটা দেশ। সম্প্রতি মাদক মামলায় অ্যামাজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে এনআইএ। সেই তদন্তে গোয়েন্দা সংস্থার হাতে উঠে এসেছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য।

Attack on Pulwama

গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, পুলওয়ামা হামলায় ব্যবহৃত ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বা আইইডি তৈরি করার জন্য যে সমস্ত রাসায়নিক পদার্থ লাগে সেগুলি অ্যামাজন থেকে কেনা হয়েছিল। বোম তৈরি রাসায়নিক বিক্রি করার অভিযোগ ওঠায় রীতিমতো চাপে পড়ে গিয়েছে এই ই-কমার্স সংস্থা। শনিবার এই সংস্থার বিরুদ্ধে মাদক আইনেও মামলা দায়ের হয়েছে। অন্ধপ্রদেশের চার ব্যক্তি অ্যামাজন সাইটের মাধ্যমেই রীতিমতো গাঁজা বিক্রি করত। ধৃতরা নিজেরাই আমাজনের মাধ্যমে মাদক বিক্রির কথা স্বীকার করে নিয়েছে।

পুলওয়ামা হামলার তদন্তে সম্প্রতি দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে এনআইএ। ধৃতরা হল ওয়াজ-উল ইসলাম এবং মহম্মদ আব্বাস রাথার। ওয়াজ-উল শ্রীনগরের এবং রাথার পুলওয়ামার বাসিন্দা। দীর্ঘ জেরায় এনআইএ-র তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, নিজের অনলাইন শপিং অ্যাকাউন্ট থেকে ওয়াজ-উল আইডি বিস্ফোরক তৈরির জন্য সমস্ত রাসায়নিক কিনেছিল অ্যামাজনের কাছ থেকে।

তারপর সেই সমস্ত ও রাসায়নিক সে পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছিল। ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে কাশ্মীরে এসেছিল পাক আইডি বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ মহম্মদ উমর। এই বোম বিশেষজ্ঞ উমরকে নিজের বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিল রাথার। এমনকী, পুলওয়ামায় আত্মঘাতী হামলা চালানো জঙ্গি আদিল আহমেদ দারকেও বেশকিছু দিন নিজের বাড়িতে লুকিয়ে রেখেছিল রাথার। অ্যামাজনের বিরুদ্ধে মাদক মামলার তদন্ত করতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত যা পরিস্থিতি তাতে বলা যায় কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে কেউটে উঠে আসছে।

[custom_poll]
In-Article Ad (Responsive)
Ad Slot End of Article (728x90)

Related Articles