🚨 Breaking: Welcome to Kolkata24x7 — fast, modern news theme…
Leaderboard Ad (728x90)

Abhinandan Varthaman: পাকিস্তানের F-16 যুদ্ধবিমান ধ্বংস করে বীরচক্র উইং কমান্ডার অভিনন্দন

By Kolkata24x7 Desk | Published: November 22, 2021, 3:16 pm
IAF Abhinandan Varthaman
Ad Slot Below Image (728x90)

News Desk: ২০১৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির এক সকাল। পুরনো মিগ-২১ যুদ্ধবিমান উড়িয়ে পাকিস্তানের (Pakistan) অভ্যন্তরে প্রবেশ করেছিলেন অভিনন্দন বর্তমান (Avinandan Bartaman) নামে বায়ুসেনার এক উইং কমান্ডার।

শুধু পাকিস্তানের সীমানার অভ্যন্তরে ঢুকে পড়া নয়, পুরনো মিগ বিমান দিয়েই ধ্বংস করে দিয়েছিলেন পাকিস্তানের অত্যাধুনিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান। সেই অনন্য সাহসিকতাকে সম্মান জানাতে অভিনন্দন বর্তমানকে বীরচক্র (beer chakra) সম্মান দেওয়া হল। প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে বীরচক্র হল তৃতীয় সর্বোচ্চ সম্মান।

সোমবার রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ (Ramnath Kovind) অভিনন্দনকে এই সম্মানে সম্মানিত করেন। বর্তমানে অভিনন্দন গ্রুপ ক্যাপ্টেন। আর কয়েকদিন পরেই বায়ুসেনার গ্রুপ কমান্ডারের দায়িত্ব পেতে চলেছেন তিনি। বালাকোট (balakot) হামলার সময় অভিনন্দন বর্তমানের সাহসিকতাকে কুর্নিশ জানিয়েছিল গোটা দেশ।

IAF Abhinandan Varthaman

পাক সেনার হাতে বন্দি হওয়ার পরও সাহস ও ধৈর্য হারাননি এই তরুণ সেনা পাইলট। শুধু অভিনন্দন নয়, তাঁর ৫১ স্কোয়াড্রনও পেল বিশেষ পুরস্কার।

উল্লেখ্য, যুদ্ধক্ষেত্রে অসম সাহসিকতার পরিচয় দেওয়া সংশ্লিষ্ট সেনাদের হাতে এই সম্মান দেওয়া হয়। সামরিক ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সম্মান হল পরমবীর চক্র। তার পর পর্যায়ক্রমে রয়েছে মহাবীর চক্র এবং বীরচক্র সম্মান। অভিনন্দন ছাড়াও বায়ুসেনার আরো ৫ যুদ্ধ বিমান চালকের হাতে এদিন এই সম্মান তুলে দেন রাষ্ট্রপতি।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফের কনভয়ে পাক জঙ্গি সংগঠন হামলা চালালে ৪৪ জন জওয়ান শহিদ হয়েছিলেন। ওই ঘটনার ১৩ দিন পর পর পাল্টা আঘাত হানে ভারতীয় বায়ুসেনা। পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ঢুকে জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গিগোষ্ঠীর সবচেয়ে শক্তিশালী ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল বায়ুসেনা। ঠিক তার পরের দিনই পাক বায়ুসেনা ভারতের ভূখণ্ডে হামলা চালায়। সে সময়ই মিগ বিমান নিয়ে পাকিস্তানের অত্যাধুনিক এফ-সিক্সটিন যুদ্ধবিমান গুলি করে নামিয়েছিলেন অভিনন্দন। এমনকী, তিনি একটি পাক বিমানকে তাড়া করতে গিয়ে পাকিস্তানের সীমানায় ঢুকে পড়েন। আহত অবস্থায় পাক সেনাবাহিনীর হাতে বন্দি হয়েছিলেন অভিনন্দন।

প্রবল আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পড়ে তিন দিন পর অভিনন্দনকে মুক্তি দিয়েছিল পাক সেনাবাহিনী। দেশে ফেরার পর কয়েকদিন তিনি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি ছিলেন। সুস্থ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি যোগ দিয়েছিলেন বাহিনীতে। অভিনন্দনের এই কর্তব্য পরায়ণতা ও অসীম সাহসই তাঁকে এনে দিল এই বিশেষ সম্মান।

[custom_poll]
In-Article Ad (Responsive)
Ad Slot End of Article (728x90)

Related Articles