🚨 Breaking: Welcome to Kolkata24x7 — fast, modern news theme…
Leaderboard Ad (728x90)

বাঙালি মনীষীদের অবদান ভুলিয়ে দিতে ‘স্পেশাল’ সিলেবাস রাজ্য সরকারের: ABVP

By Political Desk | Published: October 9, 2021, 2:48 pm
Abvp on new syllabus by west bengal government
Ad Slot Below Image (728x90)

নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গ সরকার করোনা আবহে একাদশ ও উচ্চমাধ্যমিকের সিলেবাসে কাটছাঁট করতে গিয়ে একেবারে কেটে ফেলে দিয়েছে বাঙালির ঐতিহ্য ,গর্ব এবং শিল্প- সংস্কৃতিকেই ! হ্যাঁ, এমনটাই অভিযোগ এবিভিপি’র।

তাদের অভিযোগ, ২০২২ সালের একাদশ বার্ষিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সিলেবাস থেকে কাট-ছাঁটের যে তালিকা তৈরি করা হয়েছে সেখানে রয়েছে স্বামী বিবেকানন্দের প্রবন্ধ , নজরুল ইসলামের কবিতা , দীনবন্ধু মিত্র ও মাইকেল মধুসূদন দত্তের নাটক, ধর্ম , নাগরিকত্ব ও বাঙালির শিল্পসংস্কৃতি। এই সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বাদ দেওয়ার তালিকায় রেখে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য নির্দ্বিধায় জানিয়েছেন, “সিলেবাস থেকে কিছু তো বাদ দিতে হবেই। কোনো বিষয় বাদ দেওয়ার পিছনে কোনো যুক্তি বা তাৎপর্য নেই ।”

এবিভিপি’র দক্ষিনবঙ্গের রাজ্য সম্পাদক সুরঞ্জন সরকার বলেন, “অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ সম্পূর্ণরূপে স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শের অনুগামী এক ছাত্রসংগঠন।তাই সিলেবাস থেকে স্বামী বিবেকানন্দের প্রবন্ধ বাদ দেওয়ার বিষয়টিকে একেবারেই আমরা মেনে নেবো না। এবং সেইসঙ্গে অন্যান্য মনীষীদের লেখা ও সংস্কৃতির ইতিহাসকে উপেক্ষা করে পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান সরকার বাঙালির জাতিসত্বার ভ্রুণকে যেভাবে হত্যা করতে চলেছে তার বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী ছাত্রসংগঠন হিসেবে এবিভিপি তীব্র প্রতিবাদ ও শিক্ষা সংসদ সভাপতির মন্তব্যের তীব্র ধিক্কার জানায়।”

সম্প্রতি করোনা আবহে পাঠ্যক্রমে কাটছাঁট করেছে রাজ্য। ২০২২ সালের একাদশের বার্ষিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সিলেবাসে কাটছাঁট করা হয়। আর তার জেরেই বাদ যায় ঔপনিবেশিকতাবাদ ও সাম্রাজ্যবাদ। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে বাদ হওয়া পাঠ্যসূচির তালিকা। ২০২২ সালের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। জানানো হয়েছে বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের তরফে। সেখানেই বাদ গিয়েছেন নজরুল ও বিবেকানন্দ।।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সিলেবাসে ঢুকেছে রামায়ণ, মহাভারত, রামচরিত মানস। রামচন্দ্রের চরিত্র ও তাঁর সমসাময়িক কাজ এখনকার ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের পক্ষে খুব প্রয়োজনীয়, দাবি উচ্চ-শিক্ষামন্ত্রী মোহন যাদবের। পাশাপাশি এমবিবিএসের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভূক্ত হচ্ছে কেশব বলিরাম হেগড়ে থেকে শুরু করে দিনদয়াল উপাধ্যায়ের জীবনী৷

[custom_poll]
In-Article Ad (Responsive)
Ad Slot End of Article (728x90)

Related Articles